শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘ফাঁস দিতে গিয়ে রশিতে ভেসে উঠে মায়ের মুখ’

‘সালটি ঠিক মনে নেই। তবে করোনাকালের বছরখানেক আগের ঘটনা। ব্যবসায় আর্থিক ক্ষতির মুখে নিজেকে দাঁড়াতে গিয়েও চেষ্টা করে ব্যর্থ হই। হতাশা আর একাকীত্বের কাছে বেঁচে থাকাটাই আমার কাছে উপহাস বলে মনে হতো। তারপর ঘরের মধ্যে থেকে ফাঁস নিতে রশি প্রস্তুত করি। কিন্তু যখনই ফাঁস নিতে যাব, রশিতে ভেসে উঠে মায়ের মুখ। এ ঘটনা একবার নয়, দুইবার ফাঁস নিতে গেলে একই অবস্থার সৃষ্টি হয়। তারপর নিজেকে টিকিয়ে রাখতে মনে সাহস সঞ্চারের চেষ্টা করি। এক সময় নিজেই আত্মহত্যার বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরির কাজে বাইসাইকেল সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন প্রান্তে ছুটে যাওয়ার চেষ্টা শুরু হয়।’ এই কথাগুলো বলছিলেন পর পর দুই বার আত্মহত্যা করতে গিয়েও ফের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগণার গাইঘাটার গুটরি গ্রামের সঞ্জয় বিশ্বাস।

জানা গেছে, সঞ্জয় বিশ্বাস অন্য যুবকদের মতোই নিজের পায়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছিলেন। নিজ উদ্যোগে একটি ফাস্ট ফুডের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে চেয়েছিলেন তিনি। প্রথম প্রথম ব্যবসায়ে বেশ সাড়া পাওয়া গেলেও এক সময় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি আর্থিক ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। এই পরিস্থিতি সঞ্জয়কে কিছুটা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে তোলে। তারপর সর্বনাশা ভয়াল করোনাকাল। ব্যবসায়ীক অবস্থা তখন দাঁড়ায় আরও ভয়াবহরূপে। অবশেষে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন তিনি। আর তখনই ভর করে একাকিত্ব। কমে যায় বন্ধু-বান্ধবের সংখ্যা। নি:সঙ্গ জীবনযাপন সঞ্জয়কে তিলে তিলে দগ্ধ করতে থাকে। এক সময় আত্মহত্যার পথ বেঁছে নেয়। যখনই ফাঁস নিতে যান তখনই রশিতে ভেসে উঠে তার মায়ের মুখ। তারপর থেকেই তার স্বাভাবিক জীবন যাত্রা শুরু হয়। সেই সঞ্জয় আত্মহত্যার বিরুদ্ধে প্রচার চালাতে বাইসাইকেলে চড়ে ভারতের ২৪টি রাজ্য ঘুরার পর এখন বাংলাদেশে এসেছে। বুধবার (২৬ সেপ্টেম্বর) যশোরের বেনাপোল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করার পর বিভিন্ন জেলা সফরের অংশ হিসেবে এখন তিনি সিলেট শহরে।

নিজের মধ্যে এই পজেটিভ চিন্তার বীজ বপন করার জন্য নিজের এক প্রতিবেশী বন্ধুর স্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান সঞ্জয় বিশ্বাস। মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) ঢাকাপ্রকাশের সঙ্গে আলাপকালে তিনি আরও বলেন, সেদিন ওই ভদ্র মহিলার কথায় মানসিক প্রশান্তির জন্য বাইসাইকেল সঙ্গে নিয়ে প্রথমে ঘুরতে যাই। এর ফলে আত্মবিশ্বাস বাড়তে থাকে। পারিবারিক সাপোর্টের পাশাপাশি মানসিকভাবেও প্রশান্তি লাভ করি। একদিন বাইসাইকেল দিয়ে ২৩ কিলোমিটার যাত্রার পর আমি নিজেকে নতুনভাবে আবিস্কার করতে সক্ষম হই। ২০২১ সালের ৩০ আগষ্ট বাইসাইকেল নিয়ে শুরু হয় আনুষ্ঠানিক ভ্রমণ পর্ব। এরপর ভারতের ২৪টি রাজ্য সফর শেষে ২০২২ সালের ২৪ মে বাড়ি ফিরি। মানুষ এবং সংবাদ মাধ্যমের সাপোর্ট পেয়ে ‘আত্মহত্যা যন্ত্রণা কম করে না, যন্ত্রণা অন্য কাউকে দিয়ে যায়’-এই শ্লোগানকে সামনে রেখে শুরু করি আত্মহত্যার বিরুদ্ধে প্রচারণা।

সঞ্জয় বলেন, ইতিমধ্যে বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি জেলা সফর শেষে সিলেট বিভাগে আছি। শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জসহ সিলেটের তামাবিল পর্যন্ত যাত্রা শেষ করেছি।

বাংলাদেশ সফরে অভিজ্ঞতা কিংবা এই যাত্রায় কোনো দুর্ভোগ, অসহযোগিতার বিষয়ে জানতে চাইলে সঞ্জয় বলেন, এই দেশের মানুষ খুবই আন্তরিক। ফলে পথের ক্লান্তি থাকলেও দুর্ভোগের ছোঁয়া নেই। যেখানে যাচ্ছি সেখানেই বেশ সাড়া পাচ্ছি। আর নির্বিঘ্ন যাত্রাপথে সাইকেলিস্টদের অবদান উল্লেখযোগ্য।

সিলেটের বিষয়ে সঞ্জয় বলেন, এই শহরের মানুষ খুবই অতিথিবৎসল। বিশেষ করে সিলেটে দুই সাইকেলিস্ট শাকিল এবং অত্রি আমাকে সঙ্গ দিচ্ছে সার্বক্ষণিক। জীবন পাল নামের অপর এক বন্ধু নিজের এখানে থাকতে দিয়েছে।

সঞ্জয় বিশ্বাস বলেন, প্রচারণা করতে গিয়ে একটি বিষয় খুবই খেয়াল করেছি যে মানুষ আমার চাইতে আরও বেশি হারিয়েছে। তাদের দু:খ-কষ্ট, ব্যথা-বেদনা আরও বেশি। শুধুমাত্র ভালো কনসালটেন্সির অভাব আছে। এ বিষয়ে আমার বক্তব্য হচ্ছে- বিলম্বিত সিদ্ধান্ত বড় সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে। তাই আগে ঠিক করতে হবে, আমি মারা যাওয়ার অর্থ শুধু একজনের বিদায় নয়। এর সাথে পরিবার, পরিবেশ, সমাজ সবকিছুতেই ক্ষত সৃষ্টি হবে। সুতরাং আমাকে আগে বাঁচাতে হবে, ঘুরে দাঁড়াতে হবে। তখনই পরিবার, সমাজ, পরিবেশ সবকিছুতেই সুপ্রভাব বিস্তৃত হবে।

এসআইএইচ

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত