বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১১ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মহিমাগঞ্জে চাঁদা না পেয়ে মাদ্রাসার অধ্যক্ষের পদত্যাগের দাবি দুই ভুয়া সমন্বয়কের!

অভিযুক্ত শুভ ইসলাম ও আলামিন ইবনে রায়হান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চাঁদার টাকা না দেওয়ায় মহিমাগঞ্জ আলিয়া কামিল মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের পদত্যাগের দাবি তুলেছেন সমন্বয়ক ও সহ সমন্বয়ক পরিচয়দানকারী দুই যুবক। তবে তাদের কেউ মহিমাগঞ্জের সমন্বয়ক ছিলেন না বলে জানিয়েছেন মহিমাগঞ্জের স্থানীয় শিক্ষার্থীরা। অভিযুক্ত দুই যুবক হলেন- শালমারা ইউনিয়নের আলামিন ইবনে রায়হান এবং নাকাইহাট ইউনিয়নের শুভ ইসলাম। শুভ অত্র মাদ্রাসার ছাত্র হলেও আলামিন অত্র মাদ্রাসার নিয়মিত ছাত্র নন।

ঘটনার সূত্রপাত যেভাবে, আল-আমিন মাদ্রাসার সাবেক ছাত্র হওয়ায় তিনি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন তদবির নিয়ে মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের কাছে আসতেন। অধ্যক্ষ তার অবস্থান থেকে সাহায্য করার চেষ্টাও করেছেন। একসময় তার চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় অধ্যক্ষ আলামিনের থেকে দূরত্ব তৈরি করেন। তারপর থেকেই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় উসকানিমূলক কথা বলতে শুরু করেন আল আমিন।

আরেক অভিযুক্ত শুভ ইসলাম আলিয়া কামিল মাদ্রাসার ছাত্র। তার বাড়ি নাকাইহাট ইউনিয়নের হওয়ায় নিয়মিত ক্লাস করতেন না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুরু হওয়ার পর থেকে তিনি মাদ্রাসায় যাতায়াত শুরু করেন। ওই সময় শুভসহ কয়েকজন ছাত্র আন্দোলনে অংশগ্রহণের জন্য মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের কাছে এসে চাঁদা দাবি করেন এবং জুলাই মাসের মাদ্রাসার মেসের টাকা না নেওয়ার জন্য বলেন ও মেস খোলা রাখার জন্য অধ্যক্ষকে চাপ দেন। পরবর্তীতে তৎকালীন সরকারের হল/মেস বন্ধের নির্দেশনা মোতাবেক হল/মেস বন্ধ করে দেয়া হয়।

পরবর্তীতে ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর শুভ আবারও চাঁদার দাবি করতে শুরু করেন, এবার দাবি করেন আন্দোলনে অংশ গ্রহণ করা অসুস্থদের চিকিৎসার জন্য। চাঁদার টাকা না দেওয়ায় শুভগং মহিমাগঞ্জ আলিয়া কামিল মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবি করেন।

এরপর শুরু করেন ফেসবুকে পোস্ট ও বিভিন্ন হুমকি ধামকি। বর্তমানে এই পরিস্থিতির সুযোগটা নিয়ে ফেলেন এই প্রতিষ্ঠানের কয়েকজন শিক্ষক, যার ভিতর অন্যতম মোঃ মাহামুদ হাসান- সহকারী অধ্যাপক এবং মোঃ তাওহীদ ইসলাম- মুহাদ্দিস অত্র মাদ্রাসা। এই ২ জন শিক্ষকের উসকানিতে সমন্বয়ক পরিচয়দানকারীরসহ গুটি কয়েকজন মাদ্রাসার শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

যার প্রমাণস্বরূপ, মাহামুদ হাসানের একটি অডিও প্রতিবেদকের কাছে আছে, যেখানে তিনি বলেছেন তোমরা অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবি করো, স্থানীয় বিএনপি নেতারা কোন কথা বলার সাহস পাবে না, অপর পাশ থেকে অন্যজন বলেন স্যার, আপনাকে কিন্তু থাকতে হবে। মাহামুদ বলেন ১১ টার পরে আমরা থাকবো।

স্থানীয় কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানা যায় যে, এদের কখনোই এই এলাকায় দেখি নাই। নিজেদের পরিচিতি করতেই এসব করছে এই ছেলেগুলো। মাদ্রাসার একজন অভিভাবক বলেন, গত কয়েক বছর থেকে অধ্যক্ষের পদটি স্থায়ী নেই। ৫ বছরের অধিক সময় বর্তমান অধ্যক্ষ ভারপ্রাপ্ত হিসাবে পরিচালনা করে আসছেন। যতদূর শুনেছি মাদ্রাসার সাবেক এক শিক্ষক অধ্যক্ষ হিসাবে আসতে চায়। তিনি তার পরিচিত শিক্ষক ও কয়েকজন ছেলেদের দারা এই কাজ করাতে পারেন বলে আমার মনে হয়। কারণ, বর্তমান অধ্যক্ষ থাকলে তিনি এই পদে আসতে পারবেন না।

এছাড়াও ছাত্রদের প্রতিনিধি হিসেবে মহিমাগঞ্জ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নেতা  বলেন, আন্দোলন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এদের কোথাও দেখলাম না, তারা কীভাবে সমন্বয়ক হয়। এরা অনৈতিক বা নিজেদের স্বার্থে কিছু করলে ছাত্ররাই এদের প্রতিহত করবে। বহিরাগত কেউ এলাকার শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করবে এটা আমরা মেনে নেব না।

এছাড়াও মহিমাগঞ্জ জাতীয়তাবাদী সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম-আহবায়ক ও সাবেক ছাত্রনেতা মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেন, এরা আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব করছে। তিনি আরও বলেন, ৫ আগস্টের পরে এই দুইজন সহ কয়েকজন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষজনের দোকান থেকে চাঁদা তুলেছেন এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়িতে হামলার চেষ্টা করেন। তিনি আরও বলেন, আলামিনের শ্বশুর ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাবেক এক সভাপতির বন্ধুর আত্মীয়। আমাদের স্থানীয়দের এদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। এরা বিএনপি জামাতের লেবাসে আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছে।

এদিকে মহিমাগঞ্জ আলিয়া কামিল মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বলেন, এই ছেলেগুলোর সাথে আমার ব্যক্তিগত কোন শত্রুতা নাই। তারা ফেসবুক থেকে পুরাতন কিছু ছবি নিয়ে আমাকে ব্লাকমেইল শুরু করেন। ভয়ভীতি দেখান। আমি চাকরি করি। আল্লাহর অশেষ রহমতে এতো বড় একটা প্রতিষ্ঠান গত ৫ বছর পরিচালনা করে আসতেছি। প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার সুবাদে আমার সাথে এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান, ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সহ এলাকার সকল মানুষের সাথে আমার সুসম্পর্ক ছিল, এখনো আছেন।

তিনি আরও বলেন, এই ছেলেগুলো শুধু আওয়ামী লীগের লোকজনের ছবি সামনে আনছে কিন্তু আমার সাথে বিএনপি জামাত ঘরনার অনেকের সাথে সুসম্পর্ক আছে সেটা তারা বলতেছেনা। তিনি আরও বলেন, আমাকে এই হয়রানির বিষয়ে আমি গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) বিষয়টি অবগত করেছি।

Header Ad
Header Ad

ময়মনসিংহে ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষ, একই পরিবারের ৪ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ময়মনসিংহের গাছতলা বাজারে বালুবোঝাই ড্রামট্রাকের সঙ্গে সিএনজি চালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে একই পরিবারের চারজন প্রাণ হারিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় ময়মনসিংহ সদর ও তারাকান্দা সীমানায় ঘন কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতদের মধ্যে দুইজন ঘটনাস্থলেই মারা যান এবং বাকি দুইজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। নিহতরা হলেন- আব্দুর রশিদ (৫৫), তার স্ত্রী বকুল আক্তার (৪৫), শ্যালক বিদ্যা মিয়া (৪২) এবং পুত্রবধূ লাবনী আক্তার (১৮)। তারা সবাই নেত্রকোনা সদরের বাহাদুরপুর এলাকার বাসিন্দা।

শ্যামগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ সঞ্জয় চক্রবর্তী এবং ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক নাজমুস সাখাওয়াত দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে ঘন কুয়াশার কারণে দৃশ্যমানতা কম থাকায় ময়মনসিংহ থেকে নেত্রকোনাগামী সিএনজি অটোরিকশাটি বিপরীত দিক থেকে আসা বালুবোঝাই ড্রামট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই লাবনী আক্তার ও বিদ্যা মিয়া নিহত হন। পরবর্তীতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আব্দুর রশিদ এবং তার স্ত্রী বকুল আক্তারের মৃত্যু হয়।

নিহতদের লাশ শ্যামগঞ্জ হাইওয়ে ফাঁড়িতে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

হাসিনার দালালেরা বিভিন্ন অপকর্মের ফাইল পুড়িয়ে দিয়েছে: সারজিস

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

সচিবালয়ে ঘাপটি মেরে থাকা হাসিনার দালালেরা বিভিন্ন অপকর্মের ফাইল আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে, বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) তার ভেরিফাইড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

সারজিস আলম বলেন, বিগত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগের যারা চাটার দল ছিলো তাদের মধ্যে অন্যতম একটা অংশ এই আমলারা। এদের ওপর ভর দিয়েই হাসিনা এই দেশে তার ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছিলো।

আরও বলেন, যখনই বিপ্লবীরা হাসিনার অপকর্ম, চুরি, লুটপাট, দুর্নীতির দিকে নজর দিয়েছে, সেগুলোর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে তখনই সচিবালয়ে ঘাপটি মেরে থাকা হাসিনার দালালেরা বিভিন্ন অপকর্মের ফাইলগুলোকে আগুনে পুড়িয়ে দিলো। রাষ্ট্র সংস্কার করতে হলে প্রশাসনে ঘাপটি মেরে লুকিয়ে থাকা চাটার দলকে শেকড় থেকে উপড়ে ফেলতে হবে। সাবধান করার সময় আর নেই।

পোস্টে তিন উপদেষ্টাকে ট্যাগ করে তিনি লেখেন, ‘নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ, মাহফুজ আলম ভাই, বিপ্লবী ভূমিকায় অবতীর্ণ হোন। পুরো বাংলাদেশে আপনাদের সাথে আছে।’

প্রসঙ্গত, দুই হাজার ছাত্র-জনতার প্রাণের বিনিময়ে স্বৈরাচার পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা তার তেমন কিছুই পূরণ করতে পারছে না। উল্টো পূর্ববর্তী সরকারের অনেক কিছুই বহাল রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসররাই সুবিধা পাচ্ছে। অথচ গণহত্যার বিচার হচ্ছে না সঠিকভাবে। আসামিদের গ্রেফতার করা হচ্ছে না।

ফলে সরকার গঠনের পর থেকে প্রায় প্রতিদিনই কোনো না কোনো অঘটন ঘটছে। সর্বশেষ বাংলাদেশের প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার পরই এমন মন্তব্য করলেন সারজিস আলম।

Header Ad
Header Ad

লামায় ত্রিপুরাদের পাড়ায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা

লামায় ত্রিপুরাদের পাড়ায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বান্দরবানের লামায় তংঙঝিরি ত্রিপুরা পাড়ায় অগ্নিসংযোগের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে পুড়ে যাওয়া ঘর পুনর্নির্মাণসহ সব ধরনের সহায়তা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ সব তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বার্তায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে বলা হয়, ঘটনাস্থলে পুলিশ কর্মকর্তারা গেছেন এবং সেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা করেছে। অপরাধীদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।

প্রেস উইং আরও জানান, এ ঘটনা একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে পরিদর্শনে বান্দরবানের জেলা প্রশাসক এবং পুলিশ সুপার আজই তংঙঝিরি যাবেন।

পুলিশ সদর দফতর জানায়, লামা থানার তংঙঝিরি ত্রিপুরা পাড়ায় ২৫ ডিসেম্বর মধ্যরাতে অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী ত্রিপুরাদের ১৬টি ঘরে আগুন দেয়। এতে আনুমানিক প্রায় ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ময়মনসিংহে ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষ, একই পরিবারের ৪ জন নিহত
হাসিনার দালালেরা বিভিন্ন অপকর্মের ফাইল পুড়িয়ে দিয়েছে: সারজিস
লামায় ত্রিপুরাদের পাড়ায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা
সচিবালয়ে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করলেন উপদেষ্টারা
সচিবালয়ের আগুন পরিকল্পিত হতে পারে: নৌবাহিনী কর্মকর্তা
বগুড়া কারাগারে সাবেক এমপি রিপুর ‘হার্ট অ্যাটাক’, আনা হয়েছে ঢাকায়
নিখোঁজের ৪২ ঘণ্টা পর কর্ণফুলী নদীতে মিলল ২ পর্যটকের লাশ
ভারত থেকে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় নারী-শিশুসহ আটক ১৬
রাফসানের সঙ্গে প্রেম নিয়ে মুখ খুললেন জেফার
সংবাদমাধ্যমের গাড়িতে বোমা হামলায় ৫ সাংবাদিক নিহত
সচিবালয়ে আগুনের ঘটনায় যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
সচিবালয়ে আগুনের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সচিবালয়ে আগুনের সূত্রপাত নিয়ে যা জানালেন ফায়ারের ডিজি
শেখ হাসিনাকে ভারত কি ফেরত পাঠাবে? আল–জাজিরার প্রতিবেদন
সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে ট্রাকচাপায় ফায়ার সার্ভিস কর্মী নিহত
৬ ঘণ্টা পর সচিবালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণে
সচিবালয়ের আগুন লাগা ভবনে রয়েছে যেসব মন্ত্রণালয়
মধ্যরাতে সচিবালয়ে ভয়াবহ আগুন, বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আট ও নয়তলা
চুয়াডাঙ্গায় দুই কোটি টাকার স্বর্ণসহ ৩ পাচারকারী আটক
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে ধানবোঝাই ট্রাকের ধাক্কা, চালক-হেলপার নিহত