রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

মহিমাগঞ্জে চাঁদা না পেয়ে মাদ্রাসার অধ্যক্ষের পদত্যাগের দাবি দুই ভুয়া সমন্বয়কের!

অভিযুক্ত শুভ ইসলাম ও আলামিন ইবনে রায়হান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চাঁদার টাকা না দেওয়ায় মহিমাগঞ্জ আলিয়া কামিল মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের পদত্যাগের দাবি তুলেছেন সমন্বয়ক ও সহ সমন্বয়ক পরিচয়দানকারী দুই যুবক। তবে তাদের কেউ মহিমাগঞ্জের সমন্বয়ক ছিলেন না বলে জানিয়েছেন মহিমাগঞ্জের স্থানীয় শিক্ষার্থীরা। অভিযুক্ত দুই যুবক হলেন- শালমারা ইউনিয়নের আলামিন ইবনে রায়হান এবং নাকাইহাট ইউনিয়নের শুভ ইসলাম। শুভ অত্র মাদ্রাসার ছাত্র হলেও আলামিন অত্র মাদ্রাসার নিয়মিত ছাত্র নন।

ঘটনার সূত্রপাত যেভাবে, আল-আমিন মাদ্রাসার সাবেক ছাত্র হওয়ায় তিনি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন তদবির নিয়ে মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের কাছে আসতেন। অধ্যক্ষ তার অবস্থান থেকে সাহায্য করার চেষ্টাও করেছেন। একসময় তার চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় অধ্যক্ষ আলামিনের থেকে দূরত্ব তৈরি করেন। তারপর থেকেই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় উসকানিমূলক কথা বলতে শুরু করেন আল আমিন।

আরেক অভিযুক্ত শুভ ইসলাম আলিয়া কামিল মাদ্রাসার ছাত্র। তার বাড়ি নাকাইহাট ইউনিয়নের হওয়ায় নিয়মিত ক্লাস করতেন না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুরু হওয়ার পর থেকে তিনি মাদ্রাসায় যাতায়াত শুরু করেন। ওই সময় শুভসহ কয়েকজন ছাত্র আন্দোলনে অংশগ্রহণের জন্য মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের কাছে এসে চাঁদা দাবি করেন এবং জুলাই মাসের মাদ্রাসার মেসের টাকা না নেওয়ার জন্য বলেন ও মেস খোলা রাখার জন্য অধ্যক্ষকে চাপ দেন। পরবর্তীতে তৎকালীন সরকারের হল/মেস বন্ধের নির্দেশনা মোতাবেক হল/মেস বন্ধ করে দেয়া হয়।

পরবর্তীতে ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর শুভ আবারও চাঁদার দাবি করতে শুরু করেন, এবার দাবি করেন আন্দোলনে অংশ গ্রহণ করা অসুস্থদের চিকিৎসার জন্য। চাঁদার টাকা না দেওয়ায় শুভগং মহিমাগঞ্জ আলিয়া কামিল মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবি করেন।

এরপর শুরু করেন ফেসবুকে পোস্ট ও বিভিন্ন হুমকি ধামকি। বর্তমানে এই পরিস্থিতির সুযোগটা নিয়ে ফেলেন এই প্রতিষ্ঠানের কয়েকজন শিক্ষক, যার ভিতর অন্যতম মোঃ মাহামুদ হাসান- সহকারী অধ্যাপক এবং মোঃ তাওহীদ ইসলাম- মুহাদ্দিস অত্র মাদ্রাসা। এই ২ জন শিক্ষকের উসকানিতে সমন্বয়ক পরিচয়দানকারীরসহ গুটি কয়েকজন মাদ্রাসার শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

যার প্রমাণস্বরূপ, মাহামুদ হাসানের একটি অডিও প্রতিবেদকের কাছে আছে, যেখানে তিনি বলেছেন তোমরা অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবি করো, স্থানীয় বিএনপি নেতারা কোন কথা বলার সাহস পাবে না, অপর পাশ থেকে অন্যজন বলেন স্যার, আপনাকে কিন্তু থাকতে হবে। মাহামুদ বলেন ১১ টার পরে আমরা থাকবো।

স্থানীয় কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানা যায় যে, এদের কখনোই এই এলাকায় দেখি নাই। নিজেদের পরিচিতি করতেই এসব করছে এই ছেলেগুলো। মাদ্রাসার একজন অভিভাবক বলেন, গত কয়েক বছর থেকে অধ্যক্ষের পদটি স্থায়ী নেই। ৫ বছরের অধিক সময় বর্তমান অধ্যক্ষ ভারপ্রাপ্ত হিসাবে পরিচালনা করে আসছেন। যতদূর শুনেছি মাদ্রাসার সাবেক এক শিক্ষক অধ্যক্ষ হিসাবে আসতে চায়। তিনি তার পরিচিত শিক্ষক ও কয়েকজন ছেলেদের দারা এই কাজ করাতে পারেন বলে আমার মনে হয়। কারণ, বর্তমান অধ্যক্ষ থাকলে তিনি এই পদে আসতে পারবেন না।

এছাড়াও ছাত্রদের প্রতিনিধি হিসেবে মহিমাগঞ্জ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নেতা  বলেন, আন্দোলন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এদের কোথাও দেখলাম না, তারা কীভাবে সমন্বয়ক হয়। এরা অনৈতিক বা নিজেদের স্বার্থে কিছু করলে ছাত্ররাই এদের প্রতিহত করবে। বহিরাগত কেউ এলাকার শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করবে এটা আমরা মেনে নেব না।

এছাড়াও মহিমাগঞ্জ জাতীয়তাবাদী সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম-আহবায়ক ও সাবেক ছাত্রনেতা মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেন, এরা আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব করছে। তিনি আরও বলেন, ৫ আগস্টের পরে এই দুইজন সহ কয়েকজন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষজনের দোকান থেকে চাঁদা তুলেছেন এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়িতে হামলার চেষ্টা করেন। তিনি আরও বলেন, আলামিনের শ্বশুর ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাবেক এক সভাপতির বন্ধুর আত্মীয়। আমাদের স্থানীয়দের এদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। এরা বিএনপি জামাতের লেবাসে আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছে।

এদিকে মহিমাগঞ্জ আলিয়া কামিল মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বলেন, এই ছেলেগুলোর সাথে আমার ব্যক্তিগত কোন শত্রুতা নাই। তারা ফেসবুক থেকে পুরাতন কিছু ছবি নিয়ে আমাকে ব্লাকমেইল শুরু করেন। ভয়ভীতি দেখান। আমি চাকরি করি। আল্লাহর অশেষ রহমতে এতো বড় একটা প্রতিষ্ঠান গত ৫ বছর পরিচালনা করে আসতেছি। প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার সুবাদে আমার সাথে এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান, ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সহ এলাকার সকল মানুষের সাথে আমার সুসম্পর্ক ছিল, এখনো আছেন।

তিনি আরও বলেন, এই ছেলেগুলো শুধু আওয়ামী লীগের লোকজনের ছবি সামনে আনছে কিন্তু আমার সাথে বিএনপি জামাত ঘরনার অনেকের সাথে সুসম্পর্ক আছে সেটা তারা বলতেছেনা। তিনি আরও বলেন, আমাকে এই হয়রানির বিষয়ে আমি গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) বিষয়টি অবগত করেছি।

Header Ad
Header Ad

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!

ছবি: সংগৃহীত

নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা ঘটনা নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

ক্রমাগত দুশ্চিন্তা শরীরের স্ট্রেস-রেসপন্স সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে, যা দীর্ঘমেয়াদে ক্রনিক স্ট্রেসের জন্ম দেয় এবং এমনকি অকাল মৃত্যুর কারণও হতে পারে।

গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দেয়, ফলে সংক্রমণ ও বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের মতো মারাত্মক কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার সঙ্গেও এটি সরাসরি সম্পর্কিত।

বিশেষজ্ঞরা জানান, দীর্ঘ সময় ধরে কর্টিসলসহ বিভিন্ন স্ট্রেস হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরণ হজমজনিত সমস্যা, পেশির টান, অনিদ্রা ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।

এছাড়া, অনিয়ন্ত্রিত বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত উদ্বেগ ধূমপান, অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহণ বা মাদকাসক্তির মতো ক্ষতিকর অভ্যাস গড়ে তুলতে পারে, যা আরও ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করে।

তবে, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমানোর জন্য সচেতনতা ও সঠিক দিকনির্দেশনা অনুসরণ করলে এ সমস্যা মোকাবিলা করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, মেডিটেশন এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য পেশাদার সহায়তা নেওয়া এসব সমস্যা সমাধানে কার্যকর হতে পারে।

সূত্র: আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন

Header Ad
Header Ad

জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হবে না।

রোববার বিকেলে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওই পোস্টে ইশরাক লিখেছেন, "জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার ফরকার হবে না। তার আগে অন্তত ঢাকার প্রাণকেন্দ্র দক্ষিণ ঢাকায় আমার সঙ্গে যুদ্ধ করে, আমাকে কবরে পাঠিয়ে তারপর করতে পারলে করবে।"

তিনি আরও লিখেছেন, "এই সরকারকে এর চাইতে স্পষ্ট ভাষায় আর কিছু বলার নাই। আর আমাদের দলীয় কেউ যদি ভুলেও স্বপ্ন দেখেন, যেই হন না কেন আপনাদের চিনবো না। অতএব এলাকায় ফ্যাসিবাদের স্থান দেওয়ার আগে ১০০ বার চিন্তা করে নিয়েন। আগে বরখাস্তকৃত কমিশনের/কাউন্সিলর পদধারী হাসিনার কিলার বাহিনীদের বিচার, শাস্তি ও নির্মূল করতে হবে।"

 

তরুণ এই বিএনপি নেতা তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনায় স্থানীয় নির্বাচন থাকতে পারে। কিছু নতুন দল বা ছোট দল নিজেদের অবস্থান সুসংহত করার চেষ্টা করতে পারে। তবে তার মতে, "এই মার্কাবিহীন স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে খুনি হাসিনার অমানুষ জালেম বাহিনীর উত্থান ঘটবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "আমাদের স্পষ্ট দলীয় সিদ্ধান্ত রয়েছে এই ব্যাপারে। এর বাইরে, ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র প্রার্থী বা মহানগর বিএনপির সদস্য হিসেবে, বা একজন সাধারণ রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে, যে অবস্থানেই বিবেচনা করা হোক না কেন, আমি জানিয়ে দিচ্ছি—ঢাকার অলিগলির রাজনীতি কীভাবে চলে তা আমি জানি।"

ইশরাক হোসেন তার পোস্টের শেষ অংশে বলেন, "ঢাকা ও অন্যত্র স্থানীয় সরকার নির্বাচনের যে কোনো উদ্যোগকে চক্রান্ত হিসেবেই গণ্য করা হবে। হাসিনার কমিশনার/কাউন্সিলরা কিভাবে হয় এবং তারা কীভাবে ফিরে আসতে পারে, সেটাও আমাদের মুখস্থ।"

Header Ad
Header Ad

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!

ছবি: সংগৃহীত

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহতের ঘটনায় দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়েছে। দিবসটি যথাযথভাবে পালনের জন্য সবাইকে অনুরোধ করেছে সরকার।

তবে পরিপত্র জারির পর থেকেই অনেকের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে, ২৫ ফেব্রুয়ারি কি সরকারি ছুটি থাকবে? এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নানা আলোচনা চলছে।

সরকারি পরিপত্র অনুযায়ী, ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি ছুটি থাকবে না। দিবসটি ‘গ’ শ্রেণীভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা জাতীয়ভাবে পালন করা হবে, তবে ছুটি থাকবে না।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, সরকার প্রতিবছর ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। তবে এটি সরকারি ছুটি ছাড়া জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হবে।

এর আগে মন্ত্রিপরিষদসচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদও সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করা হবে, তবে এদিন সরকারি ছুটি থাকবে না।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে ঘটে যাওয়া নির্মম হত্যাকাণ্ডে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। শোকাবহ ও হৃদয়বিদারক এই দিনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের মাধ্যমে সেনা সদস্যদের আত্মত্যাগকে জাতীয় স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি