বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫ | ২৭ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাপ-দাদার পেশায় ভালো নেই মৃৎ শিল্পীরা

‘বাব দাদার হাতে খুঁটি, হাঁড়ি, পাতিল, সারোয়া, কলস, পেচি, ব্যাংক, প্লেট, রুটি বানা তাওয়া, চারি, কান্টা, ফুলের টপ, থালা, মাটির খেলনা বানা (তৈরি) শিখছি। এখন স্মামীর সংসারে ২১ বছর থাকি এই কাম (কাজ) করি। স্বামী, বেটি, দুইটা ছেলে একটা ওলাও এই কামই করে। তাও সংসার চলে না।’-এ কথা গুলো বলেন নীলফামারী সদরের সোনারায় ইউনিয়নের উত্তর মুসরত কুকাপাড়া গ্রামের কুমার পাড়ার নমিতা পাল (৩৯)।

স্বামী খগেন্দ্র পাল (৪৫) বলেন, ‘প্লাস্টিকের ভাড়া পাতিল বের হয়ে হামার মাটির জিনিস কেউ নেয় না। বছরে একবার পহেলা বৈশাখ, হিন্দুর বিয়া বাড়ি ও বিভিন্ন পূজা পার্বনে একটু বেচা-কেনা হয় এখন তাও হয় না। এক সময় এই ব্যবসার বেশ কদর ছিল। বাড়িতে এসে পাইকাররা বায়না দিয়ে যেত এখন আর সেই দিন নাই। কামাই খুব হইতো। কিন্ত এখন পেটে চলে না।’

ওই ইউনিয়নের মুসরত কুকাপাড়ায় রয়েছে এই শিল্পের প্রায় ৬৫ পরিবার। এ ছাড়াও জেলায় বিছিন্নভাবে ২৩০ পরিবার এই পেশায় জীবনযাপন করে। কিন্তু মাটির অভাব, প্রয়োজনীয় পুঁজি ও পরিকল্পিত উদ্যোগের অভাবে চরম অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে নীলফামারীর মৃৎশিল্পিরা। উৎপাদিত পণ্য সামগ্রীর ন্যায্যমূল্য না থাকায় এই শিল্পের সঙ্গে জড়িতরা অন্য পেশায় যেতে বাধ্য হচ্ছে। সাত পুরুষের ঐতিহ্যবাহী পেশাকে কোনো রকমে ধরে রেখেছেন তারা। বাজারে প্রচলিত প্লাস্টিক সামগ্রীর সঙ্গে পাল্লা দিতে না পেরে তারা এখন কোণঠাসা। ফলে গ্রাম বাংলার এই শিল্পের ঐতিহ্য হারানোর পাশাপাশি তাদের দুর্দিন যাচ্ছে।

একই গ্রামের মৃৎশিল্পি বিকাশ চন্দ্র পাল (৪০) বলেন, ‘পুরুষদের প্রধান কাজ মাটি কিনে সেগুলো কাদা করা ও ভাটায় পোড়ানো। এরপর এসব সামগ্রী নিজ হাতে তৈরি করেন বাড়ির নারী ও ছেলে-মেয়েরা। আর এসব তৈরি সামগ্রী বাজারে বিক্রি করি আমরা। কিন্ত দিন দিন চাহিদা কমে যাওয়ায় এখন হাত পড়েছে কপালে।’

ওইসব সামগ্রী জেলা শহরে বিক্রি করতে এসে কৈলাস চন্দ্র পাল (৪৫) বলেন, ‘মাটির তৈরি হাঁড়ি, পাতিল,কলস, সারোয়া, পেচি, তাওয়ার এক সময় খুব চাহিদা ছিল। বাজারে আসার সাথে সাথে ক্রেতা সামলানো যেত না। এখন হাটে আসা-যাওয়ার ভ্যান ভাড়াই উঠে না। আগে গরমে পানি রাখার একটি কলস বিক্রি হতো ৩০-৪০ টাকায়। এখন ফ্রিজ বের হয়ে কলসের কোনো চাহিদা নাই। হঠাৎ এক-আধটা বিক্রি হয়, তাও পানির দামে দিতে হয়।’

এ প্রসঙ্গে সদর উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের কর্মকর্তা মো. ফিরোজ সরকার বলেন, ‘কুমারপাড়ার ওই পরিবারগুলো বিছিন্নভাবে বসবাস করায় তাদের কোনো সমবায় সমিতি নেই। তাদের এক জায়গায় করে সমবায় সমিতির মাধ্যমে সহযোগিতা করা যেতে পারে।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্লাষ্টিকের উৎপাদিত পণ্যের কাছে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে কুমার শিল্প।’

এ বিষয়ে নীলফামারী ক্ষুদ্র কুটির শিল্পের ব্যবস্থাপক (বিসিক) হোসনে আরা খাতুন জানান, এই শিল্পের লোকজনদের সমিতির মাধ্যমে আর্থিকভাবে সহায়তা করা যেতে পারে। তবে আধুনিকতার ছোঁয়ায় মাটির তৈরি জিনিসপত্রের আদলে তৈরি করছেন প্লাস্টিক পণ্য নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান। ফলে প্রতিনিয়ত ব্যবহার কমছে মাটির তৈরি পণ্য সামগ্রীর। এতে বিপাকে পড়েছে এই শ্রেণি পেশার মানুষ।

তিনি বলেন, আমাদের শর্ত পূরণের মাধ্যমে তাদের সহযোগিতা করা যেতে পারে।

এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ বলেন, মৃৎশিল্পকে টিকিয়ে রাখতে সরকারিভাবে কোনো ধরনের সহায়তার সুযোগ থাকলে তা অবশ্যই করা হবে। এটি গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য আর ওই ঐতিহ্য ধরে রেখেছে মৃৎশিল্পীরা।

Header Ad
Header Ad

বিদেশ থাকা সত্ত্বেও কেন শেখ হাসিনার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা!

ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগের পর গণভবন থেকে হেলিকপ্টারে করে ভারতে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা। সে ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

এছাড়া আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকর্মীদের বিদেশে অবস্থান করার ছবি ও ভিডিও প্রায় সামাজিক মাধ্যমে আসে। কিন্তু বিদেশে থাকার পরও দুর্নীতি দমন কমিশন তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে। এ নিয়ে বিভিন্ন অঙ্গনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।

জানা গেছে, মঙ্গলবার দুদকের উপ-পরিচালক মনিরুল ইসলামের আবেদনের প্রেক্ষিতে পরিবারসহ শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেয় আদালত।

দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার আট মাসের মাথায় তাদের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়, ছোট বোন শেখ রেহানা ও তার ছোট বোনের মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক ও অন্যান্যের বিরুদ্ধে রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের নামে প্রায় ৫৯ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের একটি অভিযোগ দুর্নীতি দমন কমিশনে অনুসন্ধানাধীন রয়েছে। অভিযোগটি অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি অনুসন্ধান দল গঠন করা হয়েছে।

বিশ্বস্ত সূত্রের মাধ্যমে জানা যায়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা সপরিবারে গোপনে দেশ ত্যাগ করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। তারা দেশ ত্যাগ করে বিদেশে পালিয়ে গেলে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ রেকর্ডপত্র প্রাপ্তিতে ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে। তাছাড়া সার্বিক অনুসন্ধানকাজে বিঘ্ন সৃষ্টিসহ সমূহ ক্ষতির কারণ রয়েছে।

এ অবস্থায় অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধান কার্যক্রমের স্বার্থে তাদের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন। শুনানি শেষে আদালত এই আবেদন মঞ্জুর করেন।

দুদক প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ বিভিন্ন গণমাধ্যমের মারফতে জানতে পারেন, শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা দেশ ছাড়ার বিষয়টি প্রমাণিত হয়নি। এ সংক্রান্ত রাষ্ট্রের কাছে ডকুমেন্টারি কোনও সাক্ষ্য-প্রমাণ নেই।

তিনি আরও বলেন, এখন পর্যন্ত দেড় থেকে দু'শতাধিক আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীর দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে। তাদের অধিকাংশেই দেশের বাহিরে অবস্থান করছে বলে আমি শুনেছি। তবে রাষ্ট্রের কাছে প্রমাণিত না হওয়ায় ধরে নিবেন তারা দেশের মধ্যে অবস্থান করছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে যে কোনও সময়ে দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা চাইতে পারেন।

এ বিষয়ে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম বলেন,‘বিদেশে থাকার পরও কেন নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয় বিষয়টি আমার নজরে পড়েনি। সেজন্য কখনও কারণও জানা হয়নি।’

তবে দুদকের এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, 'দুর্নীতির অভিযোগ সংশ্লিষ্ট কোনও ব্যক্তি বা আসামির বিরুদ্ধে যখন রাষ্ট্রীয় কিংবা আন্তর্জাতিকভাবে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয় তখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনগত সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়। কারণ ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনগত কোনও প্রক্রিয়া বাকি রয়েছে, এমন কোনও প্রশ্ন যাতে না ওঠে। সেসব দিন বিবেচনা করেই দেশের বাইরে থাকা সত্ত্বেও শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।'

 

 

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় বিদ্যুৎ স্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার লোকনাথপুরে নির্মাণাধীন ভবনে বিদ্যুৎ স্পৃষ্টে রিন্টু (৩০) নামে একজন নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে নয়টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, লোকনাথপুর গ্রামের মোছেক আলীর ছেলে রিন্টু জসিম উদ্দিনের নির্মাণাধীন ভবনের ছাদে কাজ করছিলেন। কাজ করার সময় অসাবধানতাবশত ভবনের পাশে দিয়ে যাওয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সংযোগ লাইনের তারে তার পা লেগে যায়। এতে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে তিনি ছাদ থেকে নিচে পড়ে যান।

তাৎক্ষণিকভাবে তার সহকর্মী ও স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

দামুড়হুদা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

Header Ad
Header Ad

পাবনা-১ আসনে জামায়াতের প্রার্থী নিজামীপুত্র মোমেন, বাদ পড়লেন ডা. বাসেত

ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমেন। ছবি: সংগৃহীত

অবশেষে পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়ার একাংশ) আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী হিসেবে সাবেক আমীর মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর ছেলে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমেনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।

বুধবার (১২ মার্চ) সকালে উপজেলা জামায়াতের কার্যালয়ে এক বিশেষ সভায় এ প্রার্থী নাম ঘোষণা করেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান।

আগে এই আসনে জামায়াতের প্রার্থী হিসেবে বেড়া উপজেলা জামায়াতের আমির ডা. আব্দুল বাতেন খানকে ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে দলের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর শাহাদাতের পর এই আসনে প্রার্থী হিসেবে প্রথমে মোমেনকেই প্রস্তাব করা হয়েছিল। পরে নানা কারণে আব্দুল বাসেত খানকে প্রার্থী করা হলেও আবারও মোমেনের নাম ঘোষণা করা হলো।

রফিকুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের জানান, “মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুর পর তার পরিবারের কেউ দেশে থাকতে পারেননি, তাই এই আসনে প্রার্থী হিসেবে আব্দুল বাসেত খানকে মনোনীত করা হয়েছিল। তবে এখন দলের ভবিষ্যতের জন্য প্রার্থী হিসেবে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমেনকেই চূড়ান্ত করা হয়েছে।”

এদিকে, জামায়াতে ইসলামীর এই নতুন সিদ্ধান্তের ফলে পাবনা-১ আসনে দলের প্রার্থী নিয়ে যেসব ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছিল তা পরিষ্কার হলো।

ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমেন ২০১০ সালে ঢাকা জজ কোর্টের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন এবং পরবর্তীতে ২০১৩ সালে হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ২০১৬ সালে তার বাবা মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসি কার্যকরের পর তিনি রাজনৈতিক চাপের কারণে দেশত্যাগ করেন এবং লন্ডনে বসবাস শুরু করেন।

এছাড়া, মোমেনের পরিবারে রয়েছে তার ৫ ভাই-বোন, যেখানে বড় ভাই ড. নাকিবুর রহমান যুক্তরাষ্ট্রের একজন অধ্যাপক, আর মোমেনের জমজ ভাই ডা. নাঈম খালেদ যুক্তরাজ্যে চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিদেশ থাকা সত্ত্বেও কেন শেখ হাসিনার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা!
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় বিদ্যুৎ স্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
পাবনা-১ আসনে জামায়াতের প্রার্থী নিজামীপুত্র মোমেন, বাদ পড়লেন ডা. বাসেত
যুক্তরাষ্ট্রে হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর, ভারত ও মোদিকে গালি!
শুক্রবার এক লাখ রোহিঙ্গার সাথে ইফতার করবেন ড. ইউনূস ও গুতেরেস
কুবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ, পরীক্ষা স্থগিত
লাকিকে গ্রেফতারসহ পাঁচ দাবিতে শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের মানববন্ধন
দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল
সারাদেশে বৃহস্পতিবার ২ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে এনআইডি সেবা
আম্মার ভয়ে প্রেম করিনি, এখন আম্মাই বলে, তুমি খুঁজে আনো
টাঙ্গাইলে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী কিশোরী ধর্ষণ: ১ লাখ টাকায় সালিশের রায়, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শেখ হাসিনা-ইমরান এইচ সরকারসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
১৯ দেশের মিশন প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে বসছে নির্বাচন কমিশন
ধর্ষণচেষ্টার কারণে হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজের উপাধ্যক্ষকে খুন: পুলিশ
বাম্পার ফলনেও লোকসানের মুখে আলুচাষীরা
জাতীয় নাগরিক পার্টি নির্বাচন বিলম্ব করতে গোলমাল করছে: জয়নুল আবদিন ফারুক
যমুনায় যাওয়ার চেষ্টা, শিক্ষকদের ওপর পুলিশের জলকামান-লাঠিচার্জ
পাঁচ দফা দাবিতে দেশজুড়ে ধর্মঘটে চিকিৎসকরা, রোগীদের ভোগান্তি
৩ দিন পর গুলিতে নিহত যুবকের মরদেহ ফেরত দিলো বিএসএফ
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার সালমান-আতিকুল-মহিবুল