রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দারুশিল্পী লুকাসের শরীরে বাসা বেঁধেছে কঠিন ব্যাধি

কাঠ খোদাই করে ভাস্কর্য তৈরি করা পঞ্চগড়ের নিভৃত পল্লীর এক দারুশিল্পী লুকাস দাস (৫০)। বাঁশ দিয়েও তৈরি করেন দৃষ্টিনন্দন সব আসবাবপত্র। ফাঁকে ফাঁকে চলে সাহিত্য চর্চাও। অর্থাভাবে তার কবিতা ও উপন্যাসের একটি পাণ্ডুলিপিও ছাপা অক্ষরের রূপ আর দেখতে পারেনি। ভ্যান টেনে চলত তার সংসারের চাকা। কঠিন দারিদ্র্যতা আর না পাওয়ার যন্ত্রণায় পুড়ে অঙ্গার হওয়া লুকাসের জীবনে আসেনি কখনো বসন্ত। জীবনে একটি বসন্তের বড়ই সাধ ছিল তার। কিন্তু তা তার কাছে এখন কেবলই স্বপ্ন।

ধীরে ধীরে কঠিন অসুখ বাসা বেঁধেছে লুকাস দাসের শরীরে। পরিবারের ঘানি টানতে টানতে কখন যে কঠিন অসুখ বাসা বেঁধেছে টেরই পাননি তিনি। তিনি এখন হেপাটাইটিস বি ও যক্ষা রোগে আক্রান্ত। ঢাকা, চট্টগ্রাম পরে দিনাজপুরের পার্বতীপুর খ্রিস্টান মিশনারিজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসকদের অধীনে নিয়েছেন চিকিৎসা। নেই কোনো উন্নতির লক্ষণ। উল্টো তার শারীরিক অবস্থা দিন দিন আরও অবনতি হচ্ছে। জীবন এখন তার কঠিন সংকটে। থমকে গেছে তার ৪ সদস্যের সংসারের চাকাও।

একমাত্র ছেলে অপু দাস ঢাকার সাভারে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের একটি শাখায় চাকরি করলেও ওই প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন বেকার হয়ে পড়েছেন। আর একমাত্র মেয়ে অর্পিতা দাস আটোয়ারী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবারের এসএসসি পরীক্ষার্থী। তার লেখাপড়াও বন্ধের উপক্রম। চিকিৎসা করাতে গিয়ে জীবিকার প্রধান অবলম্বন ভ্যানটিও বিক্রি করে দিতে বাধ্য হন লুকাস। এখন পর্যন্ত প্রায় দুই লাখ খরচ হয়েছে তার চিকিৎসার পেছনে। ধারদেনাও হয়ে গেছে অনেক। কাজ করতে না পাড়ায় চরম মানবেতর জীবনযাপন করছে পরিবারটি। প্রায়শ খেয়ে না খেয়ে কাটছে তাদের দিন।

চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী এবার ভারতে গিয়ে জীবনের শেষ চিকিৎসা করাতে চান লুকাস। কিন্তু সেখানে খরচ হবে প্রায় ৫ লাখ টাকা। যে পরিবারটিতে দুমুঠো ভাতের জোগান ঠিকমতো হয় না সেই পরিবারে এত টাকা জোগাড় করা ঠিক খাড়া পাহাড়ে উঠার মতোই কঠিন কাজ। তাই সহযোগিতার চেয়ে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আবেদন করলেও কোনো সাড়া মিলেনি এখনো। একটু ভালোবাসা ও সহানুভূতির আশায় চাতক পাখির মতো অপেক্ষায় লুকাসের পরিবার।

লুকাস দাসের বাড়ি জেলার আটোয়ারী উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের কালিকাপুর খ্রিস্টানপাড়ায়। পেশায় একজন ভ্যানচালক। ১২ বছর বয়সেই বাবা-মাকে হারানোর পর সংসারের হাল ধরতে হয় তাকে। লেখালেখির পাশাপাশি কোনো প্রশিক্ষণ ছাড়াই নিজে নিজে চিত্রকর্ম তৈরি ও বাঁশ দিয়ে নানা সব দুর্লভ আসবাবপত্র তৈরি করতেন। এমনকি কাঠ দিয়ে অসাধারণ সব ভাস্কর্য তৈরি করতে পারতেন নিভৃত পল্লীর এই ভ্যানচালক। বাড়ি ভিটের দেড় শতক জমিই তার সম্পদ। সারাদিন ভ্যান চালিয়ে স্ত্রী-সন্তানদের আহার আর লেখাপড়ার খরচ জোগাড় করতেন। এর ফাঁকে যে সময় মিলে বসে পড়তেন সাহিত্য চর্চা, চিত্রকর্ম তৈরি ও ভাস্কর্য তৈরিতে। গভীর রাত জেগেও চলত এই শিল্পীর রচনাশৈলী। তবে আধুনিক প্রযুক্তির উন্নত যন্ত্রপাতিতে আসবাবপত্র তৈরির দিকে ঝুঁকছেন মানুষজন। আর হাতে তৈরি জিনিসপত্রের কদর যেন দিন দিন হারিয়েই যাচ্ছে। ফলে অনেক সময় আসবাবপত্র ও হস্তশিল্পের বিভিন্ন কাজ পেলেও সময়মতো তা ক্রেতাদের বুঝিয়ে দিতে পারেন না। এতে অনেকে তার কাজ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। কাজের অভাবে অবহেলিত হয়ে পড়েন লুকাস। এখন থমকে গেছে তার জীবনের চাকা, থেমে গেছে সব কলরব।

মেয়ে অর্পিতা দাস বলেন, বাবাই আমাদের মাথার উপরে একমাত্র ছাতা। বড়ভাই আমাদের সংসারে কিছু টাকা দিয়ে সহযোগিতা করলেও তার চাকরিও এখন আর নেই। বাবা বর্তমানে হেপাটাইটিস বি ও যক্ষা রোগে আক্রান্ত। ঠিকমতো খেতে পারেন না। কোনো কাজও করতে পারেন না। দীর্ঘদিন ধরে বিছানায় শুয়ে-বসে কেটে যাচ্ছে তার দিনকাল। আমার বাবার চিকিৎসার জন্য অনেক টাকা দরকার। কোনো স্বহৃদয়বান ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যদি আমার বাবার চিকিৎসায় এগিয়ে আসতেন তাহলে আমার বাবা আগের মতো সংসারের হাল ধরতে পারতেন।

স্ত্রী তারা রায় বলেন, আগে যখন উনার (লুকাস দাসের) শরীর ভালো ছিল তখন আমাদের সংসার মোটামুটিভাবে ভালোই চলত। একদিকে তিনি এখন বিছানায় অন্যদিকে ছেলেরও চাকরি নেই। খুবই দুর্বিষহ দিন কাটাচ্ছি আমরা। আমি একটু-আধটু মানুষের কাজ, পাথর ভাঙ্গার কাজ করি। কোনো দিন কাজও পাই না। এভাবে কোনোমতে চলি। অনেক সময় না খেয়েই দিন কাটাই। কী করব? এক-দুইদিন না হয় মানুষ আমাদের সাহায্য করল। প্রতিদিনতো আর করবে না।

লুকাস দাস বলেন, আধুনিক প্রযুক্তির কাছে হার মানতে হয়েছে আমাকে। সময়মতো কাজ বুঝিয়ে দিতে না পারায় মানুষ এখন আর কাজ দেয় না। আমারও যদি উন্নত যন্ত্রপাতি থাকত কোনোমতে কাজ করে চলতে পারতাম। এদিকে আমার শারীরিক অবস্থা দিন দিন অবনতি হচ্ছে। বেশিরভাগ সময় বিছানায় শুয়ে কাটাই। আমি জীবনের শেষ চিকিৎসার জন্য ভারতে যেতে চাই। সেখানে চিকিৎসা নিলে হয়তো আমি জীবনের বাকি দিনগুলো ভালো থাকতে পারব। কিন্তু তার জন্য প্রয়োজন ৫ লাখের মতো টাকা। এত টাকা আমার পক্ষে জোগাড় করা সম্ভব নয়। তাই সবার কাছে একটু ভালোবাসার মিনতি করছি।

আটোয়ারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুসফিকুল আলম হালিম বলেন, আমরা উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে লুকাস দাসের জন্য যতটুকু সম্ভব সহযোগিতা করব। সমাজের বিত্তবান মানুষদেরও এগিয়ে আসার আহ্বান করছি। যাতে করে তিনি আগের মতো স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেন। সংসারের হাল ধরতে পারেন।

লুকাস দাসকে সহযোগিতার জন্য যোগাযোগের ঠিকানা: লুকাস দাস, কালিকাপুর খ্রিস্টানপাড়া, মির্জাপুর, আটোয়ারী, পঞ্চগড়। মোবাইল নম্বর: ০১৭৮০৯১৬৮৭৭ (লুকাস দাস)। সোনালী ব্যাংক আটোয়ারী শাখায় তার হিসাব নম্বর: লুকাস দাস-১৯০২৬০১০১০৭৩৫।

এসজি

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুরের বিরামপুরে পিকআপভ্যানের ধাক্কায় হাসান আলী (১৬) নামে এক এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন নাঈম হোসেন নামে আরও এক যুবক।

দুর্ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পল্লবী (দোয়েল মোড়) এলাকায়।

নিহত হাসান আলী পৌর শহরের থানাপাড়া (লিচু বাগান) এলাকার বাসিন্দা মিলন হোসেনের ছেলে। সে এবার আমানুল্লাহ স্কুল থেকে এসএসসি ২০২৫ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছিল বলে জানিয়েছেন স্কুলটির ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মমিনুর ইসলাম।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সকালে মোটরসাইকেলে করে হাসান আলী ও তার বন্ধু নাঈম শহরে ঘুরতে বের হয়। তারা যখন পল্লবী মোড় এলাকায় পৌঁছায়, ঠিক তখন গোবিন্দগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা একটি মালবাহী পিকআপ তাদের মোটরসাইকেলটিকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে হাসান আলী রাস্তায় ছিটকে পড়ে এবং পিকআপের চাকায় পিষ্ট হয়।

স্থানীয়রা দ্রুত উদ্ধার করে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. তাহাজুল ইসলাম তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

আহত নাঈম হোসেন পৌর শহরের একই এলাকার নিয়ামত হক ভোলার ছেলে বলে জানা গেছে।

বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক জানান, নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তরুণ শিক্ষার্থী হাসানের অকাল মৃত্যুতে সহপাঠী ও শিক্ষকদের মাঝে শোকের আবহ বিরাজ করছে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী হাফিজুর রহমান মিঠু। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নাশকতার অভিযোগে ডেভিল হান্টের অভিযানে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে সক্রিয় যুবলীগ কর্মী হাফিজুর রহমান মিঠুকে গ্রেফতার করেছে ভূঞাপুর থানা পুলিশ।

রবিবার (২০ এপ্রিল) সকালে মধুপুর থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়। শনিবার (১৯ এপ্রিল) রাতে ভূঞাপুর পৌর শহরের ঘাটান্দি এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।

এ বিষয়ে ভূঞাপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম রেজাউল করিম জানান, মধুপুর থানায় নাশকতার মামলায় ওই যুবলীগ কর্মীকে গ্রেফতারের পর মধুপুর থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দরাবাদে শনিবার (২০ এপ্রিল) এক বিশাল গণবিক্ষোভের আয়োজন করে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ড (AIMPLB)।

এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেন সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) দলের প্রধান এবং হায়দরাবাদের প্রভাবশালী মুসলিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। তিনি এই আইনকে “সংবিধানের মূল চেতনার বিরুদ্ধে” উল্লেখ করে বাতিলের জোর দাবি জানান।

“এই আইন আমাদের ধর্মীয় ও সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করছে। যতদিন না এটি বাতিল করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলন চলবে,”— বলেন ওয়াইসি।

তিনি আরও জানান, ওয়াকফ বোর্ডে অ-মুসলিমদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করায় মুসলিম সমাজে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এবং তা মেনে নেওয়া যায় না।

সম্প্রতি পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী আইন অনুসারে, অ-মুসলিমদেরও ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য করা সম্ভব হতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত। এই আইনকে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অধিকার ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মুসলিম নেতারা।

এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে। আদালতে সরকার জানিয়েছে, মে মাসে মামলার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত অ-মুসলিমদের ওয়াকফ বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।

 

ছবি: সংগৃহীত

ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদ ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।

বিরোধীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও বিলটি ভারতের পার্লামেন্টের দুই কক্ষে পাস হয়েছে। আন্দোলন এখন হায়দরাবাদ ছাড়িয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ছে।

টিআরটি ওয়ার্ল্ড জানায়, মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের আহ্বানে এবং ওয়াইসির নেতৃত্বে এই আন্দোলন ক্রমেই সারা ভারতব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলনের রূপ নিচ্ছে।

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে, তা শুধু রাজনৈতিক নয়, ধর্মীয় এবং সাংবিধানিক অধিকার নিয়েও গভীর প্রশ্ন তুলেছে। এখন দেখার বিষয়, আদালতের রায়ে এবং গণআন্দোলনের চাপে সরকার কী পদক্ষেপ নেয়।

সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ