শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২৪ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

নওগাঁয় আওয়ামী লীগ কার্যালয়কে গণশৌচাগার ঘোষণা, খাদ্যমন্ত্রীর বাড়িতে ভাঙচুর

নওগাঁয় আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর করছেন বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনলাইন ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় নওগাঁ আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর করা হয়েছে। ভাঙচুরের এক পর্যায়ে ভবনের নিচতলায় আগুন লাগিয়ে দেন বিক্ষুব্ধ জনতা।

এছাড়া শহরের প্যারিমোহন লাইব্রেরি সংলগ্ন অবস্থিত সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাধন চন্দ্র মজুমদারের বাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাত পৌনে ৭টার দিকে সেখানে আগুন দেওয়া হয়। এর আগে চলে ভাঙচুর। এর আগে ভবনটি গুঁড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিকেল পৌনে ৫টার দিকে সেখানে একটি এক্সকেভেটর আনা হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেল ৫ টার শহরের মুক্তির মোড় থেকে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা মিছিল নিয়ে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে আসে। পরে একটি এক্সকাভেটর দলীয় কার্যালয়টি ভাঙচুর শুরু করে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়। ভবনটির নিচতলা ও দ্বিতীয় তলার কিছু অংশ ভাঙার পর দলীয় কার্যালয়কে গণশৌচাগার হিসেবে ঘোষণা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।

আওয়ামী লীগ কার্যালয়কে গণশৌচাগার ঘোষণা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

'আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়' হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসা ভবনটিতে গত ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পরপরই জনরোষের শিকার হয়। সেদিনও সেখানে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভকারীরা।

বৈষম্য ছাত্র আন্দোলনের নওগাঁর ছাত্র প্রতিনিধি আরমান হোসেন বলেন, 'ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা দেশের বাইরে থেকে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। দেশের কোথাও ফ্যাসিবাদের চিহ্ন থাকবে না। আজ থেকে দলীয় কার্যালয়টিকে গণশৌচাগার হিসেবে ঘোষণা করেন। ফ্যাসিবাদী পুনঃপ্রতিষ্ঠার কার্যক্রম ছাত্র-জনতা এভাবেই রুখে দেবে।'

Header Ad
Header Ad

দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে যা বলল বিএনপি

ফাইল ছবি

দেশের চলমান পরিস্থিতির ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। কঠোরভাবে আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করে রাষ্ট্র ও সরকারের ভূমিকা দৃশ্যমান করা এখন সময়ের দাবি বলে মনে করে দলটি।

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর স্বাক্ষর করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, হাজারো শহীদের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে বিতাড়িত পতিত পরাজিত পলাতক স্বৈরাচার এবং তার দোসরদের উসকানিমূলক আচরণ, জুলাই আগস্টের রক্তক্ষয়ী ছাত্র গণ-অভ্যুত্থান সম্পর্কে অশালীন এবং আপত্তিকর বক্তব্য দেশের জনগণের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ এবং ক্রোধের জন্ম দিয়েছে। এরই ফলশ্রুতিতে বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পতিত স্বৈরাচারের স্মৃতি, মূর্তি, স্থাপনা ও নামফলক ভেঙ্গে ফেলার মতো জনস্পৃহা দৃশ্যমান হয়েছে।’

অন্তর্বর্তী সরকারের পদক্ষেপের সমালোচনা করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘অন্তর্বর্তী সরকার ৬ মাসেও পলাতক স্বৈরাচার এবং তাদের দোসরদেরকে আইনের আওতায় আনতে যথেষ্ট কার্যকর পদক্ষেপ জনসম্মুখে দৃশ্যমান করতে সফল হয়নি বলে জনমনে প্রতিভাত হয়েছে। ফলে জনগণ আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার মতো বেআইনি কর্মকাণ্ডে উৎসাহিত হচ্ছে। একটি সরকার বহাল থাকা অবস্থায় জনগণ এভাবে নিজের হাতে আইন তুলে নিলে দেশে-বিদেশে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে পারে। অথচ জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী জনগণের প্রত্যাশা ছিল দেশে আইনের শাসন পুন:প্রতিষ্ঠিত হবে, যা বর্তমান সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হওয়া বাঞ্ছনীয় ছিল। বর্তমানে দেশে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ নানা ধরনের দাবিদাওয়া নিয়ে যখন তখন সড়কে ‘মব কালচারের’ মাধ্যমে জনদুর্ভোগের সৃষ্টি করছে, যা সরকার যথাযথ পদক্ষেপ নিতে মুন্সিয়ানা দেখাতে ব্যর্থ হচ্ছে।’

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারদের রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা এবং আহতদের যথাযথ চিকিৎসা ও পুনর্বাসন, নিন্দিত ঘৃণিত পলাতক স্বৈরাচার এবং তার দোসরদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা, পরাজিত ফ্যাসিস্টদের উসকানিমূলক তৎপরতা রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া অতি জরুরি অগ্রাধিকার। অথচ এসব বিষয়ে দৃশ্যমান এবং উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি নেই।’

গণ-অভ্যুত্থানবিরোধী সক্রিয় সদস্যরা পুলিশ প্রশাসনসহ বিভিন্ন দায়িত্বে এখনও কর্মরত উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘প্রশাসনকে পতিত ফ্যাসিস্ট শাসকের দোসরমুক্ত করা হয়নি। বিচার বিভাগে কর্মরত ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনও বিদ্যমান। পুলিশ প্রশাসনে গণ-অভ্যুত্থানবিরোধী সক্রিয় সদস্যরা এখনও কর্মরত। এ অবস্থায় সরকার জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে সফলতা অর্জন করতে পারবে কিনা তা যথেষ্ট সন্দেহের উদ্রেক করে।’

‘বাজার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করে জনগণের নিত্যদিনের দুঃখ-দুর্দশা লাঘব করা জরুরি। দীর্ঘ ষোল বছরের ফ্যাসিবাদবিরোধী গণতান্ত্রিক সংগ্রামে অংশগ্রহণকারী সব শ্রেণিপেশার মানুষের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মিথ্যা গায়েবি মামলার কোনো সুরাহা এখনও হয়নি। গণতন্ত্রকামী জনগণ ফ্যাসিবাদী আমলের দায়ের করা মিথ্যা মামলায় এখনও হয়রানির শিকার হচ্ছেন। অথচ এ বিষয়ে সরকার যথাযথ পদক্ষেপ নিতে কার্যকর কোনো ভূমিকা রাখেনি’, যোগ করা হয় বিবৃতিতে।

দ্রুত নির্বাচন আয়োজন করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে মানুষের হারানো গণতান্ত্রিক অধিকার, সাংবিধানিক অধিকার, মানবাধিকারসহ ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে শিগগির একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করাই এখন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। নির্বাচনমুখী জরুরি সংস্কার সাধন করে দ্রুত নির্বাচনের আয়োজন করাই বর্তমান সরকারের প্রধানতম ম্যান্ডেট। অথচ জনআকাঙ্ক্ষা উপেক্ষা করে অন্তর্বর্তী সরকার নিজেরাই এই অগ্রাধিকারকে প্রাধান্য না দিয়ে অন্যান্য বিষয়ে অধিক মনোযোগী বলে প্রতীয়মান হচ্ছে।’

এতে আরও বলা হয়, ‘পতিত ফ্যাসিস্ট এবং স্বৈরাচারের স্মৃতিচিহ্ন নিশ্চিহ্ন কিংবা নির্মূলের মধ্যেই ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন নিহিত নয় বরং ফ্যাসিবাদবিরোধী আদর্শিক চিন্তা, শক্তি ও প্রভাবের আদর্শিক রাজনীতি প্রতিষ্ঠা এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী গণঐক্যকে দৃঢ় ভিত্তি দেওয়া এবং জাতীয় ঐক্যের রাজনৈতিক সংস্কৃতির চর্চাই উত্তম পন্থা। জনগণের মধ্যে এই ধরনের বার্তা ছড়িয়ে দিতে আমাদের সবার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।’

‘বিএনপির উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, সরকার উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্ষমতা প্রকাশ করতে না পারলে রাষ্ট্র ও সরকারের স্থিতিশীলতা হুমকির মুখে পড়বে। এই পরিস্থিতিতে উগ্র নৈরাজ্যবাদী গণতন্ত্রবিরোধী দেশি-বিদেশি অপশক্তির পাশাপাশি পরাজিত ফ্যাসিস্টদের পুনরুত্থানের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে, যার উপসর্গ এরই মধ্যে দৃশ্যমান। সুতরাং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আমাদের আহ্বান, পরিস্থিতির উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করুন। অন্যথায় দেশে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির প্রসার ঘটবে। সুতরাং কঠোরভাবে আইন শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করে রাষ্ট্র ও সরকারের ভূমিকা দৃশ্যমান করা এখন সময়ের দাবি’, যোগ করা হয় বিবৃতিতে।

Header Ad
Header Ad

আন্তর্জাতিক আদালতের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিলেন ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্ট (আইসিসি) গতবছর বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিল। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বৃহস্পতিবার সেই আইসিসির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারির প্রশাসনিক নির্দেশে সই করেছেন। নির্দেশে বলা হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন তদন্ত করা হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আইসিসি তাদের ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে। মঙ্গলবার নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করেছেন ট্রাম্প।

ট্রাম্পের নির্দেশে বলা হয়েছে, আইসিসি যা করেছে, তা বিপজ্জনক নজির হিসেবে থাকবে। এই নিষেধাজ্ঞার ফলে আইসিসি কর্মকর্তারা যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে পারবেন না।

ট্রাম্পের নির্দেশে বলা হয়েছে, ইসরায়েল হচ্ছে ওয়াশিংটনের খুব ঘনিষ্ঠ সহযোগী। সে দেশের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র এবং ইসরায়েল কেউই আইসিসির সদস্য নয়।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের অক্টোবরে হামাস ইসরায়েলে ঢুকে আক্রমণ করে। তারপর ইসরায়েল গাজায় আক্রমণ চালায়। হামাসকে সন্ত্রাসবাদী সংগঠন বলে ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র জার্মানি, ইসরায়েলসহ বেশ কিছু দেশ। এরপর আইসিসি নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।

Header Ad
Header Ad

বনানীতে শেখ সেলিমের বাসায় অগ্নিসংযোগ, বিক্ষুব্ধ জনতার তাণ্ডব

বনানীতে শেখ সেলিমের বাসায় অগ্নিসংযোগ। ছবি: সংগৃহীত

ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনলাইন ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় ঢাকার বনানী এলাকায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য শেখ সেলিমের বাসায় হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।

ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ (ইউএনবি) সূত্রে জানা গেছে, ৬ ফেব্রুয়ারি রাত দেড়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার জানান, জনতা সেলিমের বাসায় আগুন দেয়। তবে নিরাপত্তাজনিত কারণে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি।

এর আগে, শেখ হাসিনার ভাষণ সম্প্রচারের ঘোষণার পর বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির বড় অংশ ভেঙে ফেলে। ওই রাতেই খুলনায় 'শেখ বাড়ি' ভাঙচুর করা হয়।

এছাড়া, কুষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা হানিফের বাড়িতে হামলা হয়। গত দুদিনে আওয়ামী লীগের নেতাদের অন্তত ১৩টি বাড়ি ও বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। শেখ মুজিবুর রহমান এবং শেখ পরিবারের সদস্যদের অর্ধশতাধিক ম্যুরাল ভাঙচুর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে যা বলল বিএনপি
আন্তর্জাতিক আদালতের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিলেন ট্রাম্প
বনানীতে শেখ সেলিমের বাসায় অগ্নিসংযোগ, বিক্ষুব্ধ জনতার তাণ্ডব
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদকসহ ৭ কিশোর আটক
এবার অভিনেত্রী সোহানা সাবা গ্রেপ্তার, নেওয়া হয়েছে ডিবি কার্যালয়ে
নওগাঁয় আওয়ামী লীগ কার্যালয়কে গণশৌচাগার ঘোষণা, খাদ্যমন্ত্রীর বাড়িতে ভাঙচুর
সাবেক সেনাপ্রধান মঈন ইউ আহমেদের বাড়িতে হামলা-অগ্নিসংযোগ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রার্থনা প্রাতরাশে যোগ দিলেন ফখরুল-খসরু-জাইমা
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বাড়িতে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ
শিরোপা জিতলে লঞ্চে বরিশাল যাবেন তামিমরা
থানার ফেসবুক আইডিতে শেখ হাসিনার ভিডিও শেয়ার, পরবর্তীতে ডিলিট
দেশি-বিদেশি মিডিয়াসহ আয়নাঘর পরিদর্শনে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন গ্রেফতার
মেহের আফরোজ শাওনের গ্রামের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
৩২ নম্বরে হামলা-ভাঙচুর শেখ হাসিনার বক্তব্যের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেহটা ছাড়া কোনোকিছুই আমার ছিল না, একসময় খুনিও ভাড়া হয়েছিল: পপি
একুশে পদক পাচ্ছেন ১৪ বিশিষ্টজন ও নারী ফুটবল দল
৩২ নম্বরে ভাঙচুরে একটি মহলের ষড়যন্ত্র থাকতে পারে: বিএনপি নেতা হাফিজ উদ্দিন
৩২ নম্বরের বাড়িতে ভাঙচুর জনমনে গভীর ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ: বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁয় হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন