শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ছাত্র আন্দোলনে চোখে গুলিবিদ্ধ নাফিউল দেখতে পারবে কিনা সেই দুশ্চিন্তায় শঙ্কিত

মেধাবী শিক্ষার্থী মো: নাফিউল ইসলাম। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

কোটা সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ আন্দোলনকে ঘিরে বগুড়ার কলোনীতে শিক্ষার্থীদের মিছিলে চালানো পুলিশের বুলেটে বাম চোখে গুলিবিদ্ধ হয় মেধাবী শিক্ষার্থী নাফিউল ইসলাম। ব্যয়বহুল চিকিৎসার জন্য অর্থের যোগান দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন নাফিউলের পরিবার। তারপরও চোখ ফিরে পাবে কিনা এবং স্বাভাবিক মানুষের মতো দুই চোখ দিয়ে দেখতে পাবে কিনা সেই দুশ্চিন্তায় শঙ্কিত মেধাবী শিক্ষার্থী নাফিউল।

নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার একডালা ইউনিয়নের শিয়ালা গ্রামের শুকবর আলীর ছেলে নাফিউল ইসলাম। ১৮বছরের নাফিউল ইসলাম ইন্সটিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি বগুড়া (আইআইটিবি) নামের বেসরকারি পলিটেকনিকে কম্পিউটার বিভাগের চতুর্থ পর্বের শিক্ষার্থী। প্রকৌশলী করার আশা নিয়ে নাফিউলকে বগুড়াতে পাঠায় তার পরিবার। তিন ভাইয়ের মধ্যে নাফিউল তৃতীয়। সে ২০২২সালে উপজেলার শিয়ালা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি পাশ করে।

শিক্ষার্থী নাফিউল ইসলাম জানান, সহপাঠিদের সঙ্গে গত ১৭জুলাই সকালে বগুড়ার কলোনীতে সরকারি পলিটেকনিকের সামনে শান্তিপূর্ণ ছাত্র আন্দোলনে যোগ দেন। পরের দিন ১৮জুলাই বিকালে মিছিল নিয়ে বের হলে পুলিশের এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ করলে একটি গুলি এসে তার বাম চোখের ভিতর দিয়ে মস্তিষ্কে ঢুকে পরে। এরপর সহপাঠিরা গুরুত্বর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে বগুড়ার বিভিন্ন হাসপাতালে নিলে সেখানকার চিকিৎসকরা তাকে চিকিৎসা দিতে ব্যর্থ হয়। বর্তমানে ঢাকার ভিশন আই সেন্টারে চিকিৎসা চলছে। কিন্তু একাধিকবার অপারেশন করেও মস্তিষ্কের মধ্যে আটকে থাকা গুলি বের করতে পারেননি চিকিৎসকরা। বর্তমানে নাফিউল এক চোখ দিয়ে দেখতে পাচ্ছে। আদৌ নাফিউল আরেক চোখ ফিরে পাবে কিনা সেই নিশ্চয়তাও দিতে পারছেন না চিকিৎসকরা।

নাফিউলের মা জেসমিন বেগম বলেন, এখন আমার ছেলের ভবিষ্যৎ কি? জানি না আমার ছেলে তার আরেকটি চোখ ফিরে পাবে কিনা। আজ শেখ হাসিনার জন্যই আমার ছেলের সুন্দর ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে গেলো। তাই চিকিৎসার জন্য দ্রুত সরকারী ভাবে সহযোগিতা প্রদানসহ ভবিষ্যতে আমার ছেলের জন্য একটি চাকরী প্রদান করার জন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

 

বাবা-মার সঙ্গে শিক্ষার্থী নাফিউল ইসলাম। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নাফিউলের বাবা শুকবর আলী জানান, ব্যয়বহুল চিকিৎসার খরচ যোগাতে গিয়ে বর্তমানে তিনি হিশশিম খাচ্ছেন। যে সামান্য পরিমাণ জমি-জমা আছে সেই জমিটুকু বন্ধক রেখে নাফিউলের চিকিৎসা চালানো হচ্ছে। ইতিমধ্যেই কয়েক লাখ টাকা চিকিৎসা বাবদ খরচ হয়ে গেছে। তার মতো মধ্যবিত্ত পরিবারের পক্ষে বর্তমানে নাফিউলের চিকিৎসার খরচ চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। সরকারী ভাবে সহায়তা না পেলে নাফিউলের জন্য উন্নত চিকিৎসা অব্যাহত রাখা তার পক্ষে আর সম্ভব হবে না।

একডালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আলহাজ্ব মো. শাহজাহান আলী বলেন সরকারী ভাবে নাফিউলকে সহযোগিতা করা খুবই জরুরী। মধ্যবিত্ত পরিবারের কর্তা শুকবর আলীর জমি-জমাও তেমন একটা নেই। যা ছিলো তা বন্ধক রেখে ছেলের চিকিৎসা করছে। সরকারী ভাবে সহযোগিতা করা না হলে মাঝ পথেই থেমে যাবে মেধাবী নাফিউলের চোখের চিকিৎসা। এছাড়া আমার পক্ষ থেকেও নাফিউলকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করবো।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাইমেনা শারমীন বলেন, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নাফিউলের বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়ে তাকে সার্বিক সহযোগিতা করার পদক্ষেপ গ্রহণ করবো।

Header Ad
Header Ad

আমাদের প্রধান কাজ গণহত্যার বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন: আইন উপদেষ্টা

আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের তিনটি প্রধান কাজ হচ্ছে—গণহত্যার বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন। আইন উপদেষ্টা হিসেবে আমার প্রধান কাজ গণহত্যার বিচার করা।

শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে (কেআইবি) ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ (এফবিএস) আয়োজিত গুম-খুন থেকে গণহত্যার বিচার চ্যালেঞ্জ শীর্ষক সংলাপে তিনি এসব মন্তব্য করেন।

আসিফ নজরুল বলেন, এই সরকারের আইন উপদেষ্টা হিসেবে আমার প্রধান কাজ গণহত্যার বিচার করা।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারক ছিল না, তদন্ত কর্মকর্তা ছিল না জানিয়ে তিনি আরও বলেন, এক সপ্তাহের মধ্যে প্রসিকিউশন টিম করা হয়েছে। তড়িঘড়ি করে বিচার করে বিচারকে প্রশ্নের মুখে ফেলা যাবে না। বিচার নিয়ে কোনো গাফিলতি হবে না, নিশ্চিত করে বলতে চাই। বিচার প্রক্রিয়ায় কোনো দেরি হচ্ছে না।

এ সময় আসামিদের হাতকড়া পরানো নিয়েও কথা বলেন উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, মামলার শুনানির সময় ও আসামিদের হাতকড়া না পরানো নিয়ে এখন সমালোচনা হচ্ছে। মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের সময় আসামিদের আইনজীবী যিনি ছিলেন, তিনি বলেছেন শুনানির জন্য সে সময় ৩ মাস দেওয়া হয়েছিল। এখন শুধু ১ মাস দেওয়া হয়েছে। তখন আসামিদের কাউকে হাতকড়া পরানো হয়নি, এখনও আসামিদের হাতকড়া পরানো হচ্ছে না।

Header Ad
Header Ad

ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত দিবে না: ইকোনমিক টাইমস

ছবি: সংগৃহীত

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে,অন্তর্বর্তী সরকারের আনুষ্ঠানিক অনুরোধ সত্ত্বেও আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে না ভারত।

ইকোনমিক টাইমস আরো জানায়,ভূ-রাজনৈতিক কারণ বিবেচনায় তারা হাসিনাকে ফেরত দেবে না। ভারত তার ঘনিষ্ঠ মিত্র শেখ হাসিনাকে বিসর্জন দেবে না।ভারত মনে করে এই প্রত্যর্পণে রাজি হলে প্রতিবেশী মিত্রদের কাছে ভুল বার্তা পৌঁছাবে।

উচ্চপর্যায়ের সূত্রের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি আরো বলেছে, বাংলাদেশের বর্তমান মুহাম্মদ ইউনুস সরকারের চাপ থাকা সত্ত্বেও এই বিষয়ে দ্রুত কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না ভারত। অনুরোধটি তারা সতর্কতার সঙ্গে পর্যালোচনা করবে এবং এতে কয়েক মাস সময় লেগে যেতে পারে।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, শেখ হাসিনা ভারতের স্বার্থ রক্ষা করেছেন, উগ্রপন্থীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছেন এবং ভারতের সঙ্গে উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়িয়েছেন। এই বিবেচনায় পর্যালোচনায় সময় নেবেন তারা। তাছাড়া ভারত-বাংলাদেশ প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী, রাজনৈতিক ধরনের অনুরোধগুলো কার্যকর করার সুযোগও নেই।

সূত্রগুলো মনে করে, বর্তমান পরিস্থিতিতে যদি শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ফেরেন, তা হলে তার জন্য একটি অনিশ্চিত ও ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। যার কারণে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ইস্যুটি জটিল এবং সময়সাপেক্ষ বলে বিবেচিত হচ্ছে। ভারত দাবি করে দেশটির অতিথি গ্রহণের ক্ষেত্রে একটি দীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে, যার মধ্যে তিব্বতী বৌদ্ধদের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামাও অন্তর্ভুক্ত।

উল্লেখ্য ভারতে হাসিনার নির্বাসন এটিই প্রথমবার নয়। ১৯৭৫ সালে তার পিতার হত্যার পর তিনি এখানে নির্বাসিত ছিলেন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, পুনরায় রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে ফেরার চেষ্টায় থাকা আওয়ামী লীগের মনোবল বাড়াবে ভারতে হাসিনার উপস্থিতি।

Header Ad
Header Ad

গানের ভিডিওতে এবার একসাথে দেখা যাবে শাকিব-সিয়াম ও মিমসহ একঝাঁক তারকাকে

ছবি: সংগৃহীত

বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেতা শাকিব খান, সিয়াম আহমেদ ও মিমসহ একঝাঁক তারকা নিয়ে সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে একটি প্রাচুর্যপূর্ণ গানের ভিডিও। শাকিব খানের প্রতিষ্ঠান রিমার্ক-হারল্যান আসন্ন বিপিএলে যে ঢাকা ক্যাপিটাল নামে টিম কিনেছে সেই টিমেরই থিম সংয়ের শুটিং ছিল এটা। যাতে শাকিব খানের সঙ্গে নেচেছেন দেশের শোবিজের ১৫ জন তারকা। যাতে স্পর্শিয়া, ইরফান সাজ্জাদ, মিথিলা ও সারিকা সাবাও অংশ নিয়েছেন। অংশ নিয়েছেন ঢাকা ক্যাপিটাল দলের খেলোয়াড়রাও।

এফডিসিতে বিশাল সেট, তাতে শুটিং করছিলেন ঢাকাই ছবির একঝাঁক তারকাশিল্পী। শুটিংয়ে অংশ নিয়েছেন ঢাকাই ছবির শীর্ষনায়ক শাকিব খানও। প্রথম দেখায় মনে হতে পারে বিগ বাজেটের কোনো সিনেমার শুটিং হচ্ছে বুঝি। নাহ, কোনো সিনেমার শুটিং নয়। গানের শুটিং! অবাক হওয়ার মতোই খবর এটি। কেবল গানের শুটিং? তাতে আবার অংশ নিয়েছেন শাকিব খান, সিয়াম আহমেদ, বিদ্যা সিনহা মিম, ইমন, পূজা চেরি, দীঘির মতো শিল্পীরা। শুধু গানের শুটিংয়ের জন্য তো এই শিল্পীদের এক হওয়ার কথা না।

রাসেল মাহমুদের লেখা গানটি তৈরি করেছেন প্রীতম হাসান। বিএফডিসিতে সেট ফেলে গানটির ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছেন রাকিব আহমেদ। কোরিওগ্রাফির কাজ করেছেন বিল্লাল-রোহান।

অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা মিম গানটিতে পারফর্ম করে বেজায় খুশি। পাশাপাশি টিমের দুর্দান্ত জয়েরও আশাবাদের কথা জানালেন। মিম বলেন, সবাই জানেন আমরা রিমার্ক হারল্যান পরিবারের একটি অংশ। প্রতিষ্ঠানটি এখন পুরো বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসার প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠেছে। এই প্রতিষ্ঠানটির বিপিএলে টিম হচ্ছে ঢাকা ক্যাপিটাল। আমার বিশ্বাস, নান্দনিক খেলা উপহার দিয়ে এই টিমও সারা বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমী মানুষদের ভালোবাসার টিম হয়ে উঠবে। সেই সঙ্গে চ্যাম্পিয়ন হবে। ভালো লাগছে টিমের থিম সংয়ের একটি পার্টে আমিও আছি। দারুণ একটি থিম সং হয়েছে। সবকিছুর মতো গানটিতেও চমক রেখেছে হারল্যান টিম। আমার বিশ্বাস, এবারের বিপিএল আসরে সেরা থিম সং হবে এটি।

অভিনেত্রী স্পর্শিয়ার ভাষায়, গানটি আসন্ন বিপিএল আসরের চোখ ধাঁধানো গান হয়েছে। আমার বিশ্বাস, ঢাকা ক্যাপিটাল এবার চ্যাম্পিয়ন হবে।

থিম সংটির শুটিং শেষ। আগামী ৩০ ডিসেম্বর গানটি ঢাকা ক্যাপিটালের ফেসবুক ইউটিউবসহ নানা মাধ্যমে প্রকাশ পাবে বলে জানিয়েছেন টিমের অন্যতম দায়িত্বশীল কর্তা নায়ক ইমন।

তিনি বলেন, রিমার্ক হারল্যান সবকিছুই চমক নিয়ে আসছে। এবার বিপিএলেও চমক হচ্ছে ঢাকা ক্যাপিটাল। আর ঢাকা ক্যাপিটালের পক্ষ থেকে প্রথম চমক হচ্ছে এই গান। আশা করি, গানটি সবার ভালো লাগবে এবং আমরা এবার চ্যাম্পিয়ন হব।

মূলত রিমার্ক হারল্যানের পরিচালক হিসেবে রয়েছেন শাকিব খান। তাঁর নেতৃত্বে এই দলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসেবে যুক্ত হয়েছেন ঢাকাই শোবিজের অর্ধডজন তারকা। আগেই ঘোষণা হয়েছে, কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হচ্ছে দলটির থিম সং। গানটির শুটিংয়ে তারই প্রমাণ মিলল। শুটিংয়ের পরও ঢাকা ক্যাপিটাল কর্তৃপক্ষ জানালেন গানটি নির্মাণে খরচ হয়েছে কোটি টাকারও বেশি।

গানের শুটিংয়ে অংশ নেওয়া সিয়াম আহমেদ বলেন, আমি রিমার্ক হারল্যানের অ্যাম্বাসাডর হিসেবে আছি। আর ঢাকা ক্যাপিটাল হচ্ছে এই প্রতিষ্ঠানের একটি টিম। তাই ঢাকা ক্যাপিটাল আমাদেরও টিম। সেই টিমের সদস্য হিসেবেই থিম সংয়ে পারফর্ম করা। দারুণ একটি গান হয়েছে; যা ঢাকা ক্যাপিটালের শক্তি, বুদ্ধিমত্তা ও দক্ষতার জানান দেবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমাদের প্রধান কাজ গণহত্যার বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন: আইন উপদেষ্টা
ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত দিবে না: ইকোনমিক টাইমস
গানের ভিডিওতে এবার একসাথে দেখা যাবে শাকিব-সিয়াম ও মিমসহ একঝাঁক তারকাকে
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দামের পেজ থেকে সমন্বয়কদের হুমকি!  
জামায়াতে ইসলামীকে নাম পরিবর্তনের পরামর্শ ফরহাদ মজহারের  
দুদকের জালে খোদ দুদকের সদ্য সাবেক কমিশনার
পুড়িয়ে দেওয়ার আগেই দুই ট্রাক নথিপত্র আটক করলো জনতা  
নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসরুমে ফিরে যেতে চাই: উপাচার্য হাছানাত আলী
সচিবালয় ছিল দালালদের হাটবাজার: ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি
সচিবালয়ে সাংবাদিক প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা সাময়িক: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
অর্থপাচারের ফাইল নষ্ট করতেই সচিবালয়ে আগুন দেয়া হয়েছে: রিজভী
ইউপি সদস্যকে ধর্ষণ, পরে মুখে বিষ ঢেলে হত্যা!
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গিয়ে প্রেম, অতঃপর বিয়ে
ঐক্যবদ্ধ না হলে পরাশক্তিরা মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাবে: আজহারী
মোজাম্বিকে কারাগারে দাঙ্গায় ৩৩ জন নিহত, পালিয়েছে অন্তত ৬ হাজার বন্দি
আজ বন্ধুকে কল করার দিন
নাগরিক কমিটির ৩৬ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহী কমিটি ঘোষণা
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩৭ জন নিহত
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৬ বাংলাদেশি জেলে
সচিবালয়ের সকল বেসরকারি পাস বাতিল, ঢুকতে পারবেন না সাংবাদিকেরাও