শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪ | ২০ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নওগাঁর আত্রাইয়ে একাধিক স্থানে বাঁধ ধসে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গত কয়েক দিনের একটানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে বাড়ছে নওগাঁর আত্রাই ও গুড় নদীর পানি। জেলার আত্রাই উপজেলার একাধিক স্থানে বাঁধ ধসে গিয়েছে। এসব বাঁধ দিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ হওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।

শনিবার ( ৬ জুলাই) বিকেলে আত্রাই, যমুনা ও গুড় নদীর পানি বাড়তে থাকায় নদী তিনটির ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা পরিদর্শন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য অ্যাড. ওমর ফারুক সুমন। ধসে যাওয়া স্থানগুলো পরিদর্শন করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দ্রুত মেরামতের প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

সংসদ সদস্য এড. ওমর ফারুক সুমন সাংবাদিকদের বলেন, বন্যা মোকাবেলায় সবধরণের আগাম প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ঝুঁকিপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে কাজ করার জন্য নওগাঁ পানি উন্নয়ন বোর্ডকে নির্দেশ নেওয়া হয়েছে। বন্যা মোকাবেলায় পাউবোর পাশাপাশি কাজ করছে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন দপ্তর। এছাড়া সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সদস্য ও নেতা কর্মী তাদের সাথে রয়েছেন।

এ সময় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এবাদুর রহমান প্রামানিক, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হাফিজুল ইসলাম, ভোঁপাড়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দিন মন্ডল, সাবেক উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সেন্টুসহ উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

নদীপাড়ের বাসিন্দাদের দাবি, গত বছরের বন্যায় ভেঙে যাওয়া স্থান গুলো মেরামত করা হয়। নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করলে ভাঙা এসব স্থান পুনরায় ভেঙ্গে গিয়ে পানি অনায়াসে লোকালয়ে প্রবেশ করবে। ফলে পানিবন্দি হয়ে পড়বে অন্তত কয়েক হাজার পরিবার।

Header Ad

মাঠ কাঁপিয়ে বেড়ানো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীরা এখন কোথায়?

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের জন্য ছিল একটি দু:স্বপ্নের ন্যায়। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের চাপে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন শেখ হাসিনা। জনরোষ থেকে বাঁচতে পালিয়ে গিয়ে আশ্রয় নেন ভারতে। এরপর থেকেই আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা গা ঢাকা দিতে শুরু করেন। বিগত দিনে রাজপথ কাঁপানো ছাত্রলীগ নেতাদের অনেকের খোঁজ মিললেও এখনও সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না দাপুটে সব ছাত্রলীগ নেত্রীদের। শুধু তাই নয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতেও নেই আগের মত সক্রিয়।

এছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে তাদের নিয়ে ট্রলিং এবং অশ্লীল ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার বিষয় নিয়েও এখন পর্যন্ত মুখতে দেখা যায়নি এসব নেত্রীদের কাউকেই। অথচ আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন সময় তাদের হুংকার ও দাপটে কেঁপে উঠতো দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ক্যাম্পাসগুলো।

সিট বাণিজ্য, সাধারণ শিক্ষার্থীদের হয়রানি এবং চাঁদাবাজির অভিযোগও রয়েছে একসময়ের এসব দাপুটে ছাত্রলীগ নেত্রীদের বিরুদ্ধে। শুধু ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরেই সীমাবদ্ধ ছিল না তাদের এসব কার্যক্রম। ক্যাম্পাসের বাহিরেও নিয়ন্ত্রণ ছিল তিলোত্তমা শিকদার, আতিকা বিনতে হোসেইন, কোহিনূর আক্তার রাখি, তামান্না তানজিম তমা, তামান্না জেসমিন রিভা, শারমিন সুলতানা সনিসহ সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন বর্তমান ও সাবেক নেত্রী। সাধারণ ছাত্রীদের অনৈতিক কাজে বাধ্য করারও অভিযোগ রয়েছে এই সব নেত্রীদের বিরুদ্ধে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যখন গোটা দেশ উত্তাল সেসময় ছাত্রলীগের তাণ্ডব ছিল চোখে পড়ার মতো। আর সেই আগুনে ঘি ঢালার কাজ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রোকেয়া হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিকা বিনতে হোসাইন। তিনি বলেছিলেন মাত্র সাত মিনিটেই ঢাকা ক্লিয়ার করবেন। তার এমন হুমকি সামাজিক মাধ্যমগুলোতে রাতারাতি ভাইরাল হয়ে পড়ে। ঘটনার এতোদিন পরেও নেটিজেনদের মনে একটাই প্রশ্ন উঁকি দেয় কোথায় সেই ছাত্রলীগ এইসব নেত্রীরা।

এদিকে গত ১৭ জুলাই ঢাবির ৬ হল রাজনীতি মুক্ত ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে মেয়েদের পাঁচটি ও ছেলেদের একটি হল। রোকেয়া হল ছাত্রলীগের প্রীথা অন্তরা দাস, আতিকা ইসলাম আবিরকে হল থেকে বের করে দেয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তাদেরকে টেনে হিঁচড়ে হল থেকে বের করে দেওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে তুমুল ভাইরাল হয়। এ ঘটনার পর থেকেই সামনে আসতে শুরু করে তাদের একের পর এক অশ্লীল কর্মকাণ্ডের ছবি ও ভিডিও।

নানান সময়ই বিতর্কিত সব মন্তব্য করে আলোচনায় এসেছেন ছাত্রলীগ নেত্রী তিলোত্তমা শিকদার। জানা গেছে, তিনি ১০ বছরেও পার হতে পারেননি অনার্সের গণ্ডি।

গত ১৬ জুলাইয়ের পর থেকেই সাধারণ শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে গভীর রাতে বোরখা পরে আবাসিক হল থেকে পালিয়ে যায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের কেন্দীয় নেত্রীরা। প্রায় আড়াই মাস পরেও খোঁজ মিলছে না পালিয়ে যাওয়া এসব নেত্রীদের।

Header Ad

নির্বাচনের চেয়ে সংস্কারই বেশি গুরুত্বপূর্ণ: জামায়াত আমির

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ শেষে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, "নির্বাচনের থেকে সংস্কারই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।" শনিবার (৫ অক্টোবর) বিকাল ৫টায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ডা. শফিকুর রহমান জানান, রাষ্ট্র সংস্কার কার্যক্রম শুরুর আগে, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে জামায়াতের পক্ষ থেকে কিছু মৌলিক প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, বর্তমান সরকার একটি নির্দলীয় সরকার। তারা সরাসরি দেশ শাসনে আসেনি, বরং একটি সুষ্ঠু শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণের লক্ষ্যে এসেছেন। গত তিনটি নির্বাচনে জাতি সুষ্ঠু নির্বাচনের অভাব অনুভব করেছে। আগামীতে দেশকে একটি গ্রহণযোগ্য, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপহার দেওয়ার উপযোগী পরিবেশ তৈরি করাই তাদের প্রধান কাজ।

তিনি আরও বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক কিছু বিষয় সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে। এ বিষয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আগামী ৯ অক্টোবর জাতির সামনে আমাদের প্রস্তাবগুলো তুলে ধরা হবে। এছাড়াও, অবিলম্বে আমাদের ভাবনা এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার বিষয়গুলো জাতির সামনে উপস্থাপন করা হবে। কোন কোন বিষয় এখন সংস্কার করা প্রয়োজন এবং কোনগুলো পরবর্তীতে দরকার হবে, তা পরিষ্কারভাবে তুলে ধরা হবে।

ডা. শফিকুর রহমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করেছেন। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও উন্নত করতে জনগণ এবং সরকার কীভাবে একসঙ্গে কাজ করতে পারে এবং ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জাতিকে কীভাবে ঐক্যবদ্ধ রাখা যায়, সে বিষয়গুলো নিয়ে আমরা কথা বলেছি। আমরা আশা করছি, বর্তমান সরকার নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে এবং একটি ভালো নির্বাচন দিতে সক্ষম হবে।

তিনি বলেন, "আমরা শুরু থেকেই সংস্কারের জন্য যৌক্তিক সময় দিতে প্রস্তুত ছিলাম। সেই যৌক্তিক সময়টা কি হবে, তা নিয়ে শীঘ্রই কাজ শুরু হবে এবং দেরি হবে না। আমরা দ্রুত এই বিষয়ে অগ্রসর হতে চাই।"

এর আগে শনিবার বিকাল ৩টা ৩০ মিনিটে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল সংলাপের জন্য যমুনায় প্রবেশ করে। প্রতিনিধি দলে ছিলেন দলের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের, আ ন ম শামসুল ইসলাম এবং সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।

এছাড়া, একই দিনে বিকালে গণতন্ত্র মঞ্চ, বাম গণতান্ত্রিক জোট, হেফাজতে ইসলাম এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।

Header Ad

কারাগারে অসুস্থ সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নান, ভর্তি সিলেট ওসমানী হাসপাতালে

সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। ছবি: সংগৃহীত

সুনামগঞ্জ জেলা কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। শারীরিক অবস্থা অবনতি হলে শনিবার (৫ অক্টোবর) সকালে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর আগে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।

সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম জানান, মন্ত্রী এম এ মান্নানকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গেছে।

বয়সজনিত অসুস্থতার কারণে সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নান দীর্ঘদিন ধরেই ভুগছিলেন। গেল ৪ আগস্টে সুনামগঞ্জে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার মামলায় ২ নম্বর আসামি ছিলেন তিনি। ২০ সেপ্টেম্বর শান্তিগঞ্জ উপজেলার হিজলবাড়ির নিজ বাসভবন থেকে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং মামলা দায়ের করে।

উল্লেখ্য, ২ সেপ্টেম্বর সুনামগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে নাজির আহমদের ছেলে হাফিজ আহমদ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল হুদা মুকুট, সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, সাবেক সংসদ সদস্য মুহিবুর রহমান মানিকসহ ৯৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা ২০০ জনকে আসামি করা হয়।

এম এ মান্নানের অসুস্থতার খবরে তার পরিবার ও শুভানুধ্যায়ীরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তার চিকিৎসার সময় সিলেট ওসমানী হাসপাতাল এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মাঠ কাঁপিয়ে বেড়ানো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীরা এখন কোথায়?
নির্বাচনের চেয়ে সংস্কারই বেশি গুরুত্বপূর্ণ: জামায়াত আমির
কারাগারে অসুস্থ সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নান, ভর্তি সিলেট ওসমানী হাসপাতালে
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাশেম সাফিউদ্দিন নিহত
আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস
বিএনপির প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ: নির্বাচনী রোডম্যাপসহ একাধিক দাবি
সোহেল রানার নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা, নাম ‘বাংলাদেশ ইনসাফ পার্টি’
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য ফেসবুক নিয়ে এলো নতুন মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা চালানো উচিত: ডোনাল্ড ট্রাম্প
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে কোন দল থেকে কারা রয়েছেন
শেখ হাসিনা দেশের বাইরে থেকে উসকানি দিচ্ছেন: রিজভী
এবার লেবাননের মসজিদে হামলা চালাল ইসরায়েল
বিপ্লব ও হারুন কোথায়, জানে না ডিবি
ইয়েমেনে হুতিদের ১৫ স্থাপনায় যুক্তরাষ্টের নৌ ও বিমান হামলা
আট মাসে বজ্রপাতে ১৫২ জন কৃষকের মৃত্যু
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
ডিবি কার্যালয়ে কোনো আয়না ঘর-ভাতের হোটেল থাকবে না: মল্লিক
বিরাজনীতিকরণ নয়, দেশে উদার গণতন্ত্র দেখতে চাই: মির্জা ফখরুল
এক সপ্তাহে তেলের দাম বেড়েছে ৯ শতাংশ
হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে বাড়ি ছেড়ে পালালেন নেতানিয়াহু!