শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪ | ২ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পেটে গজ রেখেই সেলাই, মারা গেছেন সেই সুমি

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় এক প্রসূতির সিজারের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ও পেটে গজ রেখেই সেলাই করে দেওয়ার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দুই বার আইসিইউতে নিবির পর্যক্ষেনে থাকার পর মঙ্গলবার (২৮ মে) সকাল ৬টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় সেই প্রসূতি নারী সুমি খাতুন (৩৫)। মৃত্যূর খবর জানার পর সুমির পরিবারে ও গ্রামে বইছে শোকের মাতম। এমন মৃত্যূ কিছুতেই মেনে নিতে পারছেনা গৃহবধূ সুমির পরিবার।

এ ঘটনায় অভিযুক্ত ডাক্তার ও ক্লিনিক মালিকের বিচার দাবি করেছেন পরিবার ও প্রতিবেশি স্বজনরা।

এ বিষয়ে গত ২০ মে ‘পেটে গজ রেখেই সেলাই, আইসিইউতে’ শিরোনামে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে টনক নড়ে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের। তদন্ত কমিটি গঠন করা হলেও এখনও প্রতিবেদন দাখিল করা হয়নি। এর মাঝেই না ফেরার দেশে চলে গেলেন সুমি।

সুমির পরিবার ও ক্লিনিক সূত্রে জানা যায়, গত ১৫ মে সকালে প্রসবব্যথা শুরু হলে নওগাঁ শহরের হাসপাতাল রোড এলাকায় অবস্থিত একতা ক্লিনিকে নেয়া হয় ওই প্রসূতি নারীকে। সেখানে ওই দিনই সিজার করান প্রসূতি বিদ্যা ও স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ সার্জন ডাক্তার তানিয়া রহমান তনি। সিজারের জন্য জেনারেল অ্যানেস্থেসিয়া প্রয়োগ করেন ডাক্তার তানিয়ার স্বামী নওগাঁ সদর হাসপাতালের অ্যানেসথেসিওলজিস্ট ডাক্তার আদনান ফারুক। সিজারের পরই ওই সুমি তার পেটে তীব্র ব্যথা অনুভব করেন এবং প্রচুর পরিমাণে রক্তক্ষরণ শুরু হয়। ডাক্তার তানিয়া ক্লিনিকের মার্কেটিং অফিসার আব্দুর রউফকে দিয়ে দ্রুত রোগীর পেটে সেলাই করিয়ে নেয়। তার পর রাত ১০টার দিকে রামেক হাসপাতালে পাঠানো হয় সুমিকে। হাসপাতালে নেয়ার পর রাতেই পরিক্ষা করে জানা যায় সুমির পেটে বাড়তি কিছু একটা জিনিস রয়েছে। সেই সাথে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয় আর সেটার জন্য তাকে পর দিন বৃহস্পতিবার সকালে পরিবারের সম্মতিতে ফের অপারেশন করা হয়। এর ১৩দিন পর আজ মঙ্গলবার সকালে মারা যায় সুমি। সুমির এমন মৃত্যুতে শোকের মেছে এসেছে জেলার আত্রাই উপজেলার সন্নাসবাড়ী গ্রামে। সুমির এমন মৃত্যূ কিছুতেই মেনে নিতে পারছেনা স্থানীয় প্রতিবেশিরারও।

স্থানীয় প্রতিবেশী ফারজানা খাতুন ও খালেদ বিন ফিরোজ বলেন, পেটে ব্যাথা উঠলো ভর্তি করা হলো সিজারের জন্য। আস্থা ও ভরসা নিয়েই তো ক্লিনিকে ডাক্তার কাছে যায় রোগী। কিন্তু একটি তাজা প্রাণ ঝরে গেলো। সিজার করার কারনে কিভাবে প্রসূতি মারা যায়। অবশ্যই ভুল অপারেশন বা ভুল চিকিৎসা হয়েছে। নইলে কেন উন্নত চিকিৎসার জন্য নওগাঁ থেকে রাজশাহীতে রেফার করা হলো। আর কত মানুষ অপ-চিকিৎসার কারনে মারা যাবে। মাঝে মাঝে আমরা শুনতে পাই নওগাঁয় ভুল চিকিৎসার কারনে রোগীর মৃত্যুর ঘটনা। দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসা হোক এসব ডাক্তার ও ক্লিনিক মালিকদের।

সুমি খাতুনের খালা ফাহিমা বেগম বলেন, আমার ভাগিনীকে ভুল চিকিৎসা দিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। তিনটি বাচ্চার এখন কি হবে। সদ্যজাত সন্তান তো পৃথিবীর আলো দেখার পরই মাকে হারিয়ে ফেললো। ভুল সিজারের কারনেই সুমির মৃত্যু হয়েছে। জড়িত সবার কঠিন শাস্তি চাই আমরা।

সুমির খাতুনের মা রহিমা বেগম বেগম বলেন, অভিযুক্তরা তাদের লোকজনের মাধ্যমে টাকার অফার দিয়ে ঘটনাটি ধামাচাঁপা দেয়ার চেষ্টা করেছিল। আমরা তাতে রাজি হইনি। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ডাক্তাররা যখন প্রথমে সুমিকে দেখেছিল তখনই বলেছিল এই রোগীর অবস্থা খুব খারাপ নওগাঁতে প্রোপার ভাবে সিজারিয়ান করা হয়নি। তার পর যখন সেখানে অপারেশন করলো তখন ডাক্তাররা জানাই সুমির অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ও পেটে সামান্য গজ ছিল। যার কারনে শারীরিক অবস্থা ভালো ছিলনা। দুই বার আইসিইউতে নেওয়ার পরও আমার মেয়েটাকে বাঁচানো গেলনা। আমার মেয়েটাকে নওগাঁর একতা ক্লিনিকে গরুকে সেলাই করার মত পায়ের হাঁটুর উপর উঠে সেলাই করেছিল। সব কিছুই তাদের ভুল চিকিৎসা ছিল। ওই ডাক্তার তানিয়াকে কাছে পেলে তার হাঁটুর উপর উঠে ওভাবেই সেলাই করে দিতাম। অভিযুক্ত ডাক্তার, ক্লিনিক মালিক ও এর সাথে জড়িতদের দ্রুত বিচার দাবি করছি। আর যেন আমার সুমির মত কারো ভুল চিকিৎসায় মৃত্যু না হয়।

অভিযুক্ত ডাক্তার তানিয়া রহমান তনি বলেন, আমি এ বিষয়ে কোন কথা বলতে চাইনা। প্রয়োজনে ডাক্তারদের সংগঠন বা সিভিল সার্জন এর সাথে কথা বলতে পারেন। আমার যা বলার আমি কিছুদিন আগে সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়ে দিয়েছি। আর রাজশাহীতে সুমিকে নিয়ে যাওয়ার পর কি হয়েছে সে বিষয়ে আমি অবগত নয়।

এ প্রসঙ্গে কথা হলে সিভিল সার্জন মো. নজরুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশকে বলেন,‘তদন্ত কমিটি দুইটি গঠন করা হয়েছে ‘স্থানীয় তদন্ত কমিটি' ও রাজশাহী বিভাগীয় তদন্ত কমিটি। স্থানীয় তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন প্রস্তুত হয়েছে। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) পরিচালকের তদন্ত প্রতিবেদন পেলেই দুইটা মিলে ভূল কার নিশ্চিত হওয়া যাবে। সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান এই স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।’

Header Ad

ভালোবাসুন বা ঘৃণা করুন, আমি পরোয়া করি না: সাকিব

সাকিব আল হাসান। ছবি: সংগৃহীত

চরম নাটকীয়তার পর দেশে ফেরার পরিকল্পনা থেকে সরে এসেছেন সাকিব আল হাসান। বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) বিসিবির পরামর্শে দেশে ফেরার ফ্লাইট বাতিল করেছেন তারকা এই অলরাউন্ডার। তবে একই দিন এক ভিডিওতে কড়া বার্তা দিয়েছেন সাবেক টাইগার অধিনায়ক।

আবুধাবি টি-টেন লিগে সাকিবের দল বাংলা টাইগার্স তাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে একটি ভিডিও পোস্ট করেছে। যেখানে সাকিবের বার্তাটা এমন, ভালোবাসুক কিংবা ঘৃণা করুক; সেটার পরোয়া নেই তার। কিন্তু তার সঙ্গে কেউ যেন খেলা না করেন।

ভিডিওটিতে কেবল সাকিবকেই দেখানো হয়েছে। সাকিব বলেন, আমার জীবন, আমার নিয়ম, আমার ধরন, আমার আচরণ। আমাকে ভালোবাসুন কিংবা ঘৃণা করুন, আমি পরোয়া করি না। কিন্তু আমার সঙ্গে খেলবেন না।

ভিডিওটি বাংলা টাইগার্সের কোনো প্রমোশনের অংশ কিনা, সেটা পরিষ্কার করা হয়নি ফ্র্যাঞ্চাইজির পক্ষ থেকে। পোস্টটির ক্যাপশনেও সাকিবের কথা দেওয়া হয়েছে।

ঘরের মাঠে শেষ টেস্ট খেলতে সাকিবকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বিক্ষোভের কারণে সাকিবের নিরাপত্তার স্বার্থেই তাকে দেশে না আসতে নিরুৎসাহিত করেছে সরকার। যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেছেন, দক্ষিণ আফ্রিকা ও বাংলাদেশের মধ্যকার সিরিজে কোনো প্রকার অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতেই আপাতত দেশে খেলতে আসার ক্ষেত্রে নিরুৎসাহিত (সাকিবকে) করে বিসিবিকে পরামর্শ দিতে হয়েছে। খেলোয়াড়দের নিরাপত্তার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে দেশের ভাবমূর্তি রক্ষার আশু ব্যবস্থা হিসেবেই এই সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।

ভারত সফরে টেস্ট অবসরের ঘোষণা দেন সাকিব। বিদেশে ঘোষণা দিলেও ঘরের মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার ইচ্ছার কথা জানান দেশের অভিজ্ঞ এই অলরাউন্ডার। তবে দেশের মাটিতে খেলতে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা চেয়েছিলেন তিনি। পাশাপাশি নির্বিঘ্নে দেশ ছাড়ার নিশ্চয়তাও চান সাকিব। গত জানুয়ারিতে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মাগুরা-১ আসন থেকে নির্বাচিত হন তিনি। গত আগস্টে ছাত্র আন্দোলনে নিহত গার্মেন্টসকর্মী রুবেল হত্যা মামলায় নাম আসে সাকিবের, তাকে ২৮ নম্বর আসামি করা হয়। ছাত্র আন্দোলনে নীরব ভূমিকায় থাকায় দীর্ঘদিন ধরে সমালোচিত হয়ে আসছেন তিনি।

Header Ad

কুবির শেখ হাসিনা হল পেল নতুন প্রভোস্ট ও হাউজ টিউটর

ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শেখ হাসিনা হলের নতুন প্রাধ্যক্ষ ও আবাসিক শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রাধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মোসা. শাহীনুর বেগম। এছাড়া আবাসিক শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আয়েশা আক্তার ও ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মোশাররফ হোসাইন।

বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মজিবুর রহমান মজুমদার স্বাক্ষরিত আলাদা আলাদা তিনটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয়।

নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত ড. মোসা. শাহীনুর বেগম বলেন, "হলের প্রভোস্ট হিসেবে আমার জায়গা থেকে মেয়েদের সার্বিক সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে প্রশাসনের সহযোগিতায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।"

ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেই শেখ হাসিনা হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা হলের নাম পরিবর্তনের দাবি-দাওয়া জানিয়ে আসছে। এমনকি শিক্ষার্থীরা 'শান্তি-সুনীতি' নামের নতুন নামও দিয়েছে।

আবাসিক শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তনে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হবে কি-না এই প্রশ্নের প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, "হলের প্রভোস্টের দায়িত্ব নিলেও হলের নাম পরিবর্তনের কর্তৃপক্ষ আসলে আমি না। এইখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি আছেন, ট্রেজারার আছেন তারা সিদ্ধান্ত নিয়ে যদি কিছু করেন তাহলে করবেন। এটা আসলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ওপরই নির্ভর করবে।"

Header Ad

ডিমের পর এবার মুরগির দামে ঊর্ধ্বগতি

ডিমের পর এবার মুরগির দামে ঊর্ধ্বগতি। ছবি: সংগৃহীত

বেশ কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন অজুহাতে লাফিয়ে বেড়েছে ডিমের দাম। কয়েকদিন আগে খুচরা পর্যায়ে প্রতিডজন ডিমের দাম ছুঁয়েছিল ১৮০-১৯০ টাকা পর্যন্ত। সবশেষ ডিম আমদানিতে ২০ শতাংশ শুল্ক হ্রাস করার পর ডিমের দাম কমেছে। এদিকে ডিমের দামে কিছুটা স্বস্তি ফিরলেও নতুন করে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে মুরগির দামে।

শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) কারওয়ান বাজার, নিউমার্কেট বাজারসহ রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।

কয়েকদিন আগে খুচরা পর্যায়ে প্রতিডজন ডিমের দাম ছুঁয়েছিল ১৮০-১৯০ টাকা পর্যন্ত। সবশেষ ডিম আমদানিতে ২০ শতাংশ শুল্ক হ্রাস করার পর ডিমের দাম কমেছে। বর্তমানে প্রতি ডজন ডিম খুচরা পর্যায়ে ১৫৫-১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাইকারিতে প্রতি ডজন ডিম ১৫০ টাকা ও হালি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ব্যবসায়ীরা বলেছেন, সরকার নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রির চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে সরবরাহ ঠিক থাকলে খুব শিগগির দাম আরও কমে আসবে।

ক্রেতারা বলছেন, বাজারে মাছ-মুরগির দাম আগে থেকে লাগামহীন। এখনও প্রতি ডজন ডিমে গুনতে হচ্ছে দেড়শ টাকার বেশি। প্রোটিনের চাহিদা মেটানোর পণ্যটিও এখন নাগালের বাইরে; আমিষের তো কথাই নেই।

মো. হোসেন আলী নামের এক ক্রেতা বলেন, মাছ-মাংস কিনতে গেলে মাস চালানো সম্ভব হয়না। এখন ডিমের দামও চড়া। এতে প্রোটিনের চাহিদা মেটাতেও হিমশিম খেতে হচ্ছে।

বাজারঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ২০০-২১০ টাকা ও সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৮০-৩০০ টাকায়। আর সাদা লেয়ার ২৫০ টাকা ও লাল লেয়ার বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকায়। বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে কমেছে মুরগির সরবরাহ। তাছাড়া, মুরগির ফিড ও বাচ্চার দাম বাড়ায় ব্যাহত হচ্ছে উৎপাদনব্যবস্থা, যার প্রভাব পড়ছে বাজারেও।

কারওয়ান বাজারের মুরগি ব্যবসায়ী আব্দুল আলিম জানান, এখন আর আগের মতো মুরগি আসছে না। সেই সঙ্গে পাইকারিতে দাম বাড়ায় এর প্রভাব পড়ছে খুচরা বাজারেও।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভালোবাসুন বা ঘৃণা করুন, আমি পরোয়া করি না: সাকিব
কুবির শেখ হাসিনা হল পেল নতুন প্রভোস্ট ও হাউজ টিউটর
ডিমের পর এবার মুরগির দামে ঊর্ধ্বগতি
বায়তুল মোকাররমের নতুন খতিব মুফতি আব্দুল মালেক
ইসরায়েলি হামলায় হামাস প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ার নিহত
দুপুরের মধ্যে দেশের ৬ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টি, হুঁশিয়ারি সংকেত
বিরামপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের বাইসাইকেল ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
স্বাধীন বাংলা বেতারের শিল্পী সুজয় শ্যাম মারা গেছেন
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল
কমনওয়েলথ সম্মেলনে যাচ্ছেন না ড. ইউনূস
তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী আটক
পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের কর্মসূচি স্থগিত, সারাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক
ইতা‌লি গমনেচ্ছুদের জন্য বড় দুঃসংবাদ
এস আলমের কালো টাকা সাদা করে বরখাস্ত ৩ আয়কর কর্মকর্তা
শিগগিরই ট্যুরিস্ট ভিসা চালু করছে না ভারত
৩০ লাখ করে টাকা পাবে প্রতিটি শহীদ পরিবার: মাহফুজ আলম
দিল্লিতেই থাকবেন শেখ হাসিনা, জানিয়ে দিল ভারত
নাটকে অভিষেক হলো মেহজাবীনের বোন মালাইকার
স্বামীর কবরে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন মতিয়া চৌধুরী
বেক্সিমকো গ্রুপের ৪ প্রতিষ্ঠান কেনার প্রস্তাব বিদেশি বিনিয়োগকারীদের