সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নগ্ন খেলা জোটের রাজনীতি হতে পারে না: মেনন

১৪ দলের প্রধান শরীক দল আওয়ামী লীগের জোট সঙ্গী হয়ে সরকার গঠনের পর বৈষম্যের চিত্র তুলে ধরে বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেছেন, অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক অভিজ্ঞতা আমাদের রয়েছে। ২০১৪ সালে যেসকল সিট হাতুড়ি নিয়ে নির্বাচন করেছিলাম।

২০১৮ সালে ওই সিট আমাদের ভাগে এসেছিলো। কিন্তু আমাদের বলা হলো, নৌকা নিয়ে নির্বাচন করুন। কিন্তু নির্বাচন করতে গিয়ে দেখলাম নৌকার মাঝিরাই নৌকার বিরুদ্ধে ভোট দিচ্ছে। যেখানে জাতীয় পার্টিকে জিতিয়েছে। সাম্প্রদায়িক বিভক্তি করেছে। এই নগ্ন খেলা আর যাইহোক জোটের রাজনীতি হতে পারে না।

শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ঐতিহাসিক মাদ্রাসা মাঠে বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাশেদ খান মেনন আরও বলেন, আপনারা (আওয়ামী লীগ) ভুলে গেছেন। আপনাদের পাশে যখন কেউ ছিলো না। তখন ছিলো ১৪ দল আর ওয়ার্কার্স পাটি। আবারও সেই নির্বাচনের প্রশ্ন। এই রাজশাহীতে প্রধানমন্ত্রী কিছুদিন আগে জনসভা করে গেছেন। ভোট চেয়েছেন। কার ভোট। নৌকায় ভোট চেয়েছেন। ঠিকিই আছে।

তিনি আওয়ামী লীগের সভানেত্রী। তিনি নৌকায় ভোট চাইতেই পারেন। কিন্তু একই সঙ্গে বলি, তিনি একই সঙ্গে ১৪ দলেরও নেত্রী। তিনি ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, ১৪ দল একত্রে নির্বাচন করবেন। সভা করে তিনি তিনি এই কথা বলেছেন। কিন্তু ভোট চাইবার বেলায় 'নৌকা', 'হাতুড়ির' কোন জায়গা নাই। ভোট চাইবার বেলায় 'নৌকা' মশালের কোন জায়গা নাই। ভোট চাইবার বেলায় 'নৌকা', সেখানে কোরালের কোন জায়গা নাই। তাহলে হলো!

ওয়ার্কার্স পার্টির দলীয় প্রধান আরও বলেন, এখনো আমরা মনে করি, ১৪ দল প্রাসঙ্গিক। আমাদের সামনে শত্রু বিভীষণ। কারণ বিএনপি-জামাত ষড়যন্ত্র করছে। সুতরাং আমাদের নতুন রাজনীতি, নতুনভাবে গড়তে হবে। এর কোন বিকল্প সামনে নাই। নির্বাচন আসছে। নির্বাচন করবো।

মৌলবাদী শক্তি প্রতি মুহূর্তে ছোবল মারতে চাই এদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়ে মেনন বলেন, আমরা জামাত-হেফাজত মৌলবাদী শক্তিকে মোকাবিলা করেই অভূতপূর্ব উন্নয়ন করেছি। বাংলাদেশ উন্নয়নের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। উন্নয়ন তো হয়েছেই। কিন্তু বৈষম্যও বেড়েছে।

বঙ্গবন্ধু বলতেন, আমরা এমন দেশ চাই না, যেখানে বৈষম্য থাকবে। কিন্তু আজ দেশের সিংহভাগ সম্পদ ৫ শতাংশ মানুষের হাতে। আজ গরিবের উন্নয়ন হয় নি। উদ্যোক্তাদের উন্নয়ন হয় নি। উন্নয়ন হয়েছে ধনীক শ্রেণির। ১ নভেম্বর মাসেই ইসলামি ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়ে গেয়ে ১ টি প্রতিষ্ঠানই। আজ আমার মেট্রোরেল, পদ্মাসেতু, কর্ণফুলী টানেল হয়েছে। কিন্তু আমার দেশের টাকা দেশে আর থাকছে না।

ওয়ার্কার্স পার্টির এই নেতা আরও বলেন, আমরা বারবার বলেছি, ওই গ্রামের শ্রমিক নিরিহ শ্রমিকদেরকে রেশন প্রদান করুন। তারা রেশন দেবে না। ফ্যামিলি কার্ড দেয়। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি করে। আর এই ফ্যামিলি কার্ড জিনিস, আমার গরিব মানুষের কাছে পৌঁছাই না। এটা আমার হিসাব না। সরকারের হিসাব বলছে যে, ফ্যামিলি কার্ডের যে জিনিস দেয়া হয়েছে তার মাত্র ৪৬ শতাংশ সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছেছে।

অধিকাংশ মানুষের কাছে সেই টাকা, সেই খাদ্য পৌঁছাই নাই। তাহলে উন্নয়ন তো হয়েছে। আমাদের মজলুম জননেতা মাওলানা ভাসানী পাকিস্তানি আমলে বলতেন, গ্রাম থেকে মানুষ আসে, দেখে গুলিস্তান, আর বলে পাকিস্তান জিন্দাবাদ। আমরাও বলি পদ্মা সেতু, আমরাও বলি মেট্রোরেল, আর বলি জয় বাংলা। কিন্তু এই জয় বাংলাতো শোষণকারীদের জন্য নয়। টাকা পাচারকারীর জন্য নয়।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি-জামাত জোট ও জঙ্গীবাদকে আমরা পরাস্ত করেছি। সেনাশাসনের বিরুদ্ধেও লড়াই করেছি। কিন্তু আজকে আবারও সেই পুরোনো প্রশ্ন। সেই প্রশ্ন, সেই শক্তি। যাদেরকে পিছনে ফেলেছিলাম। পরাস্ত করেছিলাম নির্বাচনের মাধ্যমে। তারা আবারও রাজপথ দাঁপিয়ে বেড়াচ্ছে। বলছে, তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন চাই। তারা এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না। তাদের একটার পর একটা শর্ত। তাদের শর্তের কোন শেষ নাই। তাদের এক নেতা জেলখানায়। আরেক নেতা লন্ডনে। লন্ডনে থেকে ষড়যন্ত্রের পর ষড়যন্ত্র তৈরি হচ্ছে। সেই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন হবে না।

মেনন বলেন, ১৪ দলের মুল শরীক আওয়ামী লীগ, ১৪ দলকে কোন কিছু না জিজ্ঞাস করে, না জানিয়ে যদি মনে করে থাকেন, এককভাবে এই শক্তির মোকাবিলা করবেন, তবে তারা ভুল করছেন, ভুল করবেন। কারণ তারা একই ফাঁদে ১৯৯৬ সালে একই ষড়যন্ত্রের মুখে তারা পড়েছিলো ২০০১ সালে। আমরা তো ভুলে যায় নাই। এই যে রাজনৈতিক বিজয় আমরা করেছিলাম। তা ছিলো ঐক্যবদ্ধ শক্তি। ঐক্যের শক্তি। আমরা কি ভুলে গেছি, বিএনপি কি গ্রেনেড হামলা করেছিলো, এই জোট কি ধরনের অত্যাচার করেছিলো। সেদিন বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি বলেছিলো, বিএনপি-জামাত জোট আর না। আমাদের সেই ঘোষনায়, সেদিন ঐক্য গড়ে উঠেছিলো।

আপনারা (আওয়ামী লীগ) আমাদের বলেছিলেন, এক সঙ্গে আন্দোলন, একসঙ্গে নির্বাচন, একসঙ্গে সরকার। আমাদের কোন দাবি ছিলো না। আপনারাই বলেছিলেন, একসঙ্গে আন্দোলন করেছি, নির্বাচনও করেছি। কিন্তু যখন সরকার গঠনের প্রশ্ন আসলো, আমরা হোঁচট খেলাম। তারপরও আমরা পিছিয়ে থাকি নাই। আমরা সেই ঐক্যকে চোখের মনির মতো রক্ষা করেছি। সমাবেশের শেষে তিনি রাজশাহীবাসীকে আগামী নির্বাচনে রাজশাহী সদর আসনে বাদশাকে বিজয়ী করার আহ্বান জানান।

বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি রাজশাহী বিভাগের আয়োজনে এই সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন, দলের সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা। এসময় তিনি এই রাজশাহী অঞ্চলে তার নির্বাচনের চিত্র তুলে ধরে আগামী নির্বাচনে হাতুড়ি মার্কাকে বিজয়ী করার আহ্বান জানান।

দলের কেন্দ্রীয় সদস্য ও রাজশাহী মহানগর সভাপতি লিয়াকত আলী লিকুর সভাপতিত্বে বক্ত ছিলেন, কেন্দ্রীয় সদস্য আনিসুর রহমান মল্লিক এবং আমিনুল ইসলাম গোলাপ। সঞ্চালনায় ছিলেন, দলের রাজশাহী মহানগর সাধারণ সম্পাদক দেবাশিষ প্রামাণিক দেবু ও জেলার সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল হক তোতা।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

ছবি: সংগৃহীত

ইরান তার পরমাণু কর্মসূচি থেকে একচুলও সরছে না বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ইরানের আইন ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম ঘারিবাবাদি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অধিকার ইরানের জন্য একটি ‘লাল রেখা’। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে পরোক্ষ আলোচনাতেও এই অবস্থান থেকে কোনোভাবেই সরে আসা হবে না।

রবিবার ইরানের সংসদের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র নীতি কমিশনের এক বৈঠকে এই মন্তব্য করেন ঘারিবাবাদি। বৈঠকে তিনি ইতালির রোমে তেহরান-ওয়াশিংটনের মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফার পরোক্ষ আলোচনা সম্পর্কে আইনপ্রণেতাদের বিস্তারিত অবহিত করেন।

কমিটির মুখপাত্র ইব্রাহিম রেজাই জানিয়েছেন, ঘারিবাবাদি আলোচনার মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন। বৈঠকে তিনি পুনরায় জোর দিয়ে বলেছেন, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে চায় না এবং দেশটির পরমাণু কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে।

ঘারিবাবাদি আরও বলেন, আলোচনার অন্যতম প্রধান বিষয় ছিল ইরানের ওপর আরোপিত বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা—বিশেষ করে মার্কিন কংগ্রেসের আইন এবং সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ। ইরান চায়, এসব নিষেধাজ্ঞা যেন সম্পূর্ণরূপে এবং কার্যকরভাবে প্রত্যাহার করা হয়। শুধুমাত্র প্রতীকীভাবে নয়, বরং ইরানি জনগণের জন্য বাস্তব অর্থনৈতিক সুফল নিশ্চিত করতে হবে।

সূত্র: প্রেস টিভি

Header Ad
Header Ad

পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার

ছবি: সংগৃহীত

পর্যটকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব সরকার। এখন থেকে সৌদিতে অবস্থানকালে পণ্য ও সেবার উপর পরিশোধিত ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) দেশে ফেরার সময় ফেরত পাবেন পর্যটকরা। সংশ্লিষ্ট ভ্যাট বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে এই নিয়ম গত ১৮ এপ্রিল থেকে কার্যকর করা হয়েছে।

নতুন নিয়ম অনুযায়ী, অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো পর্যটকদের জন্য প্রদত্ত উপযুক্ত পণ্য ও সেবার উপর শূন্য শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ করবে এবং সৌদি আরব ত্যাগের সময় পরিশোধিত ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে। এতে পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় হ্রাস পাবে এবং সৌদির পর্যটন খাত আরও চাঙা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সৌদি আরবের জাকাত, ট্যাক্স ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ (জেডএটিসিএ) জানিয়েছে, কর ফেরতের পুরো প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য এক বা একাধিক অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেওয়া হবে। এসব প্রতিষ্ঠান পর্যটকদের পক্ষে কর ফেরতের আবেদন এবং তা কার্যকর করবে। তবে নিয়ম লঙ্ঘন বা অনিয়ম হলে, পর্যটক ও সেবাদাতা—উভয়ই ফেরত নেওয়া অর্থের জন্য যৌথভাবে দায়ী হবেন।

জিসিসিভুক্ত (গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিল) দেশগুলোর পর্যটকরাও এই কর ছাড়ের সুবিধা পাবেন। তবে এই সুবিধা চলমান থাকবে যতদিন না পর্যন্ত ইলেকট্রনিক সার্ভিস আইন কার্যকর হয়। জেডএটিসিএ’র গভর্নর এই কর ফেরতের প্রক্রিয়া ও নিয়মাবলি নির্ধারণ করবেন।

নিয়মাবলির মধ্যে থাকবে—পর্যটকদের কর ফেরতের ধাপসমূহ, পর্যটক হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার শর্ত, কোন পণ্য এই সুবিধার আওতায় আসবে, ন্যূনতম ক্রয়মূল্য, কোন বিক্রেতারা সুবিধা দিতে পারবেন এবং কর ফেরতের আবেদন পদ্ধতি।

অন্যদিকে, সংশোধিত ভ্যাট বিধিমালায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যবসা কার্যক্রম অন্যের কাছে হস্তান্তর করা হয়, তাহলে নতুন মালিককে ৩০ দিনের মধ্যে জেডএটিসিএ-কে তা জানাতে হবে। তবে পূর্ববর্তী মালিকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল হয়ে থাকলে এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। এমনকি রেজিস্ট্রেশন বাতিল হলেও, আগের মালিক পুরনো কর সংক্রান্ত দায়-দেনা থেকে অব্যাহতি পাবেন না এবং তাকে প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংরক্ষণ করতে হবে।

সূত্র: সৌদি গেজেট

Header Ad
Header Ad

আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সরকারি সফরে আজ সোমবার (২২ এপ্রিল) কাতারে যাচ্ছেন। কাতারের রাজধানী দোহায় অনুষ্ঠিতব্য ‘আর্থনা সামিট-২০২৫’-এ অংশ নিতে তিনি এ সফরে যাচ্ছেন।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানিয়েছেন, এই সফরটি কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানির আমন্ত্রণে হচ্ছে। সামিটে অংশগ্রহণের পাশাপাশি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কাতারের আমিরের একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে।

এ সফরে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে যাচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।

এছাড়া দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো চারজন জাতীয় নারী ক্রীড়াবিদও প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতারে যাচ্ছেন। তারা হলেন—ফুটবলার আফিদা খন্দকার ও শাহেদা আখতার রিপা এবং ক্রিকেটার সুমাইয়া আখতার ও শারমিন সুলতানা।

‘আমাদের উত্তরাধিকার গড়ে তোলা: স্থায়িত্ব, উদ্ভাবন ও ঐতিহ্যবাহী জ্ঞান’ প্রতিপাদ্যে দ্বিতীয়বারের মতো আয়োজিত এ সামিটে, কাতারের শুষ্ক ও উষ্ণ আবহাওয়ায় টেকসই উন্নয়নের সম্ভাবনা এবং দেশটির ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি ও প্রতিবেশগত বৈচিত্র্যকে কাজে লাগানোর উপায় নিয়ে আলোচনা হবে।

২২ ও ২৩ এপ্রিল এই দুই দিনব্যাপী সম্মেলনে উপস্থাপনা, ইন্টারঅ্যাকটিভ প্যানেল আলোচনা, কর্মশালা এবং গোলটেবিল বৈঠকের মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করা হবে।

সূত্র: বাসস

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ভুল বোঝাবুঝিতে গাজায় ১৪ জরুরি সেবাদাতা কর্মীকে হত্যা!
জেলা প্রশাসকের দফতরে স্মারকলিপি দিল আওয়ামী লীগ
বিয়ের আশ্বাসে স্বামীর ১১ লাখ টাকা নিয়ে ঘর ছাড়লেন নারী, প্রেমিকের ফাঁদে পড়ে দলবেঁধে ধর্ষণের শিকার
বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া
পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর
২০২৫ শেষ হওয়ার আগেই ৫০ সেঞ্চুরিতে দেশের প্রথম এনামুল হক
ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার