রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

প্লাস্টিকের দাপটে বাঁশের শিল্প বিলুপ্তির পথে

ঝুড়ি, ডালা, কুলা, চালুনি, হাতপাখাসহ বাঁশের তৈরি নানা পণ্য বানিয়ে তা বিক্রি করেন জয়পুরহাটের আয়শা বেগম। সকালে এ জেলার সদর উপজেলার খঞ্জনপুর এলাকায় এমদাদুল হকের দোকানে বসে কাজ করেন। তার বিনিময়ে যা আয়-রোজগার করেন তা নিয়ে সন্তানসন্ততি নিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন।

তবে উদ্বিগ্নতার কথা হচ্ছে প্লাস্টিকের পণ্যের কদর বেড়ে যাওয়ায় হারিয়ে যেতে বসছে বাঁশ দিয়ে তৈরি শিল্পসামগ্রী। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্লাস্টিক পণ্য যত সহজলভ্য হয়েছে, ততই বাঁশের তৈরি শিল্পের কদর কমেছে। বাঁশপণ্যের চলমান এ খরায় কারিগররাও রয়েছেন বিপাকে

বাঁশের তৈরি পণ্য আমাদের লোকজ শিল্পের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে আছে। গ্রামীণ অর্থনীতি ও গ্রামীণ বহু মানুষের ভাগ্য জড়িয়ে আছে এ শিল্পের সঙ্গে। কালের বিবর্তনে ও প্রযুক্তির বদৌলতে প্রাচীন এ শিল্পের ঐতিহ্য এখন ভাটার দিকে। বাঁশের তৈরি পণ্য দীর্ঘমেয়াদে ব্যবহার করা যায় না, ফলে মেয়াদের প্রশ্নে মানুষের নজর কেড়েছে প্লাস্টিক। তা ছাড়া কম দামে প্লাস্টিকপণ্য কিনতে পারায় মানুষ দিনে দিনে বাঁশের তৈরি পণ্য ছেড়ে ঝুঁকছেন প্লাস্টিক দূষণের দিকে। সবখানে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে প্লাস্টিক আর চোখে সর্ষে ফুল দেখছেন আমাদের বাঁশের শিল্পী ও কারিগররা।

সরেজমিন দেখা যায়, জয়পুরহাটের খঞ্জনপুর এলাকার রাস্তার মোড়ে বাঁশ দিয়ে তৈরি শিল্পসামগ্রী বিক্রি হচ্ছে। বাঁশের তৈরি হরেকরকম পণ্যে সাজানো দোকান দেখে মনে হবে মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। ক্রেতার সংখ্যা তেমন নেই বললেই চলে। দোকানে সাজানো আছে বাঁশ দিয়ে তৈরি কুলা, চালুন, খাঁচা, মাচা, খালই, মাছ ধরার বাইড়, মই, চাটাই, ঢোল, গোলা, ওড়া, বাউনি, ঝুড়ি, ডুলা, মোড়া, মাছ ধরার চাঁই, ঠুয়া, টুকরি, খাদা, উড়ি, মাথাল, ঝাঁপ, ডালা, বেলকি, তালের পাখা, শীতলপাটি, খেজুর পাতার ঝাড়ু, নকশিপাটি, ফুলঝাড়ুসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্যসামগ্রী। ঐতিহ্যবাহী শিল্পটির চরম দুর্দিন চলছে। এ দুর্দিন কাটিয়ে এ শিল্পের সুদিন ফিরিয়ে আনতে নেই কোনো সরকারি উদ্যোগ। স্থানীয়রা মনে করেন, শিল্পী ও কারিগরদের ব্যক্তিগত চেষ্টার পাশাপাশি সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রণোদনা এই শিল্পকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, বাঁশ, বেত দিয়ে তৈরি পণ্যসামগ্রীর দাম। চাটাই ১০০-১৫০ টাকা, কুলা ১০০-১৩০ টাকা, চালুন ৮০- ১৫০ টাকা, খাঁচা ১০০-৩০০ টাকা, মাচা ১৫০-৩০০ টাকা, মাছ ধরা বাইড় ১০০-৫০০ টাকা, মই ২০০-৫০০ টাকা, ঠুয়া ৫০-১০০ টাকা, টুকরি ৫০-৮০ টাকা, খাদা ১০০-২৫০ টাকা, উড়ি ৫০ টাকা, মাথাল ১০০-২০০ টাকা, ডালা ৬০-১০০ টাকা, তালের পাখা ৩০-৮০ টাকা, পাটি ৮০-১০০০ টাকা, খালই ৫০-১০০ টাকা, ঝাড়ু ৬০-১০০ টাকায় খুচরা মূল্যে বিক্রি করা হচ্ছে।

বাঁশপণ্যের ক্রেতা উজালা রানী বলেন, আমি কুলা কিনতে এসেছি। কারণ আমনধান ঘরে আসছে। ধান পরিষ্কার করাসহ বিভিন্ন কাজে কুলার প্রয়োজন হয়। ১০০ টাকা দিয়ে কুলা কিনলাম। তবে আরও কিছু জিনিস কিনব।

খঞ্জনপুরের বাঁশপণ্য বিক্রেতা এমদাদুল হক জানান, একসময় বাঁশের তৈরি পণ্যের অনেক চাহিদা ছিল। প্লাস্টিক এসে ব্যবসা নষ্ট করে দিয়েছে। আদি পেশা হিসেবে এখনো ধরে রেখেছি এ ব্যবসা। আগে নিজের তৈরি জিনিস বিক্রি করতাম। এখন আমাদের গ্রামে অনেকেই আছেন আর আগের মতো তৈরি করে না, তাই বাইরে থেকে কিনে বিক্রি করি। সব জিনিসের দাম বাড়লেও এটার দাম তুলনামূলক কম। প্লাস্টিকের পণ্যে বাজার ভরে গেছে। যেটুকু পণ্য বিক্রি হয় তা দিয়ে কোনোরকম চলে যাচ্ছি। এ ব্যবসার উপর আমার পুরো সংসার নির্ভরশীল। কিন্তু বর্তমান বাজার ব্যবস্থায় সংসার চালানো দায় হয়েছে।

জয়পুরহাট বিসিক শিল্পনগরী উপ-ব্যবস্থাপক লিটন চন্দ্র ঘোষ বলেন, এ জেলার পাঁচটি উপজেলায় বাঁশের তৈরি পণ্যের কারিগর ১ হাজার বেশি শ্রমিক কর্মরত আছেন। এই বাঁশ শিল্পে যারা কর্মরত আছেন তাদের জন্য আমাদের পক্ষ থেকে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয় এবং যাদের ক্ষুদ্র ঋণ সহায়তা দেওয়ার মত তাদের ক্ষুদ্র ঋণের আওতায় আনা হয়।

এসএন

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত

আজ রবিবার দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি: সংগৃহীত

কোনো ব্যক্তি যেন টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হতে পারেন—এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানালেও বিএনপি বলছে, জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে চিরতরে প্রধানমন্ত্রিত্বের পথ বন্ধ করা উচিত নয়।

রোববার (২০ এপ্রিল) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “এক ব্যক্তি টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না—এই প্রস্তাবে বিএনপি একমত। তবে দুই মেয়াদের পর যদি জনগণ আবারও কাউকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়, সেই সুযোগ রাখা উচিত। এক বছর বিরতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় কোনো বাধা থাকার কথা নয়।”

এ সময় তিনি আরও বলেন, “সাংবিধানিক সংস্কার বিষয়ে বিএনপির অবস্থান স্পষ্ট। আমরা পঞ্চদশ সংশোধনীর পূর্বাবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার পক্ষে। তবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের বিষয়টিতে বিএনপি একমত নয়। এতদিন পর রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের যৌক্তিকতা আমরা দেখি না।”

তিনি জানান, মৌলিক অধিকার হিসেবে ইন্টারনেট অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাবকে বিএনপি সমর্থন করছে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, “সব কিছু মৌলিক অধিকার না বানিয়ে, রাষ্ট্রের বাস্তব সামর্থ্য বিবেচনায় রেখে যা নিশ্চিত করা সম্ভব, সেটুকু করার আহ্বান জানিয়েছি।”

বৈঠকে বিএনপি প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিহউল্লাহ, সাবেক সচিব আবু মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান এবং সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।

অন্যদিকে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তার সঙ্গে ছিলেন সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।

প্রসঙ্গত, বিএনপি গত বৃহস্পতিবারও ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন