রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে পেটেভাতে দিন কাটছে নওগাঁর নৈশপ্রহরীদের

একদিকে শীতের তীব্রতা বেড়েছে উত্তরাঞ্চলে, অন্যদিকে নিশুতি রাতের স্তব্ধতা। চুরি-ডাকাতিসহ নানা ধরনের দুর্বৃত্তায়ন প্রতিরোধের দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত পর্যন্ত ঘুরছেন একদল নিবেদিত প্রাণ। অথচ তাদের আত্মরক্ষার হাতিয়ার হিসেবে রয়েছে শুধু লাঠি অথবা বল্লম। শুধু তাই নয়, বয়সের ভারে নুয়ে পড়া শরীর নিয়ে ৩৬৫ রাত্রি জেগে যে বেতন পান, তা দিয়ে চলে না ভরণপোষণও। এসব আক্ষেপের কথা জানালেন নওগাঁ শহরের নৈশপ্রহরীরা।

শুক্রবার (১১ নভেম্বর) দিবাগত রাত ২টায় নওগাঁ শহরের বাসস্ট্যান্ড সড়ক ধরে কিছু দূর সামনে এগোতেই শীতে জবুথবু অবস্থায় দেখা মিলল ৭০ বছরের আব্দুল আজিজের। হাতে বল্লম আর টর্চলাইট। বোঝা গেল তিনি নৈশপ্রহরী। রাত জেগে এলাকাবাসীর নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন।

নওগাঁ শহরের আলুপট্টি এলাকার নৈশপ্রহরী আব্দুল আজিজ। সংসারে উপার্জনক্ষম ব্যক্তি তিনি একাই। বার্ধক্য ও শারীরিক নানা সমস্যা নিয়েও ৬ সদস্যর পরিবারের ভরণপোষণ দিতে ৭ বছর ধরে এখানে কাজ করছেন।

আব্দুল আজিজ ঢাকা প্রকাশ-কে বলেন, আগে ওয়েলডিং মিস্ত্রি হিসেবে কাজ করতাম। বয়সের কারণে ভারী কাজ করতে পারি না। কিডনির সমস্যা, তাই মাসে সাড়ে তিন হাজার টাকার ওষুধ লাগে। যা পাই তাই দিয়ে অনেক কষ্ট করে সংসার চালাই। ৩৬৫ রাত্রি জেগে অমানিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে হয়।

তিনি নওগাঁ সদর উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়নের ভদ্রখালী এলাকার বাসিন্দা। স্ত্রী পুতলি বানু ও দুই মেয়ে আরজিনা, সম্পা বানুকে নিয়ে তার সংসার। দুই মেয়েদের বিয়ে দিয়েও নিজের কাছে রেখেছেন। মেয়ে জামাইরা ভালো নয় বলেও জানান।

আব্দুল আজিজের জীবনের বড় অংশজুড়ে আছে হতাশা। ৮ ঘণ্টা রাত জেগে ৭ হাজার টাকা বেতন মিলছে তার। এর আগে তিনি ২০ বছর ওয়েলডিং মিস্ত্রি হিসেবে কাজ করেছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নওগাঁ শহরের বিভিন্ন জায়গায় প্রায় শতাধিক নৈশপ্রহরী রয়েছেন। তাদের অধিকাংশই বৃদ্ধ। অনেকটা বাধ্য হয়েই তারা নিরাপত্তা প্রহরীর কাজ করছেন। বয়স বেড়ে যাওয়ায় শারীরিক সক্ষমতা না থাকায় কাজের ক্ষেত্র খুবই সীমিত তাদের। তা ছাড়া আরও বিভিন্ন ধরনের সমস্যাও রয়েছে তাদের। ফলে অন্য কাজ না পাওয়ায় খুব কম বেতনে বাধ্য হয়েই নিরাপত্তা প্রহরীর চাকরি করছেন তারা।

কিন্তু এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে নিরীহ-বিপদগ্রস্ত এসব বিশ্বস্ত প্রহরীর বেতনও বাড়ায় না মার্কেট মালিক ও কোম্পানিগুলো। বিশেষ দিনেও নেই কোনো ছুটি। যেখানে জানমালের নিরাপত্তায় নিয়োজিত এসব প্রহরীর রয়েছে জীবনের ঝুঁকি, সেখানে চোর, ডাকাত, ছিনতাইয়ের মতো ঝামেলা এড়াতে বাঁশি আর লাঠি ছাড়া তেমন কোনো হাতিয়ার নেই। কখনো কখনো হামলার শিকার হতে হয়। এ সময় কঠিন বিপদের মুখোমুখি এমনকি প্রাণহানিও হয় তাদের। এরপরও পরিবারকে একটু খাওয়াতে-পরাতে বাধ্য হয়ে রাত জাগার চাকরি করেন তারা।

ব্রিজের মোড় মসজিদ মার্কেটে ৮ বছর ধরে নৈশপ্রহরীর কাজ করে যাচ্ছেন ৭৫ বছর বয়সী গুলবর আলী। তিনি নওগাঁ সদর বোয়ালিয়া ইউনিয়নের দোগাছি শিংড়া গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, 'আট বছর ধরে চাকরি করছি। বেতন পাই ৭ হাজার তাতে আমাদের খুব অভাবে দিন যায়। ভালো-মন্দ খেতে পারি না। শীতের ভালো কাপড়-চোপড়ও নেই যা পরে ডিউটি করব। বাবা! আমরা খুব অশান্তির মধ্যে আছি। না পারি ভালো বাজার করতে। না পারি ভালো মাছ কিনতে। আর গরুর মাংস তো আমরা বছরে একবারও কিনতে পারি না।'

কিছুদূর সামনে এগিয়ে শহরের সোনারপট্টি মোড় এলাকায় গিয়ে দেখা মিলে নৈশপ্রহরী মোসলেম উদ্দিনের সঙ্গে। এক হাতে টর্চলাইট জ্বালিয়ে এদিক-সেদিক দেখছেন আর পায়চারী করে নিজের উপস্থিতি জানান দিচ্ছেন। বয়স ৭০ বছর পেরিয়েছে তার। অন্য কোনো কাজ করতে না পরায় রাতজাগা পেশাকেই বেছে নিয়েছেন তিনি। ২০টি দোকান রাতে পাহারা দিয়ে ৭ হাজার টাকা বেতন পান তিনি।

এ বিষয়ে আইনজীবী মহসীন রেজা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, 'যখন আমরা শহরের বাসিন্দারা রাতে ঘুমিয়ে পড়ি সেই সময় নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করেন নৈশপ্রহরীরা। ঝড়, বৃষ্টি, বাদল যেকোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মধ্যেও তাদের দায়িত্ব পালন করে যেতে হয়। আমরা আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা সনদে স্বাক্ষরকারী দেশ বাংলাদেশ। আমরা শ্রমজীবী মানুষকে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার বিধি-বিধান অনুসারে নানা রকম সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে চাই। অথচ এই নৈশপ্রহরী হিসেবে যারা দায়িত্ব পালন করে তারা সপ্তাহে ৭ দিন এবং বছরে ৩৬৫ দিনই তাদের দায়িত্ব পালন করতে হয়। অথচ এই দায়িত্ব পালন করতে নানা রকম জীবনের ঝুঁকির মুখোমুখি পড়তে হয়।'

তিনি আরও বলেন, 'বিষয়গুলো আমরা নাগরিক হিসেবে খুব বেশি তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে পারি না। প্রশাসনও তাদের প্রতি সু-নজর দিতে পারেন না। আমরা দেখছি নৈশপ্রহরী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তারা অধিকাংশই জ্যেষ্ঠ নাগরিক। একান্তই পরিবারের ভরণপোষণের জন্য বাধ্য হয়ে দিনের পর দিন রাত্রি জেগে অমানিকভাবে এ দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। শুধু পরিবারের ভরণপোষণের জন্য। বিষয়টি সভ্য সমাজে একেবারে গ্রহণযোগ্য নয়। এই পদ্ধতির ব্যাপারে রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক নাগরিক পর্যায়ে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করে তাদের আয় বৃদ্ধি, তাদের স্বাস্থ্য এবং বিনোদন ও অবসরে বাড়তি সময় বের করে দেওয়ার পদ্ধতি নিয়ে কথা বলা উচিত।'

এসএন

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত

আজ রবিবার দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি: সংগৃহীত

কোনো ব্যক্তি যেন টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হতে পারেন—এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানালেও বিএনপি বলছে, জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে চিরতরে প্রধানমন্ত্রিত্বের পথ বন্ধ করা উচিত নয়।

রোববার (২০ এপ্রিল) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “এক ব্যক্তি টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না—এই প্রস্তাবে বিএনপি একমত। তবে দুই মেয়াদের পর যদি জনগণ আবারও কাউকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়, সেই সুযোগ রাখা উচিত। এক বছর বিরতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় কোনো বাধা থাকার কথা নয়।”

এ সময় তিনি আরও বলেন, “সাংবিধানিক সংস্কার বিষয়ে বিএনপির অবস্থান স্পষ্ট। আমরা পঞ্চদশ সংশোধনীর পূর্বাবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার পক্ষে। তবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের বিষয়টিতে বিএনপি একমত নয়। এতদিন পর রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের যৌক্তিকতা আমরা দেখি না।”

তিনি জানান, মৌলিক অধিকার হিসেবে ইন্টারনেট অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাবকে বিএনপি সমর্থন করছে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, “সব কিছু মৌলিক অধিকার না বানিয়ে, রাষ্ট্রের বাস্তব সামর্থ্য বিবেচনায় রেখে যা নিশ্চিত করা সম্ভব, সেটুকু করার আহ্বান জানিয়েছি।”

বৈঠকে বিএনপি প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিহউল্লাহ, সাবেক সচিব আবু মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান এবং সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।

অন্যদিকে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তার সঙ্গে ছিলেন সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।

প্রসঙ্গত, বিএনপি গত বৃহস্পতিবারও ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন