রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

রামেকে ইনচার্জের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ করায় শাস্তি!

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ৩২ নম্বর ওয়ার্ড ইনচার্জের বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতি ও অশোভন আচরণের অভিযোগ তুলে শাস্তির মুখে পড়েছেন চারজন সিনিয়র স্টাফ নার্স। কোনো তদন্ত কমিটি না করে এক তরফাভাবে চার নার্সের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, যে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে সেটা ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের থেকে নেওয়া অবৈধ টাকা। অবৈধ টাকার হিসাবের ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে ওয়ার্ড ইনচার্জ ও নার্সদের দ্বন্দ্ব। এ ছাড়া অসদাচারণেও অভিযোগও রয়েছে। দুটি গ্রুপ একে অন্যের সঙ্গে কাজ করতে চাচ্ছে না। তাই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ৯ সেপ্টেম্বর রামেকের হৃদরোগ বিভাগের ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের ইনচার্জ চায়না পরভীনের বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতি ও অসদাচারণের অভিযোগ আনেন ওয়ার্ডের সাধারণ নার্সরা। অভিযোগের কপি রামেক পরিচালক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের উপসচিব, অতিরিক্ত সচিব ও সচিবের কাছে পাঠানো হয়। ওই অভিযোগে ওয়ার্ডের ১১ জন নার্স স্বাক্ষর করেন। যেখানে চারজন সিনিয়র স্টাফ নার্স মূল অভিযোগকারী এবং ৭ জন সাক্ষী হিসেবে ছিলেন।

অভিযোগে বলা হয়, ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের রোগী প্রতি ইসিজি ফি ৮০ টাকা। সার্ভিস চার্জ ৮ টাকা। মোট ৮৮ টাকা আদায়ের বিধান থাকলেও ইনচার্জ ৯০ টাকা আদায়ে বাধ্য করেন। অতিরিক্ত ২ টাকা ইনচার্জ রাজস্বখাতে জমা না করে নিজের কাছে রেখে দেন। কোনো নার্সিং কর্মকর্তা রোগীকে ২ টাকা ফেরত দিতে চাইলে ইনচার্জ গালাগালি করেন। আর ২ টাকা যারা তাকে দেবে না তাদের হাত ভেঙে দেওয়ার হুমকি দেন। এ ছাড়াও ওয়ার্ডে পেস মেকার বসানো হলে কোম্পানি প্রতিনিধি রোগী প্রতি ৫০০ টাকা করে ডিউটিরত নার্সিং কর্মকর্তাদের নাস্তাবাবদ দিতেন। কিন্তু বিগত ২ বছরে প্রায় ৮৪ হাজার টাকা নার্স ইনচার্জ আত্মসাত করেছেন বলে অভিযোগ করা হয়। এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কোনো তদন্ত কমিটি না করে একতরফাভাবে অভিযোগকারী নার্সদের অন্যায়ভাবে অন্যত্র স্থানান্তরের অভিযোগ উঠেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় সাধারণ নার্সদের মাঝে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।

অভিযোগ তুলে শাস্তির মুখে পড়া নার্সরা হলেন- জাকিয়া সুলতানা, হাসনা হেনা, রুপালী খাতুন ও ইব্রাহিম। এদের মধ্যে তিন নারী নার্স ওই ওয়ার্ডে ১৫ বছর এবং ইব্রাহিম ১০ বছর একটানা দায়িত্ব পালন করেছেন। অভিযোগ তোলার পর জাকিয়া সুলতানাকে শিশু বিভাগের ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে, রুপালি খাতুনকে ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে, হাসনা হেনাকে নাক, কান ও গলা বিভাগের ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে এবং ইব্রাহিমকে জরুরি বিভাগে স্থানান্তর করা হয়েছে। এরা প্রত্যেকে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট থেকে কার্ডিওলজির ওপর বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নার্স। রুপালি খাতুন ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের ক্যাথ ল্যাবে ছিলেন। ক্যাথ ল্যাবের ওপর তিনি সরকারি খরচে জাপান থেকেও প্রশিক্ষণ নিয়ে এসেছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগী এক নার্স বলেন, ওয়ার্ড ইনচার্জ কথায় কথায় খারাপ আচরণ করেন। রোগীদের সামনে গালাগালি করেন। ওই ওয়ার্ডে সবকিছুতে তিনি একনায়কতন্ত্র কায়েম করেছেন। এর সুষ্পষ্ট প্রমাণও আছে। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অভিযোগের তদন্তে কোনো কমিটি না করেই একতরফাভাবে ইনচার্জের পক্ষ হয়ে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যেটা দুঃখজনক।

এ বিষয়ে রামেকের নার্সিং অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহাদাতুন নূর লাকি জানান, তিনি অসুস্থতার কারণে ছুটিতে আছেন। তবে বিষয়টি সর্ম্পকে জানেন। এটা খুবই দুঃখজনক যে, একজন নার্স আরেক জন নার্সের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন। তবে যেহেতু লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে; এর সত্যতা নিশ্চিতে একটা তদন্ত কমিটির মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া যেত। তদন্ত না করেই অভিযোগকারীদের সরিয়ে দেওয়া নিয়মসঙ্গত হয় না।

এ বিষয়ে ওয়ার্ড ইনচার্জ চায়না পারভীনের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ঘটনার সত্য-মিথ্যা যাইহোক, আপনি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেন। এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না। এটা কর্তৃপক্ষের বিষয়।

এ বিষয়ে রামেক পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, মেডিকেলের ওই নার্সরা জানেনই না তারা কোন বিষয়ে অভিযোগ করতে পারেন। কোম্পানির প্রতিনিধিদের দেওয়া টাকার ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে দ্বন্দ্ব। এই টাকা নেওয়াই তো অবৈধ। এ ছাড়া অসদাচারণের অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি আসলেও খারাপ দেখায়। তবে তারা দুই পক্ষ একে অপরের সঙ্গে কাজ করতে চায় না। এ কারণে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও জানান, আইসিইউ থেকে একরকম জোর করে চায়না পরভীনকে ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তিনি অনেক দক্ষ। ওই সময় অন্যকেউ দায়িত্ব নিতে চায়নি। আর তিনি আর মাত্র ২-৩ মাস আছেন। এরপর অবসরে চলে যাবেন। তিনি চলে গেলে স্থানান্তরিত নার্সদের ওই ওয়ার্ডে ফিরিয়ে আনা হবে। আর এখানে চিকিৎসা সেবা বিঘ্নিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। ওই ওয়ার্ডে পর্যাপ্ত দক্ষতা সম্পন্ন নার্স আছেন।

এসএন

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত

আজ রবিবার দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি: সংগৃহীত

কোনো ব্যক্তি যেন টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হতে পারেন—এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানালেও বিএনপি বলছে, জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে চিরতরে প্রধানমন্ত্রিত্বের পথ বন্ধ করা উচিত নয়।

রোববার (২০ এপ্রিল) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “এক ব্যক্তি টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না—এই প্রস্তাবে বিএনপি একমত। তবে দুই মেয়াদের পর যদি জনগণ আবারও কাউকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়, সেই সুযোগ রাখা উচিত। এক বছর বিরতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় কোনো বাধা থাকার কথা নয়।”

এ সময় তিনি আরও বলেন, “সাংবিধানিক সংস্কার বিষয়ে বিএনপির অবস্থান স্পষ্ট। আমরা পঞ্চদশ সংশোধনীর পূর্বাবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার পক্ষে। তবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের বিষয়টিতে বিএনপি একমত নয়। এতদিন পর রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের যৌক্তিকতা আমরা দেখি না।”

তিনি জানান, মৌলিক অধিকার হিসেবে ইন্টারনেট অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাবকে বিএনপি সমর্থন করছে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, “সব কিছু মৌলিক অধিকার না বানিয়ে, রাষ্ট্রের বাস্তব সামর্থ্য বিবেচনায় রেখে যা নিশ্চিত করা সম্ভব, সেটুকু করার আহ্বান জানিয়েছি।”

বৈঠকে বিএনপি প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিহউল্লাহ, সাবেক সচিব আবু মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান এবং সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।

অন্যদিকে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তার সঙ্গে ছিলেন সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।

প্রসঙ্গত, বিএনপি গত বৃহস্পতিবারও ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন