সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

১৫ বিঘা জমির আমন ক্ষেত পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ

নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলায় জমির আমন ক্ষেতে বিষাক্ত কীটনাশক স্প্রে করে পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। এতে ওই জমির ১৪ জন বর্গাদারের ১৫ বিঘা জমির আমন ধান পুড়ে চিটায় পরিণত হয়েছে। উপজেলার চন্দননগর ইউনিয়নে নেহেন্দা মৌজায় এ ঘটনা ঘটে।

ওই জমির মালিক খালেকুজ্জামান তোতা। তিনি চন্দননগর গ্রামের বাসিন্দা ও একই ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান।

জানা গেছে, ১৯৬১ সাল থেকে ক্রয় সূত্রে নেহেন্দা মৌজায় ৪ দশমিক ৭৪ একর জমি চন্দননগর গ্রামের বাসিন্দা খালেকুজ্জামান তোতা ভোগদখল করে আসছিলেন। তার ওই জমি স্থানীয় বিভিন্ন কৃষক বর্গা নিয়ে চাষাবাদ করতেন। এদিকে চন্দননগর ইউনিয়নের নটিপুকুর গ্রামের মৃত সেখাতুল্লার ছেলে আব্দুস সামাদ গং ওই জমি নিজের দাবি করে আরএস খতিয়ান সংশোধনের জন্য ২০২১ সালে নওগাঁ তৃতীয় যুগ্ম জেলা জজ আদালতে মামলা করেন। এরপর থেকেই আব্দুস সামাদ গংরা ওই জমি চাষাবাদের জন্য ভোগদখল নেওয়ার চেষ্টা করছিল। চলতি আমন মৌসুমে বর্গাদাররা জমিতে ধান রোপন করলে জমি থেকে ধান উঠাতে দিবে না বলে বিভিন্ন ভাবে হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছিল বলে অভিযাগ করেন খালেকুজ্জামান তোতা। ওই জমির কিছু অংশে ধান বেরিয়েছে এবং আরো কিছু অংশে বেরোনোর অপেক্ষায়। আগামী এক মাস পর সব ধান ঘরে উঠার কথা ছিল।

রবিবার (৯ অক্টোবর) বিকালে সব ধান রৌদে চকচক করছে-ফোনে এমন খবর পেয়ে ধান ক্ষেতে যান খালেকুজ্জামান। আগাছা দমন বিষাক্ত কীটনাশক স্প্রে করায় ধানের এমন অবস্থা হয়েছে। এরপর ওই দিন বিকাল থেকে সোমবার (১০ অক্টোবর) বিকাল পর্যন্ত প্রায় ১৫ বিঘা জমির অর্ধেক বেরোনো ধান পুড়ে চিটায় পরিণত হয়। এতে ওই জমির ১৪ জন বর্গাদারের পথে বসার উপক্রম হয়েছে।

ওই জমির মালিক খালেকুজ্জামান তোতা বলেন, ১৯৬১ সালে ১৩ জুন পূর্নচদ্র সাহার নিকট থেকে চার দশমিক ৭৪ একর জমি আমার বাবা মৃত খবির উদ্দিন আহম্মেদ ক্রয় করে আমার এবং ছোট ভাই হারুন অর রশিদের নামে লিখে দেন। ছোট ভাই মারা যাওয়ায় সব সম্পত্তির মালিক আমি। গত কয়েক বছর থেকে ওই জমি নিজেদের দাবি করে নটিপুকুর গ্রামের আব্দুস সামাদ গংরা বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করার সঙ্গে সঙ্গে হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছিল। গত শনিবার রাতের কোনো এক সময় আব্দুস সামাদ গংরা ওই জমিতে থাকা আমন ক্ষেতে বিষাক্ত কীটনাশক স্প্রে করে পুড়িয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। এতে তার বর্গাদার প্রায় সাড়ে ৪ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। বর্গাদাররা সকলে দরিদ্র শ্রেণির। তারা অনেক কষ্ট করে চাষাবাদ করে আসছিল। এতে করে চন্দননগর গ্রামের বর্গচাষী আব্দুল হাই, নটিপুকুর গ্রামের বর্গাচাষী আশরাফ আলী, একরামুল, মকছেদ আলী ও আল মামুনসহ আরো ১৩ জন কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

নটিপুকুর গ্রামের অভিযুক্ত আব্দুস সামাদ বলেন, কে কখন কিভাবে কীটনাশক স্প্রে করেছে তার দায় আমার উপর চাপালে তা হবে না। সেটা প্রমাণ করতে হবে। ওই জমি এক সময় আমাদের দখলে ছিল। খালেকুজ্জামান তোতা এখন জোর করে ওই জমি দখলে রেখেছে। তবে কীটনাশক স্প্রে করে ফসলের ক্ষতি করার অভিযোগটি অস্বীকার করেন তিনি।

এ বিষয়ে নটিপুকুর গ্রামের বর্গাচাষী বিধবা হাছনা বানু বলেন, গত তিন বছর থেকে খালেকুজ্জামান তোতার এক বিঘা জমি বর্গা নিয়ে আবাদ করে আসছি। আর এক মাস পর ধান ঘরে উঠার কথা ছিল। এখন সবগুলা ধান পুড়ে নষ্ট হয়ে গেছে। শুধু খড় হবে। জমিতে আবাদ করতে প্রায় ৬ হাজার টাকা খরচ হয়েছ। সার ও কীটনাশকের টাকা এখনও দোকানে বাঁকী আছে। ছেলে ঢাকায় রিকশা চালায় তার টাকা দিয়ে আবাদ করা হয়েছিল। আবাদের পর অর্ধেক ধান জমির মালিককে দিয়ে বাঁকী অর্ধেক ধান সারা বছর খাওয়ার জন্য রাখা হতো। কিন্তু সব শেষ হয়ে গেল।

এ ব্যাপারে চন্দননগর ইউনিয়নের চন্দননগর ব্লকের উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, ওই জমিতে আগাছানাশক বিষাক্ত কীটনাশক ব্যবহার করা হয়েছে। এতে প্রায় ৯০ শতাংশ নষ্ট হয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পানি স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে নিয়ামতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির বলেন, এ বিষয়ে জমির মালিক খালেকুজ্জামান তোতা একটি অভিযোগ দিয়েছেন। বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২