শনিবার, ১১ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ময়মনসিংহে মাজার ভাঙচুর ও কাওয়ালিতে হামলার ঘটনায় মামলা  

ছবিঃ সংগৃহীত

ময়মনসিংহ নগরে প্রায় ২০০ বছরের পুরোনো একটি মাজারে ভাঙচুর ও কাওয়ালি অনুষ্ঠানে হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে মাজারটির অর্থসম্পাদক মো. খলিলুর রহমান বাদী হয়ে কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলাটি করেছেন।

পুলিশ জানিয়েছে, মামলায় ১ হাজার ৫০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। সিসিটিভি ক্যামেরা ফুটেজ দেখে অভিযুক্তদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, নগরের কোতোয়ালি মডেল থানার বিপরীত দিকে অবস্থিত হজরত শাহ সুফি সৈয়দ কালু শাহ (রহ.)-এর মাজার। মাজারে ১৭৯তম বার্ষিক ওরস উপলক্ষে ব্রহ্মপুত্র নদের পারে কাওয়ালি গানের আয়োজন করেন ভক্তরা। বুধবার রাত ১১টার দিকে গানের অনুষ্ঠান শুরুর পর সাড়ে ১১টার দিকে সেখানে হামলা হয়। দ্রুত শিল্পীদের সরিয়ে দেওয়া হয়। মঞ্চ ও চেয়ার গুঁড়িয়ে চলে যায় দুর্বৃত্তরা। পরে রাত তিনটার দিকে মাজারে হামলা হয়। মাজারের পাকা স্থাপনার কিছু অংশ ও ভেতরে থাকা জিনিসপত্র ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

এ নিয়ে মাজারটির ভক্তদের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। কোতোয়ালি মডেল থানা সংলগ্ন জামিয়া ফয়জুর রহমান বড় মসজিদের শিক্ষার্থীরা হামলা চালিয়ে মাজারটি ভাঙচুর চালায় বলে অভিযোগ ভক্তদের।

কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম খান বলেন, বৃহস্পতিবার রাতেই থানায় মামলা নথিভুক্ত হয়েছে। এখানে দুটি পক্ষই খুবই স্পর্শকাতর। সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে হামলায় জড়িত ব্যক্তিদের আমরা শনাক্তের চেষ্টা করছি।

মাজারটির অর্থসম্পাদক মো. খলিলুর রহমান জানান, বুধবার মাজারটিতে আচমকা হামলা চালায় উগ্রবাদে প্রভাবিত মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা। তারা দাবি করে এখানে এসব মাজার ভিত্তিক কর্মকান্ড ও গানের আয়োজন করা যাবে না। আমরা নিরুপায় ছিলাম। আমাদের লোকজনের উপর আঘাত করা হয়। এক পর্যায়ে তারা মাজারেও হামলা চালায়। ভেঙ্গে দেয় মাজারের কিছু অংশ। এভাবে চলতে থাকলে এ দেশ মানুষের বসবাস মুশকিল হয়ে যাবে। আমরা আইনের আশ্রয় নিয়েছি। আশা করি আইন তার যথাযথ পদক্ষেপ নিবে।

অভিযোগের বিষয়ে জামিয়া ফয়জুর রহমান বড় মসজিদের প্রধান মুয়াজ্জিন শহীদুল ইসলাম বলেন, রাতে মাইক বাজিয়ে গানবাজনা করছিলেন মাজারের লোকজন। উচ্চ স্বরে গান বাজানোর কারণে ছাত্রদের পড়ায় সমস্যা হয়। এমন অবস্থায় ছাত্ররা গিয়ে গানের সাউন্ড কমাতে বলে। কিন্তু তা না করে গানের আসর থেকে উস্কানিমূলক কথা বলায় ছাত্ররা ক্ষিপ্ত হয়ে সেখানে গিয়ে ভাঙচুর করে।

 

Header Ad
Header Ad

বসুন্ধরার মালিককে নিজ হাতে কেক খাইয়ে তোপের মুখে শফিক রেহমান

বসুন্ধরার মালিককে কেক খাইয়ে তোপের মুখে শফিক রেহমান। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকানাধীন দৈনিক ‘কালের কণ্ঠে’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গ্রুপটির চেয়ারম্যান আকবর সোবহানকে নিজ হাতে তুলে কেক খাইয়ে দেন দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার সম্পাদক শফিক রেহমান। এমন এতটি ছবি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়।

তার এই অবাক কাণ্ড নিয়ে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে ব্যাপক সমালোচনা।‌ গভীরভাবে মর্মাহত হয়েছেন তার দীর্ঘদিনের ভক্ত-শুভাকাঙ্খীরাও।

এসময় বিগত সরকারের নেপথ্য কারিগর বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের ভূয়সি প্রশংসা করতেও দেখা যায় লাল গোলাপ খ্যাত এই প্রবীণ সাংবাদিককে। আকবর সোহানকে অমায়িক ও অসাধারণ মানুষ হিসেবে আখ্যায়িত করেন।

বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী সংস্কৃতি বিপ্লবের পুরোধা ব্যক্তিত্ব ৯০ ঊর্ধ্ব শফিক রেহমানের এমন অধঃপতনে বিস্মিত নেটিজেনরা বলছেন, ‘মুরুব্বী মুরুব্বী কামডা করল কি?’ প্রথম দেখায় তার এমন কাণ্ড সত্য বলে বিশ্বাসই করতে পারেননি অনেকে।

সমালোচনা করে নেটিজেনরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছেন, ছাত্র-জনতার গণহত্যায় যেসব ফ্যাসিস্ট সাংবাদিক ভূমিকা রেখেছে দুঃখজনকভাবে শফিক রেহমান তাদেরকে সাথে নিয়ে চলছেন। হাসিনার দোসর বসুন্ধরা গ্রুপের মালিককে নিজ হাতে শুধু কেক খাইয়ে দেন নাই তিনি তার ভূয়সি প্রশংসাও করেছেন। তার এমন আচরণ শহীদ ছাত্র-জনতার আত্মার সাথে চরম বেইমানি।

সাংবাদিক নাজমুস সাকিব এই ঘটনায় ‘ভূমিদস্যু বসুন্ধরার শাহ আলমের কাছে নিজেকে বিক্রি করলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান!’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন।

প্রতিবেদনে তিনি বলেন, কৈশোরে বিটিভিতে জনপ্রিয় আট শো অনুষ্ঠান ‘লাল গোলাপ’ শুরু হওয়া মাত্র আমরা টিভি স্ক্রিনের সামনে সকল কাজ ফেলে ছুটে যেতাম। আমার মত একজন তরুণ সাংবাদিক বা অনলাইন অ্যাক্টিভেস্ট এর কাছে ৯১ বছর বয়সী শফিক রেহমান একজন জীবন্ত কিংবদন্তি এবং অনুসরণীয় ব্যক্তিত্ব। এ কারণেই বছরখানেক আগে আমি যখন লন্ডন সফর করেছিলাম আমি বহু কষ্টে তার ঠিকানা জোগাড় করে তার সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম। তার সাথে ফ্যাসিস্ট হাসিনার স্বৈরশাসনের নানা দিক এবং যে প্রক্রিয়াতে তার যায়যায়দিন পত্রিকাটি ভূমিদস্যু বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় দখল করা হয়েছিল এসব বিষয়ে বেশ খোলামেলা আলোচনা হয়েছিল। তার কাছ থেকেই জানতে পেরেছিলাম যায়যায়দিন কিভাবে হাতছাড়া হয়েছিল এবং কুখ্যাত ভূমিদস্য গ্রুপ বসুন্ধরা সেক্ষেত্রে কি ধরনের ন্যাক্কারজনক ভূমিকা রেখেছিল।

তিনি বলেন, ৫ আগস্ট এর পটপরিবর্তনের পর তিনি যায়যায়দিন ফেরত পাবেন, নতুন ভাবে এর যাত্রা শুরু করবেন এটাই হল বাস্তবতা। কিন্তু আমরা কল্পনাও করিনি কুখ্যাত ভূমিদস্য এবং পতিত স্বৈরাচার হাসিনার অন্যতম দোসর ভূমিদস্য আহমদ আকবর সোবহান ওরফে শাহ আলমের সাথে হাতে হাত মিলিয়ে যায়যায়দিনের এই নবযাত্রা করবেন। পত্রিকাটির এই নতুন যাত্রায় তার সাথে নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে আছেন তিনি মহা বাটপার শামসুল আলম লিটন। আমরা জানতে পেরেছি এই শামসুল আলম লিটনই ভূমিদস্য আহমদ আকবর সোবহান ওরফে শাহ আলমের সাথে শফিক রেহমানের লিয়াজু করে দিয়েছেন। তবে আমি এটাকে ব্যক্তিগতভাবে একমাত্র কারণ বলে মনে করি না। কারণ তিনি তো কোন অবুঝ শিশু নয়। আপনি জানেন যে, শাহ আলম হাসিনার অন্যতম দোসর। সে হাসিনাকে আজীবন ক্ষমতায় রাখতে চেয়েছিল এবং প্রকাশ্যে সে বলেছিল, মৃত্যুর আগেও শেখ হাসিনার সাথে আছে এবং মৃত্যুর পরেও হাসিনার সাথেই থাকতে চাই।

সমালোচনা করে নাজমুস সাকিব আরো বলেন, আজ নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থ চরিতার্থ করতে শফিক রেহমানের মতো একজন মানুষ নিজেকে নর্দমার কিটে পরিণত করলেন। তিনি আজ বসুন্ধরার মালিকানাধীন কালের কন্ঠের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে গিয়ে নিজ হাতে এই ভূমিদস্যু শাহ আলমের মুখে কেক তুলে খাইয়ে দিয়েছেন। তিনি এই অনুষ্ঠানে যেভাবে শাহ আলমের প্রশংসা করেছেন সেটা শুনে আমি আমার নিজের কানকেও বিশ্বাস করতে পারিনি। সাংবাদিকতা জগতের আইডল এই শফিক রেহমানের অধঃপতনে আমরা বিস্মিত।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ডা. জাহেদ-উর রহমান সমালোচনা করে বলেছেন, ‘টাকাটাই শেষ কথা বাকি সব বাতুলতা’। টাকা কথা রাখে, সারা পৃথিবীতেই টাকা কথা রাখে। কিন্তু আমাদের সমাজে একটু বেশি রাখে। পৃথিবীতে সবকিছুই টাকা চাইলে কিনতে পারে না। সারা পৃথিবীতে বাস্তবে সে অবস্থা বিরাজ করে। কিন্তু বাংলাদেশে শফিক রেহমান ৯০ বছর বয়সে বিক্রি হয়ে যান।বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য একজন গুরুত্বপূর্ণ অ্যাক্টিভিস্ট হিসেবে কাজ করে গেছেন সেই শফিক রেহমান কালের কণ্ঠে গেলেন এবং ভুইসী প্রশংসা করলেন।

আলোচিত প্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের কড়া সমালোচনা করে ফেসবুক আইডিতে দেখেছেন, নিজ ইনসটিংক্টের প্রতি আমার সব সময়ই আস্থা ছিলো, থাকবে। সে কারণে, পরিচিত অনেকেরই শফিক রেহমানের প্রতি ব্যাপক সম্মান থাকলেও আমি কখনোই এই লোককে সিরিয়াসলি রিগার্ড করিনি। প্রতি সন্ধ্যায় গলা দিয়ে বাধ্যতামূলক এক-দুই গ্লাস লাল পানি পড়লেই যিনি খিস্তি আওড়ান, এমন লোককে বিশেষ কিছু ভাবা, অন্তত আমার পক্ষে সম্ভব ছিলোনা, হবেও না।

 

Header Ad
Header Ad

হরমুজ ঘেষে ইরানের রাজধানী স্থানান্তর, বিশ্ব-রাজনীতি হাতের মুঠে নিতে যাচ্ছে ইরান?

ছবিঃ সংগৃহীত

ইরানের রাজধানী তেহরান থেকে সরিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার। নতুন রাজধানী হবে উপকূলীয় মাক্রান অঞ্চলে। সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানিয়েছেন ইরান সরকারের মুখপাত্র ফাতেমেহ মোহাজেরানি।

ইরানের বর্তমান রাজধানী তেহরান।

 

ফাতেমেহ মোহাজেরানি জানান, তেহরানে জনসংখ্যা, পানি ও বিদ্যুতের চাপ বেড়ে গেছে। তাই এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, মাক্রানে রাজধানী স্থানান্তর করা হলে ইরান অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক দিক থেকে লাভবান হবে। ইতিমধ্যে রাজধানী স্থানান্তরের কাজ শুরু হয়েছে বলেও জানান তিনি।

সিস্তান ও বালিস্তান প্রদেশ। এই প্রদেশের একটি অঞ্চলের নাম মাক্রান। 

 

ইরানের সংবাদমাধ্যম তেহরান টাইমসের খবর অনুযায়ী, তেহরানে পরিবেশগত চাপ, জনসংখ্যা, পানি ও বিদ্যুৎ সংকট প্রতিদিনের সঙ্গী। তাই রাজধানী স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে সরকার। উপকূলীয় মাক্রান অঞ্চলে রাজধানী হলে কৌশলগত ও অর্থনৈতিক সুফল পাবে ইরান।

ফাতেমেহ মোহাজেরানি বলেন, মাক্রানে অবশ্যই আমাদের নতুন রাজধানী হবে। এতে আমাদের দেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্প্রসারণ ঘটবে। এরই মধ্যে আমরা কাজ শুরু করেছি। এ বিষয়ে শিক্ষাবিদ, অভিজাত ব্যক্তিবর্গ, বিশেষজ্ঞ, প্রকৌশলী, সমাজবিজ্ঞানী ও অর্থনীতিবিদদের সহযোগিতা চেয়েছি।

অবশ্য প্রায় তিন দশক আগেই তেহরান থেকে রাজধানী স্থানান্তরের আলোচনা শুরু হয়। ২০১০ সালেও এ বিষয়ে আলোচনা উঠেছিল। পরিবেশগত ঝুঁকির কারণেই এই আলোচনার শুরু হয়।

মাক্রান অঞ্চলটি সিসস্তান ও বালিস্তান প্রদেশে অবস্থিত। যা হরমুজ প্রণালীর ঘেষা। এই প্রণালীতে বিশ্ব বানিজ্যের ৬০ শতাংশ তেলবাহী জাহাজ চলাচল করে। ইরান যদি কৌশলগত কারণে এই মাক্রান অঞ্চলে রাজধানী স্থানান্তর করে তাহলে বিশ্ব বানিজ্য অনেকটাই নিজেদের কবজায় নিয়ে আসতে পারবে ইরান। যা ইরানের জন্য একটি বড় মাইলফলক হবে।

ইরান সরকারের মুখপাত্র বলেন, আমাদের রাজধানী স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নতুন নয়। তিন দশক ধরে এই আলোচনা চলছে। তেহরান প্রদেশে জনসংখ্যার ঘনত্ব বেড়েছে। প্রদেশটি প্রায় বসবাসের অযোগ্য হয়ে উঠেছে। এখানে পানিরও তীব্র সংকট। এসব কারণেই আমরা রাজধানী স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি।

Header Ad
Header Ad

‘শিক্ষকরা রাজনীতিতে জড়াতে পারবেন না’

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার। ছবি: সংগৃহীত

শিক্ষকরা রাজনীতিতে জড়াতে পারবেন না। তারা রাজনীতিতে জড়ালে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার।

শনিবার (১১ জানুয়ারি) সকালে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ) ময়মনসিংহে দশম গ্রেডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে তিনি এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, বাচ্চাদের পড়াশোনার মান বৃদ্ধির পাশাপাশি খরচ কমাতে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে রেজিস্ট্রেশনের আওতায় আনা হচ্ছে। শিক্ষায় গুণগতমান বৃদ্ধিতে কাজ করছে সরকার। সে লক্ষ্যে কারিকুলাম ও পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, শিশুদের মানসিক বিকাশে শুধু বইয়ের ওপর নির্ভর করলে অনেক সময় ফলাফল খারাপ হয়। সামগ্রিক বিকাশে পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে যোগ দেওয়া দরকার। এজন্য শিক্ষক অভিভাবকদের মধ্যে সচেতনতা দরকার।

এ সময় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ) ময়মনসিংহের পরিচালক ফরিদ আহমেদ, উপ-পরিচালক সাদিয়া উম্মুল বানিন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মিজানুর রহমান খানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বসুন্ধরার মালিককে নিজ হাতে কেক খাইয়ে তোপের মুখে শফিক রেহমান
হরমুজ ঘেষে ইরানের রাজধানী স্থানান্তর, বিশ্ব-রাজনীতি হাতের মুঠে নিতে যাচ্ছে ইরান?
‘শিক্ষকরা রাজনীতিতে জড়াতে পারবেন না’
২৪ বছর বয়সেই ফুটবল ক্লাবের মালিক হচ্ছেন ভিনিসিয়ুস!
অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের কথা বোঝে না: মান্না  
বিসিএসে বাদ পড়া ২৬৭ জনকে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন
ফ্যাসিস্ট শক্তি জয়ী হলে ২ লাখ মানুষকে জেলে যেতে হতো: শফিকুল আলম
খেলাফত মজলিসের নতুন আমির মামুনুল হক  
মেস থেকে রুয়েট ছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
মক্কায় এসেছি, তবুও বাজে মন্তব্য করছে মানুষ: নিলয়
যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে সম্মতি দিয়েছে নেতানিয়াহু: হামাস  
নিক্সন চৌধুরীকে গ্রেফতারের গুঞ্জন, যা জানা গেল
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ: রিজভী
নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রস্তুতি চলছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা  
ময়মনসিংহে মাজার ভাঙচুর ও কাওয়ালিতে হামলার ঘটনায় মামলা  
বিএনপি সংস্কার ও দ্রুত নির্বাচন দুটোই চায়: মির্জা ফখরুল
ঢাকায় পৌঁছেছেন অন্তর্বর্তীকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্র্যাসি জ্যাকবসন
তামিমের বিদায়ে যা বললেন মুশফিক, মাহমুদউল্লাহ, সৌম্য
আওয়ামী লীগের পলাতক নেতার সঙ্গে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর নৈশভোজ
সুশাসন প্রতিষ্ঠার কারণে দেশ থেকে টাকা পাচার বন্ধ হয়েছে: গভর্নর