রবিবার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ৫ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

টাঙ্গাইলে জলাতঙ্ক রোগের ভ্যাকসিন সঙ্কট, ভোগান্তির শিকার রোগী ও স্বজনরা

টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জলাতঙ্ক রোগের বিনামূল্যের র‍্যাবিস ভ্যাকসিন (Rabies vaccine) সঙ্কট দেখা দিয়েছে। ফলে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও স্বজনরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। কেউ কেউ এক বা ২টি বিনামূল্যের ভ্যাকসিনের ডোজ হাসপাতাল থেকে পেলেও গত ৪ দিন ধরে সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।

এতে করে বাধ্য হয়ে রোগীর স্বজনরা অধিকমূল্যে ওষুধ বিক্রেতাদের কাছ থেকে ওই ভ্যাকসিন কিনছেন। হাসপাতালে র‍্যাবিস ভ্যাকসিনের সরবরাহ না থাকায় জলাতঙ্ক রোগীর চাপ বাড়ায় দায়িত্বরতরা ওষুধ বিক্রেতাদের কাছ থেকে কমিশন বাণিজ্যে লিপ্ত হয়েছেন বলে রোগীর স্বজনরা অভিযোগ করছেন।

হাসপাতালের যক্ষ্মা ও কুষ্ঠ ক্লিনিক ভবনে স্থাপনকৃত জলাতঙ্ক রোগীদের মাঝে র‍্যাবিস ভ্যাকসিন বিতরণ কক্ষে গিয়ে দেখা যায়- ভবন চত্বরে ২ শতাধিক বিভিন্ন বয়সী রোগী ও স্বজনদের ভীড়। বিনামূল্যের ভ্যাকসিন না পেয়ে হতাশ আগত রোগী ও স্বজনরা।
রোগীদের মধ্যে কেউ কুকুর বা বিড়ালের কামড় বা আঁচরের শিকার। বিনামূল্যের সরকারি ভ্যাকসিন না থাকার সুযোগে কয়েকটি ওষুধ কোম্পানীর প্রতিনিধি ওই ভবন চত্বরেই র‍্যাবিস ভ্যাকসিন (Rabies vaccine) বিক্রি করছেন।

এছাড়াও হাসপাতালে প্রাঙ্গণে তারা চারজনের এক একটি গ্রুপ করে একটি র‍্যাবিস ভ্যাকসিন ও চারটি সিরিঞ্জ প্রকাশ্যে সাড়ে ৫’শ টাকায় বিক্রি করছেন। যদিও ওইসব র‍্যাবিস ভ্যাকসিনের গায়ে সর্বোচ্চ ৫’শ টাকা মূল্য লেখা রয়েছে। প্রতিটা পাঁচ টাকা মূল্যের ১টি সিরিঞ্জের দাম নেওয়া হচ্ছে ১০ টাকা।

ভুক্তভোগী ফাতেমা আক্তার জানান, গত ১১ ডিসেম্বর তার ২ বছরের শিশুকে বিড়াল আঁচর (খামচি) কাটে। ১২ ডিসেম্বর হাসপাতাল থেকে বিনামূল্যে প্রথম ডোজটি দিয়েছেন। এভাবে ৩টি ডোজ দেওয়ার তারিখ লিখে দেন কর্তব্যরত নার্স।

গতকাল ১৬ ডিসেম্বর তার শিশুর ২য় ডোজ দেওয়ার দিন। হাসপাতালে এসে জানতে পারেন, র‍্যাবিস ভ্যাকসিন নেই। তিনি বাধ্য হয়ে জনপ্রতি ১৩৫ টাকা করে ৪ জন মিলে ৫৪০ টাকায় একটি ভ্যাকসিন কিনে ৪জন রোগী নিয়েছেন। সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যের র‍্যাবিস ভ্যাকসিন নেই এটা তিনি বিশ্বাস করতে পারছেন না।

রুবী আক্তার নামে অপর এক রোগীর স্বজন জানান, তার রোগীর জন্য তিনি ২ টি ডোজ বিনামূল্যে পেয়েছেন। শেষ ডোজ দিতে হাসপাতালে এসে জানতে পারেন- র‍্যাবিস ভ্যাকসিনের সরবরাহ নেই। এজন্য বাধ্য হয়ে এক ওষুধ বিক্রেতার কাছ থেকে নগদ টাকায় কিনে তার রোগীকে শেষ ভ্যাকসিনটি দিতে হয়েছে।

তিনি মনে করেন, ওষুধ কোম্পানীর প্রতিনিধিদের কাছ থেকে হাসপাতালের দায়িত্বরতরা কমিশন সুবিধা নিতে ভ্যাকসিন না থাকার অজুহাত দিচ্ছেন।

হাসপাতালের দায়িত্বরত সিনিয়র স্টাফ নার্স আমিনুল ইসলাম জানান, বরাদ্দকৃত সরকারি র‍্যাবিস ভ্যাকসিন (Rabies vaccine) শেষ হওয়ায় রোগীদের বাইরে থেকে ভ্যাকসিন কিনতে হচ্ছে। ভবনের বাইরে যিনি ভ্যাকসিন বিক্রি করছেন তিনি হাসপাতালের কেউ নন। তাকে ওই ভবন চত্বরে ভ্যাকসিন বিক্রির অনুমতিও তাকে কেউ দেয়নি। তারা কোনো প্রকার বাড়তি সুবিধা নিচ্ছেন না। দালাল ও বহিরাগত ওষুধ বিক্রেতাদের বিষয়ে তারা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন। এছাড়া এরআগেও কয়েক দফায় পুলিশের হাতে দালালরা আটকও হয়েছেন।

দায়িত্বরত অপর সিনিয়র স্টাফ নার্স রিজিয়া জানান, এ বছর রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি হওয়ায় সরবরাহকৃত ভ্যাকসিন সময়ের আগেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। কর্তৃপক্ষকে ভ্যাকসিনের বাড়তি চাহিদা দেওয়া হয়েছে। দ্রুতই সরকারি ভ্যাকসিন পেয়ে যাবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মো. আলমগীর হোসেন জানান, চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ না থাকায় র‌্যাবিস্ ভ্যাকসিন (Rabies vaccine) বিতরণে সমস্যা হচ্ছে। প্রতি সপ্তাহে তারা যে পরিমাণ ভ্যাকসিনের চাহিদা দেন- তারা সে পরিমাণ ভ্যাকসিন পান না। ফলে মাঝে-মধ্যেই সমস্যা হয়। সরকারি র‌্যাবিস্ ভ্যাকসিন এলেই এ সমস্যার সমাধান হবে।

তিনি আরও জানান, হাসপাতাল কম্পাউন্ডের ভেতরে দালাল বা কোম্পানীর প্রতিনিধিদের ওষুধ বিক্রির সুযোগ নেই। এরপরও যদি কেউ ওষুধ বা ভ্যাকসিন বিক্রি করে থাকেন তিনি খোঁজ নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

Header Ad
Header Ad

স্পিকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের পরিকল্পনা করছিলেন হাসিনা  

বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবিঃ সংগৃহীত

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত আগস্টের প্রথম দিকে সংসদের স্পিকার (তৎকালীন) শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের পরিকল্পনা করছিলেন। সামরিক বাহিনী পরিস্থিতি স্থিতিশীল করার জন্য ‘লকডাউন’ নিশ্চিত করছিল, যাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা যায়। গত শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু।

এই পত্রিকার সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে পতিত আওয়ামী লীগের শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেছেন, ‘আমরা সে সময়ে গণভবনে ছিলাম এবং ক্রমাগত পরিকল্পনা করছিলাম, কীভাবে বিক্ষোভের সমাধান করা যায়। আমাদের মধ্যে কেউ কেউ মনে করেছিলেন, প্রধানমন্ত্রীর (সাবেক) আকস্মিক পদত্যাগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়বে। সে কারণেই লকডাউনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল।’

২০২৪ সালের জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে ঢাকার পরিস্থিতি নাটকীয়ভাবে পরিবর্তন হয়। এই সময়ে শেখ হাসিনা চীনে রওনা হন এবং তাঁর সরকারের বিরুদ্ধে একটি পূর্ণাঙ্গ ছাত্র-নেতৃত্বাধীন আন্দোলন তীব্র বিক্ষোভের রূপ ধারণ করে। ছাত্ররা যখন ‘এক দফা দাবি– শেখ হাসিনার পদত্যাগ’ দাবি করেন, তখন নওফেলকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্র-সমন্বয়কারীদের সঙ্গে আলোচনা করতে বলেছিলেন শেখ হাসিনা। পরে ছাত্রবিক্ষোভ তীব্র হয়ে উঠলে তিনি আত্মগোপনে চলে যান।

নওফেল মনে করেন, আগামী দিনে অন্তর্বর্তী সরকারের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে যুক্তরাষ্ট্রে আগত ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের মনোভাবের ওপর। নওফেল বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূস হিলারি ক্লিনটনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনী প্রচারণায় বিনিয়োগ করেছিলেন। আমি নিশ্চিত, ২০ জানুয়ারি ট্রাম্পের শপথ নেওয়ার পরে অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য কিছু প্রতিক্রিয়া হবে।’

‘ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যর্থ হয়েছে’ অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতিকে অন্যান্য সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলের, বিশেষ করে পশ্চিম এশিয়ার ঘটনাবলি থেকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখা উচিত নয়।’

বাংলাদেশে গত পাঁচ মাসে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় অর্থনীতি ও শিল্পে অস্থিরতা বেড়েছে বলেও অভিযোগ করেন নওফেল। তিনি আরও বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের সংবিধানের মৌলিক পরিবর্তন আনার কোনো এখতিয়ার নেই। বাংলাদেশের আদর্শিক গতিপথ নির্ধারণেরও এখতিয়ার নেই।’

Header Ad
Header Ad

আজহারীর মাহফিলে ২২ নারীসহ আটক ২৩  

ছবিঃ সংগৃহীত

জনপ্রিয় ইসলামী বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারীর লালমনিরহাটের মাহফিলে মোবাইল ফোন এবং নারীদের স্বর্ণের অলঙ্কার চুরির ঘটনায় সদর থানায় ১১টি জিডি হয়েছে। এসব ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ২২ নারীসহ ২৩ জন আটক হয়েছেন।

শনিবার (১৮ জানুয়ারি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নুর নবী।

তিনি বলেন, ‘বিশাল জনসমুদ্রের মাঝে ঢুকে আটক অভিযুক্তরা চুরির ঘটনা ঘটায়। তাদের জনগণ আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। চুরির ঘটনায় ২২ নারী ও একজন পুরুষ থানায় আটক আছে। এর মধ্যে মোবাইল ফোন চুরির ঘটনায় আটটি ও স্বর্ণালংকার চুরির ঘটনায় তিনটি জিডি করা হয়েছে।’

মাহফিলে অংশ নেওয়া ভুক্তভোগীরা জানায়, অতিরিক্ত ভিড়ের মাঝে সংঘবদ্ধ চোর চক্র কৌশলে মোবাইল, টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার হাতিয়ে নেয়। অনেকেই কিছু বুঝে ওঠার আগেই চুরির শিকার হন।

এর আগে, এদিন দুপুরে লালমনিরহাটের আয়োজনে রেলওয়ে সোহরাওয়ার্দী মাঠে জোহরের নামাজের পর এক ঘণ্টা বয়ান করেন ড. মিজানুর রহমান আজহারী। এ সময় লালমনিরহাট শহর ও তার আশপাশের এলাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়।

Header Ad
Header Ad

১৯ দফায় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন জিয়াউর রহমান: তারেক রহমান

ছবিঃ সংগৃহীত

মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে পারলে তরুণ প্রজন্মকে জিয়াউর রহমান সম্পর্কে জানানো সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

গতকাল বিকালে রাজধানীর মিন্টো রোডে শহীদ আবু সাঈদ আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন-জেডআরএফ আয়োজিত ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান : যাঁর গল্প আমাদের দর্শন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি ভার্চুয়ালি এ কথা বলেন। সভায় জেডআরএফের ভাইস প্রেসিডেন্ট ডা. জুবাইদা রহমান, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক প্রফেসর ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

তারেক রহমান বলেন, একজন সৈনিকের কমিটমেন্ট হচ্ছে দেশের প্রতি, দেশের মানুষের প্রতি, দেশের মাটির প্রতি; দেশকে রক্ষা করা। দেশের মানুষকে রক্ষা করা সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা। আমরা দেখেছি যখন দেশকে রক্ষা করার সময় এসেছে, দেশের স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনার সময় এসেছে, যখন দেশের মানুষকে রক্ষা করার সময় এসেছে শত্রুর কবল থেকে, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার সময় এসেছে- সেই সময় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা যুদ্ধের ডাক দিয়েছেন। যাঁরা মুক্তিযুদ্ধ করেছেন তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে আসার জন্য মানুষকে উজ্জীবিত করেছিলেন। একজন সৈনিক হিসেবে সর্বোচ্চ দায়িত্ব পালন করেছেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আল্লাহর রহমতে দেশের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছিলেন। আমি বিশ্বাস করি যেহেতু উনি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ছিলেন, আগামীতে যাঁরা সশস্ত্র বাহিনীতে আসবেন; দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব দেশের মাটিকে রক্ষা করার শপথ নিয়ে যারা আসবেন- তাদেরকে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীরউত্তমের কাজগুলো উজ্জীবিত করবে, সাহসী করে তুলবে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের মতে, সব পরিচয়ের ওপরে গিয়ে বাংলাদেশি পরিচয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন জিয়াউর রহমান। রাজনীতিবিদ হিসেবে তিনি জনপ্রিয় ছিলেন বলেই বিএনপি সর্বোচ্চ জনপ্রিয়তা নিয়ে টিকে আছে। দেশে শিল্পের প্রসারে জিয়াউর রহমানের অবদানের কথা তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন এবং গার্মেন্ট শিল্প প্রসার করে বিশ্বের বুকে বাংলাদেশকে তুলে ধরেছিলেন জিয়াউর রহমান। সৈনিক, রাজনীতিবিদ এবং রাষ্ট্রপ্রধান- সব পরিচয়েই সফল হয়েছিলেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

স্পিকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের পরিকল্পনা করছিলেন হাসিনা  
আজহারীর মাহফিলে ২২ নারীসহ আটক ২৩  
১৯ দফায় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন জিয়াউর রহমান: তারেক রহমান
চা খেতে ৩শ টাকা নিয়ে এসআই ক্লোজড  
মধ্যরাতে জাবির নারী হলের একটি কক্ষ থেকে বহিরাগত যুবক আটক  
জিয়াউর রহমানের জন্মদিন আজ  
টাঙ্গাইলে বিএনপি’র দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৫
‌‘ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করবে সরকার’
ধর্ম-বর্ণের বিভেদ ভুলে, একে অপরের জন্য কাজ করবো এটাই বাংলাদেশ: ফারুকী  
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ১৫০ কোটি টাকা অনুদান
টাঙ্গাইলে আ’লীগ নেতা ইউপি চেয়ারম্যান কুদরত আলী গ্রেফতার
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড তারেক রহমান: ফারুক
অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ, মরদেহ হাসপাতালে রেখে স্বামী উধাও!  
আগরতলা কারাগারে বাংলাদেশি দুই কিশোরী
কলকাতায় জড়ো হচ্ছে আওয়ামী লীগ; নেতৃত্বে শাওন- সম্রাট
ছাত্রদলের সংগ্রাম বাদ দিলে ইতিহাস যাবে ডাস্টবিনে: ছাত্রদল সভাপতি
দেশে আর একটা লাশ পড়লে ওপারে দুইটা লাশ ফেলতে হবে: নুর  
সড়ক দুর্ঘটনায় আহত মেহের আফরোজ শাওন
জিয়াউর রহমানের জন্মদিনে বিএনপির যে সকল কর্মসূচি  
আম গাছের ডাল চুরি করলো ভারতীয়রা, ক্ষমা চাইলো বিএসএফ