শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কোনো কেন্দ্রই ঝুঁকিপূর্ণ মনে করি না: তৈমুর

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠ ভোটের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন মেয়র প্রার্থী বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার। তিনি বলেন, ‘আমি কোনো কেন্দ্রই ঝুঁকিপূর্ণ মনে করি না। ঝুঁকিপূর্ণ মনে করি পুলিশ ও প্রশাসনকে।’

শনিবার (১৬ জানুয়ারি) সকালে নিজ বাসভবনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকে এ কথা বলেন তিনি।

তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, ‘আমি মরে গেলেও ভোটের মাঠ ছাড়ব না। আমি এবং আমার সমর্থক নেতাকর্মীরা কেউ মাঠ ছাড়বে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি এক লাখ ভোটের ব্যবধানে জিতব। শুধু ভোটারদের কেন্দ্রে যাওয়ার নিশ্চয়তা দিতে হবে। প্রতি কেন্দ্রে সিসি ক্যামরা ফিরিয়ে দিতে হবে।’

তৈমুর আরও বলেন, ‘সরকারি দলের লোকেরাই নিজের এলাকাকে নিজেরা ঝুঁকিপূর্ণ মনে করে। তারা বলেছে ১২ নং ও ১৩ নং ওয়ার্ড ঝুকিপূর্ণ। এখানে ১৩ নং ওয়ার্ড আমার বাড়ি, আমার কেন্দ্র। এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আমার ভাই। আর ১২ নং ওয়ার্ডের তাদের প্রার্থী। সেটাকেও তারা ঝুঁকিপূর্ণ মনে করে।’

আপনি নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে অভিযোগ তুলেছেন কিন্তু বিষয়টি প্রশাসনকে জানিয়েছেন এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘তাদের জানাতে হবে কেন? আপনাদের (মিডিয়ার) মাধ্যমে দেখতে পান না? শুনতে পান না? আমার মেয়ে এই মুহূর্তে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে।’

প্রশাসনের উদ্দেশে বলেন, ‘আমি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই। যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের মুক্তি চাই। পুলিশ এবং প্রশাসনের ভূমিকা চাই। সকল ভোটাররা নির্বিঘ্নে ভোট কেন্দ্রে যেতে পারে সেই নিশ্চয়তা চাই।’

এই পরিস্থিতিতে ভোট সুষ্ঠ হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘মানুষের উপর যত অত্যাচার হবে। ভোটাররা তত ঐক্যবদ্ধ হবে। এই দেশে জর্জ মিয়া নাটকও প্রশাসন সাজিয়েছে। ৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের উপর গুলিও করেছে পুলিশরাই।’

আগামীকালের ভোট সুষ্ঠু হবে কিনা এমন প্রশ্নের জাবাবে তৈমুর বলেন, ‘ভোট যা-ই হোক, মরে গেলেও মাঠ ছাড়বো না। আমাদের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ, কেউ মাঠ ছাড়বে না। গণতন্ত্রের সম্মেলনে বাংলাদেশকে ডাকে না। কেন ডাকে না, সেটা সারাবিশ্ব দেখুক সেটা। এটা যে কেন পায় না। তা জাস্টিফাই হবে।’

এসএম/এসএ/

Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধ ঘোষণা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সব ধরনের রাজনীতি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে উপাচার্য লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

সভা শেষে একাধিক সিন্ডিকেট সদস্য গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিন্ডিকেট সদস্য জানান, আজ সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত পৌনে ৯টা পর্যন্ত উপাচার্য লাউঞ্জে একটি জরুরি সিন্ডিকেট মিটিং হয়। সেখানে ২ ঘণ্টা আলোচনার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

আরেকজন সিন্ডিকেট সদস্য জানান, একটি বিষয়ে আজকের অ্যাজেন্ডা ছিল, ছাত্র রাজনীতি। পরে শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাইকে যুক্ত করে রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পরবর্তীতে সমাজের বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিদের নিয়ে কমিটি করে এটিকে কোন ফরম্যাটে রাখা হবে—সেটির ভিত্তিতে ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতির সিদ্ধান্ত নির্ধারণ করা হবে।

কমিটির নেতৃত্বে সহ–উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মামুন আহমেদ থাকতে পারেন বলে জানা গেছে।

উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মামুন আহমেদ, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা, উপাচার্যের আমন্ত্রণে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীসহ সিন্ডিকেট সদস্যরা।

সরকারি ৬ ব্যাংকের এমডির নিয়োগ বাতিল

রাষ্ট্রায়ত্ত ৬ ব্যাংক। ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্রায়ত্ত ৬ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) চুক্তিভিক্তিক নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) এ সংক্রান্ত আলাদা ছয়টি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।

ব্যাংকগুলো হলো- সোনালী, অগ্রণী, জনতা, রূপালী, বেসিক ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল)।

অপসারণ করা ব্যাংক এমডিরা হলেন- সোনালী ব্যাংকের এমডি মো. আফজাল করিম, জনতা ব্যাংকের এমডি মো. আবদুল জব্বার, অগ্রণী ব্যাংকের এমডি মো. মুরশেদুল কবীর, রূপালী ব্যাংকের এমডি মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, বেসিক ব্যাংকের এমডি মো. আনিসুর রহমান এবং বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (বিডিবিএল) এমডি মো. হাবিবুর রহমান গাজী।

ছয়টি ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে চিঠি দিয়ে এমডির সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তি বাতিলের বিষয়টি জানানো হয়েছে। তবে নতুন করে ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগের বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব হলেন সাংবাদিক সুচিস্মিতা তিথি ও নাইম আলী

সুচিস্মিতা তিথি ও নাইম আলী। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সহকারী প্রেস সচিব হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন সাংবাদিক সুচিস্মিতা তিথি ও নাইম আলী।

বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব নিলুফা ইয়াসমিনের সই করা প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘দুই সাংবাদিকের নামের পাশে সহকারী প্রেস সচিব পদে অন্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে প্রধান উপদেষ্টার মেয়াদকাল অথবা তার সন্তুষ্টি সাপেক্ষে (যেটি আগে ঘটে) জাতীয় বেতনস্কেল ২০১৫ এর গ্রেড-১ ভুক্ত ৫৩,০৬০ টাকা নির্ধারিত বেতনে প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হলো।’

বলা হয়েছে, এই নিয়োগের অন্য শর্ত অনুমোদিত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে। জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো।

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধ ঘোষণা
সরকারি ৬ ব্যাংকের এমডির নিয়োগ বাতিল
প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব হলেন সাংবাদিক সুচিস্মিতা তিথি ও নাইম আলী
৫০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন
ভারতের কাছে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাইবে বাংলাদেশ: আসিফ নজরুল
সালমান শাহ এক অকৃত্রিম ভালোবাসার নাম: শাবনূর
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মানুষটার শরীর দেখে বারবার আবরারের কথা মনে পড়েছে: সারজিস
দিল্লিতে মেয়ের সঙ্গে থাকছেন শেখ হাসিনা, ঘুরে বেড়াচ্ছেন পার্কে
ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষেই আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল ও বাংলাদেশের অবস্থান কত?
ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ২ শিক্ষার্থী আটক
সৌদি আরবে হতে পারে আইপিএলের নিলাম
নিউইয়র্কে ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক হচ্ছে না
শেখ হাসিনার ভারতেই থাকা উচিত : শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট
জাতিসংঘের ই-গভর্নমেন্ট সূচকে বাংলাদেশের উন্নতি
আগস্টে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৭৬ জনের মৃত্যু
ঢাবি ও জাবিতে পিটিয়ে হত্যা দুঃখজনক: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাড়ে ২০ লাখ টাকা খরচে চালু হচ্ছে কাজিপাড়া স্টেশন
এস আলম গ্রুপের তথ্য চেয়েছে সিঙ্গাপুরের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা