সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রংপুরে বিষের চারা বুনছেন চাষিরা

বিকল্প লাভজনক ফসল না থাকায় অধিক মুনাফার আশায় নিজের ও পরিবারের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর জেনেও বিষবৃক্ষ তামাক চারা বুনছেন ভুট্টা ব্র্যান্ডিংয়ের জেলা লালমনিরহাটের চাষিরা। জানা যায়, কৃষিপণ্য ভুট্টাকে জেলা ব্রান্ডিং ঘোষণা করা হলেও ভুট্টার বাজারমূল্য নির্ধারণ না করা ও ভুট্টার প্রক্রিয়াজাত শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠা না করায় তামাকে ঝুঁকছেন চাষিরা।

ঋণ ও বিনামূল্যে বীজ, সার-কীটনাশক সরবরাহসহ কোম্পানির কর্মীরা নিয়মিত চাষিদের মাঠ পরিদর্শন করে পরামর্শ দিচ্ছেন। তামাকের সময় নির্ধারিত মূল্যে তা বিক্রয়ের নিশ্চয়তা দিচ্ছে সকল তামাক কোম্পানি।

প্রতিটি তামাক কোম্পানির রয়েছে নিজস্ব চাষি, তারা জমি দেখে চাষি কার্ড দেন। তৈরি করেন চাষিদের ব্যাংক হিসাব নম্বর। তামাক পাতা বিক্রির সময় ঋণের টাকা কেটে নিয়ে চাষিদের নিজস্ব ব্যাংক হিসাব নম্বরে চলে যায় তামাকের টাকা। ফলে বিক্রির নিশ্চয়তা পেয়ে তামাক চাষে আগ্রহী হন চাষিরা।

রংপুর সদর উপজেলার চাষি মোতাহার হেসেন জানান, তামাক চাষ করলে তামাক কোম্পানি কীটনাশক ও চাষাবাদ খরচ হিসাবে নগদ অর্থ ঋণ হিসাবে আগাম দিয়ে থাকে। ফলে তামাক চাষে কম পুঁজি বিনিয়োগ করে ফসল ঘরে তোলা যায়। তামাক বিক্রিতেও ঝামেলা নেই। তামাক চাষে খরচ বেশি হলেও অন্য ফসলের তুলনায় মুনাফা বেশি।

তামাক ক্ষেতে ও তামাক পাতা সংগ্রহের কারণে তামাক পাতার গন্ধে কিছুদিন বাড়িতে থাকা কিছুটা কষ্ট হয়। তামাকের কাজ করলে এলার্জিজনিত কারণে সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হওয়ারও ঝুঁকি থাকে। তামাকের পাতা সংগ্রহের সময় ঘরবাড়ি, উঠোনসহ রাস্তার দুই ধারে শুকানো হয় তামাক পাতা। ফলে শিশু ও বৃদ্ধসহ পরিবারের অধুমপায়ীরাও স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়েন। ভোগেন নানা ধরনের রোগে। তামাক ক্ষেতে কাজ করলে শরীরে নানা রোগ বাসা বাঁধে। এসব জেনেও অধিক মুনাফার আশায় তামাক চাষ বাড়ছে।

সরকারিভাবে তামাক চাষ নিরুৎসাহিত করতে নানা উদ্যোগের কথা বলা হলেও বাস্তবে তা মাঠে দেখা যায় না। উল্টো অন্য ফসলের প্রণোদনা এবং প্রদর্শনী বরাদ্দ পাচ্ছেন তামাক চাষিরা। ফলে সরকারি বরাদ্দের সার ও অর্থে আবাদ হচ্ছে তামাক। কৃষি বিভাগের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা তামাক কোম্পানির সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তামাক চাষিদের এমন সুযোগ দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। যারা তামাক চাষ ছেড়ে অন্য ফসল চাষে আগ্রহী তাদের প্রণোদনা দিলে তামাক চাষ কমে আসবে বলে জানিয়েছেন চাষিরা।

চাষিরা জানান, একই জমিতে দীর্ঘদিন তামাক চাষের ফলে তামাকের বড় বড় শিকড় জমির উর্বর শক্তি নষ্ট করে। ফলে তামাকের জমিতে অন্য ফসলের উৎপাদনও কমে যাচ্ছে। দীর্ঘদিন একই জমিতে তামাক চাষ করায় এক সময় এই জমিতে তামাকের ফলন কমে আসে। লালমনিরহাটে বার্লি জাত তামাক চাষের শুরুতে যে পরিমাণ ফলন হতো, বর্তমানে তার অর্ধেকের নিচে নেমে এসেছে। ফলে এ জেলায় তামাক চাষেও লোকসানের শস্কা করেছেন চাষিরা।

নীলকর জমিদারদের মতোই তামাক কোম্পানিগুলো চাষিদের সঙ্গে কৌশল প্রয়োগ করে তামাক চাষে উদ্বুদ্ধ করছেন বলে অভিমত কিছু মানুষের। সরকারের কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ না করলেও তামাক কোম্পানির লোকজন নিয়মিত খোঁজখবর নেন। তামাকবিরোধী কোনো সংগঠন বা গণমাধ্যমকর্মীরা এলাকায় এলে তাদের সঙ্গে কথা বলার নিষেধাজ্ঞাও জারি করা হয়েছে।

তামাক চাষিরা জানান, তামাক চাষ শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। কিন্তু তামাকে যেমন টাকা আসে, অন্য ফসলের তেমন টাকা আসে না। ভুট্টা ও সবজিসহ অন্য ফসলের সরকার নির্ধারিত কোনো মূল্য ধরা নেই। তামাকের বাজারের মূল্য নির্ধারিত রয়েছে। লাভজনক ফসল ও তার বিক্রির নিশ্চয়তা পেলে তামাক চাষ ছেড়ে দেবেন বলেও জানান চাষিরা। জাপান, আকিজ, নাসির, ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানি লালমনিরহাট পাচঁটি উপজেলায় নিজস্ব বড় বড় ক্রয় কেন্দ্র ও গোডাউন করেছে। সব থেকে বেশি তামাক চাষ হয় আদিতমারী উপজেলায়। যা প্রতিনিয়ত উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে।

সাপ্টিবাড়ি এলাকার চাষি নুর আলম বলেন গত বছর ১০ হাজার টাকা খরচ করে ৪০ হাজার টাকায় তামাক পাতা বিক্রি করেছেন। এ বছরও এক বিঘা জমিতে চাষ করবেন। তামাকের দুর্গন্ধে কাজ করাও বাড়িতে থাকা কষ্টকর। কিন্তু কষ্ট না করলে তো টাকা আয় হবে না। গরিব চাষি যেখানে লাভ বেশি সেটাই চাষ করেন। সরকার লাভজনক ফল দিলে তামাক ছেড়ে দেবো।

সারপুকুরের চাষি হাফেজ আলী ও তাজের আলী দুই ভাই প্রতি বছর বিঘা জমিতে তামাক চাষ করেন, কিন্তু কোম্পানির নিষেধ থাকায় তারা গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন না। ছবি তুলতে গেলেও নিষেধ করেন।

লালমনিরহাট জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক শামীম আশরাফ বলেন, ‘২০১৮ সালে লালমনিরহাট জেলায় তামাক চাষ বেশি হয়েছিল ৯ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে। এরপর দুই বছর তামাক চাষের পরিবর্তে সবজি চাষ করে, এ কারণে তামাক চাষ কমে আসে। ২০২১ সালে তামাক চাষে আবারও ঝুঁকে পড়েছে চাষিরা। তবে আমরা তামাক ছেড়ে দিয়ে সবজি ও ভুট্রা ও পিয়াজ চাষে উদ্বুদ্ধ করছি।’

রংপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. ওবায়দুর রহমান মন্ডল বলেন, ‘রংপুর অঞ্চলে গত ২ বছর আগে তামাক চাষ হতো ১৩ হাজার ৭৮৭ হেক্টর জমিতে। আর ২০১৯ সালে চাষ হচ্ছে ১৩ হাজার ৫৫৭ হেক্টর জমিতে। ২০২০ সালে এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৫৫৫ হেক্টর জমিতে তামাক চাষ করা হয়েছে। এভাবে তামাক চাষ কমছে। তামাক চাষে উৎসাহিত করার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’

এএস/এএন

Header Ad
Header Ad

দুর্দান্ত ডেথ বোলিংয়ে ঘুরলো ম্যাচের মোড়, রংপুরের সাতে সাত

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচে রংপুর রাইডার্স টানা সপ্তম জয় তুলে নিয়েছে। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচে খুলনা টাইগার্সকে ৮ রানে হারিয়ে অপরাজিত অবস্থান ধরে রেখেছে তারা।

টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে রংপুরের শুরুটা ছিল নড়বড়ে। তবে খুশদিল শাহের ৩৫ বলে অপরাজিত ৭১ রানের ঝড়ো ইনিংস এবং ইফতিখার আহমেদের ৩৬ বলে ৪৩ রানের সুবাদে ২০ ওভারে ১৮৬ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ে তারা। খুলনার হয়ে আবু হায়দার রনি ও হাসান মাহমুদ নেন দুটি করে উইকেট।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে মোহাম্মদ নাঈম (৪১ বলে ৫৮) এবং মেহেদী হাসান মিরাজের (২৪ বলে ৩৯) দ্রুতগতির ইনিংসে জয়ের কাছাকাছি পৌঁছে যায় খুলনা টাইগার্স। কিন্তু রংপুরের ডেথ বোলিংয়ের দুর্দান্ত প্রদর্শনীতে শেষ ওভারে ১২ রান দরকার থাকা সত্ত্বেও মাত্র ৩ রান করতে পারে খুলনা। আকিফ জাভেদের ৩ উইকেট এবং সাইফউদ্দিনের নিয়ন্ত্রিত বোলিং রংপুরকে জয় এনে দেয়।

এ জয়ের ফলে রংপুর রাইডার্স বিপিএলের পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে।

Header Ad
Header Ad

বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে বললেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান।

সাক্ষাতের সময় উপাচার্য কামরুল আহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাব্যবস্থা, শিক্ষার্থীদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন, এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক অগ্রগতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন। তিনি উল্লেখ করেন যে, জাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ ইতোমধ্যে প্রকাশ করা হয়েছে এবং আগামী ১ ফেব্রুয়ারি তফসিল ঘোষণা করার পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়া গত ১০ জানুয়ারি খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

জাকসু নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "যদি আপনারা চান, তাহলে জাকসু নির্বাচন আয়োজন করুন। নির্বাচনটি আপনাদের নেতৃত্বে সফলভাবে অনুষ্ঠিত হোক।"

উপাচার্য জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে মাত্র ৯বার জাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছিল ১৯৯২ সালে। দীর্ঘ ৩৩ বছর প্ল্যাটফর্মটি নিষ্ক্রিয় থাকার পর নতুন করে এটি চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থী-শিক্ষক ও সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনার মামলা এবং আহতদের চিকিৎসার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ৩৭ লাখ টাকা প্রদানের বিষয়েও প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান, অধ্যাপক সোহেল আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আবদুর রবসহ আরও অনেকে।

Header Ad
Header Ad

এইচএমপিভি নিয়ে শাহজালাল বিমানবন্দরে সতর্কতা জারি

ছবি: সংগৃহীত

হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস (এইচএমপিভি) সংক্রমণ প্রতিরোধে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ বিশেষ সতর্কতা জারি করেছে। সোমবার বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক কামরুল ইসলাম এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে সব এয়ারলাইন্স ও সংশ্লিষ্ট পক্ষকে অবহিত করেছেন।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরামর্শ অনুযায়ী বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট সবাইকে এই ভাইরাস মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যাত্রী, স্টাফ এবং দর্শনার্থীদের মাস্ক পরা ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে উৎসাহিত করা হয়েছে। কারো মধ্যে জ্বর, কফ, বা শ্বাসকষ্টের লক্ষণ দেখা দিলে তাৎক্ষণিকভাবে বিমানবন্দরের হেলথ সার্ভিসে জানাতে বলা হয়েছে।

এয়ারলাইন্সগুলোকে তাদের ফ্লাইট পরিচালনার সময় সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিশেষত, যেসব দেশে এইচএমপিভি সংক্রমণের হার বেশি, সেসব দেশ থেকে যাত্রী পরিবহনের সময় বাড়তি সতর্কতা নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে। এছাড়া, ফ্লাইটে কোনো আক্রান্ত রোগী থাকলে এয়ারক্রুদের কীভাবে তাকে সেবা দিতে হবে, সে বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

গতকাল রবিবার আইইডিসিআর জানিয়েছে, বাংলাদেশে এই ভাইরাসে প্রথম আক্রান্ত হিসেবে একজন নারী শনাক্ত হয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে জারি করা নির্দেশনায় বলা হয়েছে, চীনসহ উপমহাদেশের বিভিন্ন দেশে এই ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিশু, বয়স্ক, গর্ভবতী নারী এবং দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তিরা বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন।

সংক্রমণ প্রতিরোধে করণীয়:

  • মাস্ক পরিধান করুন।
  • হাঁচি বা কাশির সময় নাক-মুখ ঢেকে রাখুন।
  • ব্যবহৃত টিস্যু ঢাকনাযুক্ত ঝুড়িতে ফেলুন এবং হাত ধুয়ে ফেলুন।
  • আক্রান্ত ব্যক্তিদের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন এবং তিন ফুট দূরত্ব বজায় রাখুন।
  • নিয়মিত সাবান-পানি বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত পরিষ্কার করুন।
  • অসুস্থ হলে বাড়িতে থাকুন এবং প্রয়োজনে নিকটস্থ হাসপাতালে যোগাযোগ করুন।

 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জনগণকে সচেতন থাকার পাশাপাশি নির্দেশনাগুলো মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দুর্দান্ত ডেথ বোলিংয়ে ঘুরলো ম্যাচের মোড়, রংপুরের সাতে সাত
বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে বললেন প্রধান উপদেষ্টা
এইচএমপিভি নিয়ে শাহজালাল বিমানবন্দরে সতর্কতা জারি
স্বচ্ছ ভোটার তালিকা ১৮ কোটি মানুষের আমানত : নির্বাচন কমিশনার
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা বহিষ্কার
ইবিতে পরীক্ষা দিতে এসে তোপের মুখে ছাত্রলীগ নেতা, থানায় সোপর্দ
এবার মাদক অধিদপ্তরের ডিসপ্লেতে ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনের বিরুদ্ধে এক নারীর গুরুতর অভিযোগ
জাপানে ৬.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
বাংলাদেশে কিছুই নেই, ওই দেশে দরিদ্র মানুষ বেশি: বিজেপি নেতা
গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব প্রত্যাহারের আহ্বান জামায়াতের
ভারতে পালানোর সময় ইডেন ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা গ্রেপ্তার
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি
সীমান্তে উত্তেজনা: নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে তলব
পুলিশে বড় রদবদল, ৭৫ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
৫ আগস্ট ‘সার্বক্ষণিক যোগাযোগে’ ছিলেন বাংলাদেশ ও ভারতের সেনাপ্রধান
জাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ, তফসিল ১ ফেব্রুয়ারি
বিপিএলে টানা তিন জয়ে উড়ছে চট্টগ্রাম কিংস
প্রথমবার বিদেশি লিগে খেলার সুযোগ পেলেন পেসার নাহিদ রানা
সচিবালয়ের সামনে এসআইদের আমরণ অনশনের ডাক