শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

চট্টগ্রামে বেহাল সড়কে দুর্ভোগ চরমে

চট্টগ্রাম নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোর এখন বেহাল অবস্থা। চলতি মাসের শুরুতে ভারী বর্ষণের কারণে জলমগ্ন হয়ে পড়ে নিচু এলাকা। কিন্তু বৃষ্টিপাত থামলেও সড়কের দুরবস্থা, খানাখন্দ, ক্ষতচিহ্ন এখনও চোখে পড়ছে। ফলে সড়কটিতে যানবাহন চলাচলে ব্যাঘাত ঘটছে। পথচারীরাও দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।

ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে গেল ৬ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয় বৃষ্টিপাত। ৭ ডিসেম্বর কয়েক ঘণ্টার ভারী বর্ষণে নগরীর নিচু এলাকার সড়ক তলিয়ে যায়। ৮ ডিসেম্বর বৃষ্টিপাত থামে। কিন্তু কয়েক ঘণ্টার ভারি বর্ষণে সড়কগুলো বেহাল হয়ে পড়ে। শুকনো মৌসুমকে সামনে রেখে শুরু হওয়া সড়ক সংস্কার কাজের গতিও শ্লথ হয়ে গেছে। তবে ভাঙা সড়ক দ্রুত মেরামতের আশ্বাস দিয়েছে সিটি করপোরেশন।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘চলতি মাসের শুরুতে ঘূর্ণিঝড় ও নিম্নচাপের কারণে চট্টগ্রাম নগরীতে সড়কগুলোর কিছুটা ক্ষতি হয়েছে। এখন আমরা সড়কের মেরামত কাজ অব্যাহত রেখেছি। বৃষ্টিতে নির্মাণ সামগ্রীর কিছুটা ক্ষতি হয়েছে। এখন বৃষ্টিপাত নেই। পুরোদমে সংস্কার কাজ চললে সড়কের দুরবস্থা থাকবে না।’

সরেজমিন নগরীর কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা গেছে ছোট ছোট গর্তের কারণে বড় সড়কের পরিধি ছোট হয়ে গেছে। এতে যানবাহন চলাচলে মারাত্মক ব্যাঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। ইট পাথর বিটুমিন উঠে গেছে সড়কের বিভিন্ন স্থানে। নগরীর পোর্ট কানেকটিং সড়ক, ডি.টি রোড, বহদ্দারহাট, ঈদগাহ, চকবাজারসহ প্রতিটি সড়কে সৃষ্টি হয়েছে খানাখন্দ। বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে গাড়ি চালকদের। গর্তের কারণে বারবার গাড়ি আটকে যায়। এতে তৈরি হয় দীর্ঘ যানজট।

অভিযোগ রয়েছে, সড়কগুলো তৈরি করা হয়েছে নিম্নমানের ইট, পাথর, বিটুমিন দিয়ে। এতে কয়েক ঘণ্টার বৃষ্টিতে বেহাল হয়ে পড়েছে। প্রতি বছর নগরীতে ভারী বৃষ্টিতে সড়কের দুরবস্থা দেখা দেয়।

নগর পরিকল্পনাবিদ আশিক ইমরান বলেন, ‘সড়ক সংস্কার কিংবা তৈরির সময় ভালো মানের বিটুমিনসহ অন্য উপকরণ দেওয়া হয় না। বলতে গেলে মানহীন উপকরণ দিয়ে চলে সংস্কার কাজ। তাতে টানা বৃষ্টির ধকল সইতে পারে না অধিকাংশ সড়ক। মুহূর্তেই সড়কের চিত্র পাল্টে যায়। ভারী বৃষ্টিতে সড়কগুলো যানবাহন চলাচল অযোগ্য হয়ে পড়ে।’

এ ব্যাপারে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ‘জনগণের দুর্দশা লাঘবে ভাঙা সড়কগুলো দ্রুত মেরামত করা হবে। যাতে চরাচলে কোনো সমস্যা না হয়।’

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, সিটি করপোরেশনের আওতাধীন নগরীতে এক হাজার কিলোমিটারের বেশি সড়ক রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত সড়কগুলো তাৎক্ষণিক মেরামত কাজ পরিচালনার নিয়ম আছে। কিন্তু মেরামত চলে ঢিমেতালে। বহু সড়কে মেরামত কাজ পরিচালনা করা হয়নি। আবার বেহাল সব সড়কে মেরামত কাজ একসঙ্গে পরিচালনা করা সম্ভব হয় না। তাই গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে এখনও খানাখন্দ চোখে পড়ছে। চলতি সপ্তাহে মেরামত কাজ শেষ করা হবে।

এদিকে নগরীর অভ্যন্তরে ভাঙা রাস্তার চলাচলের কারণে লোকজন ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। দেওয়ানহাট এলাকায় নিয়মিত চলাচল করেন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী জাহিদ হাসান সবুজ। তিনি বলেন, ‘আগ্রাবাদমুখী সড়কের দুই পাশের সড়কের অবস্থা খুব নাজুক। রাস্তার অবস্থা এতো যে বেহাল অবস্থা চলাফেরা করতে ভয় লাগে। দেওয়ানহাট থেকে আগ্রাবাদ গেলে সারাদিন আর কিছু করতে হয় না। ভাঙা রাস্তায়, যানজটে সময় সব চলে যায়। সিটি বাসগুলো চলে ঝুঁকি নিয়ে। সড়কে ভাঙা অংশে চলার সময় দেখলে মনে হয় এখনই উল্টে যাবে।’

নগরীর হালিশহর এলাকার শিক্ষার্থী নুর নবী রবিন বলেন, ‘হালিশহর থেকে রিয়াজুদ্দিন বাজার গেলে দেখা যায় রাস্তার কি করুণ দশা। ভাঙা রাস্তায় বাসে চললে প্রচণ্ড ঝাঁকুনি অনুভূত হয়। বাস এমন কাত হয় মনে হয় বাস এখনই উল্টে যাবে।

নগরীর চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার বাসিন্দা নুর হোসেন বলেন, ‘বহদ্দারহাট থেকে সিএন্ডবি রাস্তার মাথা সড়কের অবস্থা আরও নাজুক। শীতকালেও বর্ষার দিনের মতো অবস্থা। রাস্তায় ছোট-বড় গর্তে পানি জমে আছে। অধিকাংশ অংশে কাদা জমে দুর্ভোগ বাড়িয়েছে।’

টিএস/এএন

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত