বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১১ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

চট্টগ্রামে বেহাল সড়কে দুর্ভোগ চরমে

চট্টগ্রাম নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোর এখন বেহাল অবস্থা। চলতি মাসের শুরুতে ভারী বর্ষণের কারণে জলমগ্ন হয়ে পড়ে নিচু এলাকা। কিন্তু বৃষ্টিপাত থামলেও সড়কের দুরবস্থা, খানাখন্দ, ক্ষতচিহ্ন এখনও চোখে পড়ছে। ফলে সড়কটিতে যানবাহন চলাচলে ব্যাঘাত ঘটছে। পথচারীরাও দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।

ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে গেল ৬ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয় বৃষ্টিপাত। ৭ ডিসেম্বর কয়েক ঘণ্টার ভারী বর্ষণে নগরীর নিচু এলাকার সড়ক তলিয়ে যায়। ৮ ডিসেম্বর বৃষ্টিপাত থামে। কিন্তু কয়েক ঘণ্টার ভারি বর্ষণে সড়কগুলো বেহাল হয়ে পড়ে। শুকনো মৌসুমকে সামনে রেখে শুরু হওয়া সড়ক সংস্কার কাজের গতিও শ্লথ হয়ে গেছে। তবে ভাঙা সড়ক দ্রুত মেরামতের আশ্বাস দিয়েছে সিটি করপোরেশন।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘চলতি মাসের শুরুতে ঘূর্ণিঝড় ও নিম্নচাপের কারণে চট্টগ্রাম নগরীতে সড়কগুলোর কিছুটা ক্ষতি হয়েছে। এখন আমরা সড়কের মেরামত কাজ অব্যাহত রেখেছি। বৃষ্টিতে নির্মাণ সামগ্রীর কিছুটা ক্ষতি হয়েছে। এখন বৃষ্টিপাত নেই। পুরোদমে সংস্কার কাজ চললে সড়কের দুরবস্থা থাকবে না।’

সরেজমিন নগরীর কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা গেছে ছোট ছোট গর্তের কারণে বড় সড়কের পরিধি ছোট হয়ে গেছে। এতে যানবাহন চলাচলে মারাত্মক ব্যাঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। ইট পাথর বিটুমিন উঠে গেছে সড়কের বিভিন্ন স্থানে। নগরীর পোর্ট কানেকটিং সড়ক, ডি.টি রোড, বহদ্দারহাট, ঈদগাহ, চকবাজারসহ প্রতিটি সড়কে সৃষ্টি হয়েছে খানাখন্দ। বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে গাড়ি চালকদের। গর্তের কারণে বারবার গাড়ি আটকে যায়। এতে তৈরি হয় দীর্ঘ যানজট।

অভিযোগ রয়েছে, সড়কগুলো তৈরি করা হয়েছে নিম্নমানের ইট, পাথর, বিটুমিন দিয়ে। এতে কয়েক ঘণ্টার বৃষ্টিতে বেহাল হয়ে পড়েছে। প্রতি বছর নগরীতে ভারী বৃষ্টিতে সড়কের দুরবস্থা দেখা দেয়।

নগর পরিকল্পনাবিদ আশিক ইমরান বলেন, ‘সড়ক সংস্কার কিংবা তৈরির সময় ভালো মানের বিটুমিনসহ অন্য উপকরণ দেওয়া হয় না। বলতে গেলে মানহীন উপকরণ দিয়ে চলে সংস্কার কাজ। তাতে টানা বৃষ্টির ধকল সইতে পারে না অধিকাংশ সড়ক। মুহূর্তেই সড়কের চিত্র পাল্টে যায়। ভারী বৃষ্টিতে সড়কগুলো যানবাহন চলাচল অযোগ্য হয়ে পড়ে।’

এ ব্যাপারে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ‘জনগণের দুর্দশা লাঘবে ভাঙা সড়কগুলো দ্রুত মেরামত করা হবে। যাতে চরাচলে কোনো সমস্যা না হয়।’

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, সিটি করপোরেশনের আওতাধীন নগরীতে এক হাজার কিলোমিটারের বেশি সড়ক রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত সড়কগুলো তাৎক্ষণিক মেরামত কাজ পরিচালনার নিয়ম আছে। কিন্তু মেরামত চলে ঢিমেতালে। বহু সড়কে মেরামত কাজ পরিচালনা করা হয়নি। আবার বেহাল সব সড়কে মেরামত কাজ একসঙ্গে পরিচালনা করা সম্ভব হয় না। তাই গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে এখনও খানাখন্দ চোখে পড়ছে। চলতি সপ্তাহে মেরামত কাজ শেষ করা হবে।

এদিকে নগরীর অভ্যন্তরে ভাঙা রাস্তার চলাচলের কারণে লোকজন ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। দেওয়ানহাট এলাকায় নিয়মিত চলাচল করেন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী জাহিদ হাসান সবুজ। তিনি বলেন, ‘আগ্রাবাদমুখী সড়কের দুই পাশের সড়কের অবস্থা খুব নাজুক। রাস্তার অবস্থা এতো যে বেহাল অবস্থা চলাফেরা করতে ভয় লাগে। দেওয়ানহাট থেকে আগ্রাবাদ গেলে সারাদিন আর কিছু করতে হয় না। ভাঙা রাস্তায়, যানজটে সময় সব চলে যায়। সিটি বাসগুলো চলে ঝুঁকি নিয়ে। সড়কে ভাঙা অংশে চলার সময় দেখলে মনে হয় এখনই উল্টে যাবে।’

নগরীর হালিশহর এলাকার শিক্ষার্থী নুর নবী রবিন বলেন, ‘হালিশহর থেকে রিয়াজুদ্দিন বাজার গেলে দেখা যায় রাস্তার কি করুণ দশা। ভাঙা রাস্তায় বাসে চললে প্রচণ্ড ঝাঁকুনি অনুভূত হয়। বাস এমন কাত হয় মনে হয় বাস এখনই উল্টে যাবে।

নগরীর চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার বাসিন্দা নুর হোসেন বলেন, ‘বহদ্দারহাট থেকে সিএন্ডবি রাস্তার মাথা সড়কের অবস্থা আরও নাজুক। শীতকালেও বর্ষার দিনের মতো অবস্থা। রাস্তায় ছোট-বড় গর্তে পানি জমে আছে। অধিকাংশ অংশে কাদা জমে দুর্ভোগ বাড়িয়েছে।’

টিএস/এএন

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে ২৭ মামলার আসামিসহ ডাকাতচক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার  

উদ্ধারকৃত মোটরসাইকেলসহ চার ডাকাত। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলে ২৭ মামলার আল আমিনসহ ডাকাতচক্রের ৪ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি-দক্ষিণ)। একইসঙ্গে ছিনতাইকৃত ৩টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ সুপারের সম্মেলন কক্ষে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আব্দুল্লাহ আল মামুন এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেফতারকৃতরা হচ্ছেন- টাঙ্গাইল শহরের দক্ষিণ থানাপাড়ার মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে আল আমিন (২৭), কালিহাতী উপজেলার সিঙ্গাইর গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে রায়হান আহম্মেদ লিজন (২৮) এবং নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলার বিজবাগ গ্রামের মজিবল হকের ছেলে হাসান (২৬) ও একই গ্রামের মৃত আনোয়ার হোসেনের ছেলে আশরাফ হোসেন (২৫)। তারা উভয়ই উত্তরবঙ্গ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে আন্তঃজেলা মোটরসাইকেল ছিনতাকারী দলের সক্রিয় সদস্য।

এদের মধ্যে আল আমিনের নামে দেশের বিভিন্ন থানায় নানা অপরাধের ২৭টি মামলা রয়েছে। এছাড়া অন্যদের নামে বিভিন্ন থানায় চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতির একাধিক মামলা রয়েছে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আব্দুল্লাহ আল মামুন সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে বগুড়াগামী মোটরসাইকেল চালক নোমান শেখ উত্তরবঙ্গ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে গত ১৪ নভেম্বর টাঙ্গাইলের কান্দিলা পৌঁছলে পেছন থেকে ২টি মোটরসাইকেল এসে তার উপর হামলা করে। পরে তাকে আহত করে ২ লাখ ৯৭ হাজার টাকা মূল্যের মোটরসাইকেলটি ছিনতাই করে উত্তরবঙ্গের দিকে নিয়ে যায়।

এ ঘটনায় হামলার শিকার নোমান শেখ টাঙ্গাইল সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার সূত্র ধরে টাঙ্গাইলের কালিহাতী ও মির্জাপুর উপজেলা এবং কক্সবাজার ও নোয়াখালী জেলার বিভিন্নস্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়।

তিনি আরও জানান, গ্রেফতারকৃত আসামিদের ১০ দিনের অধিকতর জিজ্ঞাসাদের (রিমান্ড) আবেদন করে গ্রেফতারকৃতদের আদালতে উপস্থাপন করা হয়। আদালত তাদের মধ্যে আল আমিনকে ৩ দিন এবং রায়হান আহম্মেদ লিজনকে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ২ দিনের (রিমান্ড) অনুমতি দিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

তাবলিগ জামাতের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে সাদ অনুসারীদের অনুরোধ

ছবি: সংগৃহীত

নিরাপত্তার স্বার্থে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কাকরাইল মসজিদে তাবলিগ জামাতের মাওলানা সাদ গ্রুপের অনুসারীদের শবগুজারি বা রাতযাপনসহ সব ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) এক চিঠিতে এ অনুরোধ জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের পরিচালক (জনসংযোগ) ফয়সল হাসান।

তাবলিগ জামাতের কাকরাইল মসজিদে শবগুজারি (রাতযাপন) কার্যক্রম চলাকালে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক শাখা থেকে বৃহস্পতিবার চিঠি দেওয়া হয়। চিঠিতে বলা হয়, আগামী ২৭ ডিসেম্বর (শুক্রবার) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কাকরাইল মসজিদে মাওলানা সাদ গ্রুপের অনুসারীদের শবগুজারি (রাতযাপন)-সহ তাবলিগ জামাতের সব কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয়।

অপরদিকে, মাওলানা জোবায়েরের অনুসারীদের কোনও রকমের বড় জমায়েত থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ জানানো হয়েছে পৃথক চিঠিতে।

মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ইসরাত জাহানের সই করা চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, পুলিশ সদর দফতর, ডিজিএফআই, বিজিবি, এনএসআই, র‌্যাব, ডিএমপি, সকল বিভাগীয় কমিশনার, স্পেশাল ব্রাঞ্চের প্রধান, সব জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের।

Header Ad
Header Ad

দেশের অবস্থা ভালো না, শেখ হাসিনা আবারও আসবে: সোলায়মান সেলিম

ঢাকা-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সোলায়মান সেলিম। ছবি: সংগৃহীত

শেখ হাসিনা আবারও ফিরে আসবে, দেশের অবস্থা ভালো না। সরকার দু'বেলা ভাত খায়, কিন্তু দেশের মানুষ দু'বেলা ভাত পায় না। বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সোলায়মান সেলিম।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও ঢাকা-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সোলায়মান সেলিমকে চার দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করা হয়। তাদের জামিন আবেদন করেন আইনজীবীরা। শুনানিকালে এজলাসে তোলার সময় তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় কয়েকজন পুলিশ সদস্য তাকে কথা বলতে নিষেধ করেন। একজন হেলমেট নিচে নামিয়ে দেন। তখন সোলায়মান সেলিম বলেন, ‘আমার মুখ যতই চাপায় রাখার চেষ্টা করুক, মুজিববাদীরা মুজিব আদর্শ কখনো ভুলবে না।’

এর আগে আজ ( বৃহস্পতিবার) বেলা ২টা ৩৫ মিনিটের দিকে তাদের সিএমএম আদালতের হাজতখানা থেকে বের করা হয়। পুলিশ সদস্যরা তাদের সিঁড়ি দিয়ে ৪র্থ তলায় ওঠানোর চেষ্টা করেন। তখন কামরুল ইসলাম দাঁড়িয়ে যান। বলেন, ‘হাঁটতে পারবো না। চারতলায় উঠতে পারবো না। লিফট আছে না। লিফটে ওঠায় দেন।’ পরে তাদের লিফটে করে ওপরে নেওয়া হয়। তবে সোলায়মান সেলিম লিফটে যেতে চাননি। পরে অবশ্য লিফটে করেই ওপরে ওঠেন।

পরে ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমানের আদালতে জামিনের বিষয়ে শুনানি হয়। সোলায়মান সেলিমের পক্ষে শ্রী প্রাণনাথ জামিন চেয়ে আবেদন করেন। শুনানিতে তিনি বলেন, ‘চার দিনের রিমান্ডে ছিল। পুলিশ প্রতিবেদনে তিনি যে সম্পৃক্ত এমন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ নেই। আর ঘটনার সময় তিনি দলীয় কোনও পদে ছিলেন না।’

পরে কামরুল ইসলামের পক্ষে শুনানি করার জন্য ডাকা হয়। তবে কামরুল ইসলাম আইনজীবীকে শুনানি করতে দেননি।

রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী জামিনের বিরোধিতা করেন। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দোসররা এখনও সক্রিয়। জামিন পেলে অশান্তি সৃষ্টি করবে। শান্তি নষ্ট করবে। পরে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর তাদের আবার কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে ২৭ মামলার আসামিসহ ডাকাতচক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার  
তাবলিগ জামাতের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে সাদ অনুসারীদের অনুরোধ
দেশের অবস্থা ভালো না, শেখ হাসিনা আবারও আসবে: সোলায়মান সেলিম
রেলের পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক হলেন মোঃ সুবক্তগীন
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্তের দাবি মির্জা ফখরুলের
বিপিএলে সাকিব না থাকায় হতাশ সুজন
বুধবার রাতে আগুন লেগেছিল ইস্কাটনের সচিব নিবাসেও
পূর্বাচলে হাসিনা পরিবারের প্লট নিয়ে দুদকের অনুসন্ধান শুরু  
চোখের জলে এক বীরকে বিদায় দিল ফায়ার সার্ভিস, পরিবারে শোকের মাতম
বিডা’র আমন্ত্রণে ঢাকায় আসছেন ইলন মাস্ক
সচিবালয়ে আগুন: কারণ খুঁজতে ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
সরকার হাসিনা আমলের নথি চাওয়ার পরই সচিবালয়ে আগুন: রিজভী
ময়মনসিংহে ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষ, একই পরিবারের ৪ জন নিহত
হাসিনার দালালেরা বিভিন্ন অপকর্মের ফাইল পুড়িয়ে দিয়েছে: সারজিস
লামায় ত্রিপুরাদের পাড়ায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা
সচিবালয়ে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করলেন উপদেষ্টারা
সচিবালয়ের আগুন পরিকল্পিত হতে পারে: নৌবাহিনী কর্মকর্তা
বগুড়া কারাগারে সাবেক এমপি রিপুর ‘হার্ট অ্যাটাক’, আনা হয়েছে ঢাকায়
নিখোঁজের ৪২ ঘণ্টা পর কর্ণফুলী নদীতে মিলল ২ পর্যটকের লাশ
ভারত থেকে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় নারী-শিশুসহ আটক ১৬