সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫ | ৩ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

দাফনের ১৪ দিন পর কবর থেকে তোলা হলো কুয়েট শিক্ষকের দেহ

ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) প্রয়াত শিক্ষক ড. মো. সেলিম হোসেনের দেহ দাফনের ১৪ দিন পর কবর থেকে তোলা হয়েছে। ১ ডিসেম্বর কুমারখালী উপজেলার বাঁশগ্রামে ময়নাতদন্ত ছাড়াই তার মরদেহ দাফন করা হয়েছিল।

বুধবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কুষ্টিয়ার কুমারখালীর বাঁশগ্রাম এলাকার কবরস্থান থেকে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ সাদাতের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসক ও পুলিশ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এ মরদেহ উত্তোলন করা হয়।

সেখানে খুলনা মহানগর পুলিশের খানজাহান আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রবির কুমার বিশ্বাস, ওসি (তদন্ত) ও তদন্ত কর্মকর্তা শাহরিয়ার হাসান, কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামরুজ্জামান তালুকদার, স্বাস্থ্য বিভাগের প্রতিনিধি, ড. সেলিম হোসেনের বাবা শুকুর আলিসহ এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন।

এই ঘটনাকে হত্যাকাণ্ড বলে অভিযোগ করে সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের দাবি জানিয়েছে সেলিমের স্বজন ও এলাকাবাসী। এ সময় সেলিমের লাশ দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন সেলিমের মা-বাবাসহ স্বজন ও এলাকাবাসী। ছোটবেলা থেকেই মেধাবী সেলিমের রহস্যজনক মৃত্যু মানতে পারছেন না কেউ। সবাই এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

পুলিশ জানায়, তদন্তের স্বার্থে জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ সাদাতের উপস্থিতিতে কবর থেকে সেলিম হোসেনের লাশ তোলা হয়। সেখানে চিকিৎসক, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের খানজাহান আলী ও কুমারখালী থানার পুলিশ কর্মকর্তা এবং সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। মর‌দেহ কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠা‌নো হয়। কুষ্টিয়া হাসপাতালে ৩ সদস্যের মেডিক্যাল বোর্ড পোষ্টমর্টেমে অপারগতা প্রকাশ করায় মর‌দেহ ঢাকা মেডিক্যাল ক‌লেজ হাসপাতা‌লে পাঠা‌নো হ‌য়ে‌ছে।

এর আগে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেনের মৃত্যুকে অস্বাভাবিক হিসেবে চিহ্নিত করায় বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে। বিষয়টি নিয়ে কুয়েটের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হওয়ায় মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয় করার জন্য থানায় বিষয়টি জিডিভুক্ত করা হয়েছে।

এই জিডির প্রেক্ষিতে খানজাহান আলী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) শাহরিয়ার হাসানের ওপর তদন্তের ভার ন্যস্ত করা হয়। লাশ দাফন হয়ে গেছে তাই মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনের একটি মাত্র উপায় সেটি উত্তোলন করে ময়নাতদন্ত করা। এজন্য বিজ্ঞ আদালতের শরণাপন্ন হতে হবে। সে কারণে ওসি (তদন্ত) মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে ময়নাতদন্তের আবেদন করেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ড. সেলিম হোসেনের মৃত্যুর ঘটনায় এখনও মামলা হয়নি। যে কারণে আদালত মরদেহ কবর থেকে তোলার অনুমতি দেননি। আদালত থেকে জানানো হয়, বিষয়টি জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের এখতিয়ারভুক্ত। এজন্য জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবেদনের নির্দেশনা দেওয়া হয়।

এরপর খুলনা জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবেদন জানানো হয়। মরদেহ যেহেতু কুষ্টিয়াতে দাফন করা হয়। লাশ কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেলার ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবেদন করা হয়। ৬ ডিসেম্বর খুলনা জেলা প্রশাসক মনিরুজ্জামান তালুকদারের পাঠানো একটি চিঠি হাতে পান জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম।

সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আইনগত দিকগুলো খতিয়ে দেখেন এবং লাশ উত্তলনের ব্যবস্থা করেন কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক। মঙ্গলবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকালে খুলনা খানজাহান আলী থানা থেকে একটি দল কুষ্টিয়া পৌঁছায়। সূর্য অস্ত যাওয়ার কারণে তারা কবরস্থান পর্যন্ত যাননি।

কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ সাদাত জানান, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কুমারখালী উপজেলার বাঁশগ্রামে কবর থেকে ড. সেলিম হোসেনর লাশ উত্তোলন করা হয়।

প্রসঙ্গত, ৩০ নভেম্বর বিকেল ৩টায় ক্যাম্পাসের পাশে ভাড়া বাসায় মারা যান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রফেসর ড. সেলিম হোসেন (৩৮)। সম্প্রতি কুয়েটের লালনশাহ হলের ডিসেম্বর মাসের খাদ্য-ব্যবস্থাপক (ডাইনিং ম্যানেজার) নির্বাচন নিয়ে ফজলুল হক হলের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদমান নাহিয়ান সেজান তার অনুগতদের ডাইনিং ম্যানেজার নির্বাচিত করার জন্য ড. সেলিমকে চাপ দেন।

ঘটনার দিন ড. সেলিম দাপ্তরিক কক্ষে অশালীন আচরণ ও মানসিক নির্যাতনেরও শিকার হন বলে অভিযোগ উঠেছে। ৩০ নভেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সাদমান নাহিয়ান সেজানের নেতৃত্বাধীন ছাত্ররা ক্যাম্পাসের রাস্তা থেকে ড. সেলিম হোসেনকে জেরা শুরু করেন। পরে তারা শিক্ষককে অনুসরণ করে তার ব্যক্তিগত কক্ষে (তড়িৎ প্রকৌশল ভবন) প্রবেশ করে।

সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, তারা আনুমানিক আধাঘণ্টা ওই শিক্ষকের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। পরে শিক্ষক ড. সেলিম হোসেন দুপুরে খাবারের জন্য ক্যাম্পাসের কাছে বাসায় যাওয়ার পর ২টায় তার স্ত্রী লক্ষ্য করেন, তিনি বাথরুম থেকে বের হচ্ছেন না। পরে দরজা ভেঙে তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

শিক্ষক সেলিমের মৃত্যুর ঘটনার প্রতিবাদে দোষীদের চিহ্নিত করে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে ২ ডিসেম্বর দুপুরে একাডেমিক কার্যক্রম বর্জন করে শিক্ষক সমিতি। প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে কুয়েট ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি জানান শিক্ষকরা।

সেলিম হোসেনের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় ৪ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদমান নাহিয়ান সেজানসহ ৯ শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়। এছাড়া পাঁচ সদস্যের নতুন তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

/এএন

Header Ad
Header Ad

দাবি পূরণের আশ্বাস, ধর্মঘট প্রত্যাহার করল রেলওয়ের রানিং স্টাফরা

ছবি: সংগৃহীত

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনার পর ধর্মঘট প্রত্যাহার করেছেন রেলওয়ের রানিং স্টাফরা। আগামী ২৩ মার্চের মধ্যে তাদের দাবি পূরণের আশ্বাসে সোমবার দুপুরে এ ঘোষণা দেন তারা।

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলামের সঙ্গে বৈঠক শেষে রানিং স্টাফরা তাদের কর্মবিরতি তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। রেলওয়ের অস্থায়ী শ্রমিকরা গত কয়েক মাস ধরে বেতন ভাতা পাচ্ছেন না, যা তাদের কর্মবিরতির মূল কারণ ছিল।

বৈঠক শেষে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব জানান, অস্থায়ী শ্রমিকদের বেতন ভাতার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের বাজেট অনুমোদন হয়ে গেছে, তবে কিছু পদ্ধতিগত কারণে দেরি হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘‘যাত্রীদের দুর্ভোগে ফেলতে এমন কোনো কর্মসূচি গ্রহণযোগ্য নয়।’’

এছাড়া শ্রমিকদের পক্ষ থেকে প্রতিমাসে ১০ তারিখের মধ্যে বেতন প্রদান করার দাবি জানানো হলে, সচিব সেই দাবি মেনে নেন।

Header Ad
Header Ad

বহু জেল খেটেছি আর খাটতে চাই না: মির্জা আব্বাস

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, এ দেশের মানুষ বহু জেলজুলুম সহ্য করেছে। আমরাও বহু জেল খেটেছি। আর জেল খাটতে চাই না।

রোববার বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনগুলোর ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল শাখা আয়োজিত আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে এসব কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য।

তিনি বলেন, দেশটাতে বহু বছর পর ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও দেশের মানুষের কষ্টে শান্তি এসেছে। দয়া করে দেশটাকে অশান্তির দিকে ঠেলে দেবেন না।

মির্জা আব্বাস বলেন, আমরা চাই নির্বাচনের জন্য যতটুকু সংস্কার দরকার, ততটুকু করে নির্বাচন দিন। নির্বাচনের পর যেই ক্ষমতায় আসুক, তাকে আমরা সালাম দিয়ে মেনে নেব। কোনো অনির্বাচিত সরকারের, ব্যক্তির কোনো কথা আমরা মেনে নেব না।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচন নিয়ে বহু কথা শুনেছি। আমরা কোনো কিছু বিশ্বাস করতে চাই না। আমরা বিশ্বাস রাখতে চাই, ড. ইউনূস যে কথা বলেছেন তার কথা রাখবেন। আশা করছি ডিসেম্বরের মধ্যে একটা নির্বাচন পাব।

ঢাকা মেডিকেল কলেজের ডা. মিলন হলে আয়োজিত এ ইফতার মাহফিলে বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম খান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম, সদস্য সচিব তানভীর আহমেদসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা বক্তব্য দেন।

Header Ad
Header Ad

ডিভোর্স হয়নি, আমরা এখনো স্বামী–স্ত্রী: সায়রা বানু

এ আর রহমান ও সায়রা বানু। ছবি: সংগৃহীত

অস্কারজয়ী সংগীত পরিচালক এ আর রহমানের অসুস্থতার খবরের মধ্যেই সায়রা বানু ভক্তদের জন্য একটি চমক দিয়েছেন। তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ প্রকাশিত এক অডিও বার্তায় জানান, তাকে যেন ‘প্রাক্তন স্ত্রী’ হিসেবে পরিচয় দেওয়া না হয়।

সায়রা বানু তার ভয়েস নোটে বলেন, ‘‘আসসালামু আলাইকুম। আমি এ আর রহমানের দ্রুত সুস্থতা কামনা করি। শুনেছি, তার বুকে ব্যথা ছিল এবং তিনি অ্যাঞ্জিওগ্রাফি করিয়েছেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে তিনি এখন সুস্থ রয়েছেন।’’

তিনি আরও জানান, ‘‘আমি সবার উদ্দেশে বলতে চাই, আমরা এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে তালাকপ্রাপ্ত নই, আমরা এখনো স্বামী–স্ত্রী। গত দুই বছর ধরে আমি ভালো বোধ করছিলাম না, তাই আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যাতে তার ওপর বাড়তি চাপ না পড়ে। কিন্তু দয়া করে আমাকে ‘এক্স–ওয়াইফ’ বলবেন না। আমরা শুধু আলাদা থাকছি, তবে আমার দোয়া সব সময় তার সঙ্গে রয়েছে।’’

এ আর রহমান ও সায়রা বানু। ছবি: সংগৃহীত

এ আর রহমানের মুখপাত্রও জানান, সংগীত পরিচালক অসুস্থ অনুভব করায় তিনি হাসপাতালে চেকআপে গিয়েছিলেন। চিকিৎসকরা বলেন, রোজা রাখার কারণে পানিশূন্যতায় ভুগছিলেন, যা তার অসুস্থতার মূল কারণ ছিল।

গত বছর এ আর রহমান ও সায়রা বানু বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন, তবে তারা তিন সন্তানের মা-বাবা হিসেবে একসঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দাবি পূরণের আশ্বাস, ধর্মঘট প্রত্যাহার করল রেলওয়ের রানিং স্টাফরা
বহু জেল খেটেছি আর খাটতে চাই না: মির্জা আব্বাস
ডিভোর্স হয়নি, আমরা এখনো স্বামী–স্ত্রী: সায়রা বানু
সিআইডির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিলেন গাজী জসীম উদ্দিন
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ, তদন্তে শিক্ষার্থীদের পাঁচ দাবি
হামজা এখন বাংলাদেশে  
‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ কাঠামো প্রত্যাখ্যান করে তিতুমীর শিক্ষার্থীদের হুঁশিয়ারি  
কর্মবিরতি প্রত্যাহার, দেড় ঘণ্টা পর মেট্রোরেলের টিকিট ব্যবস্থা চালু  
মিরপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন  
ফারাজ করিম ও ফারহান করিমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা  
সাড়ে ১১টায় সিলেট বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন হামজা  
ইয়েমেনে নিহত বেড়ে ৫৩, হামলা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের  
কর্মবিরতিতে মেট্রোরেল কর্মীরা, বিনা টিকিটে ভ্রমণ করছে যাত্রীরা
ড. ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দেবে চীনের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়
‘স্বাধীনতা দিবসে কুচকাওয়াজ হবে না’ খবরটি সত্য নয়
যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেওয়া উচিত: মির্জা ফখরুল
ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের মেয়েকে উদ্ধার করল সেনাবাহিনী
অস্ট্রেলিয়া পাঠানোর কথা বলে ‘সোনিয়ার’ প্রতারণা, টাকা ফেরত চেয়ে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় সার বীজ মনিটরিং কমিটির  সভা অনুষ্ঠিত
বিএনপি ক্ষমতায় এলে সব অন্যায়-জুলুমের বিচার নিশ্চিত করা হবে: তারেক রহমান