শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জমি অধিগ্রহণ না হওয়ায় বন্ধ ৭ সেতুর অ্যাপ্রোচ সড়কের কাজ

নেত্রকোনা সীমান্তে ঠাকুরাকোনা-কলমাকান্দা সড়কের ১৫টি সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হলেও জমি অধিগ্রহণ না হওয়ায় আটকে আছে ৭টি সেতুর অ্যাপ্রোচ সড়কের নির্মাণ কাজ। ফলে সড়কগুলো জনগণের তেমন কোনও উপকারে আসছে না। কারণ স্বাভাবিক অবস্থায় যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। ফলে নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। এখন পর্যন্ত অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণের কাজ শেষ না হওয়াতে সড়ক নির্মাণ স্থবির হয়ে আছে বলে জানা গেছে। একই অবস্থা নেত্রকোনা-কেন্দুয়া সড়কের। সেখানেও জমি অধিগ্রহণ না হওয়ায় সড়ক প্রশস্তকরণের কাজ বন্ধ রয়েছে।

এই দুইটি সড়কের জন্য টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে ৯৯৬ কোটি টাকা। সড়ক ও জনপথ বিভাগ এই সড়ক নির্মাণ করছে। জমি অধিগ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসন বরাবরে বহু আগেই সড়ক ও জনপথ বিভাগ থেকে টাকাও হস্তান্তর করা হয়েছে। এদিকে লোকবলের অভাবে জমি জরিপ এবং অধিগ্রহণে দেরি হচ্ছে বলে জেলা প্রশাসন থেকে জানা গেছে।

নেত্রকোনা সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, নেত্রকোনা-কলমাকান্দার ৩০ কিলোমিটার সড়কে ১৫টি পাকা সেতু নির্মাণ করা হয়। এর মধ্যে আটটি সেতুর অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। তবে বাইপাস সড়কের মধ্যে চল্লিশা, কালী‌র, দুধকুড়ি এবং উলুয়াটি এলাকায় নির্মিত সেতুর অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণ না করায় অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণ করা যাচ্ছে না।

এ ছাড়া নেত্রকোনা-কলমাকান্দা সড়কে বাউসী, হিরাকান্দা এবং মুন্সী খালের পের সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হলেও জমি অধিগ্রহণ না হওয়ায় অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণ করা যাচ্ছে না। বাই পাস সড়কের ঠিকাদারের লোকজন জানান, দ্রুত জমি অধিগ্রহণ করে তাদের কাছে জমি বুঝিয়ে না দিলে তারা আর কাজ করবেন না।

নেত্রকোনার বীর মুক্তিযোদ্ধা লেখক হায়দার জাহান চৌধুরী বলেন, শহরের উত্তর দিকের যে স্থান দিয়ে বাইপাশ নির্মাণ করা হচ্ছে তা ভালো উদ্যোগ। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ হওয়ার কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। তিনি কাজ দ্রুত শেষ করার দাবি জানান।

নেত্রকোনা চেম্বারের সহ-সভাপতি এইচ আর খান পাঠান সাকি বলেন, অবিলম্বে সড়কগুলো অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণে জমি অধিগ্রহণ করে তা বুঝিয়ে দেওয়া দরকার। তাহলে শহরের যানজট কিছুটা কমবে। তবে কাজ দ্রুত শেষ করার দাবি জানান তিনি।

নেত্রকোনার পরিবহন মালিক সমিতির সম্পাদক আরিফ খান বলেন, সংযোগ সড়ক নির্মিত হলে শহরের সড়কের উপর চাপ কমবে। দুর্ঘটনাও কমবে। তিনি দ্রুত কাজ শেষ করার আহ্বান জানান।

এ ব্যাপারে নেত্রকোনা সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহরিয়ার শরিফ খান বলেন, তবে সড়কের জমি অধিগ্রহণ করার কাজটি শেষ না হওয়ায় এবং ঠিকাদারকে বুঝিয়ে না দেওয়াতে সড়ক নিমা‌র্ণ কাজ শুরু করতে দেরি হচ্ছে। জমি অধিগ্রহণ শেষ হলেই কেবল সংযোগ সড়ক নির্মাণ কাজ শুরু করা যাবে।

নিবা‌র্হী প্রকৌশলী আরো বলেন, চারটি সেতুর নিমা‌র্ণ কাজ শেষ হয়ে গেছে। ঠিকাদাররা সেতুর অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণের জন্য জায়গা চাচ্ছে। কিন্তু জমি অধিগ্রহণ না হওয়ায় তাদের জমি বুঝিয়ে দেওয়া যাচ্ছে না বিধায় অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণ সম্ভব হচ্ছে না। ঠিকাদাররা এখন তাদের মেশিনপত্র নিয়ে চলে যেতে চাইছেন।

জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ বলেন, জমি অধিগ্রহণের বিষয়টি তিনি অবগত।

এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জমি অধিগ্রহণের পূর্বে প্রাথমিক জরিপ কাজ চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক সার্ভেয়ার না থাকায় জমি অধিগ্রহণে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। তবে এ সমস্যা অচিরেই কাটিয়ে উঠে জমি অধিগ্রহণ করে তা বুঝিয়ে দেওয়া হবে।

জেলা প্রশাসক আরো বলেন, এ ছাড়াও জমি নিয়ে জমির মালিকদের মধ্যে নানান জটিলতা থাকায় এই জরিপ কাজটি শেষ করতে সময় লাগছে। একই জমি বিভিন্ন লোকজন দাবি করে বসে। ফলে জরিপের কাজ দেরি হয়। এরপরও জরিপ সমস্যা সমাধানে তার দপ্তর সচেষ্ট। জনগণের স্বার্থেই তা দ্রুত করা হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

এসআইএইচ

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত