বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে দেশের প্রথম ডাকঘর নির্মাণ কাজ শেষ হয়নি আজও

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

জরাজীর্ণ ভবনে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে চুয়াডাঙ্গার প্রধান ডাকঘরের কার্যক্রম। পুরাতন ভবনে ফাটল ধরেছে। আর ছাদের পোলস্তরা খোসেখোসে পড়ছে। ডাকঘরের স্টাফ ও সাধারণ গ্রাহকরা যে কোন সময় দুর্ঘটনার শিকার হতে পারেন। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের গাফলতির কারণে দীর্ঘ দিনেও শেষ হয়নি নির্মাণ কাজ।

ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় ঠিকাদার ও সাবেক জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি খুস্তার জামিল মূল ঠিকাদারের কাছ থেকে কাজটি কিনে নেয়। ক্ষমতার অপব্যবহার করে কাজটি নির্দিষ্ট সময়ে শেষ না করে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে রেখেছে। বারবার কাজের মেয়াদ শেষ হলেও কৌশলে মেয়াদ বাড়িয়ে নিয়েও নির্ধারিত বর্ধিত সময়ের চেয়ে দুই মাস বেশী অতিবাহিত হলেও এখন শেষ হয়নি। এদিকে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর নানা অপকর্মের হোতা খুস্তার জামিল গাঁ ঢাকা দিয়েছেন।

চুয়াডাঙ্গার প্রধান ডাকঘর কর্তৃপক্ষের সূত্র মতে, চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার বড়বাজার পাড়ায় দেশের প্রথম প্রধান ডাকঘরটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬০ সালে। ভারতের কলকাতার জেনারেল পোস্ট অফিসের (জিপিও) পরে প্রথম চুয়াডাঙ্গায় ডাকঘর নির্মিত হয়। পাতলা ইট আর চুন-সুরকির গাঁথুনিতে ভবনটি তৈরী হয় ১৬৩ বছর আগে। ১৯৮৪ সালে ৬ বিঘা জমির উপর পূর্ণাঙ্গরূপে চুয়াডাঙ্গা প্রধান ডাকঘরের কার্যক্রম চালু হয় ২৪ জন স্টাফ নিয়ে। সরকারী ও বেসরকারী অফিসের চিঠিপত্রসহ অন্য কাজ আগের মতই চলমান রয়েছে। প্রাধান ডাকঘরে চালু রয়েছে সঞ্চয়পত্র, সঞ্চয় ব্যাংক, চিঠি, পার্সেল, অফিসিয়াল চিঠি, মানি অর্ডার, দেশ-বিদেশ থেকে চিঠি আসা-যাওয়ার কাজ।

ব্রিটিশ আমলে নির্মিত দেশের সর্ব প্রথম ডাকঘর ভবনটি ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে সংরক্ষণ না করে সেটা ভেঙে নতুন করে নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। ঝালকাঠি জেলার নলছটি উপজেলার মাহফুজ খান লিমিটেড নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান টেন্ডারে অংশ গ্রহণ করে চুয়াডাঙ্গার প্রধান ডাকঘর নির্মাণ কাজটি পায়। ডাকঘর নির্মাণের ব্যয় ধরা হয় ৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। ওই প্রতিষ্ঠানের নির্মাণ কাজ করার কথা থাকলেও চুয়াডাঙ্গার স্থানীয় ঠিকাদার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি খুস্তার জামিল কাজটি নিয়ে করছে। ২০২০ সালের জুলাই মাসে চুয়াডাঙ্গা ডাকঘরের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। নির্ধারিত সময়ের দুই মাস পর কাজটি শুরু করে কাজ কেনা ঠিকাদার খুস্তার জামিল। ২০২১ সালের জুন মাসে নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও সেটা সম্ভব হয়নি। কয়েক বার কাজের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হলেও তাতেও সম্ভব হয়নি কাজ শেষ করার।

সর্বশেষ ২০২৪ সালের জুনে নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। নির্মাণ কাজ চলমান থাকা অবস্থায় ঠিকাদার খুস্তার জামিল সাবেক সংসদ সদস্য সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুনের দেয়া ডিও লেটার ব্যবহার করে ব্যয় বৃদ্ধি করিয়ে নেয়। এর আগে ব্যয় বৃদ্ধির অজুহাত দেখিয়ে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছিল। পরে প্রকল্প কর্তৃপক্ষ নির্মাণ কাজের ব্যয় বৃদ্ধি করে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা। প্রকল্পের মোট নির্মাণ ব্যায় দাড়ায় ৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। এ বরাদ্দের পরও নির্মাণ কাজ শেষ হয়নি। দ্বিতল বিশিষ্ট ভবন নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে অনেক বেশী, যা  রহস্যজনক।

এ প্রকল্পের সঙ্গে অন্য জেলার ডাকঘর গুলোর নির্মাণ কাজ শেষ হলেও, চুয়াডাঙ্গার ডাকঘর নির্মাণ কাজ কোন ভাবেই শেষ হচ্ছে না। নতুন ভবন নির্মাণ না হওয়ায় নানা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে ডাকবিভাগে কর্মরতদের। তাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়েই প্রতিদিন কাজ করতে হচ্ছে পরিত্যাক্ত জরাজীর্ণ ভবনে। সাধারণ গ্রাহকরাও ঝুঁকির মধ্য রয়েছেন। ডাকঘরের মধ্যে দাঁড়ানোর মতই অবস্থা নেই। বসার জায়গা তো দুরের কথা। নেই প্রয়োজনীয় কোন সুযোগ সুবিধা। নারী গ্রাহকরা পড়েন বেশী ভোগান্তিতে। গুরুত্বপূর্ণ নথিগুলো সংরক্ষণে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। ভোগান্তি বাড়ছে সাধারণ সেবা প্রত্যাশীদের। সেবা দেওয়ার মত পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় গ্রাহক হ্রাস পাচ্ছে। এ প্রতিষ্ঠান থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে সাধারণ মানুষ।

চুয়াডাঙ্গা ডাকঘরে আসা গ্রাহক জেসমিন খাতুন ও মসলেম উদ্দিন জানান, বিল্ডিং অনেক পুরাতন। ভেতরে প্রবেশ করলেই ভয় লাগে। কখন ভেঙে পড়ে মাথার উপর। বসা ও দাঁড়ানোর মত কোন জায়গা নেই। ভেতরের পরিবেশ অনেক নোংরা। সম্পূর্ণ পোস্ট অফিস চত্বর জঙ্গলে পরিণত হয়েছে। এখানে  প্রয়োজনীয় কাজে আসি, কিন্তু পরিবেশ দেখে ভাল লাগেনা।

ঝালকাঠি জেলার নলছটি উপজেলার মাহফুজ খান লিমিটেড নামের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের মালিক মাহফুজ খানের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নাম্বারে একাধিক বার কল দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি। সে কারনে তার মন্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

পলাতক স্থানীয় ঠিকাদার খুস্তার জামিলের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নাম্বারটি বন্ধ থাকার কারনে তার সঙ্গেও কথা বলা যায়নি।

চুয়াডাঙ্গা প্রধান ডাকঘরের পোস্ট মাস্টার রিয়াজুল ইসলাম জানান, অন্য জেলায় পোস্ট অফিস নির্মাণ কাজ শেষ হলেও এখানে এখনও শেষ হয়নি। ১৯৭০ সালে নির্মিত ভবনটিতে কার্যক্রম চলছে। ভবনের ছাদ যে কোন সময় ধ্বসে পড়তে পারে। নতুন ভবন নির্মাণ কাজ খুবই মন্থর গতিতে চলছে। দ্রুত সময়ে নতুন ভবনে যাওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে। রাষ্ট্রীয় বা অফিসের রেকর্ডপত্র রয়েছে তা যদি কোন কারণে তছরূপ হয়, প্রকৃতিক দুর্যোগে নষ্ট হয়, ভিজে যায় তা হলে বিপদের সম্মুখিন হতে হবে। এ থেকে রাষ্ট্রীয় ক্ষতি এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব নয়।

Header Ad
Header Ad

এবার ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হলো দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা  

ছবিঃ সংগৃহীত

মৌলভীবাজারের রাজনগরে দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা ফল (কমলা) দাম ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও নিলাম থেকে এই দামেই ফলগুলো কিনে নিয়েছেন এক প্রবাসী।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে রাজনগর উপজেলার কামারচাক ইউনিয়নের জামেয়া ইসলামিয়া মরিছা মাদ্রাসার বার্ষিক ওয়াজ মাহফিলে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, মৌলভীবাজারের রাজনগরে জামেয়া ইসলামিয়া মরিছা মাদ্রাসার বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল চলছিল। এসময় মাহফিলে দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা দান করেন এক ব্যক্তি। পরে ওয়াজ মাহফিল শেষে সেগুলো নিলামে তুলেন শায়খুল হাদীস মুফতি মুশাহিদ ক্বাসেমী। নিলামের একপর্যায়ে সর্বোচ্চ দাম হাঁকিয়ে ৫০ হাজার টাকা দিয়ে ফলগুলো কিনে নেন আরব আমিরাত প্রবাসী মাওলানা শরিফ আক্তার হুসাইন।

ওয়াজ ও দোয়ার মাহফিলে অংশ গ্রহণকারী শ্রোতারা বলেন, মাহফিল শেষে দোয়ার আগে ফলগুলো নিলামে তোলা হয়। ২ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়ে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। যারাই নিলামে অংশগ্রহণ করেছেন সবার উদ্দেশ্য হলে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সহযোগিতা করা।

জামেয়া ইসলামিয়া মরিছা মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা ফখরুল ইসলাম শাহীন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাদ্রাসার বার্ষিক মহাসম্মেলন ফলগুলো দান করা হয়। পরে ফলগুলো নিলামে তোলা হলে ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

১০ লাখ মেট্রিক টন চাল-গম আমদানি করবে সরকার

ছবি: সংগৃহীত

বাজারে খাদ্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার ১০ লাখ মেট্রিক টন চাল ও গম আমদানির পরিকল্পনা করেছে। খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার জানিয়েছেন, বোরো মৌসুমের ফলনের ওপর আমদানির পরিমাণ নির্ভর করবে।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভা শেষে তিনি এসব তথ্য দেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

বর্তমানে সরকারি মজুত ১৩ লাখ মেট্রিক টন, যার মধ্যে ৮.৮২ লাখ মেট্রিক টন চাল এবং ৩.৪১ লাখ মেট্রিক টন গম রয়েছে। খাদ্য উপদেষ্টা জানান, রাশিয়া ও ভারত থেকে ৩ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানি করা হবে। পাশাপাশি ভিয়েতনাম, পাকিস্তান এবং মিয়ানমার থেকেও চাল আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বাজারে চালের দাম কমানোর জন্য মোটা চালসহ মধ্যবিত্তের চালের দামে আরও হ্রাস আনার চেষ্টা করা হবে।

সরকারি মজুত বৃদ্ধি এবং বিতরণ ব্যবস্থাকে সচল রাখতে ৫০ হাজার টন আতপ চাল পাকিস্তান থেকে আমদানির প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। প্রতি টন চালের দাম ৪৯৯ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে। একইভাবে, ভারতের মেসার্স গুরুদিও এক্সপোর্টস করপোরেশন থেকে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতী সেদ্ধ চাল আমদানি করা হবে। এ চালের মূল্য প্রতি টন ৪৫৪.১৪ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে, যার মোট ব্যয় ২৭৭ কোটি ২ লাখ ৫৪ হাজার টাকা।

সরকারের পাশাপাশি বেসরকারিভাবেও আমদানির উদ্যোগ নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৬ লাখ টন চাল আমদানির জন্য অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি অনুমোদন দিয়েছে। ভারতের পাশাপাশি অন্যান্য দেশ থেকেও চাল আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক রণক্ষেত্র করলো বেক্সিমকোর শ্রমিকরা  

ছবিঃ সংগৃহীত

কারখানা খুলে দেয়া ও ব্যাংকিং সুবিধা চালুর দাবীতে গাজীপুর মহানগরীর চক্রবর্তী এলাকার বেক্সিমকো গ্রুপের শ্রমিকদের বিক্ষোভণ-ভাঙচুরে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক। এ সময় আন্দোলনরত শ্রমিকরা ৫টি যাত্রীবাহী বাস ও ট্রাকে আগুন দেয়। এছাড়াও অর্ধশতাধিক যানবাহন ভাঙচুর করে। এতে ওই মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) সন্ধ্যার দিকে গাজীপুরের কাশিমপুর থানাধীন চক্রবর্তী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালাচ্ছে।

এর আগে, গতকাল মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বিকেল ৩টার দিকে বেক্সিমকো গ্রুপের কয়েকটি কারখানার ৪২ হাজার শ্রমিক দাবী আদায়ে গণ সমাবেশ ঘোষণা করে। ওইদিন তারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন। এ ঘটনার পর আজ বিকেল ৩টার দিকে সমাবেশ শুরু করেন। সমাবেশে শ্রমিকদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে প্রথমে তারা চন্দ্রা নবীনগর সড়ক অবরোধ করে। যানবাহন ভাঙচুর শুরু করে ৫টি বাস ও ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেয়।

ইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমে কর্মরত অফিসার জানান, আমাদের ৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে রয়েছে। পরবর্তী খবর না আসা পর্যন্ত কিছু জানাতে পারবো না।

গাজীপুর শিল্প পুলিশ ২ এর পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান জানান, চক্রবর্তী এলাকায় বেক্সিমকো গ্রুপের শ্রমিকরা সড়ক অবরোধ করে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ সৃষ্টি করেছে। সেখানে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এবার ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হলো দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা  
১০ লাখ মেট্রিক টন চাল-গম আমদানি করবে সরকার
চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক রণক্ষেত্র করলো বেক্সিমকোর শ্রমিকরা  
পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  
ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগকে জড়িয়ে প্রচার নিয়ে যা জানা গেল
ময়মনসিংহে ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হৃদয় ও মাসুদ গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনার ‘নিশি রাতের ভোট’ নিয়ে তদন্তে নামলো দুদক  
বইমেলা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা, নিউইয়র্কে গ্রেপ্তার ৪
ক্যালিফোর্নিয়ায় আবারও ভয়াবহ দাবানল    
চিটাগংকে উড়িয়ে তৃতীয় জয় তুলে নিলো ঢাকা ক্যাপিটালস
এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর  
এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার