রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

যশোর জেলার ১১৮ ইটভাটার নেই কোনো বৈধতা

যশোর অঞ্চলে ২৯১টি ইটভাটা থাকলেও ১১৮টি ভাটার কোনো বৈধতা নেই। পরিবেশের ছাড়পত্র ছাড়াই চলছে এসব ইটভাটা। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি ইটভাটা ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়ার পরও পেশী শক্তির জোরে চলছে তাদের ইটভাটা। জেলা প্রশাসকের ইট পোড়ানো লাইসেন্স পর্যন্ত নেই এসব ইট ভাটার। আইনগতভাবে জিগজ্যাগ পদ্ধতিতে চলছে মাত্র ৫২টি ইট ভাটা।

পরিবেশ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, পরিবেশ আইন অনুযায়ী যশোরের বেশিভাগ ইটভাটার বৈধতা না থাকায় আন্ত মন্ত্রণালয়ের বৈঠকের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে অধিদপ্তর। পরিবেশ আইন ও বিধিমালা অনুযায়ী ভাটা পরিচালনা কার্যক্রম হাল নাগাদ করতে নোটিশ করা হচ্ছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে অবৈধ ইটভাটাগুলো উচ্ছেদে কাজ শুরু হবে বলে বলে হুঁশিয়ারি করে দিয়েছেন যশোরের উপ পরিচালক সাঈদ আনোয়ার।

আরও জানা যায়, ২০১৩ সালের ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইনে সংশোধনী এনে ইট ভাটার জন্য লাইসেন্স বাধ্যতামূলক করা হয়। লাইসেন্সবিহীন ইট ভাটা চালালে দুই বছরের জেল। এ ছাড়া আইন না মেনে ভাটা চালালে ২০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান সংযোজন করা হয়। এমনকি ‘ইট প্রস্তুত ও ভাটা (নিয়ন্ত্রণ) সংশোধন আইন, ২০১৯’ বিল সংসদে পাসও হয়। ওই বিলের ধারা ৪ এ সংশোধনী এনে প্রতিস্থাপন করে বলা হয় ‘আপাতত চলমান অন্য কোনো আইনে যা কিছুই থাক না কেন, ইটভাটা যে জেলায় অবস্থিত সেই জেলার জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে অবশ্যই ইট পোড়ানোর লাইসেন্স গ্রহণ করতে হবে। এ ছাড়াও পরিবেশ অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কার্যালয় থেকে পরিবেশের ছাড়পত্র নিতে হবে। এর অন্যথা হলে কোনো ব্যক্তি ইট প্রস্তুত করতে পারবেন না।

এ ছাড়াও পরিবেশ আইন অনুযায়ী আবাসিক এলাকা, সরকারি বা ব্যক্তি মালিকানাধীন বন, বাগান জলাভূমি, কৃষি জমি, বিশেষ কোনো স্থাপনা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল ও ক্লিনিক, গবেষণা প্রতিষ্ঠান বা অনুরূপ কোন স্থান বা প্রতিষ্ঠান থেকে কমপক্ষে ১ কিলোমিটার বা ১ হাজার মিটার দূরত্বে ইটভাটা স্থাপন করার কথা বলা হয়। সেইসঙ্গে ভাটাগুলো জিগজ্যাগ পদ্ধতির হতে হবে। কিন্তু যশোর জেলার অধিকাংশ ইটভাটার ক্ষেত্রে এর ব্যত্যয় ঘটে চলেছে। আইনে ব্যত্যয় ঘটলেও অনেকে ছাড়পত্র ছাড়াই ভাটা চালিয়ে যাচ্ছেন। যদিও বিধি অনুযায়ী পরিবেশ আইন কার্যকর হওয়ার সময় থেকে নির্ধারিত কিছু প্রতিষ্ঠান ও এলাকার সীমানার অভ্যন্তরে ইটভাটা স্থাপন করা যাবে না। এর জন্য পরিবেশ অধিদপ্তর বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ কোনোরূপ অনুমতি বা ছাড়পত্র বা লাইসেন্স দিতে পারবে না। এরপরও অনেকেই নানা বাঁকা পথে হাসিল করেছেন ছাড়পত্র।

তথ্য মিলেছে, যশোরের এমন ইটভাটাও রয়েছে যার এক কিলোমিটারের মধ্যে নয়, ২০ গজের মধ্যেই রয়েছে বসতবাড়ি, ১০০ গজের মধ্যে রয়েছে ঘনবসতি গ্রাম। প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে কোনো শর্ত মানা হয়নি। সম্পূর্ণ অনিয়মতান্ত্রিকভাবে চলছে কয়েকটি ইটভাটা। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেই। আবাসিক এলাকায় ধানী ও কৃষি জমি নষ্ট করে তৈরি করা হয়েছে এসব ইটভাটা। এতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কবরস্থান ও মসজিদ, শতাধিক পরিবারের বসতি গ্রামসহ অনেক প্রতিষ্ঠান দূষণের কবলে পড়েছে । পরিবেশ আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে ইটভাটা নির্মাণ করা হয়েছে।

পরিবেশ অধিদপ্তর যশোরের একটি সূত্র জানায়, এই তালিকায় যশোরে পড়েছে ১১৯টি। এগুলোর মধ্যে কয়েকটি ইটভাটা জিগজ্যাগ হলেও সেখানে পরিবেশগত আইন মানা হয়নি, শর্ত পূরণ না করেই চলছে। যে কারণে অবৈধ তালিকায় পড়েছে ওই ভাটাগুলো। এদের মধ্যে একটি ইটভাটা বন্ধ হয়ে গেছে। ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত একটি সার্ভে করে এর আগে ৩৩টি ইটভাটার ব্যাপারে পরিবেশ অধিদপ্তর ঢাকা সদর দপ্তরের মনিটরিং ও ইনফোর্সমেন্ট শাখায় প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছিল। আইনগত বৈধতা না থাকায় ওই ভাটাগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয় প্রতিবেদনে। পরে ওই ৩৩টি ভাটার প্রতিটিকে দেড় লাখ টাকা থেকে ৫ লাখ ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা করে সতর্ক করা হয়। সেইসঙ্গে দ্রুত ইটভাটা সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। ওই ভাটাগুলোর ব্যাপারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। রয়েছে নানা স্থাপনা। নষ্ট হয়েছে কৃষি জমি, প্রতিকূল প্রভাব পড়ছে আবাসিক এলাকায়ও। এর মধ্যে ভাই ভাই ব্রিক্স, বিশ্বাস ব্রিক্স, বানী ব্রিক্স, মেসার্স যশোর ব্রিক্স, ফিরোজ ব্রিক্স, মুন ব্রিক্স, শরীফ ব্রিক্স, রানা ব্রিক্স, ন্যাশনাল ব্রিক্স, সোহাগ ব্রিক্স, নিউ বোল্ড ব্রিক্স, বন্ড ব্রিক্স, এনপি ব্রিক্স, জাহাঙ্গীর ব্রিক্স, পয়েন্ট ব্রিক্স, নিউ ব্রিক্স, এসএন ব্রিক্স, নিউ ফাইফ স্টার, নিউ ফাইভ স্টার ২, মেঘনা ব্রিক্স, আশা ব্রিক্স, সুপার ব্রিক্সসহ ৩৩টি ইট ভাটার নাম ছিল। এগুলোর উপর নজরদারি ছাড়াও সনাতনী ১৩টি ভাটাসহ আরো ৯৯টি ভাটাতে অভিযান পরিচালনার জন্য হুঁশিয়ারি দেয় পরিবেশ অধিদপ্তর যশোর।

যশোরের পরিবেশ অধিদপ্তর জানায়, আইনগতভাবে না হওয়ায় ও পরিবেশ আইনের ব্যতয় ঘটায় ২০২০ সাল থেকে ২০২৩ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ২১টি ইটভাটা ভেঙে দেওয়া হয়েছে। একে একে বাকিগুলো উচ্ছেদ করে দেওয়া হবে পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত মোতাবেক। এ ছাড়া জেলার যে ৫২টি ইটভাটা বৈধ বলে খাতা-কলমে রয়েছে তাদের ব্যাপারেও নতুন করে খোঁজ-খবর নেবে পরিবেশ অধিদপ্তর যশোর। এগুলো জিগজ্যাগের হাইব্রিড, হকম্যান, টানেল, কিলন পদ্ধতির ভাটা কি-না। এ ছাড়াও সার্ভে করে পরিবেশ অধিদপ্তর জানতে পেরেছে বিধি ও পরিবেশের বত্যয় ঘটিয়ে চলছে এখন ১১৮টি ইটভাটা। এগুলোর বিরুদ্ধে একে একে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ ব্যাপারে পরিবেশ অধিদপ্তর যশোরের উপ পরিচালক সাঈদ আনোয়ার জানিয়েছেন, ইটভাটা সংক্রান্ত সব অসংগতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে মাঠে নামা হয়েছে। সকল প্রকার দেন দরবার উপেক্ষা করে জনস্বার্থে ও এলাকার পরিবেশ সমুন্নত রাখতে অবৈধ সব ভাটা উচ্ছেদে কাজ শুরু হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, দু:খজনক হলেও সত্য যে যশোরে এখন ১৭০টি চলমান ভাটার মধ্যে ১১৮ টির কোনো বৈধতা নেই। এ ব্যাপারে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সভায় যেসব সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়েছে তা নিয়ে কাজ চলছে। যশোরে কোনো অনিয়ম মেনে নেওয়া হবে না।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক