শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

টাঙ্গাইলে বাড়ছে বিয়ে বিচ্ছেদ, ১০০টির মধ্যে টিকছে না প্রায় অর্ধশত বিয়ে!

ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে দিন দিন বিয়ে বিচ্ছেদের হার উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে। এতে করে সামাজিক ও পারিবারিকভাবে অপরাধ প্রবণতায় বৃদ্ধি পেয়েছে।

উপজেলা ও পৌর কাজী অফিসের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে ৮৩৭টি বিয়ে হয়েছিল। যেখানে ৩১৯টির বিচ্ছেদ হয়। তা ১ বছর পর ২০২৪ সালে বিয়ে বেড়ে ৯২৯টিতে পৌঁছায়, একই সঙ্গে বিচ্ছেদের সংখ্যা ১৮টি বেড়ে ৩৩৭টিতে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ মোট বিয়ের তুলনায় বিচ্ছেদের হার ৩৬.২৮%। তাদের মতে, ১০০টি বিয়ের মধ্যে প্রায় ৩৬টি বিচ্ছেদে গড়াচ্ছে। যা সামাজিক ও পারিবারিক কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।

এক তথ্যানুসন্ধানে দেখা যায়, এই ভূঞাপুর উপজেলার নিকরাইল ইউনিয়নে বিচ্ছেদের হার সবচেয়ে বেশি। সেখানে গত বছর ১১৩টি বিয়ে বিচ্ছেদ হয়েছে। এছাড়া গোবিন্দাসী ইউনিয়নে ৩৯টি, গাবসারা ইউনিয়নে ৪৮টি, অর্জুনা ইউনিয়নে ৫৭টি, অলোয়া ইউনিয়নে ৩২টি, ফলদা ইউনিয়নে ৪২টি এবং পৌর এলাকায় (৩ টি কাজী অফিসে) ৪১টি বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে।

সূত্রে জানা যায়, বিয়ে বিচ্ছেদের পেছনে বাল্যবিয়ে, স্ত্রীর প্রতি স্বামীর উদাসীনতা, পরকীয়া, নারীর প্রতিবাদী রূপ, নারী শিক্ষার অপ্রতুলতা, স্বামীর মাদকাসক্তি, দীর্ঘদিন স্বামী প্রবাসে থাকা, শ্বশুর-শাশুড়ির নির্যাতন, যৌতুকের চাপ, স্বামীর নির্যাতন প্রভৃতি কারণে বিয়ে বিচ্ছেদ ঘটছে।

জানা যায়, স্থানীয় সমাজে বিয়েকে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক বন্ধন হিসেবে দেখা হয় এবং পারিবারিকভাবে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গ্রামের বেশিরভাগ কৃষক পরিবারে তরুণ-তরুণীদের মধ্যে বিয়ে হয়ে থাকে। যেখানে সামাজিক ঐতিহ্য ও পারিবারিক সম্মান বজায় রাখার গুরুত্ব বেশি থাকে।

স্থানীয় সামাজিক সংগঠন ও সমাজকর্মীরা জানান, বিয়ের প্রবণতা নির্দিষ্ট সামাজিক কাঠামো এবং সংস্কৃতির ওপর বহুলাংশে নির্ভরশীল। তাই প্রথাগতভাবে তরুণ-তরুণীদের বিয়ে দেওয়া হয়। যুবক-যুবতী হয়ে বিয়ের সংখ্যা খুবই কম। তবে, বেশিরভাগ তরুণ-তরুণীরা বর্তমানে স্বতন্ত্রভাবে সিদ্ধান্ত নিতে চাইলেও সামাজিক চাপের কারণে তা সম্ভব হয়ে ওঠে না।

কয়েকজন তরুণী নাম প্রকাশ না করে জানায়, তারা শিক্ষার মাধ্যমে জীবনকে আরও ভালোভাবে গড়ে তুলতে চান। পরিবারের অনাগ্রহ এবং সমাজের দিকে তাকিয়ে তারা অনেক সময় নিজেরা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না।

একই শর্তে একাধিক নারী জানায়, সামান্য কারণে একজন নারী কখনও বিয়ের বিচ্ছেদ চায় না। শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন যখন সীমা অতিক্রম করে, ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যায়- কেবল তখনই বাধ্য হয়ে এ কাজ করতে হয়। তখন তাদেরকে ‘ডিভোর্সী’ তকমা দিয়ে হেয় চোখে দেখা হয়।

নাম প্রকাশে অনুচ্ছুক একাধিক বিচ্ছেদকৃত নারী জানান, পারিবারিক অশান্তি এবং আর্থিক সংকট তাদের সম্পর্কের মধ্যে ভাঙন তৈরি করেছে। এখন তিনি ডিভোর্সী তকমা নিয়েও স্বাধীনভাবে জীবন শুরু করতে চান। পরিবার তার অমতে বিয়ে দিয়েছিল বলে সে যোগ করেন।

নাঈম নামে এক যুবক জানায়, তিনি পারিবারিকভাবে বিয়ে করেন। তাদের বিবাহিত সময় ভালোই যাচ্ছিল- তার একটা সন্তান আছে। কিন্তু তার স্ত্রী পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে। সংসারে ঠিকমতো সময় দিতো না। তার বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন আইনে সাজানো মামলা দিয়ে তাকে জেলে পাঠায়। তারপর স্ত্রী তাকে তালাক দেয়।

দি-হাঙ্গার প্রজেক্টের নিকরাইল ইউনিয়ন সমন্বয়কারী মোছা. পলি বলেন, আমাদের উপজেলার মধ্যে নিকরাইলে সবচেয়ে বেশি বিবাহ বিচ্ছেদের প্রবণতা বেশি। উল্লেখযোগ্য প্রধান বা অন্যতম কারণ হলো অপ্রাপ্ত বয়সে বিবাহ, ছেলে-মেয়ের উভয়ের ইচ্ছের বিরুদ্ধে বিবাহ। বিয়ের কিছুদিন যেতে না যেতেই একপর্যায়ে দেখা যায় দম্পতি জীবনে পারিবারিক কলহের সৃষ্টি হয়। ফলে বিবাহ বিচ্ছেদে গিয়ে দাঁড়ায়।

তিনি আরও বলেন, এছাড়াও পরকীয়ার মতো ঘটনা তো আছেই। তবে, বিবাহ বিচ্ছেদরোধে আমরা পাড়া-মহল্লায় নানা সময়ে বিভিন্ন নারী সমাবেশ ও ক্যাম্পিং করে আসছি।

এ প্রসঙ্গে উপজেলা কাজী সমিতির সাধারণ সম্পাদক বদিউজ্জামান জানান, বিচ্ছেদ বা পরিবার ভাঙার ক্ষেত্রে সমাজের একটি নেতিবাচক মনোভাব থাকে। তবে পরিবারগুলোর মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং একটি সহানুভূতিশীল মনোভাব গড়ে তোলার চেষ্টা করতে হবে। তাছাড়া বাল্য বিয়ে ও পরকীয়ার ঘটনার কারণে বিয়ে বিচ্ছেদ হচ্ছে।

এ বিষয়ে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা আমিনা বেগম জানান, বাল্য বিয়ে প্রতিরোধে তারা নিয়মিত সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। বিয়ে বিচ্ছেদ সম্পর্কে তারা কাউন্সিলিং শুরু করেছেন। তবে এ ক্ষেত্রে অভিভাবকদের বেশি দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে- তবেই সমাধান পাওয়া সহজতর হবে।

Header Ad
Header Ad

পশ্চিম তীরে নতুন করে হামলার নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু অধিকৃত পশ্চিম তীরে নতুন করে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের নির্দেশ দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) তেল আবিবের উপকণ্ঠে বাত ইয়াম শহরে তিনটি বাসে বিস্ফোরণের ঘটনায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

ইসরায়েলি পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, বাত ইয়ামের বিভিন্ন স্থানে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ ঘটেছে এবং আরও দুটি বিস্ফোরক ডিভাইস নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ এই হামলার জন্য ফিলিস্তিনি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে দায়ী করেছেন।

এই ঘটনার পর নেতানিয়াহু উচ্চপর্যায়ের নিরাপত্তা বৈঠক করেন এবং পশ্চিম তীরে তীব্র সামরিক অভিযান চালানোর পাশাপাশি ইসরায়েলের শহরগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করার নির্দেশ দেন।

এক্স (সাবেক টুইটার) মাধ্যমে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, "প্রধানমন্ত্রী আইডিএফ-কে (ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী) পশ্চিম তীরের জুডিয়া ও সামারিয়া অঞ্চলে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী অভিযান চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন।"

এছাড়া ইসরায়েলি পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে সন্ত্রাসবিরোধী প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম জোরদার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ইসরায়েলের কেন্দ্রীয় অঞ্চলের পুলিশ কমান্ডার হাইম সারগারফ জানান, "বিস্ফোরণে ব্যবহৃত ডিভাইসগুলো পশ্চিম তীর থেকে আনা হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।" প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাটজ বলেছেন, বিশেষ করে তুলকারেম শরণার্থীশিবিরে সামরিক অভিযান আরও বাড়ানো হবে।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী কয়েক সপ্তাহ ধরে পশ্চিম তীরের বিভিন্ন শহর ও শরণার্থীশিবিরে প্রতিদিন অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। এসব অভিযানে বহু ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, ঘরবাড়ি ধ্বংস করা হয়েছে এবং অবকাঠামোগত ক্ষতি হয়েছে।

এএফপি ও ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনী ও বসতকারীদের হামলায় অন্তত ৮৯৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে ইসরায়েলের সরকারি তথ্যমতে, ওই সময়ের মধ্যে পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের হামলা এবং অভিযান চলাকালে অন্তত ৩২ জন ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে কয়েকজন সেনাসদস্যও রয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি

ছবি: সংগৃহীত

কনকাক্যাফ চ্যাম্পিয়ন্স কাপে স্পোর্টিং ক্যানসাস সিটি ও ইন্টার মায়ামির ম্যাচে আচরণবিধি ভঙ্গের কারণে শাস্তির মুখে পড়েছেন ম্যাচ রেফারি মার্কো আন্তোনিও অরটিজ নাভা। তার অপরাধ— খেলা শেষে লিওনেল মেসির কাছে অটোগ্রাফ চেয়েছিলেন এই মেক্সিকান রেফারি।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) কনকাক্যাফ চ্যাম্পিয়ন্স কাপের ওপেনিং রাউন্ডের প্রথম লেগে মেসির একমাত্র গোলে স্পোর্টিং ক্যানসাস সিটির বিপক্ষে ১-০ ব্যবধানে জয় পায় ইন্টার মায়ামি। ম্যাচ শেষে আর্জেন্টাইন তারকার কাছে পরিবারের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন একজন সদস্যের জন্য জার্সি ও অটোগ্রাফের অনুরোধ করেন রেফারি অরটিজ নাভা। পরে ড্রেসিংরুমে গিয়ে রেফারির অনুরোধ রক্ষা করেন মেসি।

তবে রেফারির এমন আচরণ ভালোভাবে নেয়নি কনকাক্যাফ কর্তৃপক্ষ। ম্যাচ অফিসিয়ালদের আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে শাস্তি দিয়েছে টুর্নামেন্ট কর্তৃপক্ষ।

এক বিবৃতিতে কনকাক্যাফ জানায়, "স্পোর্টিং ক্যানসাস সিটি ও ইন্টার মায়ামির ম্যাচ শেষে রেফারি মার্কো আন্তোনিও অরটিজ নাভা ও লিওনেল মেসির মধ্যে অটোগ্রাফ সংক্রান্ত ঘটনার বিষয়ে আমরা অবগত। তদন্তে দেখা গেছে, রেফারি পরিবারের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন একজন সদস্যের জন্য অটোগ্রাফ চেয়েছিলেন। তবে ম্যাচ অফিসিয়ালদের জন্য নির্ধারিত আচরণবিধি ও প্রটোকলের সঙ্গে এটি সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।"

কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, "রেফারি নিজের ভুল বুঝতে পেরেছেন, ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন এবং শাস্তি মেনে নিয়েছেন।"

তবে কনকাক্যাফ কর্তৃপক্ষ ঠিক কী ধরনের শাস্তি দিয়েছে, তা প্রকাশ করেনি।

Header Ad
Header Ad

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা

ছবি: সংগৃহীত

২১ ফেব্রুয়ারিকে কেন্দ্র করে প্রতিবছর বেনাপোলের শূন্যরেখা এলাকায় বসতো দুই বাংলার মানুষের মিলন মেলা। সেখানে অস্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ করে সকাল থেকে দুই দেশের হাজারো মানুষ একসঙ্গে শহীদ বেদীতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করতেন। আবেগ ও ভালোবাসায় ভাষাপ্রেমীরা ভুলে যেতেন সীমান্ত রেখার অস্তিত্ব।

তবে এবারের ২১ ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা দিবসে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে সেই চিত্র দেখা যায়নি। দুই দেশের রাজনৈতিক টানাপোড়েন এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের শীতলতার কারণে এবার শূন্যরেখায় যৌথভাবে একুশের কোনো অনুষ্ঠান হয়নি। অন্যান্য বছর দুই দেশের সরকারি প্রতিনিধি ও মন্ত্রীরা একে অপরের দেশে গিয়ে শহীদ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করলেও এবার তা সম্ভব হয়নি।

বেনাপোলের সরগম সংগীত একাডেমির সভাপতি মোস্তাফিজ জোহা সেলিম জানান, প্রথম থেকেই দুই দেশের সাংস্কৃতিক কর্মীরা এই অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে এটি রাজনৈতিক দলীয়করণের শিকার হয়। তিনি বলেন, "এবছর থেকে আমরা আবারও সরগম সংগীত একাডেমির পক্ষ থেকে ভাষা শহীদদের স্মরণে অনুষ্ঠান শুরু করেছি। সীমিত পরিসরে হলেও চেকপোস্ট এলাকায় কবিতা আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি।"

শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটন বলেন, "দেশে ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর থেকেই দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক টানাপোড়েন চলছে। যার ফলে এবার বেনাপোল চেকপোস্ট নো-ম্যানস ল্যান্ডে একুশের মিলন মেলা হয়নি। তবে আমরা আমাদের মতো করে বেনাপোলে ভাষা শহীদদের স্মরণে অনুষ্ঠান করেছি। আগামী বছর রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পুনরায় মিলন মেলা আয়োজনের আশা করছি।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পশ্চিম তীরে নতুন করে হামলার নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা
মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি: তিন দিন পর মামলা, আতঙ্কে যাত্রীরা
বিপ্লবের আত্মত্যাগ উন্নত বাংলাদেশের পথে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে : পররাষ্ট্রসচিব
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে ২০২৪ সালে আওয়ামী সরকারের পতনের কারণ উদঘাটন
চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম
ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ
বিয়ের ছবি ভাইরাল, বললেন শুভকামনা জানানোর জন্য ধন্যবাদ
বাংলা ভাষায় মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন সৌদি রাষ্ট্রদূত
বিমানবন্দর থেকে ৪৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
স্বামীর বন্ধু পরিচয়ে পদ্মার চরে নিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ৩
১ মার্চ রোজা শুরু হলে ৩৩ বছর পর ঘটতে পারে এক বিরল ঘটনা
ফ্যাসিবাদ যতোই ফিরে আসার চেষ্টা করুক, প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে না: জামায়াত আমির
এফবিআই প্রধান হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কাশ প্যাটেল
ভেঙে গেল চাহাল-ধনশ্রীর সংসার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আয়োজিত উন্মুক্ত কনসার্ট স্থগিত
জনগণের পক্ষের কোনো রাজনীতিবিদ কখনও পালায় না: রিজভী