শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

জলাবদ্ধতায় ৫ হাজার বিঘায় সরিষা চাষ অনিশ্চিত

মানিকগঞ্জ সদর উপজেরার গজারিয়া চকের ৫ হাজার বিঘা ৩ ফসলি জামি এখন জলাবন্ধতার কারণে ১ ফসলি জমিতে রূপান্তরিত হয়েছে। কয়েক বছর ধরে এ অঞ্চলের কৃষকরা এই চকে শুধু রোরো ধান রোপন করে আসছেন। এক সময়ে এই চক ছিল শষ্যভান্ডার হিসাবে পরিচিত। আজ অপরিকল্পিতভাবে খাল ভরাট করে রাস্তা নির্মান এবং খালের উপরে মাটির বাধ দেওয়ার কারনে এই জলাবদ্ধতার সৃস্টি হয়েছে। সে কারণে প্রায় ১১টি গ্রামের দেড় হাজার কৃষক পরিবার এখন পথে বসার উপক্রম হয়ে গেছে। তবে এবছর চকে সরিষা চাষের উপযোগী করার জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পানি নিস্কাশনের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কৃষি অধিদপ্তর বলছেন জলাবদ্ধতা না থাকলে এই চকে ৮ কোটি টাকার সরিষা আবাদ করা সম্ভব।

সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক সংলগ্ন উপজেলার পৌরসভা ও দিঘী ইউনিয়নের মধ্যে এই চকটির তিন দিকে রয়েছে পৌলি, চামটা, সেওতা, বান্দুটিয়া, খাগড়াখড়ি, ভাটবাউর গ্রাম। উত্তর দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক। মহাসড়কের তিনটি কালভার্টের নিচ দিয়ে পাশের খাল থেকে বর্ষার পানি এই চকে ঢোকে। আবার বর্ষা মৌসুম শেষে ওই খালদিয়েই পানি বেড়িয়ে যায়।

এছাড়াও সেওতা এলাকার আবেদ মিয়ার বাড়ি থেকে মাখু বাবুচীর ব্রীজ পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার খাল ভরাট করে পাইপ বসিয়ে ড্রেন নির্মান করা হয়েছে গজারিয়াা চকের পানি নিস্কাশনের জন্য। কিন্তু ড্রেনটি গজারির চক থেকে প্রায় তিন ফুট উচু করে নির্মানের ফলে বর্ষার পানি নিঃস্কাশন হতে পারছেনা। এছাড়াও ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক সংলগ্ন খালটিও বেশ কিছু স্থানে ভারাট করা হয়েছে। ফলে জলাবদ্ধতা আরও বড় হয়ে দেখা দিয়েছে।

কৃষক জসিম উদ্দিন বলেন, একসময় গজারিয়া চক ছিল বিশাল একটি বিল। প্রায় সারা বছর পানি থাকতো। কালক্রমে বিলটি ভরাট হয়ে গত প্রায় পঞ্চাশ বছর আগে তিন ফসলি জমিতে পরিণত হয়। পর্যাক্রমে সরিষা, বোরো, ও আমন ধানের আবাদ হয়ে আসছিল। কিন্তু চকে পানি ঢোকার খালের উপর বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করায় পানি প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ভরা বর্ষায় পানি ঢুকতে পারলেও বর্ষা মৌসুম শেষে পানি আর বের হতে পারেনা। পুরো চকই প্রায় চার পাঁচ ফুট পানিতে ডুবে থাকে।

কৃষক মো. হাসেম আলি বলেন, গজারিয়া চকে আমার ২ বিঘা জমি আছে। পাঁচ বছর আগেও তিন ফসলি জমি ছিল। এবার সরিষা চাষের মৌসুমেও জমি থেকে পানি নামেনি। জমির যে অবস্থা তাতে এবার আর সরিষা চাষ করতে পারবনা। তিনি বলেন এভাবে থাকলে বোরো আবাদও করা সম্বব হবেনা।

কৃষক আলি আহামেদ বলেন, এই জমির ওপরেই পুরো পরিবার নির্ভরশীল। গত কয়েক বছর ধরে কেবল বোরো ধান চাস করতে পারছি। অন্যায় ভাবে বাধ দিয়ে আমাদের সর্বনাশ করা হচ্ছে। প্রশাসন কিম্বা রাজনৈতিক নেতা কেও সাহায্যে এগিয়ে আসছেনা বলে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

দিঘী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আখতার উদ্দিন আহমেদ বলেন, জলাবদ্ধতা থেকে রক্ষা পেতে কৃষকেরা মিলে কয়েক বার মানববন্ধনসহ জেলা প্রশাাসক বরাবর লিখিত আকারে স্বারক লিপি দিয়েছেন। কিন্তু অপরিকল্পিত ভাবে রাস্তা, কালভাট, বাঁধের ফলে গজারিয়া চকে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি। তবে এবছর জেলা প্রশাসন থেকে চকের জমে থাকা পানি নিস্কাশনের জন্য ব্যবস্থা নিয়েছেন।

মানিকগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রাসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আবু মো. এনায়েত উল্লাহ গজারিয় চকের জলবদ্ধতার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, জলবায়ু ট্রাস্টের অর্থায়নে যে ড্রেনটি করা হয়েছে তা সঠিক ভাবে হয়নি। যে কারনে জলবদ্ধতা সুষ্টি হচ্ছে। তিনি জানান, জলব্ধতা নিরসনে আমরা পাম্পের মাধ্যমে পানি নিঃস্কাশনের ব্যবস্থা নিয়ে এ বছর চকে সরিষা আবাদের চেস্টা করছি। আবাদ করতে পারলে ৮ কোটি টাকার সরিষা উৎপাদন করা সম্বব হবে বলে তিনি জানান। তিনি আরও বলেন বোরো আবাদ করার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছি। আমরা আশা করছি এই চকের জমি থেকে এ বছর আট হাজার মেট্রিকটন চাল উৎপাদন কারবো।

মানিকগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহম্মদ আব্দুল লতিফ বলেন, গজারির চকে জলবদ্ধাতা নিরসনে জেলা প্রশাসন, জেলা পরিষদ, কৃষি সম্প্রসারন, পৌরসভা, ও উপজেলা পরিষদ নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। চকে যেন জলাবদ্ধতার সৃষ্টি না হয় সে বিষয়ে কাজ শুরু করেছে। আগামী দশ পনের দিনের মধ্যে এর সুফল পাওয়া যাবে। কৃষকরা এ বছরই সরিষার আবাদ করতে পারবে বলেও জানান তিনি।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন