রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সড়কের বেহাল দশা

মাদারীপুর সদর উপজেলায় ১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সড়কটি সংস্কারের ৬ মাসের মাথায় বেহাল দশা। সদর উপজেলার গ্রামীণ সড়ক মেরামত ও সংরক্ষণ প্রকল্পের আওতায় প্রায় ১৩ কিলোমিটার কার্পেটিং সড়ক নির্মাণের ৬ মাসের মাথায় বিভিন্ন স্থানে দেখা দেয় বড় বড় ফাটল। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় অধিকাংশ স্থানে একাধিক গর্তসহ এক পাশ ডেবে যায়। ফলে সড়কটি ধসে পড়ছে বিভিন্ন স্থানে। সংস্কারের কাজ শেষ হতে না হতেই এ ঘটনায় এলাকাবাসীর মনে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, রাস্তা নির্মাণের কয়েকদিন পর বিভিন্ন স্থান গর্ত হয়ে ডেবে গেছে। অনেক স্থান উঁচু-নিচু হয়ে গেছে। তাদের অভিযোগ, রাস্তায় কাজ করার সময় ঠিকাদার নতুন ইট ও বালি দেয়নি। রাস্তার পুরাতন ঢালাইয়ের উপরেই পিচ ঢেলে রোলার টেনেছেন। যার কারণে রাস্তা ধসে সরকারের সব টাকা বিফলে গেছে। অনেক স্থানে পিচ উঠে রাস্তা ভেঙে গেছে।

মাদারীপুর সদর উপজেলা প্রকৌশল অফিস সূত্রে জানা গেছে, চর গোবিন্দপুর বাবনাতলা রোড থেকে মৃধার মোড় পর্যন্ত প্রায় ১৩ কিলোমিটার কার্পেটিংয়ের (মেরামত) কাজটি করেছেন মো. এমদাদ হোসেন নামে বরিশালের একজন ঠিকাদার। ওটিবিএল লাইসেন্সে চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ঠিকাদার গ্রামীণ সড়ক মেরামত ও সংরক্ষণ প্রকল্পের আওতায় রাস্তার কার্পেটিংয়ের কাজটি শুরু করেন। আগস্ট মাসের শেষ দিকে রাস্তা মেরামতের কাজ শেষ করে সড়ক বিভাগকে বুঝিয়ে দেয় ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। কিন্তু ১৩ কোটি ৫৬ হাজার টাকা ব্যয়ে রাস্তা মেরামতের ৬ মাসের মধ্যে অধিকাংশ স্থানেই বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়। অনেক জায়গায় ধসে পড়ে। আবার কোথাও রাস্তার উপর থেকে পিচ উঠে গেছে। ফলে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে ছোট-বড়সহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন। আঙ্গুলকাটা পুলিশ ফাঁড়ির ১ মিটার দক্ষিণ থেকে শুরু করে আঙুলকাটা গ্রামের অধিকাংশ অংশ বর্তমানে বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে।

ইজিবাইকচালক ফজলু খান বলেন, আমি কিছুদিন আগে এখান দিয়ে যাওয়ার পথে ইজিবাইক নিয়ে খালে পড়ে যাই। দুই দিন পর পর রাস্তা ঠিক করে আর তা ভেঙে যায়। কি ঠিক করে যে এতো তাড়াতাড়ি ভেঙে যায়। সরকারের কাছে আমার দাবি ভালোভাবে রাস্তাটা ঠিক করেন তা না হলে যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়বে।

পথচারী হাকিম খান বলেন, রাস্তাটি দ্রুত মেরামত না করলে যান চলাচলে বিপদজনক হয়ে পড়বে। আমরা চাই রাস্তাটি তাড়াতাড়ি মেরামত করা হোক। তাহলে ঠিকমতো যানবাহন চলতে পারবে।

অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার সাকিল বেপারী বলেন, ‘কয়েক মাস আগে রাস্তাটির কাজ শেষ হয়েছে। রোগী নিয়ে এই রাস্তা দিয়ে মাদারীপুর থেকে ঢাকায় যাতায়াত করি। রাস্তাটি ঠিক করতে না করতেই ভেঙে গেছে। এই রাস্তা দিয়ে গাড়ি চালাতে খুব কস্ট হয়। অসুস্থ রোগী আরো অসুস্থ হয়ে যায়। মূল সড়কেও ভাঙন দেখা দিয়েছে। এখন খালের পারে গাইড ওয়াল দিয়ে রাস্তা দ্রুত সংস্কার করা না হলে সড়ক দিয়ে বড় গাড়ি চলাচলে সমস্যা হবে। দ্রুত সড়কটি মেরামত করা দরকার।

মাদারীপুরের আঙুলকাটা গ্রামের বাসিন্দা সোবাহান মাতুব্বর বলেন, ‘আমি প্রায়ই এই সড়কটি ব্যবহার করে শহর থেকে আমার বাড়িতে যাতায়াত করি। সড়কটি চলতি বছরেই ১৩ কোটি টাকারও বেশি খরচ করে মেরামত করা হয়েছে। অথচ ৩ মাসেই সেটা ভেঙে গেল। এত টাকার রাস্তা অবশ্যই খারাপ মানের তৈরি করা হয়েছে। তাই দ্রুত তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ও সংস্কারের দাবি জানাচ্ছি।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি জানান, ঠিকাদার রাস্তায় কোনও নতুন ইট ও বালি ব্যবহার না করেই পুরাতন ইট তুলে সেটাই আবার রাস্তায় রোলার দিয়ে ডলে দিয়ে গেছেন। এর কয়েকদিন পর থেকে রাস্তার বিভিন্ন স্থানে পিচ উঠে যায় ও গর্তের সৃষ্টি হয়। আবার কোথাও উঁচু-নিচু হয়ে যায়। বর্তমানে এ রাস্তা গাড়ি চলাচলের প্রায় অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।

চরগোবিন্দপুর গ্রামের চাষী আব্দুর কালাম জানান, রাস্তা সম্পর্কে কিছু বললে তো আমাদের দোষ হবে। সরকার তো রাস্তা তৈরি করতে যথেষ্ট পরিমাণ টাকা দিচ্ছেন। কিন্তু ঠিকাদাররা তো ফাঁকি দিচ্ছেন। তারা নিম্নমানের ইট-বালি-পিচ দিয়ে রাস্তা করেছেন। যার কারণে কয়েকদিন পর সব ভেঙে যাচ্ছে।

এদিকে এ বিষয়ে ঠিকাদার মো. এমদাদ হোসেন জানান, রাস্তার পাশের খালের গভীরতা বেশি থাকার কারণে ভেঙে গেছে বা ধসে পড়েছে। আবার কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি যেখানে রাস্তা ভেঙ্গে গেছে বা ধসে পড়েছে সেখানে আবার সংস্কার করার কাজ শুরু করেছি। আমাদের কাজে কোনও গাফিলতি নেই।

এ ব্যাপারে মাদারীপুর সওজের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. রাফিউজ্জামান বলেন, খালের মাটি বেশি খনন করার কারণে রাস্তা ভেঙে গেছে। ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে বলেছি- দ্রুত রাস্তাটি মেরামত করার জন্য।

রাস্তা নির্মাণের কয়েক মাসের মাথায় তা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সংশ্লিষ্ট নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান বা ঠিকাদারের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, যেখানে যেখানে ভেঙে পড়েছে সেখানে মেরামত করার জন্য আমরা তাদেরকে বলে দিয়েছি।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দরাবাদে শনিবার (২০ এপ্রিল) এক বিশাল গণবিক্ষোভের আয়োজন করে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ড (AIMPLB)।

এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেন সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) দলের প্রধান এবং হায়দরাবাদের প্রভাবশালী মুসলিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। তিনি এই আইনকে “সংবিধানের মূল চেতনার বিরুদ্ধে” উল্লেখ করে বাতিলের জোর দাবি জানান।

“এই আইন আমাদের ধর্মীয় ও সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করছে। যতদিন না এটি বাতিল করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলন চলবে,”— বলেন ওয়াইসি।

তিনি আরও জানান, ওয়াকফ বোর্ডে অ-মুসলিমদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করায় মুসলিম সমাজে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এবং তা মেনে নেওয়া যায় না।

সম্প্রতি পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী আইন অনুসারে, অ-মুসলিমদেরও ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য করা সম্ভব হতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত। এই আইনকে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অধিকার ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মুসলিম নেতারা।

এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে। আদালতে সরকার জানিয়েছে, মে মাসে মামলার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত অ-মুসলিমদের ওয়াকফ বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।

 

ছবি: সংগৃহীত

ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদ ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।

বিরোধীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও বিলটি ভারতের পার্লামেন্টের দুই কক্ষে পাস হয়েছে। আন্দোলন এখন হায়দরাবাদ ছাড়িয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ছে।

টিআরটি ওয়ার্ল্ড জানায়, মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের আহ্বানে এবং ওয়াইসির নেতৃত্বে এই আন্দোলন ক্রমেই সারা ভারতব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলনের রূপ নিচ্ছে।

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে, তা শুধু রাজনৈতিক নয়, ধর্মীয় এবং সাংবিধানিক অধিকার নিয়েও গভীর প্রশ্ন তুলেছে। এখন দেখার বিষয়, আদালতের রায়ে এবং গণআন্দোলনের চাপে সরকার কী পদক্ষেপ নেয়।

সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

Header Ad
Header Ad

ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা পৌনে ১২টার দিকে গরম পানির গলির একটি বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

দগ্ধরা হলেন- কুলসুম আক্তার (২৫), রিয়াজ হোসেন (২১), কামরুন্নেসা রোজিনা (৪৫)। তাদের সবার বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরা উপজেলায়। বর্তমানে ফকিরাপুল এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী ইব্রাহিম খলিল বলেন, আজ দুপুরের দিকে রান্না করার সময় বিস্ফোরণে আহত হন তারা। পরে আমরা প্রতিবেশীরা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, আজ দুপুরের দিকে ফকিরাপুল থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ তিনজনকে বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা চলছে। দগ্ধের পরিমাণ পরে জানাবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

Header Ad
Header Ad

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা

ছবি: সংগৃহীত

মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ ভেঙে সেখানে ইহুদি মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করছে তারা। বিষয়টি সামনে আসতেই ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এ পরিকল্পনাকে তারা ইসলামিক এবং খ্রিস্টান পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘পদ্ধতিগত উসকানি’ হিসেবে দেখছে।

জেরুজালেমের ‘স্ট্যাটাস কু’ অনুযায়ী, আল-আকসা প্রাঙ্গণে অমুসলিমদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেখানে ইহুদিদের প্রবেশ এবং ধর্মীয় কার্যক্রম বেড়েছে। এখন তারা সেখানে থার্ড টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, যা অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা ছড়াতে পারে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে অন্তত ৬৪ জন নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহতদের অধিকাংশই গাজা সিটি ও উত্তর গাজার বাসিন্দা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বর্তমানে রাফা শহরের কাছে ঘাঁটি গেড়ে সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে।

হামাস জানিয়ে দিয়েছে, তারা আর কোনও অন্তর্বর্তী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। সংগঠনের সিনিয়র নেতা খলিল আল-হায়া শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তারা একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তির ভিত্তিতেই আলোচনা করতে চায়, যার আওতায় গাজা যুদ্ধের অবসান, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ইসরায়েলি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আংশিক চুক্তিগুলো ব্যবহার করছে এবং সব জিম্মিকে বলি দিতে প্রস্তুত।

ইতোমধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত দেড় বছরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার এবং আহতের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে, কারণ অনেকেই এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এই অব্যাহত মানবিক সংকটে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়ছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনো দেখা যাচ্ছে না।

সূত্র: রয়টার্স, আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও