সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে দেশের প্রথম ডাকঘর নির্মাণ কাজ শেষ হয়নি আজও

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

জরাজীর্ণ ভবনে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে চুয়াডাঙ্গার প্রধান ডাকঘরের কার্যক্রম। পুরাতন ভবনে ফাটল ধরেছে। আর ছাদের পোলস্তরা খোসেখোসে পড়ছে। ডাকঘরের স্টাফ ও সাধারণ গ্রাহকরা যে কোন সময় দুর্ঘটনার শিকার হতে পারেন। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের গাফলতির কারণে দীর্ঘ দিনেও শেষ হয়নি নির্মাণ কাজ।

ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় ঠিকাদার ও সাবেক জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি খুস্তার জামিল মূল ঠিকাদারের কাছ থেকে কাজটি কিনে নেয়। ক্ষমতার অপব্যবহার করে কাজটি নির্দিষ্ট সময়ে শেষ না করে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে রেখেছে। বারবার কাজের মেয়াদ শেষ হলেও কৌশলে মেয়াদ বাড়িয়ে নিয়েও নির্ধারিত বর্ধিত সময়ের চেয়ে দুই মাস বেশী অতিবাহিত হলেও এখন শেষ হয়নি। এদিকে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর নানা অপকর্মের হোতা খুস্তার জামিল গাঁ ঢাকা দিয়েছেন।

চুয়াডাঙ্গার প্রধান ডাকঘর কর্তৃপক্ষের সূত্র মতে, চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার বড়বাজার পাড়ায় দেশের প্রথম প্রধান ডাকঘরটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬০ সালে। ভারতের কলকাতার জেনারেল পোস্ট অফিসের (জিপিও) পরে প্রথম চুয়াডাঙ্গায় ডাকঘর নির্মিত হয়। পাতলা ইট আর চুন-সুরকির গাঁথুনিতে ভবনটি তৈরী হয় ১৬৩ বছর আগে। ১৯৮৪ সালে ৬ বিঘা জমির উপর পূর্ণাঙ্গরূপে চুয়াডাঙ্গা প্রধান ডাকঘরের কার্যক্রম চালু হয় ২৪ জন স্টাফ নিয়ে। সরকারী ও বেসরকারী অফিসের চিঠিপত্রসহ অন্য কাজ আগের মতই চলমান রয়েছে। প্রাধান ডাকঘরে চালু রয়েছে সঞ্চয়পত্র, সঞ্চয় ব্যাংক, চিঠি, পার্সেল, অফিসিয়াল চিঠি, মানি অর্ডার, দেশ-বিদেশ থেকে চিঠি আসা-যাওয়ার কাজ।

ব্রিটিশ আমলে নির্মিত দেশের সর্ব প্রথম ডাকঘর ভবনটি ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে সংরক্ষণ না করে সেটা ভেঙে নতুন করে নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। ঝালকাঠি জেলার নলছটি উপজেলার মাহফুজ খান লিমিটেড নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান টেন্ডারে অংশ গ্রহণ করে চুয়াডাঙ্গার প্রধান ডাকঘর নির্মাণ কাজটি পায়। ডাকঘর নির্মাণের ব্যয় ধরা হয় ৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। ওই প্রতিষ্ঠানের নির্মাণ কাজ করার কথা থাকলেও চুয়াডাঙ্গার স্থানীয় ঠিকাদার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি খুস্তার জামিল কাজটি নিয়ে করছে। ২০২০ সালের জুলাই মাসে চুয়াডাঙ্গা ডাকঘরের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। নির্ধারিত সময়ের দুই মাস পর কাজটি শুরু করে কাজ কেনা ঠিকাদার খুস্তার জামিল। ২০২১ সালের জুন মাসে নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও সেটা সম্ভব হয়নি। কয়েক বার কাজের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হলেও তাতেও সম্ভব হয়নি কাজ শেষ করার।

সর্বশেষ ২০২৪ সালের জুনে নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। নির্মাণ কাজ চলমান থাকা অবস্থায় ঠিকাদার খুস্তার জামিল সাবেক সংসদ সদস্য সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুনের দেয়া ডিও লেটার ব্যবহার করে ব্যয় বৃদ্ধি করিয়ে নেয়। এর আগে ব্যয় বৃদ্ধির অজুহাত দেখিয়ে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছিল। পরে প্রকল্প কর্তৃপক্ষ নির্মাণ কাজের ব্যয় বৃদ্ধি করে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা। প্রকল্পের মোট নির্মাণ ব্যায় দাড়ায় ৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। এ বরাদ্দের পরও নির্মাণ কাজ শেষ হয়নি। দ্বিতল বিশিষ্ট ভবন নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে অনেক বেশী, যা  রহস্যজনক।

এ প্রকল্পের সঙ্গে অন্য জেলার ডাকঘর গুলোর নির্মাণ কাজ শেষ হলেও, চুয়াডাঙ্গার ডাকঘর নির্মাণ কাজ কোন ভাবেই শেষ হচ্ছে না। নতুন ভবন নির্মাণ না হওয়ায় নানা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে ডাকবিভাগে কর্মরতদের। তাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়েই প্রতিদিন কাজ করতে হচ্ছে পরিত্যাক্ত জরাজীর্ণ ভবনে। সাধারণ গ্রাহকরাও ঝুঁকির মধ্য রয়েছেন। ডাকঘরের মধ্যে দাঁড়ানোর মতই অবস্থা নেই। বসার জায়গা তো দুরের কথা। নেই প্রয়োজনীয় কোন সুযোগ সুবিধা। নারী গ্রাহকরা পড়েন বেশী ভোগান্তিতে। গুরুত্বপূর্ণ নথিগুলো সংরক্ষণে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। ভোগান্তি বাড়ছে সাধারণ সেবা প্রত্যাশীদের। সেবা দেওয়ার মত পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় গ্রাহক হ্রাস পাচ্ছে। এ প্রতিষ্ঠান থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে সাধারণ মানুষ।

চুয়াডাঙ্গা ডাকঘরে আসা গ্রাহক জেসমিন খাতুন ও মসলেম উদ্দিন জানান, বিল্ডিং অনেক পুরাতন। ভেতরে প্রবেশ করলেই ভয় লাগে। কখন ভেঙে পড়ে মাথার উপর। বসা ও দাঁড়ানোর মত কোন জায়গা নেই। ভেতরের পরিবেশ অনেক নোংরা। সম্পূর্ণ পোস্ট অফিস চত্বর জঙ্গলে পরিণত হয়েছে। এখানে  প্রয়োজনীয় কাজে আসি, কিন্তু পরিবেশ দেখে ভাল লাগেনা।

ঝালকাঠি জেলার নলছটি উপজেলার মাহফুজ খান লিমিটেড নামের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের মালিক মাহফুজ খানের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নাম্বারে একাধিক বার কল দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি। সে কারনে তার মন্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

পলাতক স্থানীয় ঠিকাদার খুস্তার জামিলের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নাম্বারটি বন্ধ থাকার কারনে তার সঙ্গেও কথা বলা যায়নি।

চুয়াডাঙ্গা প্রধান ডাকঘরের পোস্ট মাস্টার রিয়াজুল ইসলাম জানান, অন্য জেলায় পোস্ট অফিস নির্মাণ কাজ শেষ হলেও এখানে এখনও শেষ হয়নি। ১৯৭০ সালে নির্মিত ভবনটিতে কার্যক্রম চলছে। ভবনের ছাদ যে কোন সময় ধ্বসে পড়তে পারে। নতুন ভবন নির্মাণ কাজ খুবই মন্থর গতিতে চলছে। দ্রুত সময়ে নতুন ভবনে যাওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে। রাষ্ট্রীয় বা অফিসের রেকর্ডপত্র রয়েছে তা যদি কোন কারণে তছরূপ হয়, প্রকৃতিক দুর্যোগে নষ্ট হয়, ভিজে যায় তা হলে বিপদের সম্মুখিন হতে হবে। এ থেকে রাষ্ট্রীয় ক্ষতি এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব নয়।

Header Ad
Header Ad

বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে প্রাণ গেল ৩ যুবকের

ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লায় বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে বৈদ্যুতিক পিলারের সাথে ধাক্কা লেগে তিন আরোহী নিহত হয়েছেন।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) মধ্যরাতে তাদের মামার বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে কুমিল্লা সদর উপজেলার বুড়িচং সড়কের পালপাড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- সদর উপজেলার আড়াইওরা এলাকার কাউসার খলিলের ছেলে আহাদ হোসেন, ভুবনগড় এলাকার মৃত মনির হোসেনের ছেলে মিনহাজুল এবং বুড়িচং উপজেলার শিকারপুর এলাকার জাকির হোসেনের ছেলে মোহাম্মদ ইমন৷

কুমিল্লা কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মহিনুল ইসলাম জানান, গতকাল মধ্যরাত আনুমানিক দেড়টার দিকে সদর উপজেলার পালপাড়া এলাকায় বুড়িচং সড়কে দুর্ঘটনা ঘটে। দ্রুতগামী মোটরসাইকেলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশের বৈদ্যুতিক পিলারের সাথে ধাক্কায় তিনজন প্রাণ হারিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। নিহতদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

নিহত আহাদের মামা পাপন জানান, আড়াইওরা এলাকায় বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ভিডিওগ্রাফার মিনহাজকে বাড়ি পৌঁছে দিতে যাচ্ছিল আহাদ ও ইমন। যাবার পথেই এই দুর্ঘটনা ঘটে। যতটুকু জানা গেছে, ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ

টিউলিপ সিদ্দিক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে ক্রেমলিন অর্থায়নে পরিচালিত পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প থেকে প্রায় ৪ বিলিয়ন পাউন্ড আত্মসাতের অভিযোগে যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিক ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

আর এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে টিউলিপকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন যুক্তরাজ্যের মন্ত্রিপরিষদ অফিসের ন্যায় ও নৈতিকতা দলের কর্মকর্তারা। স্থানীয় সময় রোববার (২২ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য সানডে টাইমসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, টিউলিপকে গত বৃহস্পতিবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সেখানে নিজের অবস্থান তুলে ধরেন তিনি। যদিও টিউলিপ নিজে জিজ্ঞাসাবাদের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেননি। তবে মন্ত্রিসভা অফিসের এক মুখপাত্র বলেছেন, অর্থ আত্মসাতের সঙ্গে জড়িত থাকার দাবি অস্বীকার করেছেন তিনি।

অভিযোগ উঠেছে, রাশিয়ার সঙ্গে ২০১৩ সালে যখন রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে আলোচনা হয়, তখন এতে মধ্যস্থতা করেন টিউলিপ। যদিও ওই সময় তিনি ব্রিটেনের কোনো সরকারি দায়িত্বে ছিলেন না।

সূত্র জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে টিউলিপ জানানা যে তিনি এক দশকেরও বেশি সময় আগে তাঁর খালার সঙ্গে দেখা করতে মস্কো গিয়েছিলেন। কারণ বাংলাদেশের চেয়ে রাশিয়ায় যাওয়া তাঁর জন্য সহজ ছিল।

টিউলিপ ব্রিটেনের লেবার মন্ত্রিসভার সদস্য। তিনি ইকোনমিক সেক্রেটারি টু দ্য ট্রেজারি অ্যান্ড সিটি মিনিস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর কাজ যুক্তরাজ্যের অর্থবাজারের ভেতরের দুর্নীতি সামাল দেওয়া।

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর ডাউনিং স্ট্রিটের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, টিউলিপের ওপর প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের আস্থা আছে এবং দুর্নীতিবিরোধী পদক্ষেপগুলোর দেখাশোনো করার ক্ষেত্রে তাঁর দায়িত্ব অব্যাহত থাকবে। তিনি তাঁর মন্ত্রীর দায়িত্ব অব্যাহত রাখবেন।

Header Ad
Header Ad

বিমান বিধ্বস্ত হয়ে একই পরিবারের ১০ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ব্রাজিলে একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে পাইলটসহ একই পরিবারের ১০ জন মারা গেছেন। রোববার (২৩ ডিসেম্বর) দেশটির দক্ষিণাঞ্চলের রিও গ্রান্দে দো সুল রাজ্যের গ্রামাডোয় এ দুর্ঘটনা ঘটে। খবর বিবিসির

ব্রাজিলের ব্যবসায়ী লুইজ ক্লাউডিও গালেজ্জি উড়োজাহাজটি চালাচ্ছিলেন। তার স্ত্রী, তিন কন্যা এবং পরিবারের অন্য সদস্যসহ ১০ জন ওই উড়োজাহাজে ছিলেন। দুর্ঘটনায় তারা সবাই মারা যান।

রিও গ্রান্দে দো সুল রাজ্যের গভর্নর এদোয়ার্দো লেইতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে বলেন, দুর্ভাগ্যবশত উড়োজাহাজটির আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই বলে প্রাথমিক প্রতিবেদনে জানা গেছে।

রাজ্যের জননিরাপত্তা অফিসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হওয়ার পর ঘটনাস্থলে আগুন ধরে যায়। আগুনে ধোঁয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়েন সেখানে থাকা অনেকে। তাদের মধ্যে অন্তত ১৫ জনকে গ্রামাদোর একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

জানা গেছে, উড়োজাহাজটি প্রথমে একটি ভবনের চিমনিতে আঘাত করে। পরে সেটি আছড়ে পড়ে আরেকটি বাড়ির দ্বিতীয় তলায়। এরপর আসবাবের একটি দোকানের ভেতরে গিয়ে সেটি বিধ্বস্ত হয়। উড়োজাহাজের ধ্বংসাবশেষ ছিটকে কাছের একটি হোটেলের কাছে চলে যায়।

রিও গ্রান্দে দো সুল রাজ্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন শহর গ্রামাদো। পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত এই শহর চলতি বছরের শুরুর দিকে নজিরবিহীন এক বন্যার কবলে পড়েছিল। এতে বেশ কয়েকজন প্রাণ হারান। ধ্বংস হয়ে যায় শহরটির অনেক স্থাপনা। অর্থনৈতিক ক্ষতিও হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে প্রাণ গেল ৩ যুবকের
যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
বিমান বিধ্বস্ত হয়ে একই পরিবারের ১০ জন নিহত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
গাজায় হাসপাতাল-স্কুল ও ‘সেফ জোনে’ ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৫০
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক বন্ধ থাকবে
৯ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচে টটেনহ্যামকে হারাল লিভারপুল
লাইভে ‘জুবায়েরপন্থী’ বলায় টাঙ্গাইলে সাংবাদিকের ওপর হামলা, আহত ৬
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত শিশু আরাফাত মারা গেছে
আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা
কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল
হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক
নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি
গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!
বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ