সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কুড়িগ্রামের রাজিবপুরে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় ৪ আসামি এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে

কুড়িগ্রামের রাজিবপুরে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় ৪ আসামি এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

কুড়িগ্রামে আলোচিত সব ঘটনাগুলোর মধ্যে অন্যতম অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও বিচার না পেয়ে ভুক্তভোগীর আত্মহত্যার ঘটনা। এ ঘটনার পর সাড়া পড়ে যায় সকল সচেতন মহলে। দাবি তোলা হয় অভিযুক্তদের বিচারের।

এদিকে এ ঘটনায় চার আসামির মধ্যে ৩ আসামিকে গ্রেফতার করা গেলেও মামলার ৩ মাস ১৫ দিন পার হলেও এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে মামলার অন্যতম আসামি শুকুর আলী (৫০)।

আরও পড়ুন: গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ লজ্জায় স্বামী স্ত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টায় স্ত্রীর মৃত্যু

 

এর আগে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে রাজিবপুর পুলিশ। গত শনিবার (১ জুন) দুপুরে অভিযান পরিচালনা করে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। প্রধান আসামি মো. জয়নাল আবেদীন (৪৮) ও আরেক আসামি মো. আলম হোসেন (৪০)।

আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে ধর্ষণের বিচার না পেয়ে বিষপানে নারীর মৃত্যু, গ্রেপ্তার ২

পরে এ ঘটনায় অন্যতম প্রধান পলাতক আসামি মো. সোলায়মান (২৯) কে যৌথ অভিযানে ১৫ জুন শুক্রবার দুপুরে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব-১, সিপিএসসি, গাজীপুর এবং র‍্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর।

আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে আলোচিত গৃহবধূ ধর্ষণের ঘটনায় সোলায়মানকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব

সোলায়মানকে গ্রেপ্তারের পর সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাব জানায়, আমরা বিষয়টিকে খুবই গুরুত্বসহকারে দেখেছি। র‌্যাবের যৌথ অভিযানে পলাতক আসামি মো. সোলায়মান (২৯) গ্রেপ্তার হয়েছে। এছাড়াও পলাতক আসামি শুক্কুর আলীকে (৫০) ধরতে তৎপর রয়েছে র‌্যাব।

পলাতক আসামী শুকুর আলীর বিষয়ে রাজিবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. সেলিমুর রহমান বলেন, আমি যেহেতু তৎকালীন সময়ে রাজিবপুর থানার দায়িত্বে ছিলাম না। থানার আয়ুর কাছে তথ্য নিয়ে জানাতে পারবো।

আরও পড়ুন: সংঘবদ্ধ ধর্ষণ মামলায় প্রধান আসামির স্বীকারোক্তি, ধরাছোঁয়ার বাইরে পলাতকরা

এছাড়াও রাজিবপুরের জাউনিয়ারচর মিয়াপাড়ায় জানালা ভেঙে ঘরে ঢুকে গৃহবধূকে ধর্ষণ চেষ্টার ঘটনায় অভিযুক্ত তিনজন মামুন, আব্দুল্লাহ এবং কেসমত এখনো পুলিশের রাডারের বাইরে।

আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামের রাজিবপুরে জানালা ভেঙে ঘরে ঢুকে গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা

গার্মেন্টস শ্রমিকের ধর্ষণ চেষ্টাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে মোমবাতি প্রজ্জালন ও মানববন্ধন করে শ্রমিক বৃন্দ, কুড়িগ্রাম।

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়াও গ্রেফতার না হলে বিভিন্ন কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার আল্টিমেটাম দিয়েছিল তারা। পরে গত ১২ জুন ২০২৪ মামলা রেকর্ডভুক্ত করা হয়।

 

একটি সূত্রে জানা যায়, একটি অডিও কল রেকর্ড নিয়ে আলোচনায় আসার পর কুড়িগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম নির্দেশেই রাজিবপুর থানা মামলাটি গ্রহণ করে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ভুক্তভোগী কোহিনুর আক্তার বলেন, মামলা নিতেও সময় ক্ষেপন করা হয়েছে। মামলা হওয়ার পরেও কোন ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি।

জানালা ভেঙে ঘরে ঢুকে গৃহবধূকে ধর্ষণ চেষ্টার ঘটনায় অভিযুক্তদের গ্রেফতারের বিষয়ে রাজিবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. সেলিমুর রহমান বলেন,  এ বিষয়ে একটি মামলা হয়েছে। পুলিশি তদন্ত প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। তাদেরকে গ্রেপ্তারে তৎপর রয়েছে পুলিশ।

এদিকে গৃহবধূকে ধর্ষণ চেষ্টা মামলার অন্যতম আসামি আব্দুল্লাহ ও কেসমত এর বিরুদ্ধে মিয়াপাড়া ওসিমন নেসা মাদরাসার সেক্রেটারী আজিজুর রহমান ক্বারীকে মারধর, হত্যাচেষ্টা ও হুমকি দেওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ভুক্তভোগী আজিজুর রহমান বলেন, গত ১০ সেপ্টেম্বর আসরের নামাজ পড়তে যাওয়ার সময় আব্দুল্লাহ ও কেসমত আলী আমার উপর অতর্কিত হামলা করে। তাদের হাতে থাকা রড দিয়ে আমার মাথায় আঘাত করে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে মেরে জখম করে। আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে মারপিট করে। পরে আমি রাজিবপুর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে জামালপুরে একটি হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রেরণ করলে সেখান থেকে চিকিৎসা গ্রহণ করি। ঘটনার পরে থানায় অবহিত করি এবং একটি অভিযোগ প্রদান করি।

আজিজুর রহমান ক্বারীকে মারধর, হত্যাচেষ্টা ও হুমকি বিষয়ে রাজিবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. সেলিমুর রহমান বলেন, এ বিষয়ে একটি মামলা প্রক্রিয়ায় রয়েছে। তাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আনতে তৎপর রয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২