শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ৯ বছর বয়সের তোফাজ্জেল এখন মুক্তিযোদ্ধা

ছবি: সংগৃহীত

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বয়স ছিল ৯ বছর। অথচ তিনি এখন মুক্তিযোদ্ধা। এমনি অভিযোগ উঠেছে বরগুনার আমতলী উপজেলার মো. তোফাজ্জেল হোসেনের বিরুদ্ধে। স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের দাবি দলীয় প্রভাব খাটিয়ে জালিয়াতির মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নাম লিখিয়েছেন তোফাজ্জেল। অভিযোগ উঠেছে -মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তার বয়স ছিল ৮ বছর ১১ মাস ২৫ দিন।

এমন সব অভিযোগে এলাকাজুড়ে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হওয়ায় ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে আমতলী উপজেলা প্রশাসন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তোফাজ্জেল হোসেন বরগুনার আমতলী উপজেলার গুলিশাখালী ইউনিয়নের কালিবাড়ি নামক এলাকার মো. আয়নুদ্দিন কাজীর ছেলে। তিনি আমতলীর সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার একেএম সামসুদ্দিন শানুর আত্মীয় (শ্যালক) হওয়ায় তার মাধ্যমেই জালিয়াতি করে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় গেজেটভুক্ত হন। পরে তার ৪৭০ নং গেজেট অনুযায়ী তিনি ২০০৯ সাল থেকে মুক্তিযোদ্ধা ভাতাপ্রাপ্ত হন।

তবে স্থানীয় অনেক মুক্তিযোদ্ধার দাবি- মুক্তিযুদ্ধের সময় তোফাজ্জেলের বয়স কম থাকায় তিনি দেশের কোথাও কোনো মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেননি। ক্ষমতার অপব্যবহার করেই তিনি মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নাম লেখিয়েছেন। এছাড়াও তোফাজ্জেল আওয়ামী লীগ সরকারের দীর্ঘ ১৫ বছরে নানা ধরনের দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

তোফাজ্জেল হোসেন আমতলীর চুনাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছেন। ওই বিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষক মো. মাহবুবুল আলমের স্বাক্ষরিত একটি প্রত্যায়নে উল্লেখ করা হয়, তোফাজ্জেল হোসেন ১৯৭৮ সালে এসএসসি পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। তার এসএসসি পরীক্ষার ক্রমিক নম্বর ১১৩, নিবন্ধন নম্বর ২৩৪৩৫ এবং শিক্ষাবর্ষ ১৯৭৬-১৯৭৭। তোফাজ্জেল হোসেন ১৯৬২ সালের ২ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন এমন তারিখও উল্লেখ করা হয়েছে ওই প্রত্যায়নে। এ হিসেবে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তোফাজ্জেল হোসেনের বয়স ছিল ৮ বছর ১১ মাস ২৫ দিন। এত কম বয়সে তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন, নাকি ভুয়া কাগজ তৈরির মাধ্যমে তিনি মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন এ নিয়ে এলাকায় আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হওয়া প্রকৃত তথ্য যাচাই-বাছাই করতে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে আমতলী উপজেলা প্রশাসন।

তোফাজ্জেল হোসেনের মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার বিষয়ে স্থানীয় এক বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুল ইসলাম তালুকদার গণমাধ্যমকে বলেন, তোফাজ্জেল হোসেন বাংলাদেশের কোথাও মুক্তিযুদ্ধ করেনি। তার আত্মীয় সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সামসুদ্দিন শানুর মাধ্যমে জাল কাগজপত্র দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন। সাবেক এক উপজেলা নির্বাহী অফিসারের যোগসাজশে লাখ লাখ টাকার বিনিময়ে এ কাজ হয়েছে। পরবর্তীতে তিনি আমতলী উপজেলার এমন কোনো স্থান নেই যেখানে দুর্নীতি করেনি। বিশেষ করে মুক্তিযোদ্ধাদের ঘর পাইয়ে দেওয়ার নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এমনকি কোনো অসহায় মুক্তিযোদ্ধারাও বাদ পড়েনি। তাদের থেকেও সর্বনিম্ন ৫০ হাজার টাকা নিয়েছেন। আর এসবের মাধ্যমেই তিনি ব্যাপক টাকার মালিক হয়েছেন। ব্যয়বহুল বাড়ি নির্মাণ করেছেন। বর্তমান সরকারের কাছে আবেদন জানাই সকল দুর্নীতির সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে যাতে তোফাজ্জেলের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

আমতলী উপজেলার আরেকজন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুল মালেক গণমাধ্যমকে বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তালিকায় তোফাজ্জেল হোসেনের নাম দেখে আমরা অবাক হয়েছি। যতটুকু জেনেছি তিনি অষ্টম শ্রেণির সনদপত্র বানিয়ে সেখানে বয়স ঠিক করে তা দেখিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন। তবে তিনি এসএসসি পাস করেছেন। এছাড়া তোফাজ্জেল হোসেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতেও কর্মরত ছিলেন। তবে তিনি এখন তা অস্বীকার করেন। তিনি যে স্কুল থেকে এসএসসি পাস করেছেন সেখানকার দেওয়া একটি প্রত্যায়নে তার যে বয়স উল্লেখ করা হয়েছে তাতে মুক্তিযুদ্ধের সময় তার বয়স ৯ বছরের কম হলেও তিনি মুক্তিযুদ্ধা হয়েছেন। কিভাবে তিনি মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন তা আমরা জানি না।

অপরদিকে জালিয়াতির মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার বিষয়ে জানতে সরেজমিনে তোফাজ্জেল হোসেনের বাড়িতে গেলে ঘর তালাবদ্ধ পাওয়া যায়। এমনকি তার ফোন নম্বরে কল করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়। এছাড়াও তার আত্মীয় সাবেক উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার একেএম সামসুদ্দিন শানুর মোবাইল ফোনে বারবার যোগাযোগ করলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।

এদিকে এলাকাজুড়ে তোফাজ্জেল হোসেনকে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হওয়ায় একটি ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম। তিনি বলেন, কয়েকদিন আগে আমরা একটি তথ্য পেয়েছি আমতলী উপজেলায় একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি মুক্তিযোদ্ধা ভাতা পাচ্ছেন। পরে প্রকৃত তথ্য উদঘাটন করতে আমতলী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তারেক হাসানকে আহ্বায়ক করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকৃত কাগজপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেবেন। যদি জালিয়াতির বিষয়ে সত্যতা প্রমাণিত হয় তাহলে আমরা তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

Header Ad

৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা গ্রহণের ৩ মাসে জ্বালানি খাতে ৩৭০ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে শিল্প খাতে জ্বালানি সংকট নিয়ে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) আলোচনা সভায় এ কথা জানান তিনি।

মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে এগিয়ে যেতে হবে। চলতি সপ্তাহে ৪০টি নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পের দরপত্র দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, পাবলিক সেক্টরে প্রতিযোগিতার অভাব রয়েছে। টিকে থাকতে হলে ঘুষ বাণিজ্য থেকে বের হতে হবে। সরকারি ক্রয়কে প্রতিযোগিতার মধ্যে আনার প্রয়োজন রয়েছে। সরকারের সঙ্গে সখ্য করে আর ব্যবসা হবে না। ভালো ব্যবসায়ীদের জন্যই উপযোগিতা তৈরি করা হবে।

Header Ad

জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি

ছবি: সংগৃহীত

ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর সাথে এবার জুটি বাধলেন বাংলাদেশের তারকা অভিনেত্রী আফসানা মিমি। বিপ্লবী দীনেশ গুপ্তর জীবনকাহিনি নিয়ে এই সিনেমা নির্মাণ করতে যাচ্ছেন ভারতের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত নির্মাতা মানসমুকুল পাল।

জানা গেছে, হুমায়ূন আহমেদের একটি উপন্যাসকে কেন্দ্র করে সিনেমা বানাবেন নির্মাতা মানসমুকুল পাল। আগামীতে সেই সিনেমাতেই দেখা যাবে মিঠুনকে। শোনা যাচ্ছে, অভিনেতার বিপরীতে দেখা যেতে পারে বাংলাদেশি অভিনেত্রী আফসানা মিমিকে। যদিও নিশ্চিত করে কিছু জানাননি নির্মাতা। তবে ভারতের জাতীয় পুরস্কারজয়ী এই পরিচালক চিত্রনাট্য লেখার আগে বাংলাদেশ ভ্রমণ করবেন।

মূলত সিনেমার চিত্রনাট্য লেখার আগে হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসে থাকা জায়গাগুলো নিজে ঘুরে দেখতে চান মানসমুকুল। ভারতীয় গণমাধ্যমে এ প্রসঙ্গে নির্মাতা বলেন, হুমায়ূন আহমেদের যে উপন্যাস অবলম্বনে চিত্রনাট্য লেখা শুরু করছি তাতে বাংলাদেশের একাধিক জায়গার উল্লেখ রয়েছে।

তাই ঢাকা, কিশোরগঞ্জসহ অন্যান্য জায়গায় যাওয়ার কথা আছে। সেই জায়গাগুলো নিজে দেখলে উপলব্ধি থাকবে, আর তাতে চিত্রনাট্য লেখার কাজও সহজ হবে।

শুধু জায়গা পরিদর্শন নয়, বাংলাদেশে এসে অভিনেত্রী আফসানা মিমির সঙ্গেও দেখা করবেন মানসমুকুল। তিনি এ-ও জানান, সিনেমার অধিকাংশ শুটিং বাংলাদেশে হবে। কিন্তু এখনই নয়। বর্তমানে মানসমুকুলের হাতে ৩টি সিনেমার কাজ রয়েছে। সেসব চলচ্চিত্র শেষ করে তবেই তিনি এই সিনেমার কাজ শুরু করবেন।

Header Ad

দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জানিয়েছেন, দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা টাউন ফুটবল মাঠে জেলা বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় তারেক রহমান বলেন, সব রাজনৈতিক দল মিলে আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি। দেশের মানুষের হাতে ক্ষমতা ফিরে যেতে নির্বাচন প্রয়োজন।

তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য আরও ২ বছর আগে সংস্কারের প্রস্তাব ৩১ দফা দিয়েছি আমরা। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। একজন শুরু করবে, আরেকজন টেনে নিয়ে যাবে। অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ ও সত্যিকারের নির্বাচন আয়োজন করতে পারলে, জনগণ তবেই জনপ্রতিনিধি বাছাই করতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।

নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, অনেকের মনে প্রশ্ন আমরা কেন বারবার নির্বাচনের কথা বলছি। আমরা বিশ্বাস করি, অন্তর্বর্তী সরকার একটি নির্বাচন আয়োজন করতে পারবে। এর ফলে সংসদের যারা জনপ্রতিনিধি বাছাই হয়ে আসবে, তারা সংসদে বসে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে, কীভাবে দেশের প্রত্যেকটি সেক্টরের সমস্যা সমাধান করা যায়। সকল সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব প্রকৃত ও সত্যিকারের একটি নির্বাচনের মাধ্যমে।

নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দায়িত্ব নিতে হলে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে আশপাশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে। যদি এই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারা যায়, তবেই মানুষ আপনাদের দায়িত্ব দিবে, অন্যথায় দ্বিতীয়বার ভাববে।

এর আগে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবুর সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপির খুলনা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বিএনপি খুলনা বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. শরীফুজ্জামান শরীফ, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল প্রমুখ।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা
জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা