বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ৯ বছর বয়সের তোফাজ্জেল এখন মুক্তিযোদ্ধা

ছবি: সংগৃহীত

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বয়স ছিল ৯ বছর। অথচ তিনি এখন মুক্তিযোদ্ধা। এমনি অভিযোগ উঠেছে বরগুনার আমতলী উপজেলার মো. তোফাজ্জেল হোসেনের বিরুদ্ধে। স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের দাবি দলীয় প্রভাব খাটিয়ে জালিয়াতির মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নাম লিখিয়েছেন তোফাজ্জেল। অভিযোগ উঠেছে -মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তার বয়স ছিল ৮ বছর ১১ মাস ২৫ দিন।

এমন সব অভিযোগে এলাকাজুড়ে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হওয়ায় ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে আমতলী উপজেলা প্রশাসন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তোফাজ্জেল হোসেন বরগুনার আমতলী উপজেলার গুলিশাখালী ইউনিয়নের কালিবাড়ি নামক এলাকার মো. আয়নুদ্দিন কাজীর ছেলে। তিনি আমতলীর সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার একেএম সামসুদ্দিন শানুর আত্মীয় (শ্যালক) হওয়ায় তার মাধ্যমেই জালিয়াতি করে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় গেজেটভুক্ত হন। পরে তার ৪৭০ নং গেজেট অনুযায়ী তিনি ২০০৯ সাল থেকে মুক্তিযোদ্ধা ভাতাপ্রাপ্ত হন।

তবে স্থানীয় অনেক মুক্তিযোদ্ধার দাবি- মুক্তিযুদ্ধের সময় তোফাজ্জেলের বয়স কম থাকায় তিনি দেশের কোথাও কোনো মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেননি। ক্ষমতার অপব্যবহার করেই তিনি মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নাম লেখিয়েছেন। এছাড়াও তোফাজ্জেল আওয়ামী লীগ সরকারের দীর্ঘ ১৫ বছরে নানা ধরনের দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

তোফাজ্জেল হোসেন আমতলীর চুনাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছেন। ওই বিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষক মো. মাহবুবুল আলমের স্বাক্ষরিত একটি প্রত্যায়নে উল্লেখ করা হয়, তোফাজ্জেল হোসেন ১৯৭৮ সালে এসএসসি পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। তার এসএসসি পরীক্ষার ক্রমিক নম্বর ১১৩, নিবন্ধন নম্বর ২৩৪৩৫ এবং শিক্ষাবর্ষ ১৯৭৬-১৯৭৭। তোফাজ্জেল হোসেন ১৯৬২ সালের ২ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন এমন তারিখও উল্লেখ করা হয়েছে ওই প্রত্যায়নে। এ হিসেবে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তোফাজ্জেল হোসেনের বয়স ছিল ৮ বছর ১১ মাস ২৫ দিন। এত কম বয়সে তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন, নাকি ভুয়া কাগজ তৈরির মাধ্যমে তিনি মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন এ নিয়ে এলাকায় আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হওয়া প্রকৃত তথ্য যাচাই-বাছাই করতে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে আমতলী উপজেলা প্রশাসন।

তোফাজ্জেল হোসেনের মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার বিষয়ে স্থানীয় এক বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুল ইসলাম তালুকদার গণমাধ্যমকে বলেন, তোফাজ্জেল হোসেন বাংলাদেশের কোথাও মুক্তিযুদ্ধ করেনি। তার আত্মীয় সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সামসুদ্দিন শানুর মাধ্যমে জাল কাগজপত্র দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন। সাবেক এক উপজেলা নির্বাহী অফিসারের যোগসাজশে লাখ লাখ টাকার বিনিময়ে এ কাজ হয়েছে। পরবর্তীতে তিনি আমতলী উপজেলার এমন কোনো স্থান নেই যেখানে দুর্নীতি করেনি। বিশেষ করে মুক্তিযোদ্ধাদের ঘর পাইয়ে দেওয়ার নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এমনকি কোনো অসহায় মুক্তিযোদ্ধারাও বাদ পড়েনি। তাদের থেকেও সর্বনিম্ন ৫০ হাজার টাকা নিয়েছেন। আর এসবের মাধ্যমেই তিনি ব্যাপক টাকার মালিক হয়েছেন। ব্যয়বহুল বাড়ি নির্মাণ করেছেন। বর্তমান সরকারের কাছে আবেদন জানাই সকল দুর্নীতির সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে যাতে তোফাজ্জেলের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

আমতলী উপজেলার আরেকজন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুল মালেক গণমাধ্যমকে বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তালিকায় তোফাজ্জেল হোসেনের নাম দেখে আমরা অবাক হয়েছি। যতটুকু জেনেছি তিনি অষ্টম শ্রেণির সনদপত্র বানিয়ে সেখানে বয়স ঠিক করে তা দেখিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন। তবে তিনি এসএসসি পাস করেছেন। এছাড়া তোফাজ্জেল হোসেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতেও কর্মরত ছিলেন। তবে তিনি এখন তা অস্বীকার করেন। তিনি যে স্কুল থেকে এসএসসি পাস করেছেন সেখানকার দেওয়া একটি প্রত্যায়নে তার যে বয়স উল্লেখ করা হয়েছে তাতে মুক্তিযুদ্ধের সময় তার বয়স ৯ বছরের কম হলেও তিনি মুক্তিযুদ্ধা হয়েছেন। কিভাবে তিনি মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন তা আমরা জানি না।

অপরদিকে জালিয়াতির মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার বিষয়ে জানতে সরেজমিনে তোফাজ্জেল হোসেনের বাড়িতে গেলে ঘর তালাবদ্ধ পাওয়া যায়। এমনকি তার ফোন নম্বরে কল করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়। এছাড়াও তার আত্মীয় সাবেক উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার একেএম সামসুদ্দিন শানুর মোবাইল ফোনে বারবার যোগাযোগ করলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।

এদিকে এলাকাজুড়ে তোফাজ্জেল হোসেনকে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হওয়ায় একটি ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম। তিনি বলেন, কয়েকদিন আগে আমরা একটি তথ্য পেয়েছি আমতলী উপজেলায় একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি মুক্তিযোদ্ধা ভাতা পাচ্ছেন। পরে প্রকৃত তথ্য উদঘাটন করতে আমতলী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তারেক হাসানকে আহ্বায়ক করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকৃত কাগজপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেবেন। যদি জালিয়াতির বিষয়ে সত্যতা প্রমাণিত হয় তাহলে আমরা তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন