শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪ | ২ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রশ্নফাঁস

আলমগীরের কোচিং সেন্টারে ভর্তি হলেই মিলতো সরকারি চাকরি

প্রশ্নফাঁসের সাথে জড়িত সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সহকারী পরিচালক এস এম আলমগীর কবির। ছবি: সংগৃহীত

প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে গ্রেপ্তার সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সহকারী পরিচালক এস এম আলমগীর কবিরের গ্রামের বাড়ি নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার গয়ড়া সরদারপাড়া গ্রামে। ঢাকার মিরপুরে চাকরির কোচিং সেন্টার রয়েছে তাঁর। বদলগাছীতে কোলাহাট বাজারে চাকরির কোচিং সেন্টার খুলেছিলেন তিনি। তাঁর কোচিং সেন্টারে ভর্তি হয়ে এলাকার অন্তত ৯০ জন তরুণ ও যুবক বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির দপ্তরে চাকরি পেয়েছেন। বদলগাছীতে কোলাহাট এলাকায় আলমগীরের প্রতিবেশি ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

গত রোববার ও সোমবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত অভিযোগে ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আলমগীরের বাবা আবুল কাশেম আগে দিন মজুর হিসেবে মানুষের জমিতে কৃষি শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। নওগাঁর বদলগাছীর কোলা স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা পাশ করেন তিনি। পরবর্তীতে মানুষের বাড়িতে জায়গীর থেকে কুষ্টিয়ার একটি কলেজ থেকে বিএ পাশ করেন। এক যুগ আগে পিএসসিতে যোগদান করেন আলমগীর। পরবর্তীতে পদোন্নতি পেয়ে তিনি পিএসসির সহকারী পরিচালক হন। কোলাহাট বাজার সংলগ্ন গয়ড়া সরদারপাড়া গ্রামে তাঁর বৃদ্ধ বাবা ও মা থাকেন। চার ভাই-বোনের মধ্যে আলমগীর সবার বড়। ছোট ভাই এস এম হুমায়ুন কবির শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে গাড়ি চালক হিসেবে চাকরি করেন এবং ছোট বোন মিনা আক্তার রাজশাহী জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সাঁটলিপি মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে চাকরি করেন।

এস এম আলমগীর কবিরের বাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মিরপুর ৬ নম্বর সেকশনের সরকারি বাসভবনে পরিবার নিয়ে থাকেন আলমগীর কবির। মিরপুরে ‘জব কর্নার সাঁটলিপি এন্ড কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট’ নামের একটি চাকরি প্রস্তুতি কোচিং সেন্টার পরিচালনা করেন তিনি। বছর দেড়েক ধরে কোচিং সেন্টার ব্যবসা নিয়ে আলমগীরকে এলাকায় বেশ সরব দেখছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বদলগাছীর কোলাহাট বাজারে ২০২৩ সালের শুরুর দিকে মিরপুরে পরিচালিত জব কর্নার সাঁটলিপি এন্ড কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট নামের কোচিং সেন্টারের একটি শাখা খোলেন। অবশ্য আট-নয় মাস চলার পর কোলাহাটের সেই কোচিং সেন্টারটির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।

কোলাহাট বাজারের মিম ভ্যারাইটি স্টোর নামের একটি প্রসাধনী দোকানের স্বত্ত্বাধিকারী আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘চাকরির লাইনঘাটের জন্য এলাকায় আলমগীরের খুব নামডাক আছিল। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে এলাকার অনেক বেকার ছেলে-পেলে সরকারি অফিসে চাকরি পাইছে। নিজের এক ভাই সিক্স-সেভেন পাস, তাক (তাকে) মন্ত্রণালয়ে ড্রাইভারের চাকরি পাইয়ে দিছে। আর এক বোন জজ কোর্টে চাকরি পাইছে। আলমগীরের সঙ্গে লাইনঘাট করে শুধু কোলা ইউনিয়নে গত চার-পাঁচ বছরে ৮০-৯০ জন চাকরি পাইছে। এখন বুঝতে পারিচ্ছি সেই লাইনঘাট কিভাবে করতো।’

কোলা কলেজের প্রভাষক বেলাল হোসেন বলেন, ‘কোলাহাট বাজার প্রত্যন্ত এলাকার একটা বাজার। এই বাজারে বছর দেড়েক আগে চাকরির প্রস্তুতির কোচিং সেন্টার গড়ে ওঠে। সেই কোচিং সেন্টারে পড়লে নাকি সরকারি অফিসে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির পদে চাকরি পাওয়া সহজ হবে। এলাকার অনেক বেকার তরুণ চাকরিও পাইছে। তাঁদের কেউ সচিবালয়ে কম্পিউটার অপারেটের, কেউ সাঁটলিপিকার, আবার অনেকে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির বিভিন্ন পদে চাকরি পাইছে। এই গ্রেপ্তার পর এখন কিছুটা অনুমান করা যাচ্ছে, কি কারিশমাই এদের চাকরি হইছে।’

গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে আলমগীর কবিরের গ্রামের বাড়িতে গিয়ে কথা হয় তাঁর বাবা আবুল কাশেমের (৭৫) সঙ্গে। ছেলের গ্রেপ্তারের বিষয়ে বলেন, ‘শুনতেছি ছেলেকে নাকি পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। কি কারণে গ্রেপ্তার হছে তা কিছু জানি না। ছেলে-মেয়ে, জামাই কেউ কিছু বলোছে না। ছোট ছেলে ও মেয়ে জামাই থানা-পুলিশের কাছে দৌড়াদৌড়ি করোছে।’

আলমগীরের প্রতিবেশি এস এম আব্দুর রউফ বলেন, ‘আলমগীর আমাদের গ্রামেই অন্তত ৪০-৫০ জন ছেলে-মেয়েকে চাকরি দিছে। এখন সেগুলা সঠিক পথে না অন্যায় পথে চাকরি দিছে এ বিষয়ে আমরা কিছু বলতে পারবো না। যাঁরা চাকরি পাইছে তাঁরা টাকা-পয়সা দিয়ে দুর্নীতি করে চাকরি পাইলে তো আর এখন স্বীকার করবে না। এখন হয়তো সরকারিভাবে তদন্ত করলে কে কে অন্যায়ভাবে চাকরি পাইছে তা বের হয়ে আসতে পারে।’

আলমগীরের আরেক প্রতিবেশি খোকা মিয়া বলেন, ‘আলমগীর এলাকায় তেমন সম্পদ করেনি। এখন ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি কিংবা জমিজমা কিনিছে নাকি, তা বলতে পারবো না।’

Header Ad

কুবির শেখ হাসিনা হল পেল নতুন প্রভোস্ট ও হাউজ টিউটর

ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শেখ হাসিনা হলের নতুন প্রাধ্যক্ষ ও আবাসিক শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রাধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মোসা. শাহীনুর বেগম। এছাড়া আবাসিক শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আয়েশা আক্তার ও ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মোশাররফ হোসাইন।

বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মজিবুর রহমান মজুমদার স্বাক্ষরিত আলাদা আলাদা তিনটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয়।

নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত ড. মোসা. শাহীনুর বেগম বলেন, "হলের প্রভোস্ট হিসেবে আমার জায়গা থেকে মেয়েদের সার্বিক সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে প্রশাসনের সহযোগিতায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।"

ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেই শেখ হাসিনা হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা হলের নাম পরিবর্তনের দাবি-দাওয়া জানিয়ে আসছে। এমনকি শিক্ষার্থীরা 'শান্তি-সুনীতি' নামের নতুন নামও দিয়েছে।

আবাসিক শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তনে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হবে কি-না এই প্রশ্নের প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, "হলের প্রভোস্টের দায়িত্ব নিলেও হলের নাম পরিবর্তনের কর্তৃপক্ষ আসলে আমি না। এইখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি আছেন, ট্রেজারার আছেন তারা সিদ্ধান্ত নিয়ে যদি কিছু করেন তাহলে করবেন। এটা আসলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ওপরই নির্ভর করবে।"

Header Ad

ডিমের পর এবার মুরগির দামে ঊর্ধ্বগতি

ডিমের পর এবার মুরগির দামে ঊর্ধ্বগতি। ছবি: সংগৃহীত

বেশ কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন অজুহাতে লাফিয়ে বেড়েছে ডিমের দাম। কয়েকদিন আগে খুচরা পর্যায়ে প্রতিডজন ডিমের দাম ছুঁয়েছিল ১৮০-১৯০ টাকা পর্যন্ত। সবশেষ ডিম আমদানিতে ২০ শতাংশ শুল্ক হ্রাস করার পর ডিমের দাম কমেছে। এদিকে ডিমের দামে কিছুটা স্বস্তি ফিরলেও নতুন করে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে মুরগির দামে।

শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) কারওয়ান বাজার, নিউমার্কেট বাজারসহ রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।

কয়েকদিন আগে খুচরা পর্যায়ে প্রতিডজন ডিমের দাম ছুঁয়েছিল ১৮০-১৯০ টাকা পর্যন্ত। সবশেষ ডিম আমদানিতে ২০ শতাংশ শুল্ক হ্রাস করার পর ডিমের দাম কমেছে। বর্তমানে প্রতি ডজন ডিম খুচরা পর্যায়ে ১৫৫-১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাইকারিতে প্রতি ডজন ডিম ১৫০ টাকা ও হালি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ব্যবসায়ীরা বলেছেন, সরকার নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রির চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে সরবরাহ ঠিক থাকলে খুব শিগগির দাম আরও কমে আসবে।

ক্রেতারা বলছেন, বাজারে মাছ-মুরগির দাম আগে থেকে লাগামহীন। এখনও প্রতি ডজন ডিমে গুনতে হচ্ছে দেড়শ টাকার বেশি। প্রোটিনের চাহিদা মেটানোর পণ্যটিও এখন নাগালের বাইরে; আমিষের তো কথাই নেই।

মো. হোসেন আলী নামের এক ক্রেতা বলেন, মাছ-মাংস কিনতে গেলে মাস চালানো সম্ভব হয়না। এখন ডিমের দামও চড়া। এতে প্রোটিনের চাহিদা মেটাতেও হিমশিম খেতে হচ্ছে।

বাজারঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ২০০-২১০ টাকা ও সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৮০-৩০০ টাকায়। আর সাদা লেয়ার ২৫০ টাকা ও লাল লেয়ার বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকায়। বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে কমেছে মুরগির সরবরাহ। তাছাড়া, মুরগির ফিড ও বাচ্চার দাম বাড়ায় ব্যাহত হচ্ছে উৎপাদনব্যবস্থা, যার প্রভাব পড়ছে বাজারেও।

কারওয়ান বাজারের মুরগি ব্যবসায়ী আব্দুল আলিম জানান, এখন আর আগের মতো মুরগি আসছে না। সেই সঙ্গে পাইকারিতে দাম বাড়ায় এর প্রভাব পড়ছে খুচরা বাজারেও।

Header Ad

বায়তুল মোকাররমের নতুন খতিব মুফতি আব্দুল মালেক

বায়তুল মোকাররমের নতুন খতিব মুফতি আব্দুল মালেক। ছবি: সংগৃহীত

দেশবরেণ্য ইসলামি আইন বিশেষজ্ঞ ও হাদিস বিশারদ মারকাজুদ দাওয়াহর পরিচালক মুফতি আবদুল মালেককে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

বৃস্পতিবার (১৮ অক্টোবর) সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে তাকে জাতীয় মসজিদের খতিব পদে নিয়োগের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে শুক্রবার সকালে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

এতে জানানো হয়, মুফতি আবদুল মালেক দেশ-বিদেশের প্রসিদ্ধ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইসলামিক স্টাডিজ, হাদিস ও ফিকহে ইসলামির ওপর উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনকারী একজন প্রখ্যাত ইসলামি স্কলার। বিশ্বখ্যাত ইসলামি পণ্ডিত মুফতি বিচারপতি তাকী ওসমানী (হাফি) তার উস্তাদ। আরব বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইসলামি পণ্ডিত ও সৌদি আরবের রিয়াদে অবস্থিত ইমাম মোহাম্মদ ইবনে সাউদ ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের উসুলুদ্দীন অনুষদের অধ্যাপক শায়খ আবদুল ফাত্তাহ আবু গুদ্দাহ (রহ.)-র অধীনে তিনি দুবছর হাদিস ও ইসলামি আইন বিষয়ে উচ্চতর গবেষণা পরিচালনা করেন।

এতে আরও বলা হয়, তিনি মক্কা, মদিনা, পাকিস্তান, ভারত ও তুরস্ক সফর করেছেন এবং বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন। তিনি ইতোমধ্যে বাংলা, আরবি, ইংরেজি ও উর্দু ভাষায় মোট ১৬টি গ্রন্থ রচনা করেছেন। এ ছাড়া, তার তত্ত্বাবধানে মাসিক আল কাউসার নামে নিয়মিত একটা গবেষণা পত্রিকা বের হয়।

এর আগে গত ২২ সেপ্টেম্বর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মো. রুহুল আমিনকে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণের মাধ্যমে খতিবের পদ থেকে অপসারণ করা হয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুবির শেখ হাসিনা হল পেল নতুন প্রভোস্ট ও হাউজ টিউটর
ডিমের পর এবার মুরগির দামে ঊর্ধ্বগতি
বায়তুল মোকাররমের নতুন খতিব মুফতি আব্দুল মালেক
ইসরায়েলি হামলায় হামাস প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ার নিহত
দুপুরের মধ্যে দেশের ৬ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টি, হুঁশিয়ারি সংকেত
বিরামপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের বাইসাইকেল ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
স্বাধীন বাংলা বেতারের শিল্পী সুজয় শ্যাম মারা গেছেন
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল
কমনওয়েলথ সম্মেলনে যাচ্ছেন না ড. ইউনূস
তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী আটক
পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের কর্মসূচি স্থগিত, সারাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক
ইতা‌লি গমনেচ্ছুদের জন্য বড় দুঃসংবাদ
এস আলমের কালো টাকা সাদা করে বরখাস্ত ৩ আয়কর কর্মকর্তা
শিগগিরই ট্যুরিস্ট ভিসা চালু করছে না ভারত
৩০ লাখ করে টাকা পাবে প্রতিটি শহীদ পরিবার: মাহফুজ আলম
দিল্লিতেই থাকবেন শেখ হাসিনা, জানিয়ে দিল ভারত
নাটকে অভিষেক হলো মেহজাবীনের বোন মালাইকার
স্বামীর কবরে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন মতিয়া চৌধুরী
বেক্সিমকো গ্রুপের ৪ প্রতিষ্ঠান কেনার প্রস্তাব বিদেশি বিনিয়োগকারীদের
ইসরায়েলকে ৩০ দিনের সময় দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কঠোর হুঁশিয়ারি