রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র বিপৎসীমার ৮৮ সেমি ওপরে, পানিবন্দি ৩০ হাজার পরিবার

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

অতিবর্ষণ ও উজানের ঢলে গাইবান্ধার ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৮৮ সেমি ও ঘাঘট নদীর পানি বিপৎসীমার ৩৮ সেমি ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এদিকে করতোয়া নদীর পানি বাড়লেও তা বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। ফলে এসব নদ-নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের রাস্তা-ঘাট, ঘরবাড়ি ও আবাদি জমি প্লাবিত হয়েছে। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ৩০ হাজার পরিবার। তবে কমেছে তিস্তার পানি।

শুক্রবার (৫ জুলাই) বিকেল ৩ টায় গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেয়া তথ্য মতে- গত ২৪ ঘন্টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানির উচ্চতা ১৪ সেমি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৮৮ সেমি ও ঘাঘট নদীর পানি ১৫ সেমি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৩৮ সেমি ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। করতোয়া নদীর পানি ২১ সেমি বৃদ্ধি পেলেও তা বিপৎসীমার ১৩৯ সেমি নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে তিস্তা নদীর পানি ১৩ সেমি হ্রাস পেয়ে বিপৎসীমার ৫৬ সেমি নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জেলায় ২৪ ঘন্টায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ২৪ মিলিমিটার।

জানা যায়, গত কয়েক দিনের অতিবর্ষণ ও উজানের ঢলে জেলার সবগুলো নদ-নদীর পানি দ্বিতীয় দফায় বাড়তে শুরু করে। পানি বৃদ্ধির ফলে নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়ে তলিয়ে গেছে রাস্তা-ঘাট দোকান-পাট ও ঘর-বাড়ি। এলাকার মচির, ভূট্টাসহ বিভিন্ন ফসলাদি পানিতে তলিয়ে গেছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ৩০ হাজার পরিবার।

গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটা, এই চার উপজেলায় বন্যায় ২৭টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে। বিপৎসীমার ওপরে থাকায় ব্রহ্মপুত্র নদ বেষ্টিত সদরের কামারজানি, ঘাগোয়া, ফুলছড়ির ফজলুপুর, এরেন্ডাবাড়ি এলাকায় প্লাবিত হয়েছে। পানিবৃদ্ধির ফলে এসব এলাকার ঘরবাড়িগুলোতে পানি উঠতে শুরু করেছে। প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। এসব এলাকার পানিবন্দী মানুষরা গৃহপালিত পশু-পাখি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ছেন। কয়েকটি এলাকায় ভাঙ্গনও দেখা দিয়েছে। ভাঙ্গন আতঙ্কে লোকজন ঘরবাড়ি সরিয়ে নিচ্ছে অন্যত্র। এদিকে তিস্তার পানি কমতে থাকায় সুন্দরগঞ্জের হরিপুর, কাপাসিয়া, তারাপুরের প্লাবিত এলাকা জেগে উঠতে শুরু করেছে।

সাঘাটার ভরতখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ উল্যাবাজার এলাকায় যমুনার পানির চাপে বাঁধের অন্তত ৩০ ফিট এলাকা ধ্বসে যায়। এতে তিন ইউনিয়নের কমপক্ষে ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। হঠাৎ করে বাঁধ ভেঙ্গে পানি ঢুকে পড়ায় এসব এলাকার বিস্তৃর্ণ জমির পাট, কাউন, তীল ও শাকসবজিসহ বর্ষাকালীন ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে। পরিবারের শিশু, বৃদ্ধ ও গবাদি পশু নিয়ে নিয়ে বিপাকে পড়েছে বন্যা কবলিতরা।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এদিকে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যহত থাকায় সদরসহ সুন্দরগঞ্জ, সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলের ৮০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এরমধ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয় ৭০টি ও ১০ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা রয়েছে।

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, অতি বর্ষণ ও উজনের ঢলে গাইবান্ধার ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট ও করতোয়া নদীর পানি বাড়ছে। এরমধ্যে ব্রহ্মপুত্র ও ঘাঘট নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে রয়েছে। তবে কমেছে তিস্তার পানি। সব ধরণের ঝুঁকি মোকাবেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রস্তুত রয়েছে।

জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুল বলেন, শুকনা খাবার, জি আর চাল, ক্যাশ মজুদ রয়েছে। ত্রাণ বিতরণ ও উদ্ধার কার্যক্রমের জন্য নৌকা, স্পীড বোট প্রস্তুত রয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে ইউনিয়ন ভিত্তিক বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র। প্রতিটি উপজেলায় মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতি সংক্রান্ত প্রচার প্রচারণা চলমান রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা

ঢামেকের সামনে বিক্ষোভ করেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এমবিবিএস ও বিডিএস ছাড়া কেউ ‘ডাক্তার’ লিখতে পারবে না, চিকিৎসক সুরক্ষা আইন পাসসহ পাঁচ দফা দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবির প্রতি সংহতি জানিয়ে কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরাও। দাবি আদায়ে আগামীকাল সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) একাডেমিক শাটডাউন এবং ২৭ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট অভিমুখে লংমার্চের ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে ‘সাধারণ মেডিকেল শিক্ষার্থী’র ব্যানারে ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেন। একই দাবিতে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজসহ দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা পাঁচ দফা দাবি উত্থাপন করেন। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—

১. এমবিবিএস/বিডিএস ছাড়া কেউ ‘ডাক্তার’ লিখতে পারবে না। বিএমডিসির নিবন্ধন কেবল এমবিবিএস/বিডিএস উত্তীর্ণদের দেওয়া, ম্যাটসদের নিবন্ধন দেওয়া বন্ধ করা এবং বিএমডিসির আইনের বিরুদ্ধে করা রিট মামলা ৭২ ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহার করতে হবে।

২. চিকিৎসা ব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ওটিসি (ওভার দ্য কাউন্টার) তালিকা হালনাগাদ করতে হবে। এমবিবিএস/বিডিএস ছাড়া আর কেউ ওটিসি তালিকার বাইরে ওষুধ লিখতে পারবে না।

৩. স্বাস্থ্যখাতে চিকিৎসক সংকট নিরসনে দ্রুত ১০ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দিয়ে শূন্য পদ পূরণ, চিকিৎসকদের বিসিএসে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৪ বছর করতে হবে।

৪. সব ধরনের মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাটস) এবং মানহীন সরকারি ও বেসরকারি কলেজ বন্ধ করে দিতে হবে। এরইমধ্যে পাস করা ম্যাটস শিক্ষার্থীদের উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার পদবি বাতিল করে মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে।

৫. চিকিৎসক সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন করতে হবে।

ডক্টরস মুভমেন্ট ফর জাস্টিসের সভাপতি ডা. জাতির হোসেন বলেন, “এমবিবিএস ও বিডিএস ছাড়া কেউ ডাক্তার লিখতে পারবেন না—এই নীতির বিরুদ্ধে আমরা রিট করেছি। ৯০ বার শুনানি হলেও এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। ২৫ ফেব্রুয়ারি শুনানি আছে, আমরা চাই দ্রুত সিদ্ধান্ত আসুক।” তিনি আরও বলেন, “ম্যাটস থেকে উত্তীর্ণরা অপচিকিৎসা দিচ্ছেন, যা বন্ধ হওয়া প্রয়োজন।”

শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে। আগামীকাল সোমবার একাডেমিক শাটডাউনের পর মঙ্গলবার হাইকোর্ট অভিমুখে লংমার্চ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার দুটি সময়সীমা নির্ধারণ করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি জানান, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে অথবা বড় ধরনের নির্বাচন সংস্কার হলে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে।

রোববার দুপুরে কক্সবাজার জেলায় ছবিসহ ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সিইসি। সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন।

নির্বাচন কমিশন সব পক্ষকে নিয়ে ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের মতো গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে চায় বলে উল্লেখ করেন সিইসি। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগে হবে নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন—এ বিতর্কে যেতে চায় না ইসি।

তিনি বলেন, "আমাদের প্রথম লক্ষ্য একটি নির্ভুল ভোটার তালিকা তৈরি করা। বর্তমানে তালিকায় ১৬ লাখ মৃত ভোটার রয়েছে, যাদের বাদ দিতে হবে।" পাশাপাশি নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তির কাজও চলমান রয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে।

একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে সবার সহযোগিতা চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, "নির্বাচন কমিশন কোনো অন্যায় চাপ গ্রহণ করবে না, কোনো অন্যায় সিদ্ধান্তও দেবে না।"

বর্তমান প্রশাসনে যারা দায়িত্বে আছেন, তারা অতীতের নির্বাচন অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে কাজ করছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবে এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদেরও আইনের মধ্যে থেকেই কাজ করতে হবে।

এ সময় কক্সবাজারের পুলিশ সুপার, চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, কক্সবাজার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ। ছবি: সংগৃহীত

আশুলিয়ার জিরাবোয় নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আজিজুর রহমান আজাদ। আজ রোববার ভোরে একদল ডাকাত তার বাড়িতে ঢোকে এবং তাদের গুলিতে বিদ্ধ হন অভিনেতা। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও মা গুরুতর আহত বলে জানা গেছে।

তপু খান জানান, ঘটনাটি ঘটেছে ভোরবেলা। কয়েকজন ডাকাত আজাদের বাসার রান্নাঘরের গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে। যার শব্দে বাসার সবাই টের পেয়ে রান্নাঘরে যায়। এ সময় অভিনেতার স্ত্রীর মাথায় এবং তার মায়ের পায়ে গুরুতরভাবে আঘাত লাগে। এরপর ডাকাতরা চলে যাওয়ার সময়ে আজাদের পায়ে তিনটি গুলি করে।

মা-স্ত্রীসহ অভিনেতা এখন রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আজাদের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তার স্ত্রী এবং মায়ের চিকিৎসা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের চিকিৎসক ডা. কামরুজ্জামান বলেন, অভিনেতার শরীরে তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি শংকামুক্ত। 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস