শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

টাঙ্গাইলে প্লাস্টিকের বস্তায় চাল, দুই ব্যবসায়ীকে অর্থদণ্ড

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

পাটজাত মোড়ক ব্যবহার না করে প্লাস্টিকের বস্তায় চাল রাখা এবং মজুদের দায়ে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে দুই চাল ব্যবসায়ীকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) বিকালে উপজেলার গোবিন্দাসী বাজারে পাটজাত মোড়ক বাধ্যতামূলক ব্যবহার নিশ্চিত করণে এই ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চালায় উপজেলা সহকারী কমিশন (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফাহিমা বিনতে আখতার।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দুই চাল ব্যবসায়ী হলেন- গোবিন্দাসী বাজারের আলম মন্ডল ও রবিউল ইসলাম। তারমধ্যে আলমকে ৭ হাজার ও রবিউলকে ৩ হাজারসহ মোট ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফাহিমা বিনতে আখতার জানান, পাটজাত মোড়ক ব্যবহার না করায় গোবিন্দাসী বাজারে অভিযান চালিয়ে দুই ব্যবসায়ীকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। একইসঙ্গে ব্যবসায়ীদের সতর্ক ও প্লাস্টিক রোধে লিফলেট বিতরণ করা হয় এবং এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

Header Ad
Header Ad

দুই দিনে ভারতীয় খা‌সিয়াদের গু‌লিতে ২ বাংলাদেশি নিহত  

ছবি: সংগৃহীত

জৈন্তাপুর সীমান্তে খাসিয়া সম্প্রদায়ের এক ভারতীয় নাগরিকের গুলিতে বাংলাদেশি এক কিশোরের মৃত্যুর এক দিন যেতে না যেতেই বিছনাকান্দি সীমান্ত এলাকায় আরও এক খাসিয়া নাগরিকের গুলিতে আরেক বাংলাদেশি যুবক প্রাণ হারিয়েছেন।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে গোয়াইনঘাট উপজেলার বিছনাকান্দি দমদমিয়া সীমান্ত এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

এ নিয়ে দুই দিনে খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশির মৃত্যু হলো।

নিহত সবুজ মিয়া (২০) গোয়াইনঘাটের ভিতরগুল পাহাড়তলী গ্রামের আবুল মিয়ার ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, দমদমিয়া সীমান্তের ১২৬১ নম্বর পিলার থেকে ভারত সীমান্তের প্রায় ২০০ গজ ভেতরে সবুজ মিয়ার লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে তারা বিজিবি ও পুলিশকে খবর দেন।

দমদমিয়া বর্ডার অবজারভেশন পোস্টের (বিওপি) সুবেদার মিজানুর রহমান বলেন, “সন্ধ্যা ৭টার দিকে স্থানীয়দের কাছ থেকে সীমান্তের ওপারে (ভারতীয় ভূখণ্ডে) বাংলাদেশি যুবকের লাশ পড়ে থাকার বিষয়টি জানি। এরপর এটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।”

গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার তোফায়েল আহমদ বলেন, “খাসিয়ার গুলিতে নিহত সবুজ মিয়ার পিতা আবুল হোসেন থানায় এসে একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। লাশটি ভারতের ভেতরে থাকায় পুলিশ উদ্ধার করতে পারেনি।”

এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) ভারতীয় এক খাসিয়া নাগরিকের গুলিতে সিলেটের আরেক কিশোর নিহত হয়। সেদিন দুপুরে নিহত হয় জৈন্তাপুর উপজেলার ঝিঙ্গাবাড়ি গ্রামের মো. সাহাব উদ্দিনের ছেলে মারুফ মিয়া (১৬)।

Header Ad
Header Ad

১৭ বছর নয়, ১৮ বছরই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য: মির্জা ফখরুল  

জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর হওয়া উচিত প্রধান উপদেষ্টার এমন বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এখন তাহলে আবার নতুন করে ভোটার তালিকা করতে হবে। আপনি প্রধান উপদেষ্টা, প্রথমেই বলে দিচ্ছেন, ভোটারের বয়স ১৭ হলে ভালো হয়। আপনি যখন বলছেন, তখন নির্বাচন কমিশনের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়। এটা ইলেকশন কমিশনের কাজ, তাদের উপর ছেড়ে দিন। ১৮ বছর তো আছে, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য।

শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

দলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও ২৪-এর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের চেতনায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করে সব ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার শীর্ষক এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমান।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সমালোচনা করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘মানুষের ধারণা সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে নির্বাচনকে বিলম্বিত করছে।’ তাদের মনে ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে, কেন যেন এই সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বিলম্বিত করছে।

ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর হওয়া উচিত প্রধান উপদেষ্টার এমন বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, এখন তাহলে আবার নতুন করে ভোটার তালিকা করতে হবে। আপনি প্রধান উপদেষ্টা, প্রথমেই বলে দিচ্ছেন, ভোটারের বয়স ১৭ হলে ভালো হয়। আপনি যখন বলছেন, তখন নির্বাচন কমিশনের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়। এটা ইলেকশন কমিশনের কাজ, তাদের উপর ছেড়ে দিন। ১৮ বছর তো আছে, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য। যদি কমাতে চান, সেটা ইলেকশন কমিশন প্রস্তাব করুক। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলেন। এভাবে না বলে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়টা আনা উচিত ছিল, এটা ভালো হতো। তাহলে কোনো বিতর্কের সৃষ্টি হতো না। মানুষের মনে এখন বেশি করে আশঙ্কা তৈরি হবে, এটা করতে গিয়ে আরও সময় যাবে, কালক্ষেপণ হবে। মানুষের মনে ধারণা তৈরি হচ্ছে, আমার না।

ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে ও সচেতনভাবে দ্বিতীয়বারের মতো গণতন্ত্রকে হত্যা করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন করতে চেয়েছিল জানিয়ে তিনি বলেন, এই আওয়ামী লীগ তো, সেই আওয়ামী লীগ। যার নেতা ছিল শেখ মুজিবুর রহমান। যিনি স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে গঠন করবার নাম করে দেশটাকে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছিল। এ সময় আওয়ামী লীগের শাসনের ও দুর্ভিক্ষের কথা তুলে ধরেন বিএনপির মহাসচিব। তিনি বলেন, দুর্ভিক্ষ ও দুঃশাসন সময়টা তৈরি করেছিল আওয়ামী লীগ আর নেতৃত্বে ছিলেন শেখ মুজিব। আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রকে কখনোই বিশ্বাস করত না, মুখে গণতন্ত্রের কথা বলত। গুম করে হত্যা ও বিনা বিচারে হত্যা করার প্রথা প্রথম শেখ মুজিবের আমলে শুরু হয়েছে।

আমরা সংস্কার চাই, বেশি চাই। তবে দীর্ঘকাল অনির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা থাকা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। দেশের সংকট বাড়ছে জানিয়ে তিনি বলেন, সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ আরও বেড়েছে। দ্রব্যমূল্য এত পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে, সাধারণ মানুষ চালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে পারছে না।

বিএনপির এই নেতা বলেন, সংস্কার কোনো নতুন ধারণা নয়, কেউ যদি দাবি করে আমরা (এখন যারা সংস্কার নিয়ে কথা বলছেন) সংস্কার দফা নিয়ে আসছি, এটা ভুল। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। সেজন্য তো নির্বাচন বন্ধ হয়ে থাকতে পারে না। দিনের পর দিন একটি অনির্বাচিত সরকারের হাতে দেশ চালাতে দিতে পারি না।

সংস্কার প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, সংস্কার চলছে, আমরা বলছি সংস্কার চলুক, সংস্কারের জন্য ছয়টি কমিশন করেছে সরকার, কাজ করছেন, কিন্তু তারা (সরকার) কাদের সঙ্গে কাজ করছে।

যারা সংস্কার নিয়ে কাজ করছেন তাদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, একইসঙ্গে জনগণের কাছে যান, তারা কি চায় জানুন। এ সময় তিনি রাজনীতির দার্শনিক লেলিনের একটি প্রবাদ তুলে ধরেন, ‘দেশে যখন সংকট সৃষ্টি হবে, জনগণের কাছে যাও, জনগণ কি চায় না চায়, সে কথা বোঝো, বোঝার চেষ্টা করো। ফিরে এসে সেটি নিয়ে কাজ কর।’ আমরা এই অভিজ্ঞতাগুলোকে সরকারের কাজে লাগাতে বলেছি। সংস্কার করেন আমাদের কোনো আপত্তি নেই। দেশে যে অস্থিতিশীলতা অনেকটাই কমে যাবে যদি একটি নির্বাচিত সরকার থাকে। কারণ নির্বাচিত সরকারের পিছনে জনগণ থাকে।

সরকারকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, অনেক উপদেষ্টা রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন, তারা রাজনীতিবিদদের মতো বক্তৃতা দিচ্ছেন কটাক্ষ করে। রাজনৈতিক দল আপনাদের প্রতিপক্ষ নয়, তারা আপনাদের সহযোগিতা করছে, করে যাচ্ছে। আপনারাই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের কথাবার্তা বলছেন না। সহযোগিতা সেভাবে করছেন না।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি সরকার প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত একটা নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে।’

সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, শুধু কথা বলেই কাজ হবে না, কাজ করে দেখাতে হবে। সংস্কার তো সবাই চায়, সেই সাথে শান্তি চায়, মানুষ বাঁচতে চায়।

আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, জাগপার প্রেসিডিয়াম সদস্য খন্দকার আবিদুর রহমান, আ স ম মেজবাহ উদ্দিন, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক মীর আমির হোসেন আমু প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

৭০ বছর পর বদলে যাচ্ছে রিয়ালের ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর নাম

ছবি: সংগৃহীত

সান্তিয়াগো বার্নাব্যু। ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর সঙ্গে শত শত স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদের। কত গল্প, কত কামব্যাক জড়িয়ে এই মাঠের সঙ্গে। কত তারকার জন্ম দিয়েছে আইকনিক এই সান্তিয়াগো বার্নাব্যু। অসংখ্য শিরোপার সাক্ষী এই স্টেডিয়াম। ৭০ বছর পর লস ব্লাঙ্কোসদের ওই ঐতিহাসিক মাঠের নাম বদলে যাচ্ছে।

জনপ্রিয় স্প্যানিশ গণমাধ্যম মার্কার এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য উঠে এসেছে।

১৯৫৫ সালের ৪ জানুয়ারি রিয়াল মাদ্রিদের কিংবদন্তি সভাপতি, সাবেক খেলোয়াড় ও কোচ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর নামে এই স্টেডিয়ামের নামকরণ করা হয়েছিল। ৭০ বছর পর সেই এস্তাদিও সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর নামে এবার পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে রিয়াল।

তবে সান্তিয়াগো না থাকলেও বার্নাব্যু থেকে যাবে। নতুন করে ‘স্তাদিও বার্নাব্যু’ রাখা হবে এই স্টেডিয়ামের নাম।

মার্কার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, এই নামকরণ করার কারণ হিসেবে রয়েছে স্পন্সর ও মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি। নাম ছোট হলে তারা প্রচারে সুবিধে করতে পারবে। এই পরিকল্পনার কারণেই নাম স্তাদিও বার্নাব্যু করা হবে বলে জানা গেছে। যদিও এখনও কোনো নিশ্চিত তথ্য পাওয়া যায়নি।

এর আগে রিয়াল নতুন করে নির্মাণ করেছে নিজেদের স্টেডিয়াম। ৭৮ হাজার ধারণক্ষমতার এই স্টেডিয়ামে নানাভাবে ব্যবহার করার অপশন রেখেছে স্প্যানিশ ক্লাবটি। যেখানে করা যাবে কনসার্ট, বিবাহের ইভেন্ট, করপোরেট ইভেন্টও। মাল্টিপারপাস এই স্টেডিয়াম থেকে তাই আরও আয়ের জন্য মার্কেটিং শুরু করবে রিয়াল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দুই দিনে ভারতীয় খা‌সিয়াদের গু‌লিতে ২ বাংলাদেশি নিহত  
১৭ বছর নয়, ১৮ বছরই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য: মির্জা ফখরুল  
৭০ বছর পর বদলে যাচ্ছে রিয়ালের ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর নাম
সব ইসলামী দল ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোন ষড়যন্ত্র কাজে আসবে না: জামায়াত আমির
টোল প্লাজায় দাঁড়িয়ে থাকা যানবাহনে ধাক্কা, সেই বাসচালক গ্রেপ্তার  
বিপিএলে রাজশাহীর সহকারী কোচ হলেন পাকিস্তানের ইফতিখার
ওয়াজ মাহফিলের আয়োজনে আওয়ামী লীগের গা জ্বলতো: রাশেদ খান  
প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে অভিনেত্রী স্বাগতাকে আইনি নোটিশ
সেনাবাহিনী নিয়ে আনন্দবাজারের প্রতিবেদন, প্রতিবাদ আইএসপিআরের
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন দেশ পরিচালনায় থাকতে পারে না: মির্জা ফখরুল ইসলাম  
ভিনিসিয়ুস কাণ্ডে ব্যালন কর্তৃপক্ষের উপর ক্ষোভ ঝাড়লেন রোনালদো
সাদপন্থি শীর্ষ নেতা জিয়া বিন কাসিমকে গ্রেপ্তার
আমাদের প্রধান কাজ গণহত্যার বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন: আইন উপদেষ্টা
ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত দিবে না: ইকোনমিক টাইমস
গানের ভিডিওতে এবার একসাথে দেখা যাবে শাকিব-সিয়াম ও মিমসহ একঝাঁক তারকাকে
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দামের পেজ থেকে সমন্বয়কদের হুমকি!  
জামায়াতে ইসলামীকে নাম পরিবর্তনের পরামর্শ ফরহাদ মজহারের  
দুদকের জালে খোদ দুদকের সদ্য সাবেক কমিশনার
পুড়িয়ে দেওয়ার আগেই দুই ট্রাক নথিপত্র আটক করলো জনতা  
নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসরুমে ফিরে যেতে চাই: উপাচার্য হাছানাত আলী