বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪ | ৭ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নওগাঁয় ধান ব্যবসায়ী ও কৃষকদের ৩৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

ভুক্তভোগীদের মানববন্ধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর মহাদেবপুরে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ওসমান এগ্রো ইন্ডাষ্ট্রিজ (প্রাঃ) লিমিটেডের চেয়ারম্যান ওসমান গণির বিরুদ্ধে ধান ব্যবসায়ী ও কৃষকদের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। কৌশল হিসেবে তার প্রতিষ্ঠানটি একটি কোম্পানিকে ভাড়া দিয়ে পরিবারসহ ঢাকায় অবস্থান করছেন। এদিকে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা টাকা না পেয়ে হন্য হয়ে ঘুরছেন।

বাধ্য হয়ে ভুক্তভোগী পাওনাদাররা রবিবার (১২ মে) বেলা সাড়ে ১১টায় মহাদেবপুর উপজেলার মডেল স্কুল মোড়ে ‘ভুক্তভোগী সকল পাওনাদার গং’ এর ব্যানারে মানববন্ধন করেছেন। এসময় এ বিষয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন ভুক্তভোগীরা।

ভুক্তভোগীদের মানববন্ধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

মানববন্ধনে আড়ৎদার আবু আহসান হাবিব এর সভাপতিত্বে আড়ৎদার সামিউল আলম, ইমতিয়াজ হোসেন সরদার, মাসুদ মোল্লা সহ ১০-১২ জন ব্যবসায়ি বক্তব্য রাখেন। মানববন্ধনে প্রায় দুইশতাধিক ব্যবসায়ী ও কৃষকরা উপস্থিত ছিলেন।

জানা গেছে, জেলার মহাদেবপুর উপজেলার নওগাঁ-মহাদেবপুর সড়কের আখেড়া এলাকায় ওসমান গণি গত প্রায় ৪০ বছর আগে চালকল গড়ে তুলে ব্যবসা শুরু করেন। পর্যায়ক্রমে চালকলটি অটোমেটিকে রুপান্তর করে ওসমান এগ্রো ইন্ডাষ্ট্রিজ (প্রাঃ) লিমিটেড নাম দেন। যেখানে কয়েক একর জায়গার ওপর পাঁচটি ইউনিট গড়ে তুলেন। যা টাকার অঙ্কে কয়েক কোটি টাকার সম্পদ। ধানের আড়ৎদারদের কাছ থেকে নগদ ও বাঁকীতে ধান কিনে চালকল পরিচালনা করা হতো। এতে ব্যবসার সুবাদে আড়ৎদারদের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে উঠে। এভাবে জেলা ও জেলার বাহিরের প্রায় ২৬০ জন ধান ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নগদ ও বাঁকীতে ধান কিনতেন তিনি।

অভিযুক্ত ব্যবসায়ী ওসমান গণি

এক পর্যায়ে প্রায় ৩৫ কোটি টাকা ধান ব্যবসায়ীদের কাছে বকেয়া রাখেন। গত ৩-৪ মাস থেকে ধান ব্যবসায়ীদের সাথে ওসমানের দুরুত্ব বাড়তে থাকে এবং টাকা আত্মসাতের চেষ্টা করা হচ্ছে। ওসমান গণি পরিবারসহ ঢাকায় অবস্থান করতে থাকেন। গোপনে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি একটি কোম্পানির কাছে ভাড়া দিয়ে দেন। এরপর ধান ব্যবসায়ীরা বুঝতে পারে ওসমান লাপাত্তা হয়ে যাচ্ছে। গত দেড়মাস থেকে ওই প্রতিষ্ঠানটি অন্য একটি কোম্পানির দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। কৌশল হিসেবে ওসমান গণি ব্যবসায় লোকসান দেখিয়ে নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করার পরিকল্পনা করছেন।

উপজেলার মাতাজি হাট এলাকার মোল্লা ট্রেডার্স এর স্বত্ত্বাধিকার সামিউল আলম বলেন, গত কয়েক বছর থেকে ওসমান গণিকে ধান দিয়ে আসছি। নগদ ও বাঁকীতে ধান দিতাম। এভাবে প্রায় ১ কোটি ৩৯ লাখ টাকা পাওনা রয়েছি। পাওনা টাকা চাওয়া হলে বিভিন্ন ভাবে তালবাহানা শুরু করেছে। ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি করে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে আলিসান জীবন যাপন করছেন। সম্পদগুলো ছেলে ও মেয়ে-জামাইয়ের নামে লিখে দিয়েছে। এখন নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করছে। অথচ তার কোটি কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। আমার মতো ২৬০ জন ব্যবসায়ী প্রায় ৩৫ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে। আমরা এখন পথে পথে ঘুরছি।

জেলার ধামইরহাট উপজেলার মেসার্স বেলাল ট্রেডার্স এর স্বত্ত্বাধিকারী আবু আহসান হাবিব। আবু আহসান হাবিব এবং বেলাল ইসলাম দুই ভাই যৌথভাবে ধানের ব্যবসা করেন। আবু আহসান হাবিব বলেন, ওসমান গণির সাথে প্রায় ১৫ বছর থেকে ব্যবসা করে আসছি। ব্যবসা চলমান ছিল। সবশেষ আমন মৌসুম থেকে লেনদেন করা হয়নি। কিন্তু সপ্তাহে ৫০ হাজার করে টাকা দিতো। সবশেষ ফেরুয়ারিতে ১ লাখ টাকা দিয়েছে। লেনদেনের সুবাদে প্রায় ২ কোটি ৮৫ লাখ টাকা বকেয়া পড়ে যায়। পাওনা টাকা দিচ্ছি দিবো বলে সময়ক্ষেপন করছিল। এখন লাপাত্তা হয়ে গেছে। আমরা ছোট ব্যবসায়ী। পুঁজি হারিয়ে এখন পথে বসার উপক্রম হয়েছি। পাওনাদার বা কৃষকের কাছ থেকে ধান নিয়েছিলাম তারা এখন টাকা নেয়ার জন্য চাপ দিচ্ছেন। পাওনাদারদের ভয়ে এখন বাড়ি থেকে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে।

দিনাজপুর জেলার ডুগডুগিহাট এলাকার মোল্লা ট্রেডার্স এর স্বত্ত্বাধিকারী মাসুদ মোল্লা বলেন, গত ৫ বছর থেকে ওসমানের চালকলে ধান দিয়ে আসছি। তবে গত ৩ বছর থেকে ধান দেয়ার পর টাকা বকেয়া রাখা হচ্ছে। এভাবে প্রায় আমার ৭৮ লাখ টাকা বকেয়া রাখে। বকেয়া টাকা পরিশোধ করতে অনেকবার তাগাদা দিয়েছি। কিন্তু দিচ্ছি দিবো বলে এখন লাপাত্তা। ফোন করা হলে ওসমান ফোন ধরে না। কিন্তু আমার কাছ থেকে অনেক কৃষক টাকা পাওনা রয়েছে। তারা এখন চাপ দিচ্ছে। দুশ্চিন্তার কারণে ইতোমধ্যে ২ বার স্টোক করেছি। বাবাও অসুস্থ। ৭ বিঘা জমি বিক্রি করে কিছুটা দেনা পরিশোধ করেছি। এদিকে ব্যাংকের ৭০ লাখ টাকা ঋণ এখন কোটি টাকায় ঠেঁকেছে। আমরা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এখন পথে বসার উপক্রম। বকেয়া টাকা দ্রুত ফেরত পেতে সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।

এ বিষয়ে মহাদেবপুর উপজেলার ওসমান এগ্রো ইন্ডাষ্ট্রিজ (প্রাঃ) লিমিটেড এর চেয়ারম্যান ওসমান গণি বলেন, প্রায় ৩৮ বছর থেকে ব্যবসা করছি। ব্যবসার সুবাদে অনেক টাকা লোকসান হয়েছে। এছাড়া ব্যবসায়ীদের কাছেও আমার দেনা রয়েছে। আমার কাছে নগদ টাকা নাই। পাওনাদারদের বলেছি যে সম্পদ আছে তা বিক্রি করে দেনা পরিশোধ করা হবে।

তিনি আরও বলেন, আমি গত ৩১ জানুয়ারি নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করার জন্য আদালতে একটি আবেদন করেছি। তবে আমি আমার প্রতিষ্ঠানটি ভাড়া দিয়েছি।

Header Ad

ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’: দেশের চার বন্দরের জন্য ঝুঁকি বেড়েছে

ছবি: সংগৃহীত

দেশের চারটি বন্দর বর্তমানে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র প্রভাবে ঝুঁকিতে রয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বুধবার (২৩ অক্টোবর) দুপুরে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলেছে।

আবহাওয়াবিদদের মতে, ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ বর্তমানে ভারতের ওডিশার উপকূলে আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে। এর প্রভাব পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের খুলনা ও বরিশালের উপকূলীয় জেলা গুলোর বিভিন্ন এলাকায় পড়তে পারে। যদিও এটি কোথায় আঘাত হানবে, তা এখনও নিশ্চিত করে বলা সম্ভব হয়নি।

আজ দুপুরে আবহাওয়া অধিদপ্তরের প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পূর্বমধ্য বঙ্গোপসাগর এবং এর কাছাকাছি এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ আরও পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছে। বর্তমানে এটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৬৫ কিলোমিটার, কক্সবাজার থেকে ৬০০ কিলোমিটার, মোংলা থেকে ৬৪০ কিলোমিটার এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছে। এটি আরও শক্তিশালী হয়ে এগোতে পারে।

আবহাওয়ার বার্তায় বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোতে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে দ্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ভারতের আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড়টি স্থানীয় সময় বেলা ১টায় ওডিশার প্যারাদ্বীপ থেকে ৫৩০ কিলোমিটার এবং পশ্চিমবঙ্গের সাগরদ্বীপ থেকে ৬০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল। এ ঘূর্ণিঝড় প্রবল আকার ধারণ করার সম্ভাবনা রয়েছে, এবং আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাত অথবা শুক্রবার সকালে এটি ওডিশার ভিতরকনিকা থেকে ধামারা বন্দর এলাকা অতিক্রম করতে পারে।

অতিক্রম করার সময় এর বাতাসের গতিবেগ ১০০ থেকে ১১০ কিলোমিটার হতে পারে, যা সর্বোচ্চ ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়তে পারে। উল্লেখযোগ্য যে, ঘূর্ণিঝড়টি যে এলাকায় অতিক্রম করবে, সেই এলাকা থেকে বাংলাদেশের উপকূল ডান দিকে অবস্থিত। এ কারণে বাংলাদেশের উপকূলে এর প্রভাব অপেক্ষাকৃত বেশি থাকবে।

Header Ad

হাসপাতালেও দাপ্তরিক কাজ সম্পাদন করছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ. এফ. হাসান আরিফ। ছবি: সংগৃহীত

হাসপাতালে চিকিৎসারত অবস্থায় থেকেও দাপ্তরিক কাজ সম্পাদন করছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ. এফ. হাসান আরিফ।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি সূত্রে জানা যায়, গত ১৬ অক্টোবর বুধবার ঢাকার এক হাসপাতালে হাসান আরিফের অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। সফল অস্ত্রোপচারের পর তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। পর্যবেক্ষণ শেষে তাকে কেবিনে স্থানান্তরিত করা হলে তিনি তখন থেকে তার অধীনস্থ মন্ত্রণালয়দ্বয়ের দাপ্তরিক কার্য সম্পাদনে মনোযোগী হন। গত ১৮ অক্টোবর থেকে অদ্যবধি তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের জরুরি নথিপত্রে স্বাক্ষর করছেন। উপদেষ্টার অনুপস্থিতিতে মন্ত্রণালয়ের কার্য সম্পাদনে যেন কোন ব্যাঘাত না ঘটে সেজন্য উভয় মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন বিষয়ে দিকনির্দেশনা প্রদান করছেন।

২৪’ জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যূত্থানের ফলে গত ৮ আগস্ট, ২০২৪ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলে বাংলাদেশের সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এবং ফখরুদ্দীন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ভূমি এবং ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ. এফ. হাসান আরিফ স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে ২৭ আগস্ট, ২০২৪ থেকে তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

Header Ad

সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

ছবি: সংগৃহীত

আবাহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, পূর্ব মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এছাড়া উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে দ্রুত নিরাপদে যেতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়ার ৫ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি বুধবার দুপুর ১২ টায় চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর থেকে ৬৬৫ কিমি দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্র বন্দর থেকে ৬০০ কিমি দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ৬৪০ কিমি দক্ষিণ-দক্ষিণপূর্বে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ৫৯৫ কিমি দক্ষিণ-দক্ষিণপূর্বে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিমি এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিমি, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিমি পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।

এর ফলে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’: দেশের চার বন্দরের জন্য ঝুঁকি বেড়েছে
হাসপাতালেও দাপ্তরিক কাজ সম্পাদন করছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
ঢাকায় আসছে উচ্চ পর্যায়ের মার্কিন প্রতিনিধি দল
সচিবালয়ে ঢুকে পড়া অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আটক
দ্রুততম ডাবল সেঞ্চুরির বিশ্বরেকর্ড গড়লেন কিউই ব্যাটার
সরকারকে সন্দেহের চোখে দেখছে জনগণ: রিজভী
রোমানিয়া থেকে ৯ মাসে ২৬৮ বাংলাদেশিকে ফেরত
৩০ অক্টোবর হজ প্যাকেজ ঘোষণা করবে সরকার
রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
নেতানিয়াহুর বেডরুমে এবার হিজবুল্লাহর ড্রোনের আঘাত
ঢাবিতে কালো মুখোশ পরে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল
কথা দিচ্ছি ‘কেজিএফ থ্রি’ অবশ্যই হবে: যশ
১১ ঘণ্টা পর খুলনার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
দেশে নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হোক সেটা চায় না বিএনপি: নজরুল ইসলাম
যেভাবে পাঁচ ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা আত্মসাত করেছে বেক্সিমকো
ইমার্জিং এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে বাংলাদেশের বিদায়
হিজবুল্লাহর সম্ভাব্য উত্তরসূরিকে হত্যার তথ্য নিশ্চিত করল ইসরায়েল
বরগুনায় ছাত্রদলের মিছিলে বোমা হামলা, আহত ৪
চোখ রাঙাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ডানা, রাত থেকে ভয়াবহ তাণ্ডবের আশঙ্কা