শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | ৩০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

হিটস্ট্রোকে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মৃত্যু, নির্বাচনের নতুন তারিখ ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলা পরিষদের বর্তমান মহিলা ভাই চেয়ারম্যান ও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ম‌রিয়ম আখতার মুক্তা হিটস্ট্রোকে মৃত্যু বরণ করায় নির্বাচন স্থ‌গিত ক‌রে‌ছে নির্বাচন ক‌মিশন। এই উপজেলায় ৪র্থ ধাপে আগামী ৫ জুন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

রবিবার (২৮ এপ্রিল) নির্বাচন কমিশনের উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষ‌রিত চি‌ঠি‌তে উপজেলা পরিষদের সকল পদের নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করা হয়।

চি‌ঠি‌তে বলা হ‌য়ে‌ছে, ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ১ম ধাপে আগামী ৮ মে গোপালপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণের কথা ছিল। তার আগেই মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থীর মৃত্যু হওয়ায় সকল পদের নির্বাচন স্থগিত করে পুনঃতফসিল ঘোষণার মাধ্যমে ৪র্থ ধাপে ০৫ জুন ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।

এছাড়া মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ইতোপূর্বে যারা মনোনয়নপত্র দাখিল করে ছিলেন তাদের নতুন করে মনোনয়ন দাখিলের প্রয়োজন হবে না এবং পূর্বে মনোনয়নপত্র দাখিলকারীদের প্রত্যাহারের সুযোগ দেয়া যাবে।

গোপালপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে পূর্বের মনোনয়ন বহাল থাকবে, উক্ত পদে বিদ্যমান প্রার্থীদের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অর্থাৎ শুধুমাত্র মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নতুনভাবে মনোনয়নপত্র দাখিল করা যাবে।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গোপালপুর উপ‌জেলা প‌রিষ‌দের বর্তমান ম‌হিলা ভাইস চেয়ারম‌্যান ম‌রিয়ম আখতার মুক্তা এবারও প্রার্থী হ‌ন। সম্প্রতি তি‌নি ময়মন‌সিংহে আত্মীয়ের বা‌ড়ি‌তে বেড়া‌তে গি‌য়ে‌ছি‌লেন।

গত শুক্রবার ২৬ এপ্রিল সেখানেই অসুস্থ হ‌য়ে পড়‌লে দ্রুত তা‌কে ময়মন‌সিংহ মে‌ডি‌কেল ক‌লেজ হাসপাতা‌লে ভ‌র্তি করা হলে সেখা‌নেই চি‌কিৎসাধীন অবস্থায় তি‌নি মৃত্যুবরণ ক‌রেন।

তি‌নি আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর এবং সাবেক সংসদ সদস্য হাতেম আলী তালুকদারের নাতনী।

এ বিষয়ে উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম‌্যান প্রার্থী ম‌রিয়ম আখতার মুক্তার স্বামী আরিফ হাসান ব‌লেন, প্রচন্ড তাপদাহের কা‌র‌ণে মরিয়ম হিট‌স্ট্রোকে মারা গে‌ছেন। এ কারণে নির্বাচন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।

উপ‌জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূ‌ত্রে জানা গে‌ছে, গোপালপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জনের মনোনয়ন পত্র বৈধ ঘোষণা করে জেলা রিটার্নিং অফিসার। এদের মধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন ভাইস চেয়ারম্যান পদে একমাত্র প্রার্থী মারুফ হাসান জামী।

এই উপ‌জেলায় মোট ভোটার সংখ‌্যা ২ লাখ ২৮ হাজার ৭১ ভোট। এরম‌ধ্যে পুরুষ ভোটার সংখ‌্যা ১ লাখ ১৪ হাজার ৬৬‌ জন এবং ম‌হিলা ভোটার সংখ‌্যা ১ লাখ ১৪ হাজার ৪জন।

Header Ad

নানা-নানির কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত আব্দুল্লাহ, পেলেন গার্ড অব অনার

নানা-নানির কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত আব্দুল্লাহ, পেলেন গার্ড অব অনার। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

নানা-নানির কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত আবদুল্লাহ (২৩)। মাথায় গুলিবিদ্ধ গুলিবিদ্ধ আবদুল্লাহ ৩ মাস পর বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা সিএমএইচে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। নিহত আব্দুল্লাহ এর দাফন আজ শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সকাল ১১ টার দিকে সম্পন্ন হয়েছে।

এর আগে আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০ টায় যশোরের শার্শা উপজেলার বেনাপোল বলফিল্ড মাঠে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় দলমত নির্বিশেষে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ অংশ গ্রহণ করে। এ সময় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়।

পরে যশোরের বেনাপোলে তার নানা বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে নানা-নানির কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হন আব্দুল্লাহ। জানাজায় ইমামতি করেন মুফতি মাওলানা সায়্যেদুল বাসার।

নিহত আবদুল্লাহ’র জানাজা। ছবি: সংগৃহীত

এ সময় উপস্থিত ছিলেন শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী নাজিব হাসান, শার্শা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব খায়রুজ্জামান মধু,বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামির কেন্দ্রীয় কমিটির কর্ম পরিষদের সদস্য মাওলানা আজিজুর রহমান,জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা হাবীবুর রহমান, থানা আমির রেজাউল ইসলাম, থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাসান জহির, বেনাপোল পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের ভারত বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শামসুর রহমান ও সাবেক সভাপতি মফিজুর রহমান সজন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আজ শুক্রবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে আব্দুল্লাহ'র মরদেহ ঢাকা থেকে গ্রামে পৌঁছালে এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। আত্মীয় স্বজনদের আহাজারি আর শোকে এলাকার পরিবেশ ভারী হয়ে উঠে।

আবদুল্লাহর বাবা আব্দুল জব্বার পেশায় একজন শ্রমিক। অর্থাভাবে কোনো ছেলে-মেয়েকে লেখাপড়া করাতে পারেননি তিনি। আব্দুল্লাহ ছোট থেকেই ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী। চার ভাই-বোনের মধ্যে সবার ছোট ছিলেন আব্দুল্লাহ। তাকে ঘিরে আকাশসম স্বপ্ন ছিল দরিদ্র বাবা-মা ও ভাই-বোনদের। তাকে হারিয়ে মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়েছে পরিবারটির।

বাবার সহযোগিতায় আর নিজ চেষ্টায় লেখাপড়া করে এতদূর পর্যন্ত গিয়েছিলেন তিনি। মেধা ও আচরণের কারণে গ্রামে সবার প্রিয় ছিলেন আব্দুল্লাহ। তিনি ঢাকায় বোনের বাসায় থেকে লেখাপড়া করতেন। তিনি রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ছিলেন। আন্দোলনের শুরু থেকেই আবদুল্লাহ সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন।

জানা যায়, গত ৫ আগস্ট সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাজধানীর তাঁতীবাজার মোড়ে বংশাল থানার সামনে গুলিবিদ্ধ হন আবদুল্লাহ। তার কপালের ঠিক মাঝ বরাবর গুলি লাগে। এমন অবস্থায় প্রায় দুই থেকে তিন ঘণ্টা তিনি রাস্তায় পড়ে থাকেন।

প্রথমে তাকে মিটফোর্ড এবং পরে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার করে তার মাথা থেকে গুলি বের করা হয়। তবে রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক থাকলেও তাকে হাসপাতাল থেকে ১০ আগস্ট জোরপূর্বক ছাড়পত্র দেওয়া হয়।

এরপর তাকে বেনাপোলে নিয়ে আসেন স্বজনরা। বাড়িতে তার অবস্থার অবনতি হতে থাকলে তাকে ১১ আগস্ট রাতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থার আরও অবনতি হওয়ায় ডাক্তাররা দ্রুত আবারও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন।

গত ১২ আগস্ট সকাল ৭টায় তাকে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকরা মাথার ভেতরে ইনফেকশন দেখতে পান যা তরল প্লাজমার মতো গলে গলে পড়তে থাকে। আবারও তার অপারেশন করা হয়। অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় গত ২২ আগস্ট তাকে সিএমএইচে স্থানান্তর করা হয়।সেখানে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮ দিকে মারা যান।

Header Ad

‘হারপিক’ নিয়ে ফেসবুকে তোলপাড়, জানা গেল কারণ

সাইয়েদ আবদুল্লাহ (বামে) এবং ব্যারিস্টার নিঝুম মজুমদার। ছবি: সংগৃহীত

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সম্প্রতি হারপিকের বোতল হাতে এক অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টের ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। বিষয়টি রীতিমতো নেটিজেনদের হাসির খোরাক হয়েছে।

লাইভে হারপিক দেখিয়ে তোলপাড় ফেলে দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আইন বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট সাইয়েদ আবদুল্লাহ। তার ইঙ্গিত ছিল ব্যারিস্টার নিঝুম মজুমদারের দিকে। এরপর থেকে হারপিক নিয়ে হাস্যরসে ভরে যায় নেটদুনিয়ায়।

এর আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যারিস্টার নিঝুম মজুমদারের একটি ফোনকল ভাইরাল হয়। যদিও ভাইরাল হওয়া ফোনকলের সত্যতা যাচাই করা যায়নি। কথিত প্রেমিকার সাথে ফোনকলে তাকে হারপিক খেয়ে আত্মহত্যার হুমকি দিতে শোনা যায়। এই ঘটনার পর থেকেই তাকে কটাক্ষ করে ‘হারপিক মজুমদার’ নামে অবিহিত করে থাকেন নেটিজেনরা।

পতিত স্বৈরাচারের অপকর্মের দালালি করায় নিঝুম মজুমদারকে হারপিক দেখিয়ে যথাযথ জবাব দেওয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন নেটিজেনদের কেউ কেউ।

গত ১৫ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, মোহাম্মদ আলী আরাফাত ও মহিবুল হক চৌধুরীসহ ৩৯১ আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সাথে একই মামলায় নিঝুম মজুমদারকেও আসামি করা হয়।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই টকশোটি শেয়ার করেছেন। একজন লিখেছেন, ‘নিঝুম মজুমদারকে লাইভে হারপিক দিয়ে ধুয়ে দিলেন সাইয়্যেদ আব্দুল্লাহ।’

টকশোর নিচে শোয়াইব সাব্বির নামে এক দর্শক মন্তব্য করেছেন, ‘নিঝুম মজুমদার যেখানেই টকিং করতে আসবে সেখানেই ব্যাকগ্রাউন্ডে হারপিক মজাদার পোস্টার লাগাতে হবে।’

মুজাহিদুল ইসলাম লিখেছেন, ‘আমি নিজুম মজুমদারের অনেক টকশো দেখেছি,,,উনি প্রায় সময়েই উক্তেজিত হয়ে উঠে,,,পাশাপাশি মুখে অশালীন ভাষা ব্যবহার করে,,একজন শিক্ষিত লোকের ভাষা এই রকম হওয়া কি ঠিক???’

Header Ad

টিকটকার রাইসাকে বিয়ে করেননি তৌহিদ আফ্রিদি, তবে পাত্রী কে?

বামে আফ্রিদির সঙ্গে তার স্ত্রী রামিসা এবং ডানে রাইসা ও তার স্বামীর বিয়ের মুহূর্ত। ছবি: সংগৃহীত

সোশ্যাল মিডিয়ায় বিয়ের ছবি ছড়িয়ে পড়ার পর আলোচিত ইউটিউবার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদির বিয়ের খবর চাউর হয় চারপাশে। গত সপ্তাহের বুধবার সারা দিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আফ্রিদির বিয়ের খবর চর্চিত হয়েছে।

কিন্তু সেই খবরের তিন দিন পর জানা গেলো নতুন তথ্য। তৌহিদ আফ্রিদি আসলে টিকটকার রাইসাকে বিয়ে করেননি। এ তথ্য রাইসা নিজেই জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত ফেসবুক একাউন্টে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে। শুধু তাই নয়, তিনি আরও বলেছেন যে তিনি অনেক আগেই বিবাহিত। ফলে আফ্রিদির সঙ্গে তার বিয়ে কেন হবে?

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, রাইসার বিয়ে এক বছর আগেই হয়ে গেছে।

রাইসা ও রামিসা জমজ বোন। ছবি: সংগৃহীত

আরও জানা যায়, রাইসা ও রামিসা জমজ বোন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাইসা খুব পরিচিত মুখ। তাই সবাই ধরে নিয়েছিলো রাইসাকেই আফ্রিদি বিয়ে করেছেন। তবে পারিবারিক সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, রাইসাকে বিয়ে করেননি আফ্রিদি। আফ্রিদির সঙ্গে যার কাবিন হয়েছে তিনি রাইসার জমজ বোন রামিসা।

এদিকে আফ্রিদি জানিয়েছেন, মেয়ের বাড়িতে তাকে দেখতে গিয়ে বিয়ে করে ফেলেছেন তিনি। পারিবারিক সে আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন দুই পরিবারের সদস্য ও তার ঘনিষ্ঠ কয়েকজন মানুষ। পরে বড় পরিসরে বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হবে।

প্রসঙ্গত, শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকে অনেকটা লোকচক্ষুর আড়ালে তৌহিদ আফ্রিদি। এরমধ্যে তার বিয়ের ছবি প্রকাশ্যে এলো। ২০১৫ সাল থেকে ভ্লগিং শুরু করেন তৌহিদ আফ্রিদি। তার চ্যানেলের ফলোয়ারের সংখ্যা ৬৩ লাখের বেশি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নানা-নানির কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত আব্দুল্লাহ, পেলেন গার্ড অব অনার
‘হারপিক’ নিয়ে ফেসবুকে তোলপাড়, জানা গেল কারণ
টিকটকার রাইসাকে বিয়ে করেননি তৌহিদ আফ্রিদি, তবে পাত্রী কে?
ফ্যাসিবাদের শেকড় অনেক দূর ছড়িয়ে আছে: আসিফ নজরুল
দায়িত্ব নেয়ার পর প্রথম কাজ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা: ডোনাল্ড ট্রাম্প
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঢাকা সিটি কলেজ, কী হবে ১০ হাজার শিক্ষার্থীর?
জুমার নামাজ শেষে কাকরাইল ছাড়লেন সাদপন্থিরা
তিন মাস পর ‘গাজীপুর সাফারি পার্ক’ নামে চালু হলো সাফারি পার্ক
দেশে বিনিয়োগ করলে আমরা পাশে থাকব : লন্ডনে জামায়াত আমীর
দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ: বন্ধ প্রাইমারি স্কুল, অনলাইনে পাঠদান
ঢাবি ছাত্রদলের নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানাল ছাত্রশিবির
গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় আরো ৪৫ জন নিহত
জুলাই বিপ্লবের ১০০তম দিন আজ, দিনব্যাপী নানা আয়োজন
মুজিববাদের বিরুদ্ধে লড়াইটা শতগুণ কঠিন : আসিফ মাহমুদ
কৃতকর্মে নেই অনুশোচনা, ক্ষমতা হারানোকে ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে আওয়ামী লীগ
হালাল অর্থনীতির বিকাশে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ইন্দোনেশিয়ার
আজীবন ফ্রি চিকিৎসাসেবা পাবেন গণঅভ্যুত্থানে আহতরা
টাঙ্গাইলে যুবলীগ নেতাসহ ৩ জন গ্রেফতার
এক কর্মস্থলে ৩ বছর হলেই বদলি, পরিপত্র জারি
৩১ দফা নিয়ে নওগাঁয় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের মতবিনিময়