তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের পর গলা কেটে হত্যা
ছবি: সংগৃহীত
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলায় ১২ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের পর গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার সীমান্ত ইউনিয়নের গোয়ালপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। শিশুটি স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুরে স্থানীয়রা মাঠে শিশুটির গলাকাটা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে জানায়। ধর্ষণের পর শিশুটিকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে।
নিহত শিশুটির এক বান্ধবী গণমাধ্যমকে জানায়, দুপুর ১২টার দিকে আমরা চারজন বান্ধবী মাঠে শাক তুলতে যায়। সেখানে প্যান্ট-গেঞ্জি পরিহিত এক লোক এসে আমাদের ডেকে নিয়ে পাশের একটি ভুট্টাক্ষেতে নিয়ে যায়। সেখানে ওই লোক ঘাস কাটছিল আর আমরা শাক তুলছিলাম। সে (নিহত শিশু) শাক রাখতে গেলে আমরা তাকে আর পাইনি। ওই লোকটার কাছে একটি পাখিভ্যান ছিল। দুদিন আগেও মাঠে ঘাস কাটতে দেখেছি তাকে। তার মুখে একটি তিল আছে।
চুয়াডাঙ্গার সহকারী পুলিশ সুপার (দামুড়হুদা সার্কেল) জাকিয়া সুলতানা গণমাধ্যমকে বলেন, মেয়েটিকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। স্থানীয়দের ধারণা ধর্ষণের পর তাকে হত্যা করা হয়েছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। আমরা তদন্ত করছি। অভিযুক্তকে ধরতে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে।