রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কুড়িগ্রামে জনসম্মুখে নেই সরকারের উন্নয়নের প্রচারণা, বাড়ছে দুর্নীতি

সরকারের মেগা প্রকল্পের উন্নয়নের প্রচার থাকলেও কুড়িগ্রাম জেলায় মাঠ পর্যায়ে নেই উন্নয়নের প্রচারণা। আর এই প্রচারণা বা তালিকা জনসম্মুখে না থাকায় প্রকল্পে বাড়ছে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি। সরকারের ভাবমূর্তি আর প্রকল্পের স্বচ্ছতা বাড়াতে মাঠ পর্যায়ে প্রকল্পের এবং উন্নয়নের তালিকা প্রকাশের দাবি সাধারণ মানুষের।

বর্তমান সরকারের এক যুগের বেশি মেয়াদকালে মেগা প্রকল্পের প্রচার-প্রচারণা থাকলেও জেলা-উপজেলা এবং ইউনিয়ন পর্যায় সরকারের উন্নয়ন বাস্তবায়নের নেই কোনো প্রচারণা। জেলার অধিকাংশ সরকারি অফিস গুলোতে স্থানীয় দলীয় নেতা-কর্মীদের পোষ্টার, ফেস্টুন আর বিল বোর্ডে ভরা। এ ছাড়াও ইউনিয়ন কার্যালয় গুলোতে শুধুমাত্র সচেতনামূলক সাইন বোর্ড, পোষ্টার, ফেস্টুন বা বিল বোর্ড দেখা যায়। কিন্তু প্রান্তিক সাধারণ মানুষের জীবন মান পরিবর্তনের জন্য গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য টিআর, কাবিখা, এডিপি, এলজিএসপি, জনস্বাস্থ্য, বিএডিসি, বরেন্দ্র, সমাজসেবা, যুব উন্নয়ন, মৎস্য, প্রাণীসম্পদ, নারী মহিলা বিষয়ক, শিক্ষা বিভাগসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কি কি প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে বা হয়েছে তার কোনো তালিকা নেই। এতে করে মাঠ পর্যায় সরকারের উন্নয়নের চিত্র না থাকায় সরকারের ভাবমূর্তি ব্যাহত হচ্ছে। সরকারের ক্ষুদ্র ও বৃহৎ প্রকল্প গ্রাম পর্যায়ে বাস্তবায়িত হলেও প্রচারণার অভাবে নিজ এলাকার উন্নয়ন সম্পর্কে অবগত নেই সাধারণ মানুষ। নামমাত্র কাজ দেখিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের অসাদু কর্মকর্তা ও দলীয় প্রভাবশালী নেতাকর্মীরা প্রকল্পের অর্থ লুটপাট করে সম্পদের পাহাড় গড়ছে। কিন্তু এলাকা ভিত্তিক উন্নয়নের চিত্র না থাকায় সাধারণ মানুষের অগোচরেই থেকে যাচ্ছে। উন্নয়নের নামে গোপন বরাদ্দ মাঠ পর্যায়ে এনে ভাগ-বাটোয়ারা করারও অভিযোগ পাওয়া যায়।

এ প্রসঙ্গে যাত্রাপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা মকবুল হোসেন বলেন, ‘হামার ইউনিয়নের সামনে বাল্যবিয়ে রোধ, মাদক রোধসহ সরকারি-বেসরকারি সংস্থার কিছু পোষ্টার এবং সাইনবোর্ড আছে। এ ছাড়াও সরকার তার এক যুগে হামার ইউনিয়নে কি কি উন্নয়ন করছে এবং আগামীতে কি কি উন্নয়ন করবে তার কোনো প্রচারণা নেই। তাই আমরা কিছু জানিও না।

নাগেশ্বরী উপজেলার পৌর এলাকার বাসিন্দা লতিফ মিয়া বলেন, ‘আমাদের উপজেলা পরিষদসহ ইউনিয়ন কার্যালয় পর্যন্ত সরকারের উন্নয়নের কোনো ধরনের তালিকা নেই। সরকারের মেয়াদকালে কি কি উন্নয়ন হচ্ছে বা আগামীতে হবে তার তালিকার সাইন বোর্ড কিংবা অনলাইনেও নেই। দৃশ্যমান প্রকল্পগুলোতে বরাদ্দের পরিমাণ এবং কাজের সিডিউল সম্পর্কে কিছু লেখা থাকে না। ফলে সাধারণ মানুষ কিছু বলতেও পারে না। এ ছাড়াও কিছু অসাদু কর্মকর্তা আর দলীয় নেতা-কর্মীরা গোপনে প্রকল্প নিয়ে এসে কাগজ-কলমে বাস্তবায়ন দেখিয়ে অর্থ লোপাট করেন।’

একই এলাকার আব্দুল কুদ্দুস বলেন, শুধু সংসদ আর ইউনিয়ন নির্বাচনের সময় জানা যায় উন্নয়নের কিছু কথা। কিন্তু এলাকা ভিত্তিক কি কি উন্নয়ন হয়েছে বাস্তবে তার সুনির্দিষ্ট কোনো তালিকা দেওয়া থাকে না।

উলিপুর উপজেলার সংবাদকর্মী রোকনুজ্জামান বলেন, উলিপুরে বেশ কয়েকটি সরকারি বিভাগে তথ্যাধিকারে আবেদন করেও কোনো লাভ হয়নি। সরকারের পক্ষ থেকে সকলের জন্য তথ্য জানার অধিকার রয়েছে বলা হলেও বাস্তবে মাঠ পর্যায় এর প্রতিফলন নেই। এতে করে প্রান্তিক পর্যায়ে উন্নয়ন ব্যাহত হবার পাশাপাশি লুটপাট অব্যাহত রয়েছে।

নাগেশ্বরী উপজেলার সংবাদকর্মী পাভেল রহমান বলেন, অনলাইন হোক আর সাইন বোর্ড আকারে সরকারি কোনো প্রকল্পের বর্ণনা দেওয়া থাকে না। এমনিতে কর্মকর্তাদের কাছে প্রকল্প সম্পর্কে জানতে গেলে বলা হয় তথ্য অধিকার ফরমে আবেদন করে তথ্য নেন। এ ছাড়াও জেলা বা উপজেলার দুর্নীতি বিষয়ে রিপোর্ট করলে জেলাকে ছোট ও হেয় করা হচ্ছে। এই বাক্য এখন সরকারি কর্মকর্তাদের মুখরোচক একটি কথা হয়েছে। অথচ সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নে কোনো বিভাগে তথ্য ও প্রচারণা নেই।

সরকারের মাঠ পর্যায় উন্নয়নের তথ্য প্রচারে পিছিয়ে থাকার কথা স্বীকার করেন জেলা প্রশাসক সাইদুল আরীফ। তিনি সরকারের উন্নয়ন প্রচারণার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবার আশ্বাস দেন।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার দুটি সময়সীমা নির্ধারণ করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি জানান, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে অথবা বড় ধরনের নির্বাচন সংস্কার হলে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে।

রোববার দুপুরে কক্সবাজার জেলায় ছবিসহ ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সিইসি। সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন।

নির্বাচন কমিশন সব পক্ষকে নিয়ে ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের মতো গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে চায় বলে উল্লেখ করেন সিইসি। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগে হবে নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন—এ বিতর্কে যেতে চায় না ইসি।

তিনি বলেন, "আমাদের প্রথম লক্ষ্য একটি নির্ভুল ভোটার তালিকা তৈরি করা। বর্তমানে তালিকায় ১৬ লাখ মৃত ভোটার রয়েছে, যাদের বাদ দিতে হবে।" পাশাপাশি নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তির কাজও চলমান রয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে।

একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে সবার সহযোগিতা চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, "নির্বাচন কমিশন কোনো অন্যায় চাপ গ্রহণ করবে না, কোনো অন্যায় সিদ্ধান্তও দেবে না।"

বর্তমান প্রশাসনে যারা দায়িত্বে আছেন, তারা অতীতের নির্বাচন অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে কাজ করছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবে এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদেরও আইনের মধ্যে থেকেই কাজ করতে হবে।

এ সময় কক্সবাজারের পুলিশ সুপার, চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, কক্সবাজার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ। ছবি: সংগৃহীত

আশুলিয়ার জিরাবোয় নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আজিজুর রহমান আজাদ। আজ রোববার ভোরে একদল ডাকাত তার বাড়িতে ঢোকে এবং তাদের গুলিতে বিদ্ধ হন অভিনেতা। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও মা গুরুতর আহত বলে জানা গেছে।

তপু খান জানান, ঘটনাটি ঘটেছে ভোরবেলা। কয়েকজন ডাকাত আজাদের বাসার রান্নাঘরের গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে। যার শব্দে বাসার সবাই টের পেয়ে রান্নাঘরে যায়। এ সময় অভিনেতার স্ত্রীর মাথায় এবং তার মায়ের পায়ে গুরুতরভাবে আঘাত লাগে। এরপর ডাকাতরা চলে যাওয়ার সময়ে আজাদের পায়ে তিনটি গুলি করে।

মা-স্ত্রীসহ অভিনেতা এখন রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আজাদের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তার স্ত্রী এবং মায়ের চিকিৎসা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের চিকিৎসক ডা. কামরুজ্জামান বলেন, অভিনেতার শরীরে তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি শংকামুক্ত। 

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব