বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মেয়রের হাতে শিক্ষক লাঞ্ছিতের অভিযোগ, শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ফুলবাড়ী গোলাম মোস্তফা (জিএম) পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তোজাম্মেল হোসেনকে পৌর মেয়র মাহমুদ আলম লিটন ও তার সহযোগী শোয়েব পাপ্পু লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে বিক্ষোভসহ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। মেয়র যতক্ষণ না প্রধান শিক্ষকের কাছে ক্ষমা চাইবেন ততক্ষণ পাঠগ্রহণ বর্জন করে বিদ্যালয় চত্বরে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা শিক্ষার্থীদের।

মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে বিদ্যালয় থেকে এক বিক্ষোভ মিছিল বের করে শিক্ষার্থীরা। পুলিশি বাধায় মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হলে পরে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে ব্যানার,

পুলিশি বাঁধায় পড়ে বিক্ষোভ মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়। পরে বিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে ব্যানার, প্ল্যাকার্ডসহ ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, শিক্ষক একজন গুরু। গুরুর সঙ্গে অশোভনীয় আচরণ কারোর কাম্য নয়। ফুলবাড়ী পৌর মেয়র মাহমুদ আলম লিটন ও তার সহযোগী শোয়েব পাপ্পু গত ১৮ এপ্রিল বিদ্যালয়ে প্রধানমন্ত্রীর চাল বিতরণকালে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তোজাম্মেল হোসেনকে লাঞ্ছিত করেন। তার পাঞ্জাবি-পায়জামা
খুলে নেওয়ার হুমকি দেন।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. তোজাম্মেল হোসেন বলেন, ফুলবাড়ী পৌর মেয়র আমাকে মুঠোফোনে জানান যে, প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ভিজিএফের চাল ১৮ এপ্রিল বিতরণ করা হবে স্কুলে। আমি তখন আমার পিয়নকে দিয়ে হলরুম খুলে দেই। যেহেতু আসন্ন এসএসসি পরীক্ষা উপলক্ষে বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষগুলো পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। তাই শ্রেণিকক্ষগুলো খুলে দেওয়া হয়নি। আমি মেয়রকে আমার অফিস কক্ষে বসতে বলে আমি দিনাজপুর রওনা হই মিটিংয়ের উদ্দেশে। দুপুর আড়াইটায় ফিরে এসে দেখি সব শ্রেণিকক্ষ খোলা হয়েছে আমার অনুমতি ছাড়াই। তখন আমি আমার অফিস স্টাফ রাব্বী ও মহসিনকে বকাবকি করি। এসময় মেয়র মাহমুদ আলম লিটন ও তার সহযোগী শোয়েব পাপ্পু আমার উপর মারমুখী হন। আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। আর তার সহযোগী শোয়েব পাপ্পু যে অশ্লীল ভাষায় আমাকে গালাগাল করে তা মুখে আনা যাবে না। আমি প্রতিবাদ করতে গেলেই আমাকে মার খেতে হতো। বিষয়টি বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতিকে জানানো হয়েছে।

শিক্ষার্থীদের মানববন্ধনের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক বলেন, শিক্ষার্থীরা যে মানববন্ধন করবে, সেটি আমার জানা ছিল না। সোমবার (২৪ এপ্রিল) রাতে এক শিক্ষার্থীর মাধ্যমে জানতে পারি তারা এ ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন করবে।

এ ব্যাপারে মেয়রের সহযোগী শোয়েব পাপ্পু বলেন, প্রধান শিক্ষককে কোনোভাবেই লাঞ্ছিত করা হয়নি বা কোনো প্রকার অশালীন ভাষায় কথাও বলা হয়নি।

প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছিত করার কথা অস্বীকার করে ফুলবাড়ী পৌরসভার মেয়র মাহমুদ আলম লিটন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার হিসেবে পৌর এলাকার ৪ হাজার ৬২১ জন অসহায় দুস্থের মাঝে বিতরণের জন্য ১৮ এপ্রিল জিএম স্কুলে বিতরণ করা হয়। এজন্য আগের দিন প্রধান শিক্ষককে মুঠোফোনে অবগত করা হয়েছে। তখন প্রধান শিক্ষক বলেন, এসএসসি পরীক্ষার জন্য সিট প্ল্যান করা হয়েছে। সেজন্য রুমে বিতরণ করা যাবে না, হলরুম খুলে দিচ্ছি সেখানে বিতরণ করেন। ১৮ এপ্রিল আমি সেভাবেই হলরুমে কার্যক্রম শুরু করি। তখন প্রধান শিক্ষক আমার সঙ্গে দেখা করে দিনাজপুর চলে যান। প্রখর রোদের মধ্যে চাল বিতরণকালে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন আমি বিদ্যালয় ঘুরে দেখি ওই শ্রেণিকক্ষগুলোতে কিছু শিক্ষক প্রাইভেট পড়াচ্ছেন। তখন শ্রেণিকক্ষে ঢুকে দেখি কোনো প্রকার সিট প্ল্যান করা হয়নি। তখন আমি পিয়নকে বলি শ্রেণিকক্ষগুলো খুলে দিতে। তখন তারা খুলে দেন। আমিসহ দু'জন পুলিশ একটি গাছের নিচে বেঞ্চ নিয়ে বসেছিলাম। পরে আড়াইটায় প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ে আসেন। তিনি এসে চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করে দেন। তখন আমি প্রধান শিক্ষককে বলি যে শ্রেণিকক্ষগুলো আমি খুলিয়েছি। প্রচণ্ড গরমের কারণে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছিল তাই। তখন প্রধান শিক্ষক আমাকে বলেন আপনি কে? সেসময় আমার সঙ্গে থাকা কয়েকজন বলেন, আপনি মেয়র সাহেবকে চেনেন না উনি কে। তখন তাদেরকেও প্রধান শিক্ষক বলেন আপনি কে?

মেয়র আরও বলেন, আমি আমার স্টাফের সঙ্গে কথা বলছি। এর একপর্যায়ে বাগবিতণ্ডা শুরু হয় উভয়ের মধ্যে। সেখানে কোনো প্রকার অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ করা হয়নি। প্রধান শিক্ষক নিজের গা বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের কথা বলছেন। তিনিই সেদিনের পুরো পরিস্থিতির জন্য দায়ী। উপরোন্ত তিনি প্রধানমন্ত্রীর চাল বিতরণে অসহযোগিতা করেছেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ ওয়াসিকুল ইসলাম জানান, বিষয়টি তার জানা নেই এবং এ বিষয়ে কেউ তাকে জানায়নি। অভিযোগ পেলে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিল্টন বলেন, বিষয়টি সম্মানজনক সুরাহার জন্য উদ্যোগ নেওয়া হবে।

এসজি

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন