শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ব্রহ্মপুত্রের দুর্গম চরাঞ্চলে তরমুজ চাষে পাল্টে যাচ্ছে কৃষকদের ভাগ্য

কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদের দুর্গম চরাঞ্চলে শুরু হয়েছে তরমুজের আবাদ। গত বছর থেকে পরীক্ষামূলকভাবে তরমুজ চাষ শুরু হলেও এবার এগিয়ে এসেছে অনেক কৃষক। ফলনও হয়েছে আশানুরুপ। এই বছর আগাম বন্যা না হলে দ্বিগুণ লাভের আশা করছে কৃষকরা। তবে বাজার বিপণনে সরকার এগিয়ে আসলে এবং আর্থিক ব্যাংকগুলো সহজ কিস্তিতে ঋণ ব্যবস্থা চালু করলে চরের বালু মাটিতে ফলবে সোনা। পাল্টে যাবে চরাঞ্চলের মানুষের দু:খ দুর্দশা।

কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, জেলায় ১৬টি নদ-নদীতে রয়েছে প্রায় সাড়ে ৪ শতাধিক চর। আবাদযোগ্য জমি রয়েছে প্রায় ৪৫ হাজার হেক্টর। এর মধ্যে ৩৬৮টি চরে ৩৫ হাজার হেক্টর জমিতে চাষাবাদ শুরু করছে কৃষকরা। এসব চরাঞ্চলে ভুট্টা, তরমুজ, মিষ্টি কুমড়া, শশা ও মরিচ চাষ করা হয়েছে।

গত বছর জেলার উলিপুর উপজেলার হাতিয়া ইউনিয়নের চর বাগুয়া গ্রামে ৫০ একর জমিতে তরমুজ আবাদ করা হয়। আগাম বন্যায় ৪০ একর ফসল নিমজ্জিত হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তারপরও দমে যাননি কৃষকরা। এই বছর চরে ৩৪ হেক্টর জমিতে তরমুজের আবাদ করা হয়েছে। তরমুজ উত্তোলনও শুরু করেছে কৃষকরা। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় ফলনও হয়েছে আশানুরুপ। ফলে গত বছরের ক্ষতি কাটিয়ে এবার ভালো লাভের আশা করছে তারা। তবে চরে বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদের জন্য সবচেয়ে বড় বাঁধা হলো বাজার বিপণন ব্যবস্থাপনা। এ ছাড়াও আর্থিক ব্যাংকগুলো সাধারণ কৃষককে ঋণ প্রদান না করায় ইচ্ছে থাকা সত্বেও অনেক কৃষক এসব ফসল চাষাবাদ করতে না পেরে জমি ফেলে রেখেছেন।

বাগুয়া চরের দছিম উদ্দিন জানান, এই চরে তিনজন উদ্যোক্তা কৃষক ৪০ একর জমিতে তরমুজ চাষ করেছেন। ব্যাংক থেকে বড় অংকের ঋণ পাওয়ার ফলে তারা ব্যাপক আকারে চাষ করার সুযোগ পেয়েছেন। তাদের চাষাবাদে দেখে এখানকার অনেক কৃষক আগ্রহী হয়ে উঠলেও অর্থনৈতিক কারণে তারা এগিয়ে আসতে পারছে না।

তরমুজ চাষী আব্দুর সবুর জানান, গত বছর পরীক্ষামূলকভাবে তরমুজ চাষ করলেও আগাম বন্যায় তরমুজ ক্ষেত ভেসে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। এই বছর আগাম ১৪ একর জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। এতে আমার ৬/৭ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। আশা করছি ২০ হাজার তরমুজ উঠাতে পারব। এতে আমার ৬/৭ লাখ টাকা বাড়তি আয় হবে। তবে বড় সমস্যার জায়গা হলো তরমুজ বিপণন করা।
তিনি বলেন, পাইকাররা এখানে এসে কম মূল্যে তরমুজ কিনে নিয়ে যায়। আমরা শহরে নিয়ে গিয়ে তরমুজ বিক্রি করতে পারলে আরো বেশি লাভবান হতাম। এতে আরো কৃষক তরমুজ চাষে এগিয়ে আসত।

এই কৃষক আরো জানান, পৌষ মাসের শুরুতে তরমুজের বীজ বপন করতে হবে। ৪ মাস পর চৈত্র মাসের মাঝামাঝি সময়ে তরমুজ উত্তোলন করা যায়। তরমুজ চাষে কিছু শতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। বালু জমিতে ১০ ইঞ্চি বাই ১০ ইঞ্চি স্কোয়ারে দেড় ফুট গর্ত করে গর্তের মধ্যে কিছু দোআঁশ মাটি, গোবর, সার ও ডিএসপি দিতে হয়। প্রতি গর্তে ৪০ গ্রাম দিলেই হবে। এভাবে এক সপ্তাহ রাখার পর একটি গর্তে ৩টি করে বীজ বপন করা হয়। এ ছাড়াও নিয়মিতভাবে পোকা-মাকড় ও ইঁদুরের আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে পরিচর্যা ও কীটনাশক স্প্রে করতে হবে।

এ বিষয়ে হাতিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হোসেন জানান, বর্তমানে চরাঞ্চলে স্থানীয় উদ্যোক্তারা বিভিন্ন কৃষিজ পণ্য চাষাবাদে আগহী হয়ে উঠেছে। অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে বাকী কৃষকরা এগিয়ে আসতে পারছে না। এক্ষেত্রে আর্থিক ব্যাংক, জিও এবং এনজিওরা এগিয়ে আসলে চরের পতিত জমিতে সোনা ফলানো সম্ভব।

এ ব্যাপারে কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের অতিরিক্ত উপপরিচালক (শষ্য) আজিজুল ইসলাম জানান, গত বছর থেকে এ জেলায় তরমুজের আবাদ শুরু হয়েছে। এ বছর ২২ হাজার হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ হয়েছে। বিপণনে কৃষকরা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় এজন্য চরাঞ্চলে কালেকশন সেন্টার করার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত