শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এডিপির প্রকল্প: কাজ না করেই টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ

পটুয়াখালীর বাউফলে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তত্ত্বাবধানে ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আওতায় বিভিন্ন প্রকল্প কাগজে কলমে বাস্তবায়িত দেখিয়ে বিল উত্তোলন করা হয়েছে। তবে বাস্তবে প্রকল্পের মেয়াদ শেষের ৯ মাস পার হলেও কাজের কোনো চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যায়নি।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০২১-২২ অর্থবছরে বাউফল উপজেলায় এডিপির আওতায় ৬৭টি প্রকল্প নেওয়া হয়। মোট বরাদ্দ ছিল ১ কোটি ৯ লাখ ১৬ হাজার টাকা। ১৫টি প্যাকেজে ৪১টি প্রকল্প ছিল দরপত্রের মাধ্যমে। বাকি ২৬টি প্রকল্প সিপিসি করে বাস্তবায়নের কথা বলা হয়।

উপজেলা পরিষদের এডিপির বরাদ্দের এ সব প্রকল্প এলজিইডির মাধ্যমে বাস্তবায়িত হয়েছে। প্রকল্পগুলোর মধ্যে ছিল বিভিন্ন ধর্মীয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন, পাকা ঘাটলা, নলকূপ স্থাপন, শৌচাগার নির্মাণ ও রাস্তা সংস্কার। চুক্তি অনুযায়ী ৪৫ দিনের মধ্যে এ সব প্রকল্পে কাজ শেষ হওয়ার কথা।

তবে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯ মাস পার হলেও বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ শেষ হয়নি। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও প্রকল্প সিপিসি প্রকল্প বাস্তবায়িত দেখিয়ে বিল উত্তোলন করে নিয়েছেন। মোটা অংকের ঘুষের বিনিময়ে উপজেলা প্রকৌশলী মো. সুলতান হোসেন ওই বিল প্রদান করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি সরেজমিনে গিয়ে এমন তথ্য পাওয়া যায়।

এডিপির আতওয়ায় উপজেলার ধুলিয়া ইউনিয়নের চাঁদকাঠী গ্রামে নুর মোহাম্মাদ সিকদার বাড়ির মসজিদে পাকা ঘাটলা নির্মাণ, ঘুরচাকাঠী ইসমাইল সরদার বাড়ি পাকা ঘাটলা নির্মাণ ও চাঁদকাঠী গ্রামের সিকদার বাড়ি একটি গভীর নলকূপ স্থাপণের জন্য ৩ লাখ ৪ হাজার টাকা চুক্তিমূল্যে পটুয়াখালীর মের্সাস মানজারুল এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে উপজেলা প্রকৌশলী কার্যাদেশ দেয়। কাগজে কলমে কাজ বাস্তবায়িত দেখিয়ে ঠিকাদারকে বিলও প্রদান করেন উপজেলা প্রকৌশলী। তবে বাস্তবে কাজের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে ঠিকদার শাওন বলেন, কাজটি খোকনের কাছে বিক্রি করে দিয়েছি। আর খোকন বলেন, কয়কেদিনের মধ্যে কাজ শুরু করা হবে। কাজ না করে বিল উত্তোলনে বিষয় জানতে চাইলে বলেন, ‘সমস্যা নেই, জামানত জমা আছে।’

একই এডিপি প্রকল্পের আওতায় পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডে শহিদ সিকদারের বাড়ির সামনের খালে পাকা ঘাটলা নির্মাণের জন্য দেড় লাখ টাকা ও কালাইয়া ইউনিয়নের উত্তর শৌলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন মসজিদে গভীর নলকূপ স্থাপনের জন্য ৯০ হাজার বরাদ্দ দেওয়া হয়। উপজেলা পরিষদের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ইসরাত জাহানকে ওই প্রকল্পের সিপিসি করা হয়। কাগজে কলমে পাকা ঘাটলা ও নলকূপ স্থাপন কাজ বাস্তবায়িত। বিলও উত্তোলন করেন সিপিসি। তবে পাকা ঘাটলা ও নলকূল খুঁজে পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে জানতে প্রকল্পের সিপিসি ইসরাত জাহানকে পাওয়া যায়নি।

তার স্বামী মো. সফিজ সিকদার বলেন, ‘পাকা ঘাটলা নির্মাণ করা হবে। আর নলকূপের বিষয়ে আমি কিছু জানি না।’

একইভাবে উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ধানদী গ্রামে আ. ছত্তার শিকদার বাড়িতে গভীর নলকূপ স্থাপন না করে বরাদ্দের ৯০ হাজার টাকা উত্তোলন করেন পরিষদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. রুবেল তালুকদার। সাবেক এই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান প্রকল্পের বিষয়ে কিছু জানেন না বলে দাবি করেন।

অপরদিকে, এডিপির প্রকল্পের আওতায় ৫ লাখ ৪১ হাজার টাকা চুক্তিমূল্যে উপজেলার কালাইয়া ইউনিয়নের দুইটি বাড়ির প্রবেশ পথে ইটের সলিং রাস্তা নির্মাণ ও দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ সরবারহ করেন মেসার্স নিউ আহম্মেদ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। নামমাত্র ইটের সলিং ও দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাত্র ১৬ জোড়া বেঞ্চ সরবারহ করে প্রকল্পের পুরো টাকা আত্মসাৎ করেন ঠিকাদার। এ বিষয়ে জানতে ওই ঠিকাদারকে পাওয়া যায়নি। তার ফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেনি।

উপজেলা প্রকৌশলী মো. সুলতান হোসেন বলেন, ‘কোনো কাজই পেন্ডিং থাকবে না। আমি এসওদের নিয়ে বসে কাজ গুলো বাস্তবায়ন করার সিদ্ধান্ত নেব।’

এ বিষয়ে বাউফল উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আল-আমিন বলেন, ‘বিষয়টি খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত