বুধবার, ৮ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জামালপুরের এই বিদ্যালয়ের ৬৬ শিক্ষার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা

২৬ মার্চ, মহান স্বাধীনতা দিবস। ১৯৭১ সালে ৩০ লাখ শহীদের রক্ত ও দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতা। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর বাঙালি জাতি পায় লাল-সবুজের পতাকা। দেশকে বাচাঁতে জীবন বাজি রেখে সেই দিন বকশীগঞ্জ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর কো-অপারেটিভ উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে ছিলেন মহান মুক্তিযুদ্ধে। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে বিভিন্ন সম্মুখযুদ্ধে তারা বীরের মতো লড়াই করেছেন। বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বীর প্রতীক খেতাব পেয়েছেন ওই স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র বশির আহমেদ, নূর ইসলাম ও মতিউর রহমান।

জানা যায়, জামালপুর জেলার সর্ব উত্তরে ভারতীয় সীমান্তবর্তী বকশীগঞ্জ উপজেলার ধানুয়া কামালপুরের পাশেই অবস্থিত ভারতের মেঘালয় রাজ্য মহেন্দ্রগঞ্জ। মহান মুক্তিযুদ্ধে ১১ নম্বর সেক্টরের সদর দপ্তর ছিল ভারতের মেঘালয় রাজ্যের এই মহেন্দ্রগঞ্জ। কৌশলগত কারণে ধানুয়া কামালপুর ছিল পাক হানাদার বাহিনী ও মিত্র বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ স্থান। যে কারণে কামালপুরে ঘাঁটি গেড়েছিল পাকিস্তানি বাহিনী। কামালপুর দখলে নিতে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ সংঘটিত হয়। সম্মুখ যুদ্ধে পা হারান কর্নেল আবু তাহের।
আর শহীদ হন ক্যাপ্টেন সালাউদ্দিন মমতাজসহ শতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধা। এক সময় অবস্থা বেগতিক দেখে ৪ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় পাকিস্তানি বাহিনী। মুক্ত হয় ধানুয়া কামালপুর।
কামালপুরে এমন বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয়ভাবে বীর বিক্রম, বীর উত্তম ও বীর প্রতীক খেতাব পান মোট ২৯ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা।

১৯৭১ সালের সেই সময় বিভিন্ন সেক্টর ও সাব সেক্টরে ভাগ করা হয় পুরো দেশকে। মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টরের বিভিন্ন কম্পানিতে মুক্তিযোদ্ধা নিয়োগ চলছে-এমন খবর চলে আসে ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত ধানুয়া কামালপুর কো-অপারেটিভ উচ্চ বিদ্যালয়ে। বিদ্যালয়ের নবম ও দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নাম লেখাতে শুরু করেন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। একে একে ৬৬ জন শিক্ষার্থী মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণের জন্য প্রশিক্ষণ নিতে ছুটে গেলেন ভারতের মহেন্দ্রগঞ্জে। প্রশিক্ষণ নিয়েই ঝাঁপিয়ে পড়লেন শত্রু বাহিনীর উপর। দীর্ঘ ৯ মাস বীরের মতো লড়াই করে ছিনিয়ে আনেন লাল-সবুজের পতাকা।

বীর মুক্তিযোদ্ধা আমিনুল ইসলাম বলেন, ধানুয়া কামালপুর কো-অপারেটিভ উচ্চ বিদ্যালয়ে আমি তখন নবম শ্রেণির ছাত্র ছিলাম। দেশের পরিস্থিতি আমরা বুঝে গিয়েছি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ডাক আমাদের কাছেও পৌঁছে গেছে। প্রামাঞ্চল হলেও নানা মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকায় মুক্তিযুদ্ধের খবর পাচ্ছিলাম। আর ওপাশেই ভারতের মহেন্দ্রগঞ্জ, সেখানে গিয়ে দেখতাম যুদ্ধের প্রস্তুতি চলছে। আমাদের বয়সী অনেকেই যুদ্ধে যাচ্ছে, নিজেকে ঘরে রাখা কঠিন হয়ে গেল। চলে গেলাম মুক্তিযুদ্ধে। আমাদের স্কুলের ৬৬ জন ছাত্র মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়।

জানা যায়, ৪ ডিসেম্বর ভারতীয় মিত্র বাহিনীর ব্রিগেডিয়ার হরদেব সিং ক্লের বললেন-কামালপুর পাকিস্তানি ক্যাম্পে কে যাবে আত্মসমর্পণের চিঠি নিয়ে। কামালপুর সীমান্তঘেষাঁ ভারতীয় গ্রাম ব্রাহ্মণপাড়ায় তখন মুক্তি বাহিনীর হাজারো সদস্য উপস্থিত। তবে কেউ সাহস করে বলতে পারছিল না কে যাবে। বিগ্রেডিয়ার ক্লের যখন প্রশ্নটা দ্বিতীয়বার করলেন ঠিক তখনই মুক্তি বাহিনীর এক কিশোর যোদ্ধা বলে উঠলেন-আমি যাবো চিঠি নিয়ে। সেই কিশোর যোদ্ধা ছিলেন বশির আহমেদ।

এ প্রসঙ্গে বশির আহমেদ বলেন, আমাদের স্কুলের ১০০ গজ দূরেই ক্যাম্পটি। আত্মসমর্পণের চিঠিটি পকেটে নিয়ে পাকিস্তানি ক্যাম্পের সামনের রাস্তায় গিয়ে দাঁড়িয়ে আমার হাতে থাকা সাদা পতাকা নাড়ালাম। কিন্তু ভেতর থেকে কোনো সাড়া পেলাম না। ভয়াবহ অনিশ্চয়তায় পড়ে গিয়েছিলাম। কারণ শত্রু পক্ষের ছোড়া একটি গুলিই আমার জীবন কেড়ে নিতে পারত। তবে কোণঠাসা পাকিস্তানি বাহিনী এক সময় ক্যাম্পের ভেতরে ডেকে নিলে আত্মসমর্পণের চিঠি পৌঁছে দেই।

তিনি আরো জানান, দীর্ঘক্ষণ চিঠির বিষয় নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করেও সিদ্ধান্ত নিতে পারছিল না পাক বাহিনী। এরইমধ্যে মিত্র বাহিনীর ৪টি যুদ্ধ বিমান পাকিস্তানি ক্যাম্পে হামলা শুরু করল। এ সময় তাকে বাংকারে ঢোকানো হয়। এতে কয়েকজন সৈনিক হতাহত হয়। পাকিস্তানি বাহিনীর মনোবল আরো ভেঙে যায়। এরইমধ্যে মুক্তি বাহিনীর আরো একজন যান আত্মসমর্পণের চিঠি হাতে। তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধা আনিসুর রহমান। এক পর্যায়ে চারপাশ থেকে হামলায় আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। শত্রুমুক্ত হয় কামালপুর রণাঙ্গন।

বিদ্যালয়টির বর্তমান প্রধান শিক্ষক ফরহাদ হোসেন বলেন, আমি গর্বিত যে আমার এই বিদ্যালয়ের ৬৬ জন প্রাক্তন ছাত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৬৪ সালে এই স্কুল প্রতিষ্ঠার সময় আশপাশের এলাকায় কোনো মাধ্যমিক বিদ্যালয় ছিল না। সবাই কামালপুরেই পড়তে আসত। প্রায় ৮০০ শিক্ষার্থী ছিল বলে জেনেছি। মুক্তিযুদ্ধের সময়কার গুরুত্বপূর্ণ এক রণাঙ্গন ছিল বলে স্কুলের এত ছাত্র মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। বিষয়টি আমাকে প্রতিদিনই সকল কাজে উৎসাহিত করে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের চৌকা সীমান্তে

বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ ঘিরে উত্তেজনা, বিজিবির সতর্ক অবস্থান  

ছবিঃ সংগৃহীত

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের চৌকা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ নিয়ে দু’দিন ধরে উত্তেজনা চলছে। এরই মধ‍্যে সোম ও মঙ্গলবার বিকেলে বিজিবি-বিএসএফের দুই দফা পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তবে কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি তারা। উভয় বাহিনী সীমান্তে বতর্মানে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। নিজেদের টহল কার্যক্রম বাড়িয়েছে বিজিবি।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) সকাল থেকে বিজিবির-৫৯ ব্যাটালিয়নের চৌকা বিওপির অধীনস্থ পিলার নম্বর ১৭৭ এর ১ এস, ২ এস ও ৩ এস এলাকার বিপরীতে ভারতীয় অংশে সীমান্তে রাস্তা নির্মাণের কাজ করতে দেখা যায়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ওই এলাকায় সতর্ক অবস্থান নিয়েছে বিজিবি, বাড়িয়েছে নিজেদের টহল।

এদিকে মঙ্গলবার বিকালে সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন বিজিবির ৫৯ ব্যাটালিয়নের লে. কর্নেল গোলাম কিবরিয়া।

৫৯ ব্যাটালিয়নের লে. কর্নেল গোলাম কিবরিয়া বলেন, ঠিক রাস্তা নির্মাণ নয়, রাস্তা নির্মাণের পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে মাটি খোঁড়াখুঁড়ি শুরু করেছিল। সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি জানান, ভারতের পক্ষ থেকে তাদের সীমান্ত এলাকায় বিএসএফ সদস্য মোতায়েন রয়েছে। আমাদের বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আমরাও আমাদের সীমান্তে এলাকায় বিজিবি মোতায়েন রেখেছি। সাধারণ মানুষের ভয়ের কোনো কারণ নেই।

এদিকে সীমান্তে বাংলাদেশের ভূমি রক্ষায় স্থানীয় বাংলাদেশিরা ক্ষোভ জানিয়েছেন এবং বিএসএফের অবৈধ কর্মকাণ্ডকে প্রতিহত করতে বিজিবির সঙ্গে তারাও দিনব‍্যাপী সীমান্তে অবস্থান নেন। একইভাবে বিএসএফের সঙ্গে ভারতের নাগরিকদের অবস্থান নিতে দেখা যায়। গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকেই সীমান্তে অতিরিক্ত বিজিবি মোতায়েন করা হয় এবং বিজিবির সেক্টর কমান্ডারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পরও অবস্থান করছেন।

Header Ad
Header Ad

খালেদা জিয়া গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বার্তা দিয়ে গেছেন: মির্জা ফখরুল  

ছবিঃ সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণতন্ত্র যেন প্রতিষ্ঠা করা হয়, গণতন্ত্রকে যেন আমরা সবাই মিলে প্রতিষ্ঠা করি এই বার্তাটি দিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। বেগম খালেদা জিয়াকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি ঢাকা ত্যাগ করার পর মঙ্গলবার রাতে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের এ কথা জানান বিএনপি মহাসচিব।

সুচিকিৎসা করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দ্রুতই আবার দেশের মানুষের কাছে ফিরে আসবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন মির্জা ফখরুল। বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, যাওয়ার সময় তিনি (খালেদা জিয়া) আবারও দেশবাসীকে বলেছেন যে, তারা যেন আমার জন্য দোয়া করেন, আমিও আল্লাহর কাছে এই দোয়া চাই দেশবাসীকে যেন ভালো রাখেন, তাদের কল্যাণ করেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের নির্যাতনে মিথ্যা মামলায় বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ছয় বছর আটক করে রাখা হয়। আটক করে রাখার সময় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। অত্যন্ত অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। তারপর আমরা বারবার বলেছি, বিদেশে নেওয়ার জন্য সুযোগ দিন। কিন্তু ফ্যাসিস্ট হাসিনা কোনো কথাতেই কর্ণপাত করেননি।

তিনি বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমতে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে পাঁচ আগস্ট হাসিনা বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার পরে আজকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পূর্ণ মুক্ত হয়েছেন মিথ্যা মামলা থেকে। তিনি চিকিৎসার জন্য লন্ডনে গেছেন এটা আল্লাহর জন্য শুকরিয়া জানাচ্ছি।

Header Ad
Header Ad

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক  

ছবিঃ সংগৃহীত

রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান।

মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ বিষয়ে ব্রিফ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

শফিকুল আলম বলেন, সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে আয়োজিত এ বৈঠকে নির্বাচন, দুর্নীতি, অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে করণীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, বর্ধিত সময়সীমার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ছয়টি সংস্কার কমিশনের মধ্যে পাঁচটি ১৫ জানুয়ারির মধ্যে তাদের প্রতিবেদন জমা দেবে বলে আশা করছে সরকার।

এই ছয়টি কমিশন হলো বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বাধীন নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, সরফরাজ হোসেনের নেতৃত্বাধীন পুলিশ প্রশাসন সংস্কার কমিশন, বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমানের নেতৃত্বাধীন বিচার বিভাগীয় সংস্কার কমিশন, টিআইবির ইফতেখারুজ্জামানের নেতৃত্বে দুর্নীতি দমন কমিশন, আবদুল মুয়ীদ চৌধুরীর নেতৃত্বে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন এবং ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির বিশিষ্ট অধ্যাপক আলী রীয়াজের নেতৃত্বে সংবিধান সংস্কার কমিশন।

এ সময় জাতীয় নির্বাচন সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টা এ বিষয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বলেছেন, তা পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ ঘিরে উত্তেজনা, বিজিবির সতর্ক অবস্থান  
খালেদা জিয়া গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বার্তা দিয়ে গেছেন: মির্জা ফখরুল  
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক  
মেটা প্ল্যাটফর্মে থাকছে না ফ্যাক্টচেকার, বাড়বে রাজনৈতিক কনটেন্ট: জাকারবার্গ  
হাসিনাকে দীর্ঘমেয়াদি থাকার অনুমতি দিলো ভারত  
ইউরোপে পোঁছানোর চেষ্টায় সাগরে প্রাণ গেলো ২,২০০ অভিবাসীর  
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করল সরকার  
ঢাবি থেকে সাত কলেজকে আলাদা করতে কমিশন ও শিক্ষার্থীদের বৈঠক বুধবার
প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে ৯৮ কোটি টাকার অনুদান সংগ্রহ
এবার শাহীনকে ধরা হলো বিমানবন্দরে! আদালতে সোপর্দ
হৃদয়-মেয়ার্সের জুটিতে বরিশালের সহজ জয়
‘ফিরোজা’ থেকে বিমানবন্দরের পথে খালেদা জিয়া
কানাডার অনেকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে তাঁদের দেশকে দেখতে চান: ট্রাম্প
ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনাসহ ৯৭ জনের পাসপোর্ট বাতিল
পাঁচদশক আড়ালে থাকা মেজর ডালিম বাংলাদেশে ফিরছেন!
সাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের ছোট ভাই মৃদুল গ্রেপ্তার
জুলাই-আগস্ট গণহত্যার ন্যায়বিচার দেখতে চান প্রধান বিচারপতি
আবারও বাড়বে শীতের দাপট, ঘন কুয়াশার সঙ্গে থাকবে ঠাণ্ডা বাতাস
পরিবারসহ নাফিজ সারাফতের বাড়ি, জমি ও ফ্ল্যাট ক্রোকের আদেশ
শিবগঞ্জ-মালদা সীমান্তে কাঁটাতার দেয়া নিয়ে বিজিবি-বিএসএফের উত্তেজনা