শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫ | ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

উখিয়া-টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সক্রিয় ১০ সশস্ত্র গোষ্ঠী

কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ৩৩টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারে মরিয়া হয়ে উঠেছে সক্রিয় ১০টি সশস্ত্র গোষ্ঠী। ক্যাম্পভিত্তিক মাদক চোরাচালান, মানব পাচার, হাট-বাজারে চাঁদাবাজি, অপহরণ-মুক্তিপণ আদায়-এসব নিয়ন্ত্রণে হামলা, খুন, অগ্নিসন্ত্রাস মিলে অস্থির হয়ে উঠেছে ক্যাম্প। এ কারণে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মঙ্গলবার (২১ মার্চ) পর্যন্ত ক্যাম্পে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে ১৮টি। আর মঙ্গলবারের (২১ মার্চ) দুইজন নিয়ে চলতি মাসে এখন পর্যন্ত খুন হয়েছেন ৯ জন।

মঙ্গলবার দুপুরে উখিয়ার তাজনিমারখোলা এলাকার ১৩ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে দুই রোহিঙ্গা যুবক মারা যান। তারা হলেন, ক্যাম্পের জি-৪ ব্লকের বেসা আলির ছেলে মো. রফিক ও মাহমুদ হাসানের ছেলে রফিক উল্যাহ। আহত হয়েছেন একই ক্যাম্পের মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে মো. ইয়াছিন।

উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী জানিয়েছেন, গতকাল দুপুরে ৫-৬ জন অজ্ঞাত সশস্ত্র দুষ্কৃতিকারী ১৩ নম্বর ক্যাম্পে হামলা চালায়। এ সময় রফিক নামের দুইজন এবং ইয়াছিনকে লক্ষ্য করে গুলি করে তারা। এতে মো. রফিকের বুকের বাম পাশে গুলি লাগে। তাকে পাশের এনজিও হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। আর রফিক উল্যাহর ডান চোখের উপরে গুলি লেগে মাথার পেছন দিয়ে বের হয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। গুলিবিদ্ধ ইয়াছিনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের তথ্যমতে, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ১২৯টি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আর চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ১৮টি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। এ ছাড়াও চলতি মাসের (মার্চ) ২১ দিনে খুন হয়েছেন ৯ জন। এসব ঘটনায় নিহতদের বেশিরভাগ রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কমিউনিটি নেতা ও স্বেচ্ছাসেবক।

সম্প্রতি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির এক প্রতিবেদনে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের অস্থিরতার জন্য আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মিসহ (আরসা) ৩টি সন্ত্রাসী গ্রুপ ও ৭টি ডাকাত দল রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় সক্রিয় রয়েছে বলে বলা হয়েছে। এসব সশস্ত্র গোষ্ঠী দ্বারা আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে হত্যাসহ নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।

উখিয়ার ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক ছৈয়দ হারুন অর রশিদ বলেন, ‘রোহিঙ্গা শিবিরে কয়েকটি দুষ্কৃতিকারী দল সক্রিয় রয়েছে। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটছে। মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরসার সন্ত্রাসীরা এ ঘটনার নেপথ্যে রয়েছে বলে দাবি করে আসছে সাধারণ রোহিঙ্গারা। এ বিষয়টি নিয়ে তৎপর রয়েছে এপিবিএন। এ ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে।’

এদিকে রোহিঙ্গা নেতাদের দাবি, এসব ঘটনার পেছনে কথিত সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো জড়িত। আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জোবায়ের বলেন, দুটি কারণে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কমিউনিটি নেতাদের খুন করছে সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো। প্রথমত, কথিত সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর ব্যাপারে কেউ তথ্য দিলে সেটি তারা জেনে যায়। তারপর নির্দিষ্ট সময়ে গিয়ে তথ্যদাতাকে ধরে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করছে। কারণ ক্যাম্পে তাদের অসংখ্য নেটওয়ার্ক রয়েছে। দ্বিতীয়ত, আগে অনেক কমিউনিটি নেতা কথিত সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে সহযোগিতা করত। কিন্তু এখন না করাতে ‘মুনাফিক’ হয়ে গেছে বলে টার্গেট করে হত্যা করছে।

শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান বলেন, ক্যাম্পে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হলে তো আমরা অবশ্যই চিন্তিত। তবে ক্যাম্পে তিন ব্যাটালিয়ন এপিবিএন রয়েছে। সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা রয়েছে। তারা প্রতিনিয়ত কাজ করছেন। আমরা তাদের সঙ্গে সমন্বয় করছি। এ ছাড়াও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কাজ করছে। তারপরও কিছু ঘটনা ঘটছে। এসব ঘটনা নিয়ে আমরা কিছুটা চিন্তিত। আমরা সবাই চেষ্টা করছি, কিভাবে ক্যাম্পে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দায়িত্বে থাকা ৮ এপিবিএনের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. আমির জাফর বলেন, ক্যাম্পে বেশ কিছু গ্রুপ কাজ করে। যাদের কাজ হচ্ছে মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, অপহরণসহ নানা অপরাধ নিয়ন্ত্রণ। এসব নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে আধিপত্য বিস্তার একটা বিষয় থাকে। এরা নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করতে এসব অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা প্রতিনিয়ত অভিযান পরিচালনা করছি। কখনও এপিবিএন পুলিশ একা করছে, কখনও জেলা পুলিশ বা র‌্যাবকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করছে। তবে সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় আশা করি ক্যাম্পের এই অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ক্সবাজারে লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। ছবি: সংগৃহীত

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। শুক্রবার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে তারা ইফতারে অংশ নেন।

রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন শেষে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা তাদের মাতৃভূমি মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়। তিনি মিয়ানমারে শান্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

তিনি আরও বলেন, “রাখাইন রাজ্যে গণহত্যার শিকার হয়ে রোহিঙ্গাদের ঢল নামে বাংলাদেশে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হয়ে অনেকেই সাম্প্রতিক সময়ে এসেছে। এক মিলিয়নেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ। এখন বিশ্বের সহায়তা প্রয়োজন। নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসন এই সংকটের মূল সমাধান।”

এর আগে, শুক্রবার দুপুরে বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইটে কক্সবাজার পৌঁছান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও জাতিসংঘ মহাসচিব। বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় গিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব রোহিঙ্গা শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র এবং পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।

অন্যদিকে, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কক্সবাজারে পৌঁছে সেখানে নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকুল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। বিকেলে তিনি উখিয়ায় গিয়ে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সঙ্গে ইফতারে যোগ দেন।

উল্লেখ্য, চার দিনের সফরে বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকায় পৌঁছান জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। পরে তিনি রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন, যেখানে ঢাকার সংস্কার অ্যাজেন্ডার প্রতি জাতিসংঘের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করা হয়।

Header Ad
Header Ad

দোল উৎসবে বন্ধ থাকছে বেনাপোলে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের হোলি বা দোল উৎসব উপলক্ষে ভারতে সরকারি ছুটি থাকায় শনিবার (১৫ মার্চ) বেনাপোল-পেট্রাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে বেনাপোল-পেট্রাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্ট যাত্রীদের পারাপার স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ।

বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্টস স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান জানান, ভারতের পেট্রাপোল কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্টস স্টাফ অ্যাসোসিয়েশন থেকে পাঠানো এক চিঠিতে জানানো হয়েছে, দোল পূর্ণিমা উপলক্ষে ভারতের সরকারি ছুটির কারণে শনিবার আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে রোববার সকাল থেকে পুনরায় কার্যক্রম চালু হবে।

পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং এজেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী জানান, দোল উৎসবকে কেন্দ্র করে সিঅ্যান্ডএফ মালিক, কর্মচারী, হ্যান্ডলিং শ্রমিক এবং ট্রাক চালকরা নিজ নিজ এলাকায় ফিরে গেছেন। ফলে শনিবার এ পথে কোনো আমদানি-রপ্তানি হবে না।

বেনাপোল বন্দরের উপ-পরিচালক (ট্রাফিক) মামুন কবির তরফদার বলেন, ভারতে সরকারি ছুটির কারণে শনিবার আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও ভারতীয় খালি ট্রাকগুলো বেনাপোল বন্দরে পণ্য খালাসের পর ফিরে যেতে পারবে।

বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি ইমতিয়াজ মোহাম্মদ আহসানুল কাদের ভূঞা জানান, দোল পূর্ণিমায় এ পথে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও পাসপোর্টযাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে।

Header Ad
Header Ad

কেউ দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হলে দেশের মানুষ কঠোর হস্তে দমন করবে: মামুনুল হক

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, কেউ যদি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হয়, তবে দেশের মানুষ তাকে কঠোর হস্তে দমন করবে।

শুক্রবার (১৪ মার্চ) রাজধানীর পল্টন ফার্স হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টসে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস আয়োজিত ইফতার মাহফিলে তিনি এ মন্তব্য করেন। অনুষ্ঠানে রাজনীতিবিদ, কূটনীতিবিদ, ওলামায়ে কেরাম ও বিশিষ্টজনরা উপস্থিত ছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, “বাংলাদেশ এখন একটি উন্মুক্ত ও স্বাধীন পরিবেশে রমজানুল মোবারক উদযাপন করছে। অতীতে রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা গুম, খুন ও হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। আমরা আশা করি, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কারমূলক উদ্যোগগুলো সফল হবে।”

তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ একটি মুসলিম প্রধান দেশ। ইসলামবিরোধী কোনো কালচারকে এদেশের জনগণ মেনে নেবে না। তিনি দাবি করেন, সম্প্রতি রাষ্ট্রীয়ভাবে একজন রূপান্তরিত পুরুষকে অদম্য নারী হিসেবে সম্মাননা দেওয়া দেশের কৃষ্টি-কালচারের অবমাননা।

মামুনুল হক নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য আইনি ব্যবস্থার শক্তিশালী করার দাবি জানান। এছাড়াও তিনি অতীতে রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনার মাগফিরাত কামনা করেন।

ইফতার মাহফিলে জামায়াতে ইসলামির আমির ডা. শফিকুর রহমান, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমাদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও বিদেশি কূটনীতিকরা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব
দোল উৎসবে বন্ধ থাকছে বেনাপোলে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম
কেউ দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হলে দেশের মানুষ কঠোর হস্তে দমন করবে: মামুনুল হক
সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩৮৩ ছিনতাইকারী-চাঁদাবাজ গ্রেফতার
‘যমুনা রেল সেতু’ উদ্বোধন  ১৮ মার্চ, প্রধান অতিথি রেলপথ সচিব
বিশ্বে প্রথমবার স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার
আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের সমুদ্র আছে : প্রধান উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়: জাতিসংঘ মহাসচিব
আওয়ামী লীগ নেত্রী রূপালি গ্রেফতার
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট পেতে আধা ঘণ্টায় ২০ লাখ হিট
দুই বছরের কন্যাকে হারালেন আফগান ক্রিকেটার হজরতউল্লাহ জাজাই
রোহিঙ্গা শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব
কুমিল্লায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় আতশবাজি জব্দ
সুন্দরবনের গহীন থেকে বৃদ্ধা নারী উদ্ধার
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আছিয়ার গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত
গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে আরো সাত লাশ উদ্ধার
জাতিসংঘ মহাসচিবকে নিয়ে কক্সবাজারে পৌঁছেছেন ড. ইউনূস
গালি দেয়া সেই উপস্থাপিকার চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান হাসনাতের
প্রশাসনের ঢিলেঢালা আচরণে দুষ্কৃতকারীরা আশকারা পাচ্ছে: রিজভী
৬০তম জন্মদিনে নতুন প্রেমিকাকে প্রকাশ্যে আনলেন আমির খান