শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

রংপুরে নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে তরমুজ

আসন্ন মাহে রমজানের সুযোগ কাজে লাগিয়ে মৌসুমের শুরুতে রংপুরের বাজারগুলোতে নিয়ম ভেঙে কেজি মাপে তরমুজ বিক্রি করছেন খুচরা বিক্রেতারা। যে পদ্ধতিতে ক্রয় সেই নিয়মে পণ্য বিক্রির বিধান রয়েছে ভোক্তা অধিকার আইনে। কৃষক থেকে পাইকাররা পিস হিসেবে তরমুজ কেনেন। কিন্তু বেশি লাভের আশায় খুচরা বাজারে অন্যায়ভাবে সেই তরমুজ কয়েকগুণ বেশি দামে কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে । ফলে রংপুরের সাধারণ নিম্ন আয়ের মানুষের ক্রয় ক্ষমতার নাগালের বাইরে চলে গেছে মৌসুমী এই ফল। এদিকে দরজায় কড়া নাড়ছে আত্মসংযমের মাস পবিত্র মাহে রমজান। রমজানে রোজাদারদের ইফতারে বেশি চাহিদা থাকে শরবতসহ রসালো ফলের। বাংলার চৈত্র আর বৈশাখ মাসের মধ্যবর্তী সময়ে এবারের রমজান। এই গরম আবহাওয়ায় তরমুজের চাহিদা বেশি থাকে। সেই চাহিদাকে কাজে লাগিয়ে তরমুজ বিক্রির খুচরা পর্যায়ে চলে নানা কারসাজি।

বরিশাল অঞ্চলের কৃষক-পাইকার আর রংপুর অঞ্চলের খুচরা বাজারগুলো পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ৮ থেকে ১০ কেজি ওজনের একটি তরমুজ বর্তমানে রংপুর নগরীতে বিক্রি করা হচ্ছে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায়। অথচ পাইকারি বাজারে এই সাইজের তরমুজের দাম সর্বোচ্চ ১৯০ থেকে ২১০ টাকা। উৎপাদক পর্যায়ে গেলে তা আরও কম। পুরো বিষয়টিকে খুচরা বিক্রেতাদের কারসাজি বলছেন পাইকার আর ক্রেতারা। গত দুই থেকে তিন বছর ধরে ভোক্তা অধিকার আর ভ্রাম্যমাণ আদালতের চোখ ফাঁকি দিয়ে এই পদ্ধতিতে তরমুজ বিক্রি চলছে রংপুরে। কিভাবে এই সিন্ডিকেট তৈরি হলো তার উত্তর মিলছে না। মাঝখান থেকে দেশে উৎপাদিত এই সুমিষ্ট ফলটির স্বাদ পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সাধারণ মানুষ।

গত বছর বিশেষ করে রমজান মাসে কয়েক দফায় কেজি দরে দ্বিগুণ দামে তরমুজ বিক্রির ঘটনায় অভিযান পরিচালনা করে রংপুরের ভোক্তা অধিকার ও জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। ফলে গত বছর সর্বশেষ আকারভেদে ৫০ থেকে ১০০ টাকা দরে তরমুজ বিক্রি হয়েছিল। এবার মৌসুমের শুরুতেই বরিশাল অঞ্চলের তরমুজে সয়লাব হয়েছে রংপুরের ফলের বাজারগুলো। এখন পর্যন্ত মৌসুমী এই ফল বিক্রিতে কারসাজি রোধে কর্তৃপক্ষের বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা চোখে পড়েনি।

বৃহস্পতিবার বিকালে রংপুর নগরীর সিটি বজার, মেডিকেল মোড়, সাতমাথা বাসস্ট্যান্ড এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, দক্ষিণাঞ্চলের সবুজ আর কালো তরমুজে সয়লাব হয়েছে। বিক্রেতারা এই তপ্ত গরমে হাঁকডাকে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করছেন। কেউ আবার তরমুজের মাঝখানে চাকু দিয়ে লাল টকটকে একচিলতে ফলা উল্টিয়ে সাজিয়ে রেখেছেন ক্রেতাদের বিশ্বাস স্থাপনে।

রংপর নগরীর সিটি বাজারের সামনে তরমুজ বিক্রেতা রিপন মিয়া সারি সারি করে সাজিয়ে রেখেছেন সবুজ আর কালো তরমুজ। ক্রেতারা আসছেন আর তরমুজের দাম জিজ্ঞেস করছেন। রিপন মিয়ার চাওয়া ৫০ টাকা কেজি দরের কথা শুনে চলে যাচ্ছেন সাধারণ ক্রেতারা। এই আধা ঘণ্টায় রাজা মিয়ার দোকানে ৫- ৮ কেজি ওজনের তরমুজ বিক্রি হয়েছে ৫টি। এই ৫টি তরমুজ যারা কিনেছেন তাদের মধ্যে চোখে পড়েনি একজন সাধারণ নিম্ন আয়ের মানুষকেও।

রিপন মিয়ার দোকান থেকে ৭ কেজি ওজনের একটি তরমুজ কিনেন সামসুজ্জামান নামের এক চাকরিজীবী । তিনি বলেন, ‘বছরের শুরুতে তরমুজ বাজারে এসেছে শুনে স্কুল পড়ুয়া ছেলে-মেয়েরা বায়না ধরেছে, তাই কিনে নিয়ে যাচ্ছি। সন্তানদের আবদার পূরণে কিনলাম।

আখতারুজ্জামান নামের এক অটোচালক বলেন, কয়েক দিন থেকে বাজারে তরমুজ দেখছি। কেনার ইচ্ছা মনে মনে পোষণ করেছি। কারণ আমার সন্তানরা তরমুজ খুব পছন্দ করে। দাম শুনে কেনার ইচ্ছে মরে গেছে।

তিনি আরও বলেন, তরমুজের সাইজ এবং দাম অনুযায়ী একেকটা ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা। সারাদিন অটো চালিয়ে এ পরিমাণ আয় হয়। একটা তরমুজ কিনলে দিনের বাজার সদাই একেবারে বন্ধ হয়ে যাবে, তাই নেওয়া হলো না।

তার মতো অনেক নিম্ন আয়ের মানুষ তরমুজ কিনতে এসে ক্ষুব্ধ হচেছন বিক্রেতার উপর। অনেকে কেজি দরে নয় প্রতি পিস হিসেবে কিনতে তরমুজ বিক্রেতার সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ছেন । ক্ষুব্ধ ক্রেতারা বলছেন, রমজানের আগে যেভাবে কেজি দরে বিক্রি শুরু হয়েছে। রমজান মাসে এই তরমুজের দাম কোন জায়গায় গিয়ে পৌঁছায়। তারা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে কঠোর নজরদারির দাবি জানান।

বরিশাল অঞ্চল থেকে পিস হিসেবে পাইকারি দরে তরমুজ কিনে এনে রংপুর বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করা হাফেজ উদ্দিন নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, বরিশাল, ভোলা,পটুয়াখালীতে এখন তরমুজের মৌসুম শুরু হয়েছে। গত এক সপ্তাহ আমি সেখান থেকে তরমুজ কিনে এনে বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় পিস হিসেবে পাইকারি বিক্রি করেছি ।খুচরা ব্যবসায়ীরা কেজি দরে বিক্রি করে।

দামের বিষয়ে তিনি বলেন, ৮ থেকে ১২ কেজি ওজনের বড় সাইজের তরমুজ পাইকারি হিসেবে প্রতি ১০০ পিস ১৮ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে । ৭ থেকে ৫ কেজি ওজনের তরমুজ ১০০ পিস পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৫-৬ হাজার টাকায়। ২ থেকে ৪ কেজি ওজনের ৩ থেকে ৪ হাজার টাকায় ১০০ পিস।

এ ব্যাপারে রংপুর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আফসানা পারভীন বলেন, বিক্রির পদ্ধতি সম্পর্কে আইনে কিছু বলা না থাকলেও পাইকারি দরের চেয়ে খুচরা বাজারের দরে কতটা পার্থক্য থাকতে পারে তা স্পষ্ট বলা আছে। তরমুজের ক্ষেত্রে যা হচ্ছে তা বেআইনি। রংপুরে তরমুজ বিক্রির বিষয়ে আমরা বাজার মনিটরিং করব।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন