শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নিষেধাজ্ঞা মেনে চলছে ভোলার ৯৫% জেলেরা

শুনশান নিরবতা বিরাজ করছে ভোলার মাছঘাটগুলোতে। ভোলার ৯৫% জেলেরাই চলমান নিষেধাজ্ঞা মেনে চলছে বলে জানায় জেলা মৎস্য অধিদপ্তর। প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও ১লা মার্চ থেকে বেকারত্ব দিন কাটছে উপকূলীয় জেলে ও মৎস্য ঘাটে।

নদীতে মাছ শিকারে চলছে নিষেধাজ্ঞা। এতে করে কর্মহীন হয়ে পড়েছে ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর জেলেরা ও মৎস্য ব্যবসায়ীরা। যার জন্য সংসার চালানো নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় আছেন জেলার এক লাখ ৫৮ হাজার জেলের মধ্যে ৫-১০% জেলেরা।

জাটকা সংরক্ষণ ও ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে ইলিশের অভয়াশ্রমগুলোতে ১লা মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দুই মাস সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা চলছে।

জেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীতে মাছ শিকার করা বন্ধের আওতায় ১৯০ কিলোমিটার নদী পথ।

জেলা মৎস্য অফিসার মোল্লা এমদাদুল্লা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, জেলায় নিবন্ধিত জেলেদের জন্য প্রতি মাসে ৪০ কেজি করে চাল বরাদ্ধ রয়েছে।

জেলার হাকিমুদ্ধি,দৌলতখা, তুলাতলি, ইলিশাসহ বড় বড় মৎস্য ঘাট ঘুরে দেখা যায়, কেবল মাছ শিকারের উপর নির্ভরশীল হওয়ায় এবং বর্তমানে নিষেধাজ্ঞা চলমান থাকায় বেকার সময় পার করছেন জেলেরা। এতে করে সংসার চালাতে চরম হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। মহাজনদের দাদন ও এনজিওর ঋণের চাপও রয়েছে জেলেদের উপর। তবে এনজিওর ঋণের কিস্তি পরিশোধের চিন্তায় জেলেদের হিমসিম খেতে হচ্ছে বলে জানান জেলে জাহিরুল ইসলাম।

জেলে সাদেক বলেন, আমরা মৎস্য অধিদপ্তরের নিষেধাজ্ঞা মেনে চলছি। সরকার আমাদের চাউলের ব্যবস্থা করে দিয়েছে আমরা চাউল পেয়েছি। এখন আমরা মাছ শিকারে যাই না। তাই বেকার সময়ে মাছ ধরার জাল সেলাইয়ের কাজ করি।

জেলে হারেছ মাঝি বলেন, আমি এবং আমার জেলেরা এখন আমাদের মাছ ধরার ট্রলার মেরামত করছি।

তুলাতলি ঘাটের জেলে দুলাল বলেন, আমরা এখন বেকার না থেকে তরকারি ক্ষেতে কাজ করছি। নিষেধাজ্ঞা শেষ হলে মাছ ধরার কাজে ফিরে যাব।

ইলিশা ঘাটের জেলে হেজু বলেন, আমার ছোট সংসারে স্ত্রীসহ দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। তারা অন্য মাজির সাথে মাছ শিকার করত। নিষেধাজ্ঞার কারণে এখন তরকারি ক্ষেতে কাজ করেন । তরকারি ক্ষেতে দিন মজুরের কাজ করে আমাদের যা আয় হয় তা দিয়েই ভালোভাবে চলে সংসার। তবে গত কয়েকদিন আগ থেকে নদীতে সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। যার ফলে অনেক জেলেরা কর্মহীন হয়ে পড়েছে।

এই নিষেধাজ্ঞার সময়ে জেলেদের জন্য সরকারিভাবে যে চাল বরাদ্দ রয়েছে তা কিছু কিছু জেলেরা এখনো পাননি বলেও জানা গেছে । খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে যেন ওই চাল বিতরণ করা হয় এমন দাবি করেছেন সাধারণ জেলেরা। অপরদিকে জেলেদের দাবি, এনজিওর কিস্তি পরিশোধ এই দুই মাস বন্ধ থাকলে ভালো হতো।

এদিকে জেলা মৎস্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এনজিও জেলা প্রতিনিধিদের সাথে ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসক মহোদয়ের সঙ্গে একটি মিটিং হয়েছে । মিটিংয়ে নিষেধাজ্ঞা চলমান সময়ে জেলেদের থেকে চাপ দিয়ে কিস্তি আদায় না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তারপরও কোনো এনজিওকে যদি কিস্তির টাকা জেলেরা স্বেচ্ছায় প্রদান করে তা গ্রহণ করবে এনজিওকর্মী ।

জেলা মৎস্য অফিসের তথ্যমতে, নিষেধাজ্ঞার আওতায় রয়েছে ভোলার ইলিশা থেকে মনপুরার চর পিয়াল পর্যন্ত মেঘনা নদীর ৯০ কিলোমিটার ও ভেদুরিয়া থেকে পটুয়াখালী জেলার চর রুস্তম পর্যন্ত তেঁতুলিয়া নদীর অন্তত ১০০ কিলোমিটার এলাকা। নিষেধাজ্ঞা আওতাধীন নদী এলাকায় ভোলার ৭টি উপজেলায় ১৫৮০০০ নিবন্ধিত জেলে থাকলেও ৮৯৪১০ জন জেলের মধ্যে চাউল বিতরণ করা হবে বলে জানায় ভোলা জেলা মৎস্য অধিদপ্তর।

ইতিমধ্যে চাল বিতরণ শুরু করে চরফ্যাশন উপজেলা। প্রথম ধাপে চাল বিতরণ সম্পূর্ণ করেছে এই উপজেলাটি । দৌলতখান উপজেলায় চাউলের রিজার্ভ না থাকায় একটু বিলম্ব হলেও বাকী সকল উপজেলায় চাল বিতরণের কাজ দ্রুততার সাথে চলছে বলে জানা গেছে।

মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন ৮ মার্চ পর্যন্ত ৩৭ জন জেলেকে বিভিন্ন হারে জরিমানা করে মুক্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানান জেলা মৎস কর্মকর্তা মোল্লা এমদাদুল্লা। তবে এই বছর ৯৫% জেলে স্বেচ্ছায় মৎস্য অধিদপ্তরের নিষেধাজ্ঞা মেনে চলছে বলেও জানান তিনি।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন