রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দ্রব্যমূল্যের আঁচে পুড়ছে মানুষ

নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বাড়ছে দিন দিন। একদিকে ক্রেতার পকেট শূন্য আরেকদিকে বাজার ক্রেতাশূন্য। সামনে শবেবরাত আর রোজায় আরও এক দফা মূল্য বৃদ্ধির আশঙ্কা করছে সাধারণ মানুষ। তাদের দাবি, বাজার মনিটরিং জোরদার না করলে আসন্ন রোজার মাসে কষ্ট আরও বাড়বে।

যশোরের ঝিকরগাছার বাজারেও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে নিত্য পণ্যের মূল্য। ফলে সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে। মধ্যবিত্ত ও নিম্ন আয়ের মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। চাকরিজীবীরাও আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের সমন্বয় করতে পারছেন না। গত কয়েক সপ্তাহে কাঁচাবাজার, মুদিখানা ও মাংসের বাজার ব্যাপক অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে।

সরেজমিনে ঝিকরগাছা কাঁচাবাজারে দেখা গেছে ক্রেতাদের উপস্থিতি খুবই কম। দোকানদারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত ৭ থেকে ১০ দিনের ব্যবধানে তরিতরকারির দাম কেজিতে ৫ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতি কেজি কলা ২৫ টাকা থেকে ৩৫ টাকা, ১০ টাকার টমেটো ২০ টাকা, ৪০ টাকার বেগুন ৫০ টাকায়, ৪০ টাকার মেটে আলু ৬০ টাকা, ১৫ টাকার শিম ৩০ টাকা, ২০ টাকার ডাটা ৩৫ টাকা, প্রতি পিস লাউ ৪০/৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। ঝাঁঝ বেড়েছে কাঁচা মরিচেরও। ৮০ টাকার মরিচ ১৪০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। ৪০ টাকার বরবটি ৬০ টাকা আর ১৫ টাকার গোল আলু ২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।

সবচেয়ে দাম বেশি উচ্ছে আর সজনের ডাটার। উচ্ছে ১২০ টাকা আর সজনের ডাটা ৩২০ টাকা কেজি। কাঁচা তরকারি ব্যবসায়ী মোস্তফা বলেন, তরকারির মূল্য বৃদ্ধির কারণে ক্রেতাদের সবজি ক্রয়ের পরিমাণ কমেছে, যে ক্রেতা ১ কেজি সবজি কিনতেন তিনি এখন ৫০০ গ্রাম সবজি কিনছেন। সবজি কিনতে আসা ক্রেতা রুস্তম আলী বলেন, কয়দিন আগে সবজির যে দাম ছিল এখন তার থেকে অনেক বেড়ে গিয়েছে।

অন্যদিকে মুদি দোকানের দ্রব্যের দামও প্রতি কেজিতে প্রচুর বৃদ্ধি পেয়েছে। ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে মসুরের ডাল ৯০ টাকা থেকে বেড়ে ১১০ টাকায়, ছোলার ডাল ৮০ টাকা থেকে ৯০ টাকা, মুগের ডাল ১১০ টাকা থেকে ১২৫ টাকা, জিরা ৪৬০ টাকা থেকে ৬৫০ টাকায়, লবণ ৩২ টাকা থেকে ৪০ টাকায়, এলাচ ১ হাজার ২০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, লবঙ্গ ১ হাজার ১০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা, দারুচিনি ৩২০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা, চিনি ১১৫ টাকা, ৮০ টাকার ছোলা ৮৫ টাকা, বিভিন্ন ধরনের ডিটারজেন্ট পাউডার প্রতি কেজি ২০ থেকে ৬০ টাকা বেড়েছে, সাবানেও একই অবস্থা।

মুদি দোকানে পণ্য কিনতে আসা আশরাফ হোসেন জানান, মসলার দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় তরকারিতে এখন মসলা খাচ্ছি না বললেই চলে। প্রয়োজনের তুলনায় এখন অনেক কম মসলা কিনছি।

মুদি দোকান ব্যবসায়ী সন্দীপ কুমার মোদক বলেন, ক্রেতারা এখন প্রয়োজনের তুলনায় কম পণ্য কিনছেন। বাজার মূল্য বৃদ্ধির কারণেই এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

মাংসের বাজারেও দেখা দিয়েছে চরম অরাজকতা। সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে প্রতি কেজি বিভিন্ন ধরনের মুরগির মাংস দাম বৃদ্ধি পেয়েছে ৫০ থেকে ১০০ টাকা। দেশি মুরগি ৫৫০ টাকা থেকে ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর ব্রয়লার মুরগি ২০০ টাকা থেকে ২৪০ টাকা, কাটা পল্টি মুরগির মাংস ২৬০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা, সোনালি মুরগি ২৮০ টাকা থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

কাটা পোল্ট্রির মাংস কিনতে আসা ভ্যান চালক শহিদুল জানান, পোল্ট্রি গোস্তের দাম বেড়ে যাওয়ায় এখন আগের চেয়ে অর্ধেক কিনছি। আয় ইনকামও কমে গিয়েছে। তিনি আরও বলেন, সামনের ঈদে মাংস কিনে খেতে পারবে কি না বলতে পারছি না। সাড়ে তিনশ টাকায় কাটা পোল্ট্রির মাংস কিনতে হতে পারে। পোল্ট্রির মাংস বিক্রেতা হাফিজুর রহমান জানান, মাংস ক্রেতারা তাদের পূর্বের চাহিদার তুলনায় এখন অনেক কম মাংস কিনছেন।

একই অবস্থা গরুর মাংসের বাজারে। বিগত সাত থেকে ১০ দিনে সেখানে প্রতি কেজিতে ৪০ থেকে ৫০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে আগামী ঈদের বাজারে প্রতি কেজি মাংসের দাম সাড়ে সাতশ থেকে আটশ টাকায় দাঁড়াতে পারে। এখন প্রতি কেজি মাংস ৬৬০ টাকা থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে এমনটাই জানালেন মাংস ব্যবসায়ী কিতাব আলী। গরুর মাংস কিনতে আসা আব্দুস সালাম জানান, আগামী শবেবরাতে মাংসের দাম আরও ৫০ টাকা বেড়ে যাবে। অর্থাৎ সাধারণ মাংস ৭০০ টাকার জায়গায় সাড়ে ৭০০ টাকা কিনতে হতে পারে।

খাসির মাংস এখন অনেকে খেতে ভুলেই গিয়েছেন। প্রতি কেজি খাসির মাংস গত ১০ দিনে ৯০০ টাকা থেকে এখন ১ হাজার ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতা দীপক কুমার ঘোষ জানান, খাসির মাংসের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় এখন আমাদের সম্প্রদায়ের মানুষ সোনালী মুরগি এবং পোল্ট্রি মুরগির দিকে ঝুঁকে পড়েছেন।

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কথা জানতে চাওয়া হলে বাঁকড়া ডিগ্রি কলেজের গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক প্রশান্ত কুমার পাল জানান, আগে টিউশনি করতাম না, পণ্য মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এখন টিউশনি করা ধরেছি। আরেকটি কথা হলো ডলারের মূল্য বিবেচনা করলে দেশের সকল চাকরিজীবী মানুষের বেতন কমে গিয়েছে। এ কারণে চাকরিজীবীরাই খুব অস্বস্তিতে রয়েছেন। বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকারকে কঠোর অবস্থানে থাকতে হবে।

সরকারি চাকরিজীবী এমদাদুল হক জানান, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

ভারপ্রাপ্ত ঝিকরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) কে এম মামুনুর রশিদ জানান, রোজার আগে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে সরকারিভাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে সাধারণ জনগণ বাজার নিয়ন্ত্রণে এখনই সরকারের কঠিন মনিটরিং দাবি করেন।

এসএন

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত

আজ রবিবার দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি: সংগৃহীত

কোনো ব্যক্তি যেন টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হতে পারেন—এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানালেও বিএনপি বলছে, জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে চিরতরে প্রধানমন্ত্রিত্বের পথ বন্ধ করা উচিত নয়।

রোববার (২০ এপ্রিল) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “এক ব্যক্তি টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না—এই প্রস্তাবে বিএনপি একমত। তবে দুই মেয়াদের পর যদি জনগণ আবারও কাউকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়, সেই সুযোগ রাখা উচিত। এক বছর বিরতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় কোনো বাধা থাকার কথা নয়।”

এ সময় তিনি আরও বলেন, “সাংবিধানিক সংস্কার বিষয়ে বিএনপির অবস্থান স্পষ্ট। আমরা পঞ্চদশ সংশোধনীর পূর্বাবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার পক্ষে। তবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের বিষয়টিতে বিএনপি একমত নয়। এতদিন পর রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের যৌক্তিকতা আমরা দেখি না।”

তিনি জানান, মৌলিক অধিকার হিসেবে ইন্টারনেট অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাবকে বিএনপি সমর্থন করছে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, “সব কিছু মৌলিক অধিকার না বানিয়ে, রাষ্ট্রের বাস্তব সামর্থ্য বিবেচনায় রেখে যা নিশ্চিত করা সম্ভব, সেটুকু করার আহ্বান জানিয়েছি।”

বৈঠকে বিএনপি প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিহউল্লাহ, সাবেক সচিব আবু মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান এবং সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।

অন্যদিকে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তার সঙ্গে ছিলেন সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।

প্রসঙ্গত, বিএনপি গত বৃহস্পতিবারও ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন