সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন

তৈমুরের পরাজয়ের নেপথ্যে

সদ্যসমাপ্ত নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপি থেকে অব্যাহতি পাওয়া তৈমুর আলম খন্দকার প্রায় ৬৭ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছেন। নির্বাচনী প্রচারণা শুরু থেকে নির্বাচনের দিন পর্যন্ত তৈমুর আলম খন্দকার বারবার বলে যাচ্ছিলেন তিনি লক্ষাধিক ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করবেন। কিন্তু ফল হয়েছে উল্টো। তিনি পরাজিত হয়েছেন। নির্বাচনী ফলাফল মেনে নিলেও বলেছেন, ইভিএমে সূক্ষ্ম কারচুপি হয়েছে। কিন্তু আসলে কি তাই?

কিন্তু নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে যারা কাজ করেছেন, যারা খুব কাছ থেকে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন তারা বলছেন ভিন্ন কথা। তাদের মতে, তৈমুর আলম খন্দকার নির্বাচনী দৌড়ে যোজন যোজন পিছিয়ে ছিলেন। অনেকগুলো কারণে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারেননি। মুখে আওয়াজ তুললেও নির্বাচনী মাঠে তার কর্মী-সমর্থক ছিল না বললেই চলে।

তৈমুর আলম খন্দকার পরাজয়ের কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে জানা যায়, ব্যক্তি ইমেজের দিক থেকে সেলিনা হায়াত আইভীর চেয়ে অনেক গুণ পিছিয়ে ছিলেন তৈমুর। ভোটের মাঠে নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালে মাঝপথে এসে নিজের দল বিএনপি তাকে খালেদা জিয়ার উপদেষ্টার পদ থেকে অব্যাহতি দেয়। একই সঙ্গে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী দলসহ বিভিন্ন ফোরাম থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এটি তার নির্বাচনে বড় প্রভাব ফেলে।

দল থেকে অব্যাহতি দেওয়ার ফলে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি'র নেতাকর্মীদের বড় অংশ নিষ্ক্রিয় হয়ে যান। এটা তার আরেকটা বড় দুর্বলতা ছিল। শোনা গেছে, বিএনপির হাইকমান্ড নারায়ণগঞ্জের দলীয় নেতাকর্মীদের তৈমুরের পক্ষে কাজ না করার জন্য হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছিল। এ কারণে দলীয় নেতা-কর্মীদের বড় অংশ তার সঙ্গে মাঠে নামেনি।

বরং নারায়ণগঞ্জ বিএনপি'র একটি অংশ সেলিনা হায়াত আইভীর পক্ষে নীরবে কাজ করেছে। এটা তৈমুর আলম খন্দকার এর জন্য নেতিবাচক হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ এর রাজনীতিতে আলোচিত ওসমান পরিবারের প্রতিনিধি শামীম ওসমান ও তার অনুসারীরা তৈমুর আলম খন্দকার এর পক্ষে মাঠে রয়েছেন। তার প্রতি শামীম ওসমানের সমর্থন রয়েছে। এমন প্রচারণাও নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।

নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের উন্নয়ন, সেলিনা হায়াত আইভীর জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে। এর বিপরীতে তৈমুর আলম খন্দকার ভবিষ্যতে নারায়ণগঞ্জ এর জন্য কি করবেন, কি করতে চান সেই বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো ইশতেহার দিতে পারেননি। যদিও এবারের নির্বাচনে আইভীও কোন সুনির্দিষ্ট ইশতেহার দেননি। তারপরও গত ১০ বছর ধরে মেয়র থাকার প্রেক্ষিতে তার জনপ্রিয়তা তৈরি হয়ে গেছে। যেটিকে টেক্কা দেয়ার মত কোন কৌশল তৈমুর আলম খন্দকারের ছিল না। এখানেও তিনি পিছিয়ে ছিলেন।

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের বাসিন্দারা মনে করেন, তৈমুর যদি বিএনপি'র প্রার্থী হতেন এবং বিএনপির নেতাকর্মীরা যদি মাঠে থাকতো তাহলে লড়াইটা হাড্ডাহাড্ডি হত। একটা সম্ভাবনার জায়গা তৈরি হতো। কিন্তু বিএনপি নেতাকর্মীদের অবস্থান না থাকায় তৈমুরকে একা লড়াই করতে হয়েছে। নির্বাচনের দিন প্রত্যেকটি ভোটকেন্দ্রের বুথে বুথে তৈমুরের এজেন্ট থাকলেও কেন্দ্রের বাইরে তেমন তৎপরতা দেখা যায়নি তৈমুর সমর্থকদের।

তৈমুর সমর্থকদের ধারণা ছিল, এবারের নির্বাচনে নীরব বিপ্লব হবে। এই আশা নিয়ে তৈমুর আলম খন্দকার বারবার বলে যাচ্ছিলেন লক্ষাধিক ভোটে তিনি বিজয়ী হবেন। কিন্তু ফল হয়েছে উল্টো।

এছাড়াও নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের রাজনীতিতে অপ্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠা ডাক্তার সেলিনা হায়াত আইভীর বিরুদ্ধে নির্বাচন করতে গিয়ে কোন ক্যারিশমাই দেখাতে পারেননি তৈমুর। এসব কারণেই তৈমুরকে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পরিবর্তে বড় পরাজয় মেনে নিতে হয়েছে।

এনএইচবি/কেএফ/

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২