শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘বিএনপির পেছনের দরজা দিয়ে আসার দিবাস্বপ্ন পূরণ হবে না’

পানি সম্পদ উপমন্ত্রী ও শরীয়তপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য একে এম এনামুল হক শামীম বলেছেন, জিয়াউর রহমান বন্দুকের নলের মুখে পেছনের দরজা দিয়ে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছিলেন। বিচারপতি সায়েমকে বন্দুকের নল ঠেকিয়ে নিজেকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে ঘোষণা করতে বাধ্য করেন। নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য জিয়া ‘হ্যাঁ’ ‘না’ ভোট করে। সেই নির্বাচনে জিয়া একাই প্রার্থী ছিলেন। নিজেই বিচারকদের আদালতের রায় লিখে দিতেন। অনেক মুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তাকে ফাঁসি দিয়েছেন। দেশে হত্যা-গুম ও খুনের রাজনীতি চালু করেন। বঙ্গবন্ধুদের খুনিদের সাক্ষাতকারই প্রমাণ করে জিয়া বঙ্গবন্ধু হত্যার মাস্টারমাইন্ড। খালেদা জিয়াও একই কায়দায় ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছিলেন। আওয়ামী লীগের আন্দোলনের কারণে অল্প কয়েকদিনের মাথায় খালেদা পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। ২০০১ সালের পর খালেদা জিয়া হাজার হাজার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীকে হত্যা করেন। তারা আবারও পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় এসে হাওয়া ভবন খুলতে চায়। সেই দিবাস্বপ্ন কোনোদিনই পূরণ হবে না।

শনিবার (২৮ জানুয়ারি) সকালে শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার রাজনগরে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

উপমন্ত্রী বলেন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে বিএনপি আবারও বিঘ্ন সৃষ্টি করতে নতুন নতুন কৌশলে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। দেশের চলমান স্থিতিশীলতা বিনষ্টের জন্য তারা যতই চেষ্টা করুক, কখনও সফল হবে না। বিএনপি নির্বাচন, আন্দোলন ও রাজপথে ব্যর্থ হলেও ক্ষমতায় থাকতে দেশের অর্থ পাচার এবং লুটপাটে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ান হয়েছিল। বিএনপি নিজেরা আন্দোলন করতে না পেরে অন্যের কাঁধে ভর করে এবং বিদেশিদের কাছে ধরনা দেয়। আন্দোলন করে ক্ষমতাচ্যুত করার শক্তি বিএনপির নেই। তারা এসব করে দেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়। এরা দেশ ও জাতির শত্রু।

তিনি আরও বলেন, অপরাজনীতির কারণে জনবিচ্ছিন্ন গণধিকৃত বিএনপি আর কোনো দিন ক্ষমতায় আসবে না। যতই আন্দোলনের নামে ফটোসেশন করুক। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাস্টারমাইন্ড তারেক রহমান ও এতিমের টাকা মেরে খাওয়ার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত খালেদা জিয়ার দল বিএনপি আর কোনোদিনই এদেশে ক্ষমতায় আসবে না। বিএনপি যদি এতই জনপ্রিয় হয় তাহলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে জনপ্রিয়তা যাচাই করুক। ক্ষমতায় আসতে হলে বিএনপিকে নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হবে। দেশের জনগণ উন্নয়নে বিশ্বাস করে। এদেশের উন্নয়ন, সমৃদ্ধি, শান্তি, সততা ও নির্ভরতার প্রতিক বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনেও আবারও ক্ষমতায় আসবে। আর জননেত্রী শেখ হাসিনা হবে পঞ্চমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী। পৃথিবীর ইতিহাসে এক বিরল রেকর্ড স্থাপন করবেন।

রাজনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম মীর মালতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন তালুকদার, নড়িয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান খোকন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম সিকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক মিহির চক্রবর্তী, রাজনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি দাদন মীর বহর, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মজিবর মেলকার, সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান আবু আলেম মাদবরসহ প্রমূখ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

দূতাবাসের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আরাকান আর্মি বড় সমস্যার জায়গা। বাংলাদেশ না পারছে তাদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করতে, না পারছে তাদেরকে এড়িয়ে যেতে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) ফরেন সার্ভিস ডে উপলক্ষে কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় এ কথা বলেন তিনি।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি। বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি রাষ্ট্রীয় বা আন্তর্জাতিক স্বীকৃত কোনো প্রতিষ্ঠান না হওয়ায় তাদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনায় যাওয়া যাচ্ছে না। আবার তাদের এড়িয়েও এ সংকট সমাধান সম্ভব নয়।

তবে জাতীয় স্বার্থে অরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনায় বসা যেতে পারে বলে মনে করেন তিনি। সম্প্রতি দুই মার্কিন উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরে ট্যারিফ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলেও জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, কর্মীদের বিদেশ পাঠানোর ক্ষেত্রে ৮০ ভাগ সমস্যা দেশ থেকেই তৈরি হয়। পরে সৃষ্ট সমস্যা সামলাতে হয় দূতাবাসকে। সুতরাং প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা দিয়েই কর্মী পাঠানো গেলে প্রবাসীদের সমস্যা কম হবে। একইসঙ্গে মিশনগুলোর ওপর চাপ কমবে।

রেমিটেন্সের ব্যাপারে তৌহিদ হোসেন বলেন, ১৯৮০ এর দশকে এক বিলিয়ন ডলার রফতানি ছিল। এখন (বর্তমান) ৬০ বিলিয়ন ডলার, যেখানে কিছুটা হলেও দূতাবাসের ভূমিকা আছে। এছাড়া সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও এক কোটি প্রবাসী দেশে রেমিটেন্স পাঠান।

এছাড়া ভারতের মুর্শিদাবাদের দাঙ্গা নিয়ে বাংলাদেশকে জড়িয়ে অভিযোগ তোলার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয় থেকে লিখিত প্রতিবাদ জানানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।

ফরেন সার্ভিস ডে'তে ১৯৭১ সালের ১৮ এপ্রিল সাবেক রাষ্ট্রদূত হোসেন আলীর নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক কূটনীতিক পাড়ায় বাংলাদেশ মিশনের যাত্রা শুরুর বিষয়টি তুলে ধরেন উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।

Header Ad
Header Ad

টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের টঙ্গীতে দুই শিশুকে কুপিয়ে ও জবাই করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে স্থানীয় পূর্ব আরিচপুর রূপবানের মারটেক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করে।

নিহতরা হলো- আব্দুল্লাহ (৪) ও মালিহা (৬)। তারা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার তাতুয়াকান্দি গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী আব্দুল বাতেন মিয়ার ছেলে ও মেয়ে।

পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র জানায়, আব্দুল বাতেন মিয়া পরিবার নিয়ে পূর্ব আরিচপুরের রূপবানের টেক এলাকার একটি আটতলা ভবনের তৃতীয় তলায় ভাড়া থাকেন। পরিবারের তিন সন্তানের মধ্যে বড় সন্তান ছিলেন নানাবাড়িতে। শুক্রবার দুপুরে মা সালেহা বেগম মাথা ব্যথার ওষুধ খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। বিকেলে ঘুম থেকে উঠে দেখেন ঘরের মেঝেতে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে আছে।

পরিবারের ধারণা, বিকেল ৪টা থেকে সাড়ে ৪টার মধ্যে কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা ফ্ল্যাটে ঢুকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে শিশুদের ওপর হামলা চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়। ঘটনার পর দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করছি। এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। হত্যার কারণ উদঘাটনে তদন্ত চলছে।

Header Ad
Header Ad

মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক

ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে পরিচালিত এক অভিযানে ১৬৫ জন বাংলাদেশিসহ মোট ৫০৬ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ (জেআইএম)। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) রাতে শহরের মেদান ইম্বির একটি বাণিজ্যিক এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়।

এই যৌথ অভিযানে মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগের সদর দপ্তর এবং নেগেরি সেম্বিলান ইমিগ্রেশন বিভাগের মোট ১৮৫ জন কর্মকর্তা অংশ নেন। এছাড়াও জাতীয় নিবন্ধন বিভাগসহ অন্যান্য সরকারি সংস্থার সদস্যরাও অভিযানে সহায়তা করেন।

মালয়েশিয়ার প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম নিউ স্ট্রেট টাইমস জানায়, আটককৃতদের মধ্যে বাংলাদেশি ছিলেন সবচেয়ে বেশি—১৬৫ জন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১২৪ জন ছিলেন নেপালি। এছাড়া মিয়ানমার, ইন্দোনেশিয়া, ভারত, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশের অভিবাসীদের আটক করা হয়েছে। অভিযান থেকে ৫৮ জন নারী অভিবাসীকেও আটক করা হয়। তবে তাদের মধ্যে কোনো বাংলাদেশি নারী ছিলেন না।

মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক দাতো জাকারিয়া বিন শাবান সংবাদ সম্মেলনে জানান, অভিযানে মোট ৮৯৫ জন ব্যক্তির কাগজপত্র যাচাই করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৭৪৯ জন ছিলেন বিদেশি নাগরিক এবং ১৪৬ জন স্থানীয়। যাচাই-বাছাই শেষে ৫০৬ জনকে অভিবাসন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের বয়স ২৫ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে।

তিনি আরও জানান, অভিযান চলাকালে অনেক অভিবাসী নিজেকে আড়াল করতে ঘর, টয়লেট, স্টোররুমসহ বিভিন্ন স্থানে লুকিয়ে থাকার চেষ্টা করেন। তাদের বিরুদ্ধে পরিচয়পত্র না থাকা, পাসের শর্ত লঙ্ঘন, অতিরিক্ত মেয়াদে অবস্থান, জাল কার্ড ব্যবহার ও অভিবাসন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

অভিবাসন বিভাগ জানিয়েছে, মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে এমন অভিযান চলমান থাকবে। বিদেশি কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে, তারা যেন বৈধ কাগজপত্র সঙ্গে রাখেন এবং দেশের অভিবাসন আইন মেনে চলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক
ভেঙে গেল পরীমনি-সাদীর প্রেম? রহস্যময় পোস্টে তোলপাড় নেটদুনিয়া
বগুড়া বিমানবন্দর চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত, জুলাই থেকেই শুরু হতে পারে ফ্লাইট চলাচল
বেনজীরকে বোট ক্লাব থেকে বহিষ্কার, ৩২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
ঢাকায় আবারও আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, ড. ইউনূসের পদত্যাগ দাবি
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে আশাবাদী মেসি, সিদ্ধান্ত নেবেন সময়মতো
পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’: ভারত
দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা
দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি
সন্ত্রাসী তালিকা থেকে তালেবানকে বাদ দিলো রাশিয়া
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, জানালেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক
ব্রাজিলের ভক্তদের ‘বানরের’ সঙ্গে তুলনা, নিষেধাজ্ঞার মুখে আর্জেন্টিনা
নারীরা কেন বয়সে ছোট পুরুষের সঙ্গে প্রেমে জড়াচ্ছেন?
জুলাই-মার্চ মাসে ৩০.২৫ বিলিয়ন ডলার পোশাক রফতানি করেছে বাংলাদেশ
সংঘর্ষে উড়ে গেছে বাসের ছাদ, তবুও ১০ কিলোমিটার চালিয়ে ৬০ যাত্রীকে বাঁচালেন চালক
কোলের সন্তান বিক্রি করে অলংকার, মোবাইল কিনলেন মা