রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

যশোরে পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধার বসতবাড়ি, জমি দখলের অভিযোগ

যশোরে যুদ্ধাহত পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মালেকের সরকার থেকে পাওয়া বসতবাড়ি ও জমি অবৈধভাবে দখল করে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে একটি মহলের বিরুদ্ধে। শহরের চাঁচড়া ৭৭ নাম্বার মৌজায় ১০ শতকের উপর এ/পি ৭৫বি ৭৩ নাম্বার বাড়ির একাংশ ৪ শতক জমি দখল করে বহিরাগত একটি পক্ষ বসবাস শুরু করে দিয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে।

অবৈধভাবে দখল করে বশির উদ্দীন ও তার ভাই আব্দুর রশিদের পরিবারের সদস্যরা ওই অংশে বসবাস করছেন বলে উল্লেখ করে জেলা প্রশাসকের কাছে বিচার দাবি করেছেন মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মালেক। তবে দখলদার বশির উদ্দিন পক্ষের দাবি, তারা বৈধ কাগজপত্রের আলোকেই জমি ভোগ দখল করছেন। শুধু বরাদ্দপত্র হারিয়ে গেছে তাদের।

গণপূর্ত বিভাগ যশোরের নির্বাহী প্রকৌশলীর দাবি, সরকারি সম্পত্তির বৈধ ব্যবহারের প্রশ্নে বিরোধীয় জমি ও ঘর নিয়ে অভিযোগটির তদন্ত চলছে।

জেলা প্রশাসকসহ বিভিন্ন দপ্তরে দেওয়া অভিযোগে বলা হয়েছে, রেলগেট মুজিব সড়কের যুদ্ধাহত পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মালেক (পুলিশ গেজেট নাম্বার ৬৩) ১৯৭২ সালে জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে উপরে উল্লেখিত জমি ঘর বরাদ্দ পান। বরাদ্দ পাওয়া টালির ঘরটি ১৯৮৮ সালে ঘূর্ণিঝড়ে ভেঙে পড়ে। তৎকালীন জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার তাকে কিছু টিন দেন। ভেঙে যাওয়া টালির ঘরটির পার্শ্বে টিন সেডের ৩টি কক্ষ তৈরি করেন।

ওই সময় হঠাৎ তাকে ঢাকায় বদলি করায় পরিবার রেখে তিনি ঢাকায় চলে যান। এর মধ্যে ১৯৯৪ সালে মৃত নাসির উদ্দীনের ছেলে বশির উদ্দীন ও মৃত গাউস বিহারীর ছেলে আব্দুর রশিদ বিহারী মুক্তিযোদ্ধা মালেকের পরিবারকে ঘর থেকে বের করে দেন। ঘরের জিনিসপত্র বাইরে ফেলে দিয়ে টিন সেটের ৩টি কক্ষ বশির ও রশিদ ২ ভাইরা দখল করে নেন। বিষয়টি আব্দুল মালেক জানতে পেরে যশোরে এসে বিভিন্ন জায়গায় আবেদন করেন। তার বদলিকৃত চাকরি হওয়ায় বেদখল হওয়া টিন সেড ঘর ৩টি উদ্ধার নিয়ে কাজ করতে পারেননি।

পরে আগের টালির ঘরটি কোনো রকম মেরামত করে স্ত্রী-সন্তানদের রেখে ঢাকায় চলে যান তিনি। রশিদ বিহারী এবং বশির উদ্দীন ২ ভাইরা ভাই এসব করেও থেমে থাকেনি। ২০০৪ সালের মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে ৩০/৪০ জনকে দিয়ে সন্ত্রাসী হামলা করে টিভি ও আসবাবপত্র ভেঙে ফেলে দরকারি কিছু কাগজপত্র নিয়ে চলে যান। এরপর থেকে তারা বেড়া দিয়ে দখল করা অংশ ঘিরে নেন।

অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মালেক আরো উল্লেখ করেন, রশিদ বিহারি ও তার ছেলে আব্দুর রহিম জনি ও বসির উদ্দীনের নামে যশোরে বিভিন্ন জায়গায় জমি ও বাড়ি আছে। এর পরও তারা মালেকের বরাদ্দ পাওয়া এ/পি ৭৫বি ৭৩ নাম্বার বাড়ির একাংশ দখল করে বহাল তবিয়তে বসবাস করছে তারা।

অভিযোগে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মালেক জেলা প্রশাসকের কাছে বলেন, তার নামে বরাদ্দকৃত এ/পি ৭৫বি ৭৩ নম্বর বাড়িটির একাংশর অবৈধ দখলদার আব্দুর রশিদ বিহারি ও বসির উদ্দীন। তাদের বৈধ কোনো কাগজপত্র নেই। বৈধ কাগজপত্র পর্যালোচনা করে তাকে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করার জন্য ১০ শতক জমি বুঝিয়ে দেওয়ার আাবেদন জানান।

এ প্রসঙ্গে খোঁজ নিতে গেলে আব্দুল মালেক জানান, তিনি সম্মুখ যোদ্ধা ছিলেন। পুলিশ গেজেট নম্বর ৬৩, বেসামরিক গেজেট নম্বর ৬৫৯, মুক্তিযোদ্ধা গেজেট নম্বর ৬৫৯, লাল মুক্তিবার্তা নামদার ৪০৫০১০৮৩৪ ও সনদ নম্বর ৮২৭৬৩। তিনি বছরের পর বছর দখলদার উচ্ছেদে ব্যর্থ হয়ে এখন শয্যাশায়ী। তার পরিবারের উপর নানামুখী নির্যাতন করছে বশির উদ্দিন ও রশিদের সাঙ্গোপাঙ্গরা। নানা হুমকি মাথায় নিয়ে তার মেয়ে নাসিমা মালেক নিরু এখন জেলা প্রশাসক, গণপূর্তসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে হাঁটাহাঁটি করছে।

তিনি দাবি করেন, তার এবং তার পরিবারের প্রতি যেনো ন্যায়-বিচার করা হয়।

এদিকে অভিযুক্ত পক্ষের বশির আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে গেলে জানা যায় যে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। দেখা হয় তার মেয়ে সেলিনা খামন ও জামাই আজগর আলীর সঙ্গে। তারা জানান, জবরদখল করা হয়েছে, এটা একেবারে অসত্য কথা। তার বাবা বশির উদ্দিন যশোর ইন্সটিটিউট স্কুলে চাকরি করতেন। তিনি বৈধভাবে ৪ শতক জমি ও ঘর বরাদ্দ পান। তারা নিয়মিত গণপূর্তে ঘর ভাড়া পরিশোধ করে আসছেন। সব কাগজপত্র হালনাগাদ তাদের আছে। শুধু বরাদ্দপত্রটি তাদের হারিয়ে গেছে। সেই ব্যাপারে তারা জিডিও করেছেন।

বশির উদ্দিনের ঢাকায় অবস্থান করা ছেলে বিল্লাল হোসেন মুঠোফোনে জানান, আব্দুল মালেক ও তার পরিবারের সদস্যরা ভুল বলছে। তারা নানাভাবে হয়রানি করছে আমাদের। বশির উদ্দিনের সব কাগজপত্র সঠিক আছে। সরকারি জমি তারা আবেদন করে পেয়েছেন এবং বৈধ কাগজপত্রে দখলে আছেন। সেখানে তার অসুস্থ বোন, মা, এবং খালুর পরিবার থাকেন এবং সেটা অনেক আগে থেকেই।

এ ব্যাপারে গণপূর্ত যশোরের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম জানান, ওই জমি ও ঘর সরকারি। গণপূর্ত ও গৃহায়ণ মন্ত্রণালয়ের আওতায়। ওই জমি শুধু বসবাসের জন্য দেওয়া হয়েছিল যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মালককে। সেটা বেশ পুরনো। এরপর বশির আহমেদকে কোন কাগজপত্রের আলোকে দেওয়া হয়েছে সে ব্যাপারে তদন্ত চলছে। জেলা প্রশাসক বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করতে বলেছেন।

এসআইএইচ 

Header Ad
Header Ad

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা

ছবি: সংগৃহীত

মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ ভেঙে সেখানে ইহুদি মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করছে তারা। বিষয়টি সামনে আসতেই ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এ পরিকল্পনাকে তারা ইসলামিক এবং খ্রিস্টান পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘পদ্ধতিগত উসকানি’ হিসেবে দেখছে।

জেরুজালেমের ‘স্ট্যাটাস কু’ অনুযায়ী, আল-আকসা প্রাঙ্গণে অমুসলিমদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেখানে ইহুদিদের প্রবেশ এবং ধর্মীয় কার্যক্রম বেড়েছে। এখন তারা সেখানে থার্ড টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, যা অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা ছড়াতে পারে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে অন্তত ৬৪ জন নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহতদের অধিকাংশই গাজা সিটি ও উত্তর গাজার বাসিন্দা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বর্তমানে রাফা শহরের কাছে ঘাঁটি গেড়ে সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে।

হামাস জানিয়ে দিয়েছে, তারা আর কোনও অন্তর্বর্তী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। সংগঠনের সিনিয়র নেতা খলিল আল-হায়া শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তারা একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তির ভিত্তিতেই আলোচনা করতে চায়, যার আওতায় গাজা যুদ্ধের অবসান, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ইসরায়েলি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আংশিক চুক্তিগুলো ব্যবহার করছে এবং সব জিম্মিকে বলি দিতে প্রস্তুত।

ইতোমধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত দেড় বছরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার এবং আহতের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে, কারণ অনেকেই এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এই অব্যাহত মানবিক সংকটে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়ছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনো দেখা যাচ্ছে না।

সূত্র: রয়টার্স, আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ছবি: সংগৃহীত

গত বছরের জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে—এমন অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

রোববার (২০ এপ্রিল) ট্রাইব্যুনালে চলমান শুনানিতে তিনি এসব তথ্য উপস্থাপন করেন। শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল আগামী ২০ জুলাইয়ের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয় প্রসিকিউশন টিমকে।

ব্রিফ করছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

চিফ প্রসিকিউটর জানান, তদন্ত প্রায় শেষ পর্যায়ে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে গণহত্যা, পরিকল্পিত সহিংসতা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের নির্ভরযোগ্য সাক্ষ্য ও উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়েছে। তিনি দাবি করেন, "তথ্য-প্রমাণে এটা পরিষ্কার, অভিযুক্তরা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা অপব্যবহার করে জনগণের বিরুদ্ধে সহিংসতা চালিয়েছেন।"

এর আগে সকালেই প্রিজনভ্যানে করে সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। শুনানিকালে উপস্থিত ছিলেন ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদার, বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন– আনিসুল হক, ডা. দীপু মনি, ফারুক খান, আব্দুর রাজ্জাক, শাজাহান খান, গোলাম দস্তগীর গাজী, আমির হোসেন আমু, কামরুল ইসলাম, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, তৌফিক-ই ইলাহী চৌধুরী, সালমান এফ রহমান, কামাল আহমেদ মজুমদার, জুনায়েদ আহমেদ পলক, সোলাইমান সেলিম, বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, জাহাংগীর আলম, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন এবং এনটিএমসির সাবেক মহাপরিচালক জিয়াউল আহসান।

Header Ad
Header Ad

স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে চীন ১৩৮.২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সাহায্য দেবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। রোববার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে ইউনান শিক্ষা ও স্বাস্থ্য প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

স্বাস্থ্য উপদেষ্টা জানান, ঢাকার ধামরাইয়ে পক্ষাঘাতগ্রস্তদের জন্য একটি বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণে সম্মত হয়েছে চীন। এছাড়া, একটি ১,০০০ শয্যার আধুনিক হাসপাতাল স্থাপন নিয়েও আলোচনা চলছে।

তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশ চীনের জন্য স্বাস্থ্য খাতে একটি ভালো বাজার হতে পারে।” একইসঙ্গে উল্লেখ করেন, “চীনা রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন, ড. ইউনূসের সাম্প্রতিক চীন সফর সফল হয়েছে। এর ফলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের মানুষ সহজেই চিকিৎসার জন্য চীনে যেতে পারবে।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও
প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষার্থী নিহত
গাজায় আরও ৫২ জন নিহত, হামলা জোরদারের নির্দেশ নেতানিয়াহুর