বুধবার, ৮ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শীতের তীব্রতায় কর্মহীন বেদে সম্প্রদায়ের লোক

ভোলায় শীতের তীব্রতায় কর্মহীন হয়ে পড়েছে বেদে সম্প্রদায়ের লোকসহ পেশাজীবী জেলেরা। কয়েকদিন ধরে শীতের তীব্রতা, ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসের কারণে মৎস্য শিকারে যেতে পারছেন না তারা।

শীত বাড়তে থাকায় যেন স্থবির হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষের জনজীবন। শীতে জুবুথুবু হয়ে পড়েছে বেদে পরিবারসহ সাধারণ মানুষ। এবার বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে মেঘনা ও তেতুলিয়া নদী পাড়ের গৃহহীন, ছিন্নমূল ও কর্মজীবীদের। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার হচ্ছে বেদে পরিবারের বৃদ্ধ ও শিশুরা। ভাসমান অবস্থায় নৌকায় জীবনযাপন করছে বলে তাদের ঝুঁকিও বেশি।

এ বিষয়ে রবিবার (৮ জানুয়ারি) সকালে কথা হয় ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের জোড়াখাল বেদে বহরের সর্দার মলুর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘তীব্র শীত, কুয়াশা আর প্রচণ্ড বাতাসের কারণে আমরা গত ৩-৪ দিন ধরে নদীতে যাইতে পারি না। মাছও ধরতে পারি না।‘

বেদে আলমগীর বলেন, ‘শীতের কারণে মাছ ধরতে যেতে পারি না। আমি নৌকায় ৫ সদস্যের পরিবার নিয়ে থাকি। বর্তমানে কোনো আয়-রোজগার নেই। আমাগো কষ্ট দেখার কেউ নেই।‘

তিনি আরও বলেন, শীতের তীব্রতা বাড়লেও এখন পর্যন্ত সরকারিভাবে কিংবা বেসরকারিভাবে গরম কাপড় কেউ দেয়নি। এ কারণে কষ্ট করেই থাকতে হচ্ছে।

অন্যদিকে তীব্র শীতের কারণে গত কয়েক দিনে উপজেলার বিভিন্ন হাসপাতালে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। নদী পাড়ে বসবাসকারী ছিন্নমূল অসহায় দরিদ্র মানুষ ছাড়াও নিম্নবিত্তদের অবস্থাও রয়েছে করুণ।

আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, দিন-রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য কমে যাওয়ায় শীতের তীব্রতার প্রভাব পড়েছে উপজেলাজুড়ে।

এ বিষয়ে ভোলা আবহাওয়া অধিদপ্তরের সিনিয়র অবজারভার মাহবুবুর রহমান জানান, দিন ও রাতের তাপমাত্রার ব্যবধান কমে যাওয়ায় হয়েছে তীব্র শীত। দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য কমে যাওয়ায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মাঝারি থেকে শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে।

তিনি আরো বলেন, এখন বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। শনিবার ভোলায় তাপমাত্রা ছিল ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রবিবার সেই তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে ১২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়েছে। আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকায় আজও সূর্য দেখা না যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

তবে আগামীকাল থেকে দুই-এক দিন তাপমাত্রা বাড়লেও তারপরে আবার শীত বাড়তে পারে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

এদিকে ভোলা সদর হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ইব্রাহিম বলেন, শীতজনিত রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেছে। বিশেষ করে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা বেশি। হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের মধ্যে শিশু ও বয়স্করাই বেশি।

চিকিৎসকরা জানান, গত কয়েক দিনের শীতের কারণে নিউমোনিয়া, সর্দি-কাশি, ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব বেড়েছে। হাঁপানি বা অ্যাজমা রোগীদের শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। শীতে জবু-থবু হয়ে পড়েছে অসহায় প্রাণীরাও।

রাজাপুরের কৃষক জান্টু সরদার বলেন, আমার দুধের একটি গাভিসহ মোট তিনটি গরু আজ ৩/৪ দিন গোয়ালেই আছে। বাইরে মাঠে নিতে পারছি না শীতের কারণে। আমরা এত শীত সইতে পারতেছি না। তাই গরু-ছাগলের তো আরো বেশি কষ্ট।

এমন পরিস্থিতিতে বিআইডব্লিউটিএ ভোলার পোর্ট অফিসার মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে ভোলা-ঢাকা নৌ-রুটসহ বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী লঞ্চগুলো ঢাকা থেকে ভোলা এবং ভোলা থেকে ঢাকা গন্তব্যে আসা-যাওয়া করতে কিছুটা বিলম্ব হয়েছে। তবে রবিবার সকালে ইলিশা ঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশে দিবা সার্ভিসের লঞ্চ যথা সময়ে ইলিশা ঘাট ত্যাগ করেছে।

কুয়াশার কারণে গতকাল দিবাগত রাত ২টা থেকে আজ সকাল ৭টা নাগাদ ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল। তবে সকাল ৭টার পর থেকে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলে ঢাকাপ্রকাশ-কে জানান ভোলা বিআইডব্লিউটিসির ব্যাবস্থাপক পারভেজ খাঁন।

তিনি আরো বলেন, গত দুই দিনে ঘন কুয়াশার কারণে ভোলা-লক্ষ্মীপুর রুটে ফেরি চলাচল মারাত্মকভাবে ব্যাহত হলেও এখন স্বাভাবিক হয়েছে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক  

ছবিঃ সংগৃহীত

রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান।

মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ বিষয়ে ব্রিফ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

শফিকুল আলম বলেন, সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে আয়োজিত এ বৈঠকে নির্বাচন, দুর্নীতি, অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে করণীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, বর্ধিত সময়সীমার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ছয়টি সংস্কার কমিশনের মধ্যে পাঁচটি ১৫ জানুয়ারির মধ্যে তাদের প্রতিবেদন জমা দেবে বলে আশা করছে সরকার।

এই ছয়টি কমিশন হলো বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বাধীন নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, সরফরাজ হোসেনের নেতৃত্বাধীন পুলিশ প্রশাসন সংস্কার কমিশন, বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমানের নেতৃত্বাধীন বিচার বিভাগীয় সংস্কার কমিশন, টিআইবির ইফতেখারুজ্জামানের নেতৃত্বে দুর্নীতি দমন কমিশন, আবদুল মুয়ীদ চৌধুরীর নেতৃত্বে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন এবং ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির বিশিষ্ট অধ্যাপক আলী রীয়াজের নেতৃত্বে সংবিধান সংস্কার কমিশন।

এ সময় জাতীয় নির্বাচন সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টা এ বিষয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বলেছেন, তা পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

মেটা প্ল্যাটফর্মে থাকছে না ফ্যাক্টচেকার, বাড়বে রাজনৈতিক কনটেন্ট: জাকারবার্গ  

মার্ক জাকারবার্গ। ছবিঃ সংগৃহীত

ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডসে ফ্যাক্টচেকার বাতিল করা হবে, সেন্সরশিপ উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে এবং রাজনৈতিক কনটেন্টের পরিমাণ বাড়ানো হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন টেক জায়ান্ট মেটা প্ল্যাটফর্মের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ।

এক ভিডিও বার্তায় জাকারবার্গ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্পের হোয়াইট হাউজে প্রত্যাবর্তনের পর থেকে মেটা মুক্ত মতকে অগ্রাধিকার দিতে চায়। তিনি জানান, ফ্যাক্টচেকারের পরিবর্তে ‘এক্স’-এর মতো কমিউনিটি নোট চালু করা হবে।

জাকারবার্গ বলেন, মেটার ফ্যাক্টচেকারদের রাজনৈতিক পক্ষপাতের কারণে আস্থা ধ্বংস হয়েছে এবং তাদের কাজ প্রত্যাশিত ফল আনেনি। এজন্য কনটেন্ট মডারেশন টিমকে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে টেক্সাসে স্থানান্তর করা হবে। সেখানে দলগুলোর পক্ষপাতিত্ব নিয়ে কম উদ্বেগ রয়েছে।

মেটার নতুন ফিল্টারিং পদ্ধতিতে কেবল গুরুতর এবং অবৈধ কনটেন্টগুলোকে নিশানা করা হবে। কম গুরুতর বিষয়গুলোতে ব্যবস্থা নেওয়ার আগে ব্যবহারকারীদের রিপোর্টের ওপর নির্ভর করবে মেটা। জাকারবার্গ বলেন, এতে কম খারাপ জিনিস ধরা পড়বে, তবে নির্দোষ পোস্ট এবং অ্যাকাউন্ট কম মুছে ফেলা হবে।

জাকারবার্গ আরও জানান, লিঙ্গ ও অভিবাসনের মতো বিষয়গুলোর ওপর সীমাবদ্ধতা কমানো হবে। যাতে করে ব্যবহারকারীরা তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন।

জাকারবার্গ ইউরোপের সেন্সরশিপ আইন এবং লাতিন আমেরিকার গোপন আদালতের আদেশের সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য হলো বিশ্বব্যাপী সেন্সরশিপবিরোধী পদক্ষেপ নিতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করা।

মেটার ওভারসাইট বোর্ডের সহ-সভাপতি ডেনমার্কের সাবেক প্রধানমন্ত্রী হেলে থর্নিং-শ্মিট। কমিটির পক্ষ এই নতুন নীতিমালা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা এবং কার্যকর করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।

মেটার গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্সের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিক ক্লেগের পদত্যাগের পরে রিপাবলিকান নেতা জোয়েল ক্যাপলান এই পদে দায়িত্ব নেবেন। বোর্ড নিক ক্লেগের অবদানের প্রশংসা করে বলেছে, তিনি মেটার মুক্ত মতনীতির পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।

জাকারবার্গের বক্তব্য স্পষ্ট করে বলেছেন, সেন্সরশিপ কমাতে আমরা কনটেন্ট ফিল্টারগুলো পুনর্গঠন করছি। তবে এটি একটি ভারসাম্যের বিষয়। এতে কিছু খারাপ বিষয় এড়ানো কঠিন হবে, তবে নির্দোষ ব্যবহারকারীদের রক্ষা করাও সম্ভব হবে।

Header Ad
Header Ad

হাসিনাকে দীর্ঘমেয়াদি থাকার অনুমতি দিলো ভারত  

শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ছবিঃ সংগৃহীত

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দীর্ঘমেয়াদি ভিসা দেওয়া হবে। এক উচ্চপদস্থ সূত্র গতকাল ভারতীয় গণমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন। তবে অনুমতির প্রকৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।

এদিকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পদে না থাকার কারণে তাঁর কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিল হয়। ভারতে আসার পর সাধারণ পলাতক নাগরিক হিসেবে তাঁর স্বল্পসময়ের ভিসা মঞ্জুর হয় ‘মানবিকতার’ কারণে। ইতোমধ্যে তাঁর ভারতে থাকা পাঁচ মাস পেরিয়ে গেছে। এজন্য এবার দীর্ঘমেয়াদি ‘আবাসিক ভিসা’ বা রেসিডেনশিয়াল ভিসা দেওয়া হচ্ছে।

ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়ার কোনো আইন নেই। তাই এ ধরনের পলাতক মানুষকে আবাসিক ভিসা দেওয়া হয়। এ ভিসা দেওয়া হলে শেখ হাসিনা সাধারণ নাগরিকের মতোই থাকতে পারবেন। তবে প্রকাশ্যে রাজনৈতিক কাজ করায় অসুবিধা হতে পারে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ ভিসা অনুমোদন করেছে। ভারত সরকার আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে পলাতক হাসিনাকে বাংলাদেশের হাতে তুলে দেবে না। যদিও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নোট ভার্বলের মাধ্যমে হাসিনার প্রত্যাবর্তন দাবি করেছে। এর আগে হাসিনাপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছিলেন, তাঁর মা রাজনৈতিক আশ্রয় চাননি এবং তাঁর পাসপোর্ট বাতিল হয়নি।

এর মধ্যে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাকে গণহত্যার অভিযোগে আসামি করা হয়েছে। তারা হাসিনাকে ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকায় এনে বিচার করতে চান। যেহেতু ভারত সরকার ফেরত দেবে না এজন্য তারা ভারতে এসে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান। কিন্তু এটা হয় কনস্যুলার সেকশনের মাধ্যমে। সরকারি যুক্তি হলো যারা কারাগারে বন্দি থাকেন তাদের জন্য এ সুবিধা আছে। হাসিনা যেহেতু গ্রেপ্তার হননি তাই তাঁর ক্ষেত্রে অসুবিধা হতে পারে। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা যখন ভারতে আসেন তখন তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ফৌজদারি মামলা ছিল না। তাঁর বিরুদ্ধে পরে মামলা দায়ের করে ইউনূস সরকার। এখন ভারত সরকারের সিদ্ধান্ত যত দিন তিনি থাকতে চাইবেন ভারতে থাকবেন।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক  
মেটা প্ল্যাটফর্মে থাকছে না ফ্যাক্টচেকার, বাড়বে রাজনৈতিক কনটেন্ট: জাকারবার্গ  
হাসিনাকে দীর্ঘমেয়াদি থাকার অনুমতি দিলো ভারত  
ইউরোপে পোঁছানোর চেষ্টায় সাগরে প্রাণ গেলো ২,২০০ অভিবাসীর  
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করল সরকার  
ঢাবি থেকে সাত কলেজকে আলাদা করতে কমিশন ও শিক্ষার্থীদের বৈঠক বুধবার
প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে ৯৮ কোটি টাকার অনুদান সংগ্রহ
এবার শাহীনকে ধরা হলো বিমানবন্দরে! আদালতে সোপর্দ
হৃদয়-মেয়ার্সের জুটিতে বরিশালের সহজ জয়
‘ফিরোজা’ থেকে বিমানবন্দরের পথে খালেদা জিয়া
কানাডার অনেকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে তাঁদের দেশকে দেখতে চান: ট্রাম্প
ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনাসহ ৯৭ জনের পাসপোর্ট বাতিল
পাঁচদশক আড়ালে থাকা মেজর ডালিম বাংলাদেশে ফিরছেন!
সাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের ছোট ভাই মৃদুল গ্রেপ্তার
জুলাই-আগস্ট গণহত্যার ন্যায়বিচার দেখতে চান প্রধান বিচারপতি
আবারও বাড়বে শীতের দাপট, ঘন কুয়াশার সঙ্গে থাকবে ঠাণ্ডা বাতাস
পরিবারসহ নাফিজ সারাফতের বাড়ি, জমি ও ফ্ল্যাট ক্রোকের আদেশ
শিবগঞ্জ-মালদা সীমান্তে কাঁটাতার দেয়া নিয়ে বিজিবি-বিএসএফের উত্তেজনা
দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত: দায় নিয়ে পদত্যাগের ঘোষণা পরিবহনমন্ত্রীর
ভারতের কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়া ৯০ বাংলাদেশি চট্টগ্রামে পৌঁছেছেন