মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

দীর্ঘ ভোগান্তি শেষে লক্ষাধিক মানুষের মুখে হাঁসি

কিছু দিন আগেও নাটোরের সিংড়া উপজেলার জামতলী থেকে বামিহাল রাণীনগর রাস্তার আশপাশে বসবাসকারীসহ ওই রাস্তায় চলাচল করা মানুষদের যাতায়াতে ছিল সীমাহীন দুর্ভোগ। ওই দুর্ভোগে দীর্ঘ প্রায় দেড় বছর নানা সমস্যায় পড়তে হয় তাদের। মাঝে মাঝেই রাস্তায় খানাখন্দ, রাস্তার মাঝে দেবে যাওয়াসহ নানা সমস্যা স্বত্বেও ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করতে হতো তাদের। এতে প্রায়ই ঘটতো দুর্ঘটনা। মাঝে মধ্যেই জখম হতেন পথচারীরা। বিপদে পড়তেন হাসপাতালে যাতায়াত করা রোগী ও তাদের স্বজনরা। বিশেষ করে সন্তান সম্ভবা মায়েদের দুর্ভোগ ছিল সবচেয়ে বেশী। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা ওই রাস্তা দিয়ে মালামাল পরিবহন করতে সমস্যায় পড়তেন। কৃষক আর মৎস্যজীবিরাও পড়তেন সমস্যায়। তবে এ বিষয়টি নজরে এলে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট জুনাইদ আহমেদ পলকের নির্দেশনায় শুরু হয় ওই রাস্তার সংস্কারের কাজ। কাজের ধরণ আর গতি দেখে এখন আশার আলো দেখছেন আশপাশের শতাধিক গ্রামের প্রায় লক্ষাধিক মানুষ। তাদের মুখে ফুটে উঠেছে হাঁসির ঝলক।

তথ্যমতে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে জিওবি মেইনটেইনান্স প্রকল্পের আওতায় ওই উন্নয়ন কাজ ১০ নভেম্বর শুরু হয়। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এমসি-জেএসএমসি(জেভি) কাজের দায়িত্ব পেয়েছেন। কাজটির পার্টনার ইনচার্জ রানা মিয়া। আর ওই কাজের ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন ইউসুফ সরকার। সংশ্লিষ্ট দায়িত্ব পালনকারীরা কাজটির জন্য মালামাল মজুদ করেন ৩০ নভেম্বর। কাজের গুণগত মান বজায় রেখে সুন্দর, দৃষ্টিনন্দন ও টেকসই কাজ উপহার দিতে বর্তমানে দ্রুত গতিতে চলছে ওই রাস্তার সংস্কার কাজ।

সরেজমিনে দেখা যায়, ওই রাস্তায় ব্যস্ত সময় পার করছেন শ্রমিক, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান আর উপজেলা প্রকৌশলী। কোথাও চলছে পুরাতন রাস্তা ভাঙা, কোথাও খোয়া দেওয়া, কোথাও ইট সাজিয়ে দেওয়া, কোথাও বালি দেওয়া, কোথাও রোলার দিয়ে খোয়া-বালি রোল করার কাজ। এরই মাঝে আবার পানি দিয়ে রাস্তায় বিছানো খোয়া-বালি দাবিয়ে দেওয়ার কাজও চলছে। এ যেন বিশাল কর্মযজ্ঞ। আর ওই কাজ দেখতে মাঝে মধ্যেই থামছেন পথচারী আর স্থানীয় অধিবাসীরা। তাদের চোখে-মুখে তৃপ্তি আর আনন্দের ঝলক সহজেই লক্ষনীয়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাব অ্যাসিস্টেন্ট ইঞ্জিনিয়ার শহিদুল আলম বলেন, জামতলী থেকে বামিহাল রাণীহাট পর্যন্ত দুইটি ফেজে মোট ৯ কিলোমিটার রাস্তার সংস্কার কাজ চলছে। প্রায় সাড়ে ৭ কোটি টাকার ওই কাজে বের তৈরি হচ্ছে ১৬ ফুট। এ ছাড়া কয়েক জায়গায় পুকুরের পাশে রাস্তা সংলগ্ন গাইড ওয়াল হচ্ছে মোট ১৪০ মিটার। তা ছাড়া বিনগ্রাম বাজার, রাণীপুকুর, রাতাল বাজার ও চওড়া এলাকায় মোট ৫৫০ মিটার আরসিসি ঢালাই দিয়ে সাবমার্সিবল কাজ চলছে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো জানান, নির্দেশনা মেনে রাস্তার আগের ইট পুনরায় ব্যবহার হচ্ছে। এর সাথে নতুন প্রয়োজনীয় উপকরণ দিয়ে ৩ ইঞ্চি ডব্লিউবিএম এর উপর ৪০ মিলিমিটার কার্পেটিং আর ৫৫০ মিটারে ৮ ইঞ্চি ঢালাই হচ্ছে। জনগুরুত্বপূর্ণ ওই রাস্তাটিকে টেকসই ও দৃষ্টিনন্দন করতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

রাস্তাটির কাজের ইনচার্জ ইউসুফ সরকার জানান, যথাযথ নির্দেশনা মেনে কাজটি করা হচ্ছে। কাজটিতে তাদের সচেতনতা ও আন্তরিকতার উদাহরণ দিয়ে তিনি আরো দাবি করেন,ওই কাজটি সাব অ্যাসিস্টেন্ট ইঞ্জিনিয়ার ছাড়াও তাদের বাইরে এলজিইডির প্রধান ইঞ্জিনিয়ার সার্বক্ষণিক খোঁজ-খবর ও তদারকি করছেন।

জানা গেছে, সম্প্রতি ওই কাজে অসাবধানতাবশত এক গাড়ি খোয়া নিম্ন মানের এসেছিল। বিষয়টি নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সাব অ্যাসিস্টেন্ট ইঞ্জিনিয়ার ও এলজিইডির প্রধান ইঞ্জিনিয়ারের নির্দেশনায় ওই নিম্ন মানের খোয়া ফেরত পাঠিয়ে পুনরায় ভালো খোয়া নিয়ে আসা হয়েছে।

রাস্তার কাজটি সুন্দর, টেকসই ও দৃষ্টিনন্দন করতে সকল পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে দাবি করে ইনচার্জ ইউসুফ সরকার আরও জানান, নির্ধারিত আগামী বছরের মে মাসের অনেক আগেই কাজটি সম্পন্ন করতে দিনরাত পরিশ্রম করছেন তারা।

এদিকে ওই রাস্তার সংস্কার কাজ দেখে আনন্দিত এলাকাবাসীও। স্থানীয় রাতাল এলাকার বাসিন্দা বুলবুল আহমেদ জানান, কাজের ধরন দেখে তারা আনন্দিত। ওই কাজটি সম্পন্ন হলে তার সংশ্লিষ্ট এলাকার, শতাধিক গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ উপকৃত হবেন। দীর্ঘ ভোগান্তির পর এত সুন্দরভাবে রাস্তাটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়ায় তারা আইসিটি প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট জুনাইদ আহমেদ পলক, বর্তমান সরকার, এলজিইডি ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

স্থানীয় বিনগ্রাম বাজারের ব্যবসায়ী হামিদুল ইসলাম জানান, তিনি প্রতিদিনই ওই রাস্তায় যাতায়াত করেন। তিনি নিজ চোখে ওই কাজ দেখে অত্যন্ত আনন্দিত। যেভাবে কাজটি করা হচ্ছে তা আগের কাজের তুলনায় অনেক ভালো।

তিনি দাবি করেন, কাজটি সম্পন্ন হলে সংশ্লিষ্ট সকলেরই ভোগান্তি বন্ধ হবে। আর এর উপকারভোগী হবেন লক্ষাধিক জনতা।

এসআইএইচ 

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের