রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বাম্পার ফলনের পরও খরচ উঠবে না কৃষকদের!

দেশের শস্য ভান্ডার বলে পরিচিত রংপুরে চলতি মৌসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাও ছাড়িয়ে গেছে। বৈশ্বিক খাদ্য সংকটের আশঙ্কাকে উড়িয়ে দিয়ে এবার জেলার মানুষের খাদ্য চাহিদা মিটিয়ে অতিরিক্ত প্রায় তিন লাখ টনেরও বেশি আমন ধানের চাল দেশের বিভিন্ন জেলার খাদ্যের চাহিদা মেটাতে সক্ষম হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন রংপুরের কৃষি বিশেষজ্ঞরা।

এদিকে কৃষকরা বলছেন, একদিকে চড়া সুদে দাদন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ঋণ গ্রহণ, সার ও ডিজেলের দাম বৃদ্ধি জমিতে সেচ দেওয়াসহ বিভিন্ন ভাবে বিঘা প্রতি অতিরিক্ত অনেক টাকা খরচ হয়েছে। বাজারে যে দামে ধান, চাল বিক্রি হচ্ছে তাতে করে তাদের উৎপাদন খরচও উঠবে না। এমনকি সরকার যে ধান, চাল কেনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছেন এই দর তাদের পোষাবে না।

অন্যদিকে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে ধান ক্রয় না করে বড় বড় ব্যবসায়ীর কাছে চাল কেনার ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কৃষকরা। কৃষকরা তাদের উৎপাদিত ধানের ন্যায্য মূল্য এবারও পাবে না। অথচ কম মূল্যে ধান কিনে ব্যবসায়ীরা চাল বানিয়ে সরকারি খাদ্য গুদামে বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেবে বলে মনে করছেন অভিজ্ঞ মহল। সাধারণ কৃষকরা ধান বিক্রি করতে গেলে খাদ্য কর্মকর্তারা নানান অজুহাত দেখিয়ে ধান ক্রয় করতে অনীহা প্রকাশ আসলেও তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয় না বলে অভিযোগ কৃষকদের।

রংপুর কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, শস্য ভান্ডার বলে খ্যাত রংপুরে চলতি আমন মৌসুমে আমন ধান চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ লাখ ৬৬ হাজার ৬৩৬ হেক্টর জমি। সেখানে লক্ষ্যমাত্রা ছাপিয়ে ধান চাষ হয়েছে ১ লাখ ৬৬ হাজার ৯৪০ হেক্টর জমি। ইতিমধ্যে ধান কাটা মাড়াই শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত জেলার ৮ উপজেলায় শতকরা ২৬ ভাগ ধান কাটা মাড়াই শেষ হয়েছে। এতে করে প্রতি হেক্টরে সাড়ে ৫ মেট্রিক টন করে ধান এবং চাল সাড়ে ৩ টনেরও বেশি উৎপাদিত হয়েছে। সেই হিসেবে এবার চাল উৎপাদন হবার সম্ভাবনা রয়েছে ৪ লাখ ৮৩ হাজার মেট্রিক টনেরও বেশি। বিশেষ করে এবার বৃষ্টি কম হওয়ায় কৃষকরা সেচ যন্ত্রের মাধ্যমে জমিতে পানি দিয়ে জমি তৈরি করে চারা রোপন এবং বেশি দামে সার কিনে জমিতে প্রয়োগ করায় ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে।

সূত্র আরও জানায়, রংপুর জেলার মানুষের চালের চাহিদা হচ্ছে প্রায় আড়াই লাখ টন। সেখানে চাল উৎপাদন হচ্ছে প্রায় ৫ লাখ মেট্রিক টনের কাছাকাছি। এর ফলে এলাকার চাহিদা মিটিয়ে দেশের অন্যান্য জেলার প্রায় ৩ লাখ মেট্রিক টন চাল সরবরাহ করা সম্ভব হবে বলে জানান কৃষি বিশেষজ্ঞরা।

রংপুরের পীরগজ্ঞ উপজেলার ভেন্ডাবাড়ি, চতরা, সদরসহ কাউনিয়া উপজেলার বালাপাড়া, কর্শা, টেপামধুপুরসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, দিগন্ত জোড়া মাঠ সোনালী ধানে ভরপুর হয়ে গেছে। প্রতিটি ধান গাছের থোকায় থোকায় ধান ধরেছে।

পীরগঞ্জের ভেন্ডাবাড়ি গ্রামের ক্ষুদ্র কৃষক আমজাদ, মোয়াজ্জেম হোসেন, সালামসহ অনেকেই জানান, সারের দাম বেড়েছে সেইসঙ্গে জমিতে সেচ দেবার জন্য ডিজেলসহ অন্যান্য সকল সামগ্রীর দাম বেড়েছে। এমনকি ধান রোপন করা থেকে কাটা পর্যন্ত কৃষান মজুরদের মজুরি বেড়েছে অনেক। ধান কাটতে একজন মজুর কমপক্ষে ৫০০ টাকা মজুরি নেয়। ধান চাষ করে যে টাকা খরচ হয়েছে সেটাই উঠছে না। অপরদিকে দাদন ব্যবসায়ী এনজিওসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে চড়া সুদে ঋণ দিয়ে ধান চাষ করে এখন বিক্রি করতে হচ্ছে অর্ধেক দামে। এক মন ধান কমপক্ষে ১৫০০ থেকে থেকে ১৮০০ টাকা হলে তারা পোষাতে পারে। রংপুরের বিভিন্ন হাট বাজারে প্রতি মন ধান ১২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

কাউনিয়ার কৃষক গোলাম আজম, মানিক মিয়াসহ অনেকে বলেন, খাদ্য বিভাগ চাল কেনার দাম নির্ধারণ করেছে ৪২ টাকা মন হিসেবে আর ধান কিনবে ২৯ টাকা কেজি দরে । কিন্তু তারা কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি ধান না কিনে মিল ও চাতালসহ বড় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাল কেনেন। ফলে ওই সব ব্যবসায়ীরা সুযোগ বুঝে ধান কেনে নামমাত্র মূল্যে। বাধ্য হয়ে কৃষকরা কম দামে ধান বিক্রি করতে বাধ্য হয়। ফলে ধান ব্যবসায়ীরা কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে রংপুরের কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, খাদ্য বিভাগ ধান কাটা মাড়াইয়ের পরপরই যদি কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি ধান ক্রয় করত তা হলে কৃষকরা একটু হলেও লাভবান হতো। তারা ধান কেনার কথা ঘোষণা দিলেও এখন পর্যন্ত সরাসরি ধান কিনছে না। ফলে যারা ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষি তারা দাদন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নেওয়া ঋণের টাকা পরিশোধসহ বিভিন্ন খরচ মেটাতে ধান কাটার পরেই কম দরে ধান বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। এ কারণে এ সময় বড় বড় ব্যবসায়ীরা কম দামে ধান কেনার আশায় ধান কেনা থেকে বিরত থাকে। ফলে তারা উৎপাদিত ধানের ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

এ ব্যাপারে রংপুর কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ পরিচালক ওবায়দুর রহমান মন্ডল বলেছেন, অন্যান্য জেলার চাইতে রংপুরে আমন ধানের ফলন বাম্পার হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। জেলার খাদ্যের চাহিদা মিটিয়ে প্রায় ৩ লাখ মেট্রিক টন চাল অন্যান্য জেলার চাহিদা মেটাবে। বিশ্বে বৈশ্বিক মহামারীর আশঙ্কা করে খাদ্য সংকটের আশঙ্কায় ঘি ঢেলে আমন ধান দেশের খাদ্য ঘাটতি মেটাতে অনেকটাই সক্ষম হবে। ধান কাটার পর ইরি-বোরো ধান রোপন করবে কৃষকরা। ফলে খাদ্য সংকট রংপুর অঞ্চলে হবার সম্ভাবনা নেই।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত

আজ রবিবার দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি: সংগৃহীত

কোনো ব্যক্তি যেন টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হতে পারেন—এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানালেও বিএনপি বলছে, জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে চিরতরে প্রধানমন্ত্রিত্বের পথ বন্ধ করা উচিত নয়।

রোববার (২০ এপ্রিল) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “এক ব্যক্তি টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না—এই প্রস্তাবে বিএনপি একমত। তবে দুই মেয়াদের পর যদি জনগণ আবারও কাউকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়, সেই সুযোগ রাখা উচিত। এক বছর বিরতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় কোনো বাধা থাকার কথা নয়।”

এ সময় তিনি আরও বলেন, “সাংবিধানিক সংস্কার বিষয়ে বিএনপির অবস্থান স্পষ্ট। আমরা পঞ্চদশ সংশোধনীর পূর্বাবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার পক্ষে। তবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের বিষয়টিতে বিএনপি একমত নয়। এতদিন পর রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের যৌক্তিকতা আমরা দেখি না।”

তিনি জানান, মৌলিক অধিকার হিসেবে ইন্টারনেট অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাবকে বিএনপি সমর্থন করছে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, “সব কিছু মৌলিক অধিকার না বানিয়ে, রাষ্ট্রের বাস্তব সামর্থ্য বিবেচনায় রেখে যা নিশ্চিত করা সম্ভব, সেটুকু করার আহ্বান জানিয়েছি।”

বৈঠকে বিএনপি প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিহউল্লাহ, সাবেক সচিব আবু মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান এবং সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।

অন্যদিকে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তার সঙ্গে ছিলেন সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।

প্রসঙ্গত, বিএনপি গত বৃহস্পতিবারও ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন