শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

একই পরিবারের ৮ জন দৃষ্টিহীন, বাঁচতে চান খেয়ে-পরে

প্রথমে বাবা এবং একেক করে সন্তান ও তার নাতিরাও দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হয়ে জন্মেছেন। এখন ওই পরিবারের আটজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী। দিনের এক বেলায় খেতে পারলে আরেক বেলায় খাবার থাকে না ঘরে। সরকারিভাবে পাওয়া মাসিক ভাতা ১৫ দিন পর শেষ হয়ে যায়। প্রতিবন্ধী হওয়ার এই সংকট থেকে পরিবারটি যেন বের হতে পারছে না। মাঝেমধ্যে অর্থ সাহায্য পেলেও চিকিৎসা সহায়তায় কেউ এগিয়ে আসেনি কখনো।

গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার উজিলাব (হলাটিরচালা) এলাকার হোসেন আলী এখন প্রয়াত। গত ২০২০ সালে তিনি মারা যান। তার একটি চোখে তিনি কিছুই দেখতেন না। আমৃত্যু দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হয়ে জীবন কাটিয়েছেন তিনি। মৃত্যুকালে তিনি দুই ছেলে ও দুই কন্যা রেখে যান। তারাও দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তার স্ত্রী রাশিদা অনেক কষ্টে সন্তানদের বড় করেন এবং প্রাপ্ত বয়সে বিয়ে দেন। তাদের ঘরে জন্ম নেওয়া শিশুরাও জন্মান্ধ। বংশ পরমপরায় অন্ধত্বের হাত থেকে রেহাই পাবে কিনা তা নিয়ে তারা শংকিত। তাদের চিকিৎসায় কেউ এগিয়ে আসলে এ গ্লানি মুছে যাবে বলেও স্বপ্ন দেখেন তারা। এ জন্য বাধ্য হয়ে সরকার ও সমাজের বিত্তবানদের সহায়তা চেয়েছেন পরিবারের সদস্যরা।

পরিবারের একমাত্র সুস্থ নারী মৃত হোসেন আলীর স্ত্রী রাশিদা বেগম বলেন, স্বামী মারা গেছে ২০০০ সালে। স্বামীর এক চোখে সমস্যা ছিল। মারা যাওয়ার সময় জন্মান্ধ দুই ছেলে ও দুই কন্যা রেখে গেছেন। তাদের লালন-পালন করে বড় করেন এবং বিয়ে দেন। এখন তাদের ঘর থেকে জন্মগ্রহণ করা শিশুরাও দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হয়ে জন্মগ্রহণ করছে। কোনও দিন ভাত মিললে খাওয়া হয় না মিললে না খাওয়া অবস্থায় চলছে।

হোসেন আলীর বড় ছেলে আমীর হোসেন বলেন, ‘আমার কোনও উপার্জন নাই। এক বেলা খাইতে পারলে আরেক বেলা খাইতে পারি না। একটি বাউল গানে ঢোল বাজাতেন। প্রতিবন্ধী হওয়ায় মানুষজন সাধারণত নিতে চায় না। এখন আবার পায়ে সমস্যা হওয়ায় বেশি সংকটে পড়েছেন। প্রতিবন্ধী ভাতা প্রতি জন তিন মাস পর পর ২২৫০ টাকা পান। এ টাকা দিয়ে সংসার চলে না। বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের বাজারে এ টাকা দিয়ে চলা এখন কষ্টের। সরকারিভাবে কম মূল্যে যে পণ্য বিক্রি হয় তার জন্য কোনও কার্ড আমাদের দেওয়া হয় না। প্রতিবন্ধী ভাতা পাওয়ায় সেটা থেকেও বঞ্চিত আমরা।’

আমীর হোসেনের স্ত্রী শিউলী বেগম বলেন, ছোট থেকেই দৃষ্টিহীন। এক চোখে দেখেন। ডান চোখে কিছু দেখেন না। তিনি শ্বাশুড়ির সঙ্গে পরিবারের রান্না-বান্নার কাজে সহায়তা করেন। বাবা-মা কেউ নেই তার।

হোসেন আলীর বড় মেয়ে হাসিনা আক্তার জানান, ‘আমরা চার ভাই-বোন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী। এখন আমার সংসারেও এক ছেলে এক মেয়ে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হয়েছে। এখন আমরা সরকারের কাছে ভালো কোনও সহযোগিতা চাই। তারা লেখাপড়াও করতে পারে না। আড়াই বছরের শিশুটিও এখন অসহায়।’

হোসেন আলীর ছোট ছেলে জাকির হোসেন বলেন, ‘বাবা মারা যাওয়ার সময় আমি ছোট ছিলাম। ছোট থেকে এ পর্যন্ত বেড়ে উঠলেও কোনো ধরনের রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা এমনকি পড়ালেখারও সুযোগ পাইনি। আমার এক মেয়ে আছে জোনাকী। সেও দৃষ্টিহীন। দৃষ্টিহীন হয়ে জন্ম নেওয়ায় তার বয়স যখন এক বছর তখন তার মা আমাকে ও জোনাকীকে ছেড়ে চলে গেছে। আমাকে মেনে সে সংসার করলেও ভবিষ্যতে আরও সন্তান আসলে এ রকম হবে সেজন্য তার মা চলে যায়। রাষ্ট্রীয়ভাবে আমাদেরকে সুযোগ-সুবিধা বা উন্নতমানের চিকিৎসা কেউ করাতে চায় তাহলে ভালো। আমরা সমাজের আরও ১০টা মানুষের মতো দু-মুঠো ভাত খেয়ে পড়ে চলতে চাই।’

এদিকে এলাকাবাসী কবির ও বশির বলেন, তারা খুব কষ্ট করে চলে। জনপ্রতিনিধি যারা আছে তারা তাদের খেয়াল রাখে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে অনুদান পায় সেটা দিয়েও তাদের সংসার চলে না। আটজন প্রতিবন্ধী খুব কষ্ট করে চলে। এলাকার লোকজন যতটুকু পারে সাহায্য সহযোগিতা করে।

এ ব্যাপারে শ্রীপুর উপজেলা সামজসেবা কর্মকর্তা মন্জুরুল ইসলাম বলেন, মৃত হোসেন আলীর পরিবারের আটজন প্রতিবন্ধী। আমরা উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সাহায্য সহযোগিতা দেয়ার চেষ্টা করেছি। উপজেলা আশ্রয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে বিনামূল্যে ঘর প্রদান করা হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোকে এগিয়ে আসার অনুরোধ করেছি।

এসআইএইচ

Header Ad

গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের শ্রীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালী গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

মৃত তিন শিক্ষার্থী হলেন- মোজাম্মেল হোসেন নাঈম (২৪), মোস্তাকিম রহমান মাহিন (২২) ও জোবায়ের আলম সাকিব (২২)।

জানা গেছে, শনিবার সকালে গাজীপুর মহানগরের বোর্ড বাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজির মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের প্রায় ৪৬০ জন শিক্ষার্থী বিআরটিসির ৬টি ডাবল ডেকার বাস ও ৩টি মাইক্রোবাসে করে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উত্তর পেলাইদ গ্রামের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামীণ আঞ্চলিক সড়ক ধরে রিসোর্টের উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় উত্তর পেলাইদ গ্রামের উদয়খালী বাজারে পৌঁছালে বিআরটিসির ডাবল ডেকার একটি বাস পল্লী বিদ্যুতের তারের স্পর্শে আসে। এ সময় বাসটি বিদ্যুতায়িত হলে কয়েকজন শিক্ষার্থী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। তাদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক জাকিউল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, তিনজনকেই মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে। আহত সংখ্যা এখনও নিশ্চিত হতে পারিনি। আমরা জরুরি বিভাগে যাচ্ছি।

Header Ad

কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া

ছবি: সংগৃহীত

মিল্ক বিউটিখ্যাত দক্ষিনি অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া নতুন বছরে তার জীবনের একটি বিশেষ অধ্যায়ে পা রাখতে যাচ্ছেন। খলচরিত্র করে আলোড়ন তোলা অভিনেতা বিজয় ভার্মার সঙ্গে তার প্রেমের গুঞ্জন চলছিল অনেক দিন ধরেই। তবে এ নিয়ে কেউই মুখ খোলেননি। এবার তাদের সম্পর্ক নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন তামান্না। এমনকি ২০২৫ সালে সাতপাকে বাঁধা পড়ার সম্ভাবনা আছে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন।

সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমের এক প্রোমোশনাল ইন্টারভিউতে তামান্না তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে জানান, প্রেমের সম্পর্কের জন্য জীবনে দুবার হৃদয় ভেঙেছে তার। সেই সময়টা তামান্নার জন্য খুবই ভয়াবহ ছিল।

তিনি আরও জানান, তিনি খুব কম বয়সে একজন ছেলের সঙ্গে প্রথম ভালোবাসায় জড়িয়েছিলেন এবং তার দ্বিতীয় সম্পর্কটি ছিল তার অভিনয় ক্যারিয়ারের শিখরে থাকা অবস্থায়। তবে সে সময় তিনি অনুভব করেন যে, সেই ছেলে তার সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের জন্য সঠিক ব্যক্তি নয়।

তবে এত কিছুর পরও বাহুবলিখ্যাত তামান্না প্রেমিকের নাম প্রকাশ করেননি। এর আগে গুঞ্জন ছিল যে, তিনি ভারতীয় অভিনেতা বিজয় ভার্মার সঙ্গে ডেট করছেন। পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় বহুবার ফ্রেমবন্দি হয়েছেন তারা। যদিও নিজেদের এ সম্পর্ক আড়ালে রাখতে বদ্ধপরিকর দুজনই। এখন দেখার অপেক্ষা তামান্না জীবনসঙ্গী হিসেবে কাকে বেছে নেন।

সবশেষ তামান্না ভাটিয়াকে আইটেম গার্ল হিসেবে দেখা যায় অমর কৌশিক পরিচালিত ‘স্ত্রী ২’ সিনেমায়। এ সিনেমায় আরও অভিনয় করেন রাজকুমার রাও, শ্রদ্ধা কাপুর, পঙ্ক ত্রিপাঠিসহ আরও অনেকে।

Header Ad

পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...

ছবি: সংগৃহীত

পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকার বিনিময়ে নয় মাসের শিশু সন্তানকে দত্তক দেন শরীফা খাতুন নামে মানসিক ভারস্যমহীন এক মা। বিষয়টি জানতে পেরে গতকাল শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ওই নবজাতককে উদ্ধার করে তার মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিয়েছেন সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশের সহায়তায় ওই শিশুটিকে তার মায়ের কোলে ফেরত দেন।
মানসিক ভারসাম্যহীন নারী শরীফা খাতুন বোদা উপজেলার ময়দানদিঘী ইউনিয়নের জেমজুট মুসলিমবাগ এলাকায় তিন সন্তানকে নিয়ে ভাড়া বাড়িতে থাকেন। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে সংসার চালান।

প্রতিবেশী ও পরিবারের সদস্যরা জানান, গত এক বছর আগে স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় শরীফা খাতুনের। এর পর সন্তানদের নিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি করে চলত তার পরিবার।

গত মঙ্গলবার নিজের ৯ মাসের কন্যা সন্তানকে পঞ্চগড় পৌরসভার দক্ষিণ তেলিপাড়া এলাকায় একটি হলুদ খেতে রেখে ভিক্ষা করতে যান শরীফা খাতুন। এ সময় শিশুটিকে দেখতে পেয়ে উদ্ধার করে স্থানীয় রুনা আক্তার নামে এক নারী; একইসঙ্গে শরীফাকেও নিজ বাড়িতে নেন তিনি। রুনা নামে ওই নারীর নিজ সন্তান না থাকায় শিশুটিকে দত্তক নিতে চাইলে, ৫০০ টাকার বিনিময়ে রেখে চলে যান শরীফা।

এরপর চার দিন পর অবশেষে পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় নিজ পরিবারের কাছে ফিরেছে শিশুটি। বর্তমানে শিশুটিকে দেখভাল করছেন মানসিক ভারসামহীন শরীফার ১৬ বছরের বড় ছেলে নয়ন।

এ বিষয়ে শরীফার ছেলে নয়ন ইসলাম বলেন, গত চার দিন আগে মা বোনকে নিয়ে হঠাৎ পঞ্চগড়ে যান। পরে একসময় বাড়িতে একাই এসে ঘরে তালা লাগিয়ে বন্দি অবস্থায় থাকতে শুরু করেন। বোন কোথায় তা জানতে চাইলে কোনো কিছুই জানাচ্ছিলেন না।

পরে অনেক কৈশলে বোনের অবস্থান জানতে পারি। এরপর সেই বাড়িতে গিয়ে বোনকে ফেরত চাইলে তারা দিতে অস্বীকার করেন। আরও জানতে পারি মা বোনকে নেবেন না বললে তারা ৫০০ টাকা মাকে খেতে দিয়ে একটা কাগজে স্বাক্ষর করে নেন। শুক্রবার সাংবাদিক ও পুলিশ এসে তদন্ত করে আমার বোনকে আনতে নির্দেশ দিলে মাকে সঙ্গে নিয়ে বোনকে বাড়িতে নিয়ে আসি।

স্থানীয় মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, অনেক আগে থেকে ওই নারীকে দেখছি। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে পরিবার চালান। তবে কয়েকদিন আগে নিজের সন্তানকে মানুষের কাছে দিয়ে প্রায় পাগল হয়ে বেড়াচ্ছিলেন।

কাজলা নামে স্থানীয় এক নারী বলেন, সকালে শরিফা আমার কাছে এসে আমার পা জড়িয়ে ধরেছেন আর বলেছেন আপু যেভাবেই পারো আমার মেয়েকে এনে দাও।

প্রতিবেশীরা বলেন, স্বামী না থাকায় পরিবারটা চালাতে শরীফা খাতুন ভিক্ষা করতেন। এর মাঝে এমন কাণ্ড ঘটে তিনি পাগল হয়ে গেছেন। তার তিনটা সন্তান। একটা ছেলে ও দুটি মেয়ে। এদের কি হবে আমরা জানি না। তবে সরকারি সহায়তা পেলে তাদের গতি হতো।

এ বিষয়ে পঞ্চগড় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন বলেন, আগের বিষয়টি আমাদের কেউ জানায়নি। খবর পাওয়ার পর পঞ্চগড় সদর থানার ওসিকে জানানো হয়। বিষয়টি পুলিশের হস্তক্ষেপে সুষ্ঠু সমাধান করে ভারসাম্যহীন নারীর কাছে তার বাচ্চা ফেরত দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও জানান, যেহেতু ওই নারীর বাড়ি বোদা উপজেলায়, সেখানকার ইউএনওকে জানিয়ে সরকারি সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ